somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

উইন্ডোজ এর শম্বুক গতি -২(আম্মাআআ)

০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৭ বিকাল ৫:০২
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

আগের পোস্টে বলেছিলাম পরবর্তী পোস্টটি হবে এ্যাডভান্স ব্যবহারকারীদের জন্য। কিন্তু যখন লিখতে আরম্ভ করলাম তখন মনে হল স্টেপ বাই স্টেপ লেসন স্টাইল ফলো করলেই তো হয়। যে কেউ বুঝতে পারবে। তাই আজকের এই পোস্টটিতে বিস্তারিত বর্ণণায় না গিয়ে যতটুকু প্রয়োজন, না হলেই নয়, ততটুকু বলার চেষ্ঠা করেছি। আজকে অনেক কিছুই পরিস্কার করে বলব না তবে আপনি কোন কাজটা করলে কি উপকার পাবেন তা বলে দিব। আর একটা কথা। যারা ডেভোলাপার বা এ্যাডমিন তাঁরা সবাই এ্যাডভান্স ইউজারের আওতামুক্ত। এ্যাডভান্স ব্যবহারকারী বলতে তাঁদেরকে বুঝাচ্ছি যাদের পিসির স্বাভাবিক বহুবিধ ব্যবহার সম্পর্কে ধারণা আছে। এবার তাহলে হয়ে যাক...

প্রথমেই বলে দেই আজকে আমরা দুটি কনফিগারেশন উইন্ডোতে কাজ করবো।
Services.msc
msconfig

আপনি যদি আগের পোস্টের নির্দেশগুলো ঠিকঠাকভাবে অনুসরণ করেন তাহলেই আপনার পিসি বেশ দৌড়াচ্ছে। এবার এমন কিছু services আমরা বন্ধ করে দিব যাতে আপনার পিসি বাড়তি প্রসেসিং এর ঝামেলা এড়াতে পারে। Services বন্ধ করতে হলে আগে service center এ যেতে হবে। চলুন যাওয়া যাক। উইন্ডোজ লোগো কী চেপে ধরে R চাপুন। Run window ওপেন হবে। কন্টোল কী এর পাশের কী টাই হলো উইন্ডোজ লোগো কী। Run window চলে এলে বক্সের মধ্যে লিখুন services.msc । এন্টার দিন। Services window ওপেন হবে। সাধারণভাবে এর ভিতর আপনি পাঁচটি কলাম পাবেন। এগুলো হলো name, description, status, start up type এবং log on as। এই উইন্ডোকে আপনি দুইটা মুডে দেখতে পাবেন। স্ট্যান্ডার্ড এবং এক্সট্যান্ডেড মুডে। আমরা ডিফল্ট অবস্থায় একে এক্সট্যান্ডেড মুডে প্রথমে দেখতে পাব। এই মুডের সুবিধা হলো আপনি যে service টি সিলেক্ট করবেন তার বর্ণনা পাশে দেখাবে। এটি মুলতঃ আমাদের পিসিতে কি কি services চলে তার একটি তথ্যবহুল লিস্ট। আমরা এখন যা করবো তা হচ্ছে আমাদের প্রয়োজন নেই এমন সব services গুলো খুঁজে বের করব এবং তা চালু থাকলে বন্ধ করে দিব। ব্যাস, এই এতটুকুই।

এই লিস্টটা যেহেতু বর্ণানুক্রমিক সাজানো আছে তাই services গুলো খুঁজে পেতে আমাদের সমস্যা হবে না আশা করছি। আমরা লিস্টের শেষের দিক থেকে আরম্ভ করব। এবার একটু বলি service কিভাবে বন্ধ করব। Status কলামের started স্ট্যাটাসের কোন একটা service সিলেক্ট করুন। দেখেন পাশে এক্সট্যান্ডেড বারে বর্ণনার পাশপাশি একটা বা দুটা অপসন চলে এসেছে। অপসনগুলো হলো start, pause, stop. এছাড়াও একটা অপসন দেখতে পাবেন Restart নামে। বুঝতেই পারছেন এই অপসন বা লিংক যাই বলুন এতে ক্লিক করলে সেইমত কাজ হবে। তো আপনি শিখলেন কিভাবে services বন্ধ করতে হয়।

প্রথমেই চোখ বন্ধ করে যে service টা বন্ধ করব তা হলো Wireless Zero Configuration। আপনি এই service এর নামের উপর ডাবল ক্লিক করলেই এর প্রোপার্টিজ উইন্ডোটা চলে আসবে। এখানে চারটা বাটন পাবেন। Start, Stop, Pause, Resume. এখান থেকে প্রথমে Stop বাটনে ক্লিক করে service টা বন্ধ করুন। এবার দেখুন এখানে একটা কম্বো বক্স আছে startup type নামে। এর লিস্টে তিনটা অপসন দেয়া থাকবে। Automatic, Manual, Disable. এই বক্সের লিস্ট থেকে আপনি Disable সিলেক্ট করুন। Ok দিয়ে বের হয়ে আসুন। আপনার সিস্টেমে এই প্রসেসটি কন্ধ হয়ে গেল। এর মাধ্যমে আপনি প্রায় ৫% প্রসেসিং স্পিড বাঁচালেন। আপনি কম্বো বক্স থেকে অপসন সিলেক্ট করার মাধ্যমে সিস্টেমকে বলে দিচ্ছেন সিস্টেম স্টার্ট এর সময় এই service টি অটোমেটিক চালু হবে নাকি আপনি নিজে চালু করবেন নাকি চালুই হবে না। বুঝলেন তো। এভাবে বাকি যেকয়টি service এর উপর কাজ করবো সেখান এই দুটি কাজ সাবধানে করবেন।
একঃ বর্তমানে service টি বন্ধ ( Stop )করা এবং
দুইঃ স্টার্ট আপের টাইপ ( Disable ) ঠিক করে দেয়া।

দ্বিতীয় service
Windows Firewall / Internet connection Sharing (ICS)
আপনার পিসিতে যদি ইন্টারনেট কানেকশন থাকে তবে এই service বন্ধ করা মানে হচ্ছে রীতিমত আত্মহত্যা করা। যদি না থাকে তবে service টা বন্ধ করুন। কারণ আপনি ব্যবহার করছেন পাইরেটেড উইন্ডোজ। এর ফায়ারওয়াল আপনার পিসিকে জীবন বাজি রেখে রক্ষা করবে এতটা আশা করা ভূল। আর এ্যন্টিভাইরাস ইন্সটল করা থাকলে এতকিছু লাগে না। এখানে আপনাকে একটা ছোট্ট কিন্তু দরকারী কথা বলি। প্রতিটা Service এর প্রোপার্টিজ উইন্ডোতেই দেখবেন Dependencies নামে একটা ট্যাব আছে। এই ট্যাবে ক্লিক করলে আপনি দেখতে পাবেন এই Service টি কোন কোন সিস্টেম কমপোনেন্ট এর উপর নির্ভরশীল। এ থেকেও আপনি একটা ধারণা করতে পারবেন আপনার Service টি প্রয়োজন আছে কি নেই। যাই হোক, এই service টি প্রথমে বন্ধ করুন পরে disable করে দিন ( যদি ইন্টারনেট না থাকে )।

তৃতীয় service
Web Client
এটার ক্ষেত্রেও একই কথা। ইন্টারনেট না থাকলে প্রথমে stop করুন এবং পরে startup type এ গিয়ে Disable করে দিন।

চতুর্থ service
Uninterruptible Power Supply
যদি আপনার ইউ.পি.এস (UPS) না থাকে তবে এটাকে বন্ধ করে Disable করে দিন।

পঞ্চম service:
Telnet
আপনার ইন্টারনেট থাকুক বা নাই থাকুক এটাকে বন্ধ করুন এবং disable করুন। আর যদি আপনি এর উপর কাজ করেন তাহলে নিশ্চয়ই আপনাকে আমার বলতে হবে না এটা কি জিনিস।

ষষ্ঠ service:
Security Center
বন্ধ করুন এটা। আপনি একাই আপনার পিসির সিকিউরিটির জন্য যথেষ্ঠ। Disable করে দিন।

সপ্তম service
Remote Registry
ইন্টারনেট থাকলেও এটা বন্ধ করা জরুরী। Disable করুন।

অষ্টম service
Remote Desktop Help Session Manager
এটি আপনাকে রিমোট হেল্প পেতে সাহায্য করে কিন্তু এটারও দবকার নেই। বন্ধ এবং Disable করুন।

নবম service
Remote Access Auto Connection Manager
ইন্টারনেট না থাকলে নগদে বন্ধ এবং Disable।

দশম service
Print Spooler
পিসিতে যদি প্রিন্টার না থাকে তবে বন্ধ করে দিতে পারেন। এবং Disable করে দিন। প্রিন্টার লাগালে কিন্তু start করে নিতে হবে। তখন startup type হবে Automatic ।

এগারতম service
Office Source Engine
নেট লাইন থাকলে কাজে লাগানো যায়। কিন্তু আমার মনে হয় এটা কখনোই আপনার কাঝে লাগবে না।

বারতম service
Help & Support
খুব সম্ভবত আপনি আমার মত পাগল না যে উইন্ডোজের হেল্প ফাইল পড়বেন। তো না পড়লে দরকার কি এটাকে রান করানোর। Stop and disable.

তের ও চৌদ্দতম services
DNS Client, DHCP Client
আপনার যদি ইন্টারনেট না থাকে তবে শিঘ্রই এই দুটিকে বন্ধ করে দিন। disable করে দিন।

পনেরতম service
Automatic Update
এটা আপনার উইন্ডোজকে অটো আপডট করে। যেহেতু আপনার উইন্ডোজটা অরিজিনাল তাই কি আর করবেন রেখে দিন। আর যদি পাইরেটেড হয় তবে..... বন্ধ করবেন নাকি পুলিশ ডাকব।

আপাতত এই কয়টা বন্ধ করে দিলেই হবে। পরবর্তী স্টার্ট আপের সময় যাতে আবার চালু না হয়ে যায় সেজন্য disable করে দিন। এগুলো ছাড়াও আরও দুটি services আছে। IMAPI CD Burning Com Services এবং InstallDriver Table Manager. অনেক তো আমি বলে দিলাম। এবার আপনি নিজে ভেবে বের করুন। এই দুইটা নিয়ে কি করবেন। Dependencies দেখুন, অনুমান করার চেষ্ঠা করুন কি কাজে লাগতে পারে। সেই মত ব্যবস্থা গ্রহন করুন। তো আমাদের services উইন্ডোর কাজ শেষ। Services Window টি বন্ধ করে দিন।

এবার msconfig এর কাজ। এই কাজটা বেশ সোজা। আগের মত উইন্ডোজ লোগো কী + R চেপে Run window ওপেন করুন। টাইপ করুন msconfig। এন্টার চাপুন। System Configuration Utility নামে একটি উইন্ডো ওপেন হবে। এতে আপনি মোট ছয়টি ট্যাব দেখতে পাবেন। আমরা Configure করব শেষের দুটি। Services এবং Startup।

ক্লিক করুন Services ট্যাবে। এখানে আপনি সমস্ত Services গুলো দোখতে পাবেন। Services এর উপর কাজ করার তা তো আগেই করে ফেলেছি। এখন যেটা করব তা হলো মাইক্রোসফট এর Services ছাড়া বাকি সমস্ত Services বন্ধ করে দিব। উইন্ডোর নিচে দেখুন একটা চেক বক্স আছে Hide All Microsoft Services নামে। এটাতে টিক চিহ্ন দিন। মাইক্রোসফটের সমস্ত Services লুকিয়ে ফেলবে। এবার বাকি যেসব Services আছে তার মধ্যে এন্টিভাইরাস এর মেইন স্ক্যান Service ও সাউন্ড কার্ডের Service ছাড়া বাকি সব বন্ধ করে দিন। টিক চিহ্ন গুলো উঠিয়ে দিলেই হবে। একটা জিনিস খেয়াল রাখবেন। যেহেতু এন্টি ভাইরাসের অটো আপডেট Service আপনি বন্ধ করে দিয়েছেন তাই অনলাইন বা অফলাইন কোন ভাবেই এন্টিভাইরাস আপডেট হবে না যদি আপনি আবার এই Service টি রান না করান। তো এটা কোন সমস্যা না। আপডেটের সময় এটা রান করিয়ে নিলেই হবে। আর আমরা তো বেশীরভাগ অফলাইনে আপডেট করি। সারা মাসে হয়তে তিন চারবার দরকার হবে। Apply বাটনে ক্লিক করুন।

এবার ক্লিক করুন startup ট্যাবে। এখানেও একই অবস্থা । এন্টিভাইরাসের Service ছাড়া সব বন্ধ করুন। Apply এবং Ok দিয়ে বের হয়ে আসুন। এবার আপনার কম্পিউটার রিস্টার্ট নিতে চাইবে। দিন, যা খুশি করুক। রিস্টার্ট এর পর আশা করছি আপনার পিসি আগের চেয়ে দ্রুত চলবে।

সাবধানাতাঃ অনেক সময় দেখা যায় যে, এভাবে কনফিগার করলে পিসির লোডিং টাইম ১০/১৫ সেকেন্ড বেড়ে যায়। সেক্ষেত্রে আমার মতামত হচ্ছে লোডিং টাইম বাড়লে বাড়ুক। লোড হবার পর পিসি যদি গতি পায় তো সমস্যা কি।

আর একটা সমস্যা হয়। অনেকে ভুলে index service টা বন্ধ করে দেন। ফলে অনেক সময় রাইট বাটন ক্লিক করলে পপআপ মেন্যুটা আসতে একটু টাইম নেয়। সেক্ষেত্রে আপনি ২৪ থেকে ৪৮ ঘন্টা পিসি ব্যবহার করলেই সমস্যাটা দূর হয়ে যাবে।

আজকে আমি যা লিখলাম এ সবই আমার অভিজ্ঞতা থেকে। আমরা সব বন্ধুরা মিলে পিসি নিয়ে নাড়াচাড়া করতে করতে শিখেছি কিছু। আমি বই পড়ে এগুলো শিখিনি । তাই কিছু ভূল ভ্রান্তি থাকলেও থাকতে পারে। ব্লগে অনেকেই আছেন যারা এসব ভাল জানেন। যদি কিছু ভূল পান তো দয়া করে মন্তব্যে লিখে দিবেন। আসলে আপনাদেরকে এসব জানানোর পাশাপাশি আমি নিজেও শিখছি। আজ এ পর্যন্তই। ভাল থাকবেন।
১২টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

স্বাধীনতা দিবসের অনুষ্ঠানে মুক্তিযোদ্ধাদের মুমিনী চেহারা ও পোশাক দেখে শান্তি পেলাম

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ২৭ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ৯:৫৮



স্বাধীনতা দিবসের অনুষ্ঠানে স্টেজে উঠেছেন বত্রিশ মুক্তিযোদ্ধা তাঁদের চব্বিশ জনের দাঁড়ি, টুপি ও পাজামা-পাঞ্জাবী ছিলো। এমন দৃশ্য দেখে আত্মায় খুব শান্তি পেলাম। মনে হলো আমাদের মুক্তিযোদ্ধা আমাদের মুমিনদের... ...বাকিটুকু পড়ুন

দু'টো মানচিত্র এঁকে, দু'টো দেশের মাঝে বিঁধে আছে অনুভূতিগুলোর ব্যবচ্ছেদ

লিখেছেন মোহাম্মদ গোফরান, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১২:৩৪


মিস ইউনিভার্স একটি আন্তর্জাতিক সুন্দরী প্রতিযোগিতার নাম। এই প্রতিযোগিতায় বিশ্বের বিভিন্ন দেশের সুন্দরীরা অংশগ্রহণ করলেও কখনোই সৌদি কোন নারী অংশ গ্রহন করেন নি। তবে এবার রেকর্ড ভঙ্গ করলেন সৌদি... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমাদের দুই টাকার জ্ঞানী বনাম তিনশো মিলিয়নের জ্ঞানী!

লিখেছেন সাহাদাত উদরাজী, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ২:৫৯

বিশ্বের নামীদামী অমুসলিমদের মুসলিম হয়ে যাওয়াটা আমার কাছে তেমন কোন বিষয় মনে হত না বা বলা চলে এদের নিয়ে আমার কোন আগ্রহ ছিল না। কিন্তু আজ অষ্ট্রেলিয়ার বিখ্যাত ডিজাইনার মিঃ... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমি হাসান মাহবুবের তাতিন নই।

লিখেছেন ৎৎৎঘূৎৎ, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১:৩৩



ছোটবেলা পদার্থবিজ্ঞান বইয়ের ভেতরে করে রাত জেগে তিন গোয়েন্দা পড়তাম। মামনি ভাবতেন ছেলেটা আড়াইটা পর্যন্ত পড়ছে ইদানীং। এতো দিনে পড়ায় মনযোগ এসেছে তাহলে। যেদিন আমি তার থেকে টাকা নিয়ে একটা... ...বাকিটুকু পড়ুন

মুক্তিযোদ্ধাদের বিবিধ গ্রুপে বিভক্ত করার বেকুবী প্রয়াস ( মুমিন, কমিন, জমিন )

লিখেছেন সোনাগাজী, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৫:৩০



যাঁরা মুক্তিযদ্ধ করেননি, মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়ে লেখা তাঁদের পক্ষে মোটামুটি অসম্ভব কাজ। ১৯৭১ সালের মার্চে, কৃষকের যেই ছেলেটি কলেজ, ইউনিভার্সিতে পড়ছিলো, কিংবা চাষ নিয়ে ব্যস্ত ছিলো, সেই ছেলেটি... ...বাকিটুকু পড়ুন

×