somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

শাহবাগ আন্দোলন,প্রিয় ভার্চুয়াল জগৎ,ব্লগ,শাহবাগ আন্দোলনের পুরষ্কার,এরা কারা?কিছু সাদাসিধা আলাপ

১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:৪৬
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

হ্যালো ব্লগার!
বেশ অবাক হলাম একদিন সকালে এইচআর ম্যানেজারের এমন সম্বোধনে!
ভাবলাম উনি কি করে জানলেন আমি ব্লগার! আমিতো কখনও কারো কাছে গল্প করিনি সেভাবে অফিসে যে আমি ব্লগিং করি!
মার্কেটিং চিফ এক্সিকিউটিভ বললেন যে সনি আপনি কি শাহবাগে গিয়েছিলেন?
আমি বললাম জি।
উনি শুনে বললেন যে আমি জানতাম আপনি যাবেন!

আমি বুঝলাম মার্কেটিং চিফই তাহলে ব্লগের কথা গল্প করেছেন এবং আমি শাহবাগে যেতে পারি এটা নিয়ে একটা ভালো আলোচনা হয়ে গেছে অফিসে।
মার্কেটিং চিফের সাথে আমি ২ মাস এক কেবিনে বসে কাজ করেছি, তখন উনি মাঝে মাঝে আমাকে জিজ্ঞেস করতেন যে সনি কোন কোন সাইটে আছেন নেটে? ফেসবুক?
আমি বলতাম উঁহু ফেসবুক না শুধু ব্লগেও আছি, আমার কাছেই উনি প্রথম শোনেন ব্লগের কথা,যদিও আমি উনার সাথে ফেসবুকেও এড না তাছাড়া কোনভাবেই আমার কোন লেখার লিংকও আমি অফিসে কোনদিন কাউকে দেয়নি।
কারন আমার ব্লগ, আমার ফেসবুক আমার ভার্চুয়াল জগৎ টা নিয়ে কেন জানি আমার নিজের মত থাকতে ইচ্ছা করে, সেখানে ফ্যামিলির কেউ বা অফিসের কেউ ঢুকে পড়লে আমার কাছে মনে হয় আমার প্রাইভেসী নষ্ট হয়ে যাবে!
যাইহোক।

কয়েকদিন পর, শাহবাগের আন্দোলন অনেক জোরদার, সেসময় আমাকে অফিসের বাইরে বেশ কয়েকজায়গায় শুনতে হলো শাহবাগের আন্দোলন নাকি নাস্তিকদের আন্দোলন! যথাসম্ভব ভদ্রভাবে উত্তর দেয়ার চেষ্টা করেছি সবার সব প্রশ্নের। কারন আমি চাই আন্দোলন যেভাবেই হোক সফল হতেই হবে, সুতরাং আমি মানুষটা অনেক তুচ্ছ হতে পারি , কিন্তু আমি যেহেতু শাহবাগ আন্দোলনের পক্ষে, এবং শাহবাগ আন্দোলনে কয়েকদিন গেছিও সুতরাং আমার আশেপাশের মানুষ আমার বিহেভিয়ার দেখে একটা ধারনা তৈরী করে নিবে নিজের মত।

যাইহোক, আমাকে ম্যানেজার বললেন, আপনাদের ব্লগারদের কিছু জিনিস নেটে দেখলাম যা দেখে মোটেই ভালো লাগছেনা, এইসব কি আপনাদের ব্লগিং? ওহহহহ আপনারা তাহলে নেটে এইসব করেন?
আমাকে যেভাবে কথাগুলো বলা হলো কথার ধরনেই একটা ধাক্কা খেলাম, পরে উনি বললেন যে প্লিজ আমার ফ্রেন্ড রিকোয়েস্ট টা এক্সসেপ্ট করেন, লিংক দেখেন এবং বলেন এসব কি!
আমি আমার ডেক্সে আসলাম, ফেসবুকে দেখি উনার রিকোয়েস্ট, উনি ফোন ও করলেন, করে বললেন যে রিকোয়েস্ট একসেপ্ট করেন, একসেপ্ট করলাম। উনি লিংক দিলেন, আমি দেখলাম সোনারবাংলা ব্লগের একটা লিংক। পোস্টে লেখা শাহবাগ আন্দোলনের ব্লগাররা আসলে কারা? এদের চিনুন।
আরিফুর রহমান, আসিফ মহিউদ্দিন সহ আরো দুএকজনের স্ক্রিনশট (গালাগালির) দিয়ে একটা পোস্ট
আমি উনার ওয়ালে লিখলাম আমি সোনারবাংলা ব্লগে যাইনা, কারন এটা একটা জামাতি ব্লগ, সোনারবাংলা তে নিক রেজিস্ট্রেশন করেছিলাম , কিন্তু যখনই বুঝেছি যে এটা একটা জামাতি ব্লগ আমি আর যাইনা, কিছুদিন আগে এডমিন আমাকে মেইল করেছিল যে কেন আমি সোনারবাংলায় আর পোস্ট করছিনা, আমি পালটা একটা মেইল দেই, যার ভাষা ছিলো এরকম '' আমি জামাতি, রাজাকারদের ব্লগে যাইনা''

আমাকে এইচআর ম্যানেজার উনার কেবিনে কল করলেন, আমি গেলাম, আমাকে উনি প্রথমে বললেন যে আপনি সোনারবাংলা ব্লগে যান কি যান না সেটা আমরা জিজ্ঞেস করিনাই, আমরা জিজ্ঞেস করেছি নবী এবং আল্লাহ কে নিয়ে যে আরিফুর এবং আসিফের গালাগালি এসব কেন? এসব কি রিয়েল নাকি বানানো স্ক্রিনশট?
আমি বললাম না বানানো না রিয়েল স্ক্রিনশট। আমার সোজাসাপ্টা অনেস্ট অ্যানসার!

এরপর শুরু হলো হাজারো প্রশ্নবান, দেখুন আমরা তো ক্রিশ্চিয়ানিটি , বা হিন্দুইজম নীয়ে বাজে কোন কমেন্ট করিনা! আপনারা ব্লগে এসব করেন, আপনারাই গেছেন শাহবাগ আন্দোলনে! এই আন্দোলনের লিড দিচ্ছে নাস্তিকরা, আর আপনারা তার সাথে আছেন! এরকম অনেক অনেক কথা কন্টিনিউআসলি মার্কেটিং চিফ বলে গেলেন।
আমাকে কোন কিছু বলার সুযোগই দিলেন না। পরে আমি জাস্ট বললাম দেখেন কে আসিফ আর কে আরিফুর? আসিফ কে ৯৮ ভাগ ব্লগাররাই পছন্দ করেনা, আপনারা ব্লগের নাম জানছেন আজকে, কিন্তু আমি ব্লগে আছি সাড়ে তিন বছর, বাংলা ব্লগের যাত্রা এরও অনেক আগে,আসিফ তো শেখ হাসিনা কে নিয়ে পর্যন্ত বাজে কমেন্ট করেছে, আসিফ কখন কার পক্ষে আর কখন কার বিপক্ষে কথা বলে তার কোন ঠিক নেই!
আর ব্লগের রাজনীতি আপনারা মোটেই বাহির থেকে বুঝবেন না।
আমাকে তখন বলা হয়, তাহলে যেখানে নাস্তিকরা ব্লগিং করে সেখানে আপনি ব্লগিং করেন কেন!!
আজব প্রশ্ন!!
আমি বললাম দেখুন সবাই কি আসিফ বা আরিফুরের মত ব্লগে? সাধারন ব্লগারই বেশি।
আমার এসব কথায় কর্ণপাত না করে এইচআর ম্যানেজার প্রশ্ন করলেন যে , আপনারা শাহবাগে জামাতি সব প্রতিষ্ঠান বাতিলের দাবি তুলেছেন কিন্তু কেন?
আপনারা রেটিনা, ফোকাস, ইবনে সিনা, আমার দেশ এইসব বন্ধ করবেন মানে!
আমি বলছিলাম আপনারা আমাকে এসব বলছেন কারন আমি ব্লগার এটা আপনারা জানেন, আমি শাহবাগে আছি এটা আপনারা জানেন, আমাকে ছাড়া আর কোন ব্লগারকে আপনারা চিনেন না, সুতরাং আমাকেই এসব আপনারা বলছেন, কিন্তু আমি পলিটিশিয়ান না যে আমাকে এসব প্রতিটা প্রশ্নের উত্তর দিতে হবে!
পলিটিশিয়ান না তাহলে শাহবাগে গেলেন কেন!
কাদের মোল্লাহ যার আপনারা ফাঁসি চাচ্ছেন এই কাদের মোল্লাহ সেই কাদের মোল্লাহ না, অন্য একজনকে হাসিনা ধরে এনেছে! কাদের মোল্লাহ কে নিয়ে আপনি কি জানেন ? ৭১ সালে সে কোথায় ছিলো? মাত্র ২২ বছর বয়স ছিলো তার তখন।আপনারা কিছুই না জেনে শাহবাগে চলে গেছেন একটা মানুষের ফাঁসির দাবি নিয়ে! আপনারা কিছুই না জেনে একটা মানুষের ফাঁসির দাবি করে বসে আছেন।
ইসলামী ব্যাংক বন্ধ হবে মানে? জামাত এত খারাপ হলে এত এত প্রতিষ্ঠান এত টাকা ইনভেস্ট করে করতে পারলো কি করে? আর কি করেই বা এত ভালো রান করছে?

আমি বললাম, বিকজ দে গেট মানি ফ্রম মিডল ইস্ট।

এন্ড?

হোয়াট এন্ড?

সনি আপনি ইচ্ছা করেই এন্ড কথাটাবাদ দিয়েছেন, বুঝছেন?

দে গেট মানি ফ্রম মিডল ইষ্ট এন্ড দে আর নট করাপটেড। ওকে?

আমি বললাম প্লিজ আমাকে জামাত নিয়ে কোন কথা বলবেন না। আমি অফিসে সবার জুনিয়র , আমি জুনিয়রের মত থাকি প্লিজ, আমি চাইনা এসব নিয়ে অফিসে কথা বলতে, আমি জামাত হেট করি এটা আপনারা জানেন।

আপনি বললে হবে না যে আপনি জামাত হেট করেন, আপনি কি জানেন জামাত নিয়ে?

কোনদিন শুনেছেন জামাত কাউকে রেপ করেছে?

আমি বললাম , দিস ইজ এ রিডিকিউলাস কোয়েশ্চন।

আমি বুঝলাম আমি নিজে থেকে রনে ভন্গ না দিলে ওনারা বকেই যাবেন বকেই যাবেন, ওনাদের যত রাগ আছে সব আমার উপর ঝাড়ছেন, আর এটা ওনারা ভালোই জানেন যে আমি অফিসে সবচেয়ে জুনিয়র সুতরাং আমি অনেক রয়েসয়ে কথা বলবো। আর সবচেয়ে বড় কথা উনারা এত হাউকাউ করেছেন যে আমি সেভাবে সুযোগই পাইনি কথা বলার। আমি চাইনাই এইসব চেঁচামেচি জিএমএর রুমে যাক, জিএমএর কানে যাক, এইসব বিষয় কোনভাবে অফিসে আসুক আমি চাইনা, চাইনি। কিন্তু আমি শুধুমাত্র শাহবাগে গেছি কেন এর ভিত্তিতে গায়ে পড়ে তারাই আমার সাথে বাধালেন।

আমার মত একটা সামান্য মেয়ের সাথে এসব যুদ্ধ করে কি লাভ হলো তাদের বুঝলাম না, এসব তর্ক বিতর্ক করার জন্য তো শাহবাগ উন্মুক্ত আছে। আমি জানি আমার কলিগদের মত আরো অনেকের চুলকানি আছে, তাদেরকে অনুরোধ করবো কারো দূর্বলতার সুযোগ নিয়ে তাকে এটাক করবেন না, আপনারা জানেন সুস্হ তর্ক বিতর্ক করলে কোনটাতেই আপনারা জিতবেন না। কারন ইতিহাস আমাদের পক্ষে।

প্রতিদিন সকালে অফিসে ঢুকেই নিজের চেয়ারে বসতেও পারিনা আমার শুনতে হয় শাহবাগে যারা যাচ্ছে তারা বিরিয়ানী খেতে যাচ্ছে, শাহবাগে যাওয়া উচিৎ সবার, সবাই গিয়ে দেখে আসুক আসলে শাহবাগে কারা আছে!
আমি শুনেও শুনি না, দেখেও দেখিনা নীতি অবলম্বন করা ছাড়া আর কোন উপায় খুঁজে পাচ্ছিনা। কারন অফিসে প্রথমত কেচাল করার কোন ইচ্ছা কাজ করেনা, দ্বিতীয়ত শিক্ষিত মানুষজনের সাথে আমাকে এই স্বাধীন বাংলাদেশে কেচাল করতে হবে জামাতী কি এবং কেন ?
হায় সেলুকাস! সত্যি বিচিত্র এই দেশ!

ঘটনা আছে আরো অনেকগুলো তবে, পোস্টের আকার বিশাল ধারন করছে বলে সংক্ষিপ্ত করতে হচ্ছে।

তবে জামাতীরা যে কত মিথ্যা এবং নোংরাভাবে মুহূর্তে তথ্য তৈরি করতে পারে, তার নমুনা নিজে পেলাম জলজ্যান্ত! যখন আমার চোখেমুখে স্ট্রিক্ট মনোভাব দেখলেন আর আরো তর্ক চালিয়ে ননিয়ে যাওয়ার প্রবল ইচ্ছা থাকা সত্বেও আমি কোন তর্ক বিতর্ক অফিসে করবোনা জানিয়ে দিলাম তখন উনি শেষ আঘাত আমাকে করলেন এটা বলে যে , আপনি তো এখনও বিয়ে করেন নাই ,থাকেন একা তাই আপনার এত সময় আছে ব্লগিং করার! আমি এক মেয়ে ব্লগারকে চিনতাম যিনি বিয়ের পর আর ব্লগিং করেন না!
হায়রে মিথ্যা কথা আর বিশ্রী মানসিকতা! ব্লগিং শব্দটা উনি জীবনে প্রথম শুনেছেন আমার কাছে, আমি ছাড়া উনি আর কোন ব্লগারকেই চিনেন না, অথচ উনি মুহুর্তের মধ্যে এতবড় একটা মিথ্যা গল্প সেধে ফেললেন!

আমার পার্সোনাল লাইফে ঢুকে পড়ে অযাচিত একটা কমেন্ট করে ফেললেন, আমি যাই হই, আর যাই করি জামাতীদের কেন এত কষ্টের কারন বুঝলাম না। আমাকে অনেক ব্লগারও ইয়াহুতে নক করে ইনিয়ে বিনিয়ে বলেছেন এসব লিখে কোন লাভ নাই, এসব লিখেন কেনো? শুধু সময় নষ্ট!! অথচ সেই সময় নষ্ট টা তারা নিজেরাও করেন!

আমি মেয়ে বলে আর ইদানিং শিবিরকে শুশীল ভাষায় গালিগালাজ করতে মন চায় না। শিবিরকে গালিগালাজ করতে হলে কিসের নীতি?

আর যারা আমার মেয়ে হওয়ার জন্য আমাকে ছোট ভাবেন, হীন ভাবেন, নীচ ভাবেন, কম বুদ্ধিসম্পন্ন ভাবেন এবং রাখঢাক করে চলতে হুংকার দেন

তাদের জন্য গনপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধান থেকে কয়েকলাইন তুলে দেই
২৭ নং অনুচ্ছেদ- সকল নাগরিক আইনের সমান এবং আইনের সমান আশ্রয়লাভের অধিকারী।
২৮ নং অনুচ্ছেস (১) কেবল ধর্ম, গোষ্ঠী, বর্ণ, নারী পুরুষভেদে বা জন্মস্হানের কারনে কোন নাগরিকর প্রতি রাষ্ট্র বৈষম্য প্রদর্শন করিবে না।
(২)রাষ্ট্র ও গনজীবনের সর্বস্তরে নারী পুরুষের সমান অধিকার লাভ করিবে।

(৩) কেবল ধর্ম, গোষ্ঠী, বর্ণ, নারী পুরুষভেদে বা জন্মস্হানের কারনে জনসাধারনের কোন বিনোদন বা বিশ্বাসের স্হানে প্রবেশের কিংবা কোন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ভর্তির বিষয়ে কোন নাগরিককে কোনরুপ অক্ষমতা, বাধ্যবাধকতা, বাধা বা শর্তের অধীন করা যাইবে না।
(৪)নারী বা শিশুদের অনুকূলে কিংবা নাগরিকদের যোকোন অন গ্রসর অংশের অগ্রগতির জন্য বিশেষ বিধান প্রণয়ন হইতে এই অনুচ্ছেদের কোন কিছুই রাষ্ট্রকে নিবৃত করিবেনা।


সামু ব্লগে ক তে কলা আর আ তে আম অনেক করে লিখেছি, সেখানে জামাতবিরোধী যে কোন পোস্ট দিতে গেলে আমাকে হাজারবার ভাবতে হতো সুতরাং আমি ভাই মাফও চাই, দোয়াও চাই আমার পক্ষে আর সম্ভব হয়না আ তে আম আর ক তে কলা করে পাঠকদের ধরে ধরে বোঝানো Sad
The Jamaat-e-Islami (Urdu: جماعتِ اسلامی;, lit. "Islamic Party" abbreviation, JI) is a social conservative and Islamist political party, advocating for an Islamic and democratic form of government in Pakistan. The JI was founded on August 26, 1941 in Lahore by Muslim theologian and socio-political philosopher Abul Ala Maududi. The party is led by an Emir (lit. Leader), and currently Syed Munawar Hasan is tenuring as Emir of JI. The JI is headquartered in Mansoorah district, Lahore.

Founded during British control in India, the JI moved its organization after the Indian partition to the newly created state of Pakistan, initially setting up its organizational mass in West-Pakistan. The members who remained in India regrouped to form an independent organization called Jamaat-e-Islami Hind. During the Bangladesh Liberation War

নেটেও যদি কোন গরু বা গাধা জানতে চায় জামাতে ইসলামী কি একটা সার্চ দিলেই উইকি তে লিংক পেতো
http://en.wikipedia.org/wiki/Jamaat-e-Islami

যে দলের জন্ম পাকিস্হানে, যে দলের হ্রদয় পাকিস্হান, যে দলের হাতে বাঙালীর রক্ত যে দল বাংলাদেশের স্বাধীনতাই চায়নি সেই দল নিয়ে আমি কথা বলতে চাইনা, যে দলের ফ্ল্যাগেও পাকিস্হান সে দল নিয়ে আমি কথা বলতে চাইনা



এবার দেখুন পাকিস্হানের ফ্ল্যাগ



আমি অনেক ক্লান্ত ! কি অনলাইন কি বাস্তবতায় জামাত শিবির ইসু নিয়ে তর্ক বির্তকে ক্লান্ত আপনারা নিজের চোখে দেখবেন না পড়বেন না এই দায় কি আমাদের ? বলুন দায় কি আমাদের?

আমাকে এমনও কথা শুনতে হয়েছে চান্স পেয়ে ব্লগাররা টিভিতে এসেছে, লাইমলাইটে এসেছে, একেকজন সেলেব্রেটি হয়ে যাচ্ছে, এই সুযোগ কে ব্লগাররা কাজে লাগাচ্ছে!
আমাকে যখন এভাবে বলা হয় আমিও বলি আমি কি অমি রহমান পিয়াল নাকি আরিফ জেবতিক যা আমাকে টিভিতে দেখাবে? আর আমার অভিরুচি নিয়ে না জেনে না বুঝে এমন হাস্যকর কথা যারা বলে তাদের করুনাও করতে ইচ্ছা হয়না আমার !
আমরা ব্লগাররা গত কয়েকটা বছর অনেক হাসি আনন্দের সাথে ব্লগে বিচরন করে চলেছি কোন কিছু পাবার আশা নিয়ে নয়, আমাদের ব্লগের প্রতি যে ভালোবাসা, এত এত ব্লগারদের সাথে যে একসাথে ব্লগিং করতে করতে ভালোবাসার টান এটা আপনারা কি বুঝবেন?
আপনাদের এই ধরনের অযাচিত এটাক, ধর্ষনকে আমি জামাত আর পাকিস্হানের ফ্লাগে থুথুর সাথে ছুড়ে ফেললাম!
সর্বশেষ এডিট : ০৭ ই মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫৫
৯৬টি মন্তব্য ১০১টি উত্তর পূর্বের ৫০টি মন্তব্য দেখুন

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

আমি হাসান মাহবুবের তাতিন নই।

লিখেছেন ৎৎৎঘূৎৎ, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১:৩৩



ছোটবেলা পদার্থবিজ্ঞান বইয়ের ভেতরে করে রাত জেগে তিন গোয়েন্দা পড়তাম। মামনি ভাবতেন ছেলেটা আড়াইটা পর্যন্ত পড়ছে ইদানীং। এতো দিনে পড়ায় মনযোগ এসেছে তাহলে। যেদিন আমি তার থেকে টাকা নিয়ে একটা... ...বাকিটুকু পড়ুন

ভারতীয় পণ্য বয়কটের কেন এই ডাক। একটি সমীক্ষা-অভিমত।।

লিখেছেন সাইয়িদ রফিকুল হক, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৩:১৫



ভারতীয় পণ্য বয়কটের কেন এই ডাক। একটি সমীক্ষা-অভিমত।।
সাইয়িদ রফিকুল হক

বিএনপি ২০২৪ খ্রিস্টাব্দে দেশে অনুষ্ঠিত “দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে”-এ অংশগ্রহণ করেনি। তারা এই নির্বাচনের বহু আগে থেকেই নির্বাচনে অংশগ্রহণ... ...বাকিটুকু পড়ুন

মুক্তিযোদ্ধাদের বিবিধ গ্রুপে বিভক্ত করার বেকুবী প্রয়াস ( মুমিন, কমিন, জমিন )

লিখেছেন সোনাগাজী, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৫:৩০



যাঁরা মুক্তিযদ্ধ করেননি, মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়ে লেখা তাঁদের পক্ষে মোটামুটি অসম্ভব কাজ। ১৯৭১ সালের মার্চে, কৃষকের যেই ছেলেটি কলেজ, ইউনিভার্সিতে পড়ছিলো, কিংবা চাষ নিয়ে ব্যস্ত ছিলো, সেই ছেলেটি... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। সাংঘাতিক উস্কানি মুলক আচরন

লিখেছেন শাহ আজিজ, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:০৪



কি সাঙ্ঘাতিক উস্কানিমুলক আচরন আমাদের রাষ্ট্রের প্রধানমন্ত্রীর । নাহ আমি তার এই আচরনে ক্ষুব্ধ । ...বাকিটুকু পড়ুন

একটি ছবি ব্লগ ও ছবির মতো সুন্দর চট্টগ্রাম।

লিখেছেন মোহাম্মদ গোফরান, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ৮:৩৮


এটি উন্নত বিশ্বের কোন দেশ বা কোন বিদেশী মেয়ের ছবি নয় - ছবিতে চট্টগ্রামের কাপ্তাই সংলগ্ন রাঙামাটির পাহাড়ি প্রকৃতির একটি ছবি।

ব্লগার চাঁদগাজী আমাকে মাঝে মাঝে বলেন চট্টগ্রাম ও... ...বাকিটুকু পড়ুন

×