somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

সাধু সাবধানঃ ডিজিট্যাল সময়ের ডিজিট্যাল পটারক রাস্তায় নেমেছে

২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:৫৬
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

ফটকা মজিউল্ল স্যার রাস্তার এক পাশে দাড়ানো ছিলো আমাকে দেখে সে আস্তে আস্তে আমার পিছু নিল প্রায় অনেক দূর পযন্ত সে আমার পিছু পিছু হেতে আসলো ।
এক সময় সে আমাকে পিছু থেকে ডাক দিলো আমি পিছু ফিরে তাকাতে দেখি একজন ইয়া লম্বা দাড়িও আলা এক লোক তারগায়ে ছিলো সাদা জোব্বা পড়া তার লম্বা দাড়ি গুলো সাদা তার গোফ ছিল সাদা তার শরীল থেকে আসছিল অসাধারন সূভাশ ও সুঘ্রান রিতিমত এরকম লোক দেখে চিনার কোন উপায় নাই এই লোক এতবড় বাটপার
আমি দেখে প্রথম বিশ্বাশ করতেই পারি নাই বা মনে মনে ভেবেছিলাম এ মানুষ নয় এ হয়ত জ্বীন নয়তবা ফেরেস্তা অথবা কোন কামেলদার লোক দড়বেশ বাবা হবে ।
সে আমাকে ডাক দিলো আর ডাক দিয়ে এমন কিছু কথা বল্ল আমার শরীল অস্থুতার বেপারে তা রিতিমত প্রায় সবগুলো কথায় সত্য তাই তাকে আমার কাছে আর অন্যরকম বলে মনে হতে লাগলো ।


আমার সাথে কথা বলতে বলতে হঠাৎ কোথাই থেকে এক কোট পেন টাই পড়া লোক দৌড় দিয়ে এসে তার পায়ে উপর পড়ে গেল পড়ে গীয়ে আরে বাবা আপনি আপনাকে আমি অনেক খুজেছি কোথাও পাইনি আজ যখন পেয়েছি তখন আর আপনাকে ছাড়া যাবে না আজ আপনাকে আমার সাথে আমার বাসায় যেতে হবে এক বেলা দুটো ডাল ভাত খাবেন আপনার জন্যই আমার আজ অনেক পরিবর্তন আপনার জন্যই এখন আমি অনেক টাকার মালিক হয়েছি চলেন চলেন বাবা । বুঝবার মত কোন অবস্থা ছিলো না তারা দুজনে একই গুরুপের লোক । পরে ঐ দৌড় দিয়ে আসা লোকটি আমাকে একটু পাশ্বে ডাক দিয়ে নিয়ে বল্ল আরে আপা তারে চিলেন না সে অনেক কামিলদার লোক তার
জন্য আজ আমি অনেক টাকার মালিক হয়ে গেছি তারে আফা ভালো করে দরেন হুজুড়ে সবাইরে কিন্তু দেয় না যারে ভাল লাগে তারে দেয় হয়ত আপনারে তার কাছে ভালো লাগছে তাই আপনারে ডাকদিছে দেখেন কিছু নিতে পারেন কি না ।

দড়বেশের মত সেঝে থাকা লোকটা আমাকে আবার অনেক ধরনের কথা বলতে ছিলেন এক পর্যায় লোকটি আমাকে বলতেছিল মারে তোর জীবনে অনেক গুলো ফাড়া আছে
তার মধ্যে সব থেকে তোর সামনে এই দুই তিন দিনের মধ্যে একটা ফাড়া আছে খুব ভয়ংকর হয়তবা এই ফাড়ায় তোর ঘর থেকে হয়ত তোর স্বামী নয়ত তোর বড় ছেলেটি
মরে যাবে । তার কথা যতই শুনতেছি ততই আমি যানি কেমন তার প্রতিদূর্বল বা শক্তি হীনতা হয়ে পড়ছি । একসময় সে কথা বলতে বলতে আমি তাকে বলাম বাবা আমার
এ বিপদ থেকে রক্ষার কোন উপায় আছে সে আমাকে বল্ল আছে মা তা তোকে কিছু খরচ করতে হবে এই ধরে নে হাজার খানিক টাকা হোলেই হবে তোরে আমি একটা জিনিস দিমু এতা নিয়ে তুই সোজা হেতে যাবি সাবধান মা পিছু ফিরে তাকাবি না কিন্তু পিছনে ফিরে তাকালে তোর ক্ষতি বেশি হবে আর তাবিজে কোন কাজ করবে না ।
ব্যস এই বলে সে আমাকে জিনিস গুলোর কথা বলতে আমি ভাবতে শুরু করলাম আমি যদি জিনিশ এনে তাকে আর না পাই তাই তাকেই বল্লাম বাবা আপনার কাছে কি তাবিজ বানানো নাই থাকলে না হয় আমাকে ওখান থেকে একটি তাবিজ দিন এ কথা বলতেই লোকটা
আমাকে বল্ললো মারে তুইত আমাকে বিপদে ফেলে দিলি দে দেখি তোর কাছে কত আছে দে আমি আমার কাছে এ সপ্তাহের কাচাঁ বাজারের যে দুই হাজার টাকা ছিলো তার হাতে দিয়ে দিলাম সে টাকা হাতে নেওয়ার পরে আমাকে প্রায় ত্রিশ গজ দূরে একটি স্থানে কিছু বালু রাখা ছিলো সে জায়গাতা দেখিয়ে দিয়ে বল্ল তুই পিছনে তাকাবি না ডানে বামে কোন দিক তাকাবি না সোজা যাবি ঐ বালু স্থানে গীয়ে বিশমিল্লাহ বলে হাত দিবি দিলে দেখবি একটি ছোট পুটলা পাবি ওতাকে নিয়ে সোজা আবার আমার কাছে আসবি ।
ব্যস আমি চলে গেলাম তার দেখিয়ে দেওয়া স্থানে এবং সেখানে হাত দিলাম কিন্তু কিছুই পেলাম না ।
পিছু ফিরে দেখি লোকটা নেই ……………..
শিমু আংটি আজ প্রতারিত হয়ে এসে যা বল্লেন তার মুখ থেকে শোনা বাবা এ দেখি রিতি মত ডিজিট্যল পতারক
সর্বশেষ এডিট : ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১২:২২
৪টি মন্তব্য ৪টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

বাংলাদেশের লোকসংস্কৃতিঃ ব্যাঙের বিয়েতে নামবে বৃষ্টি ...

লিখেছেন অপু তানভীর, ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:০০



অনেক দিন আগে একটা গল্প পড়েছিলাম। গল্পটা ছিল অনেক এই রকম যে চারিদিকে প্রচন্ড গরম। বৃষ্টির নাম নিশানা নেই। ফসলের মাঠ পানি নেই খাল বিল শুকিয়ে যাচ্ছে। এমন... ...বাকিটুকু পড়ুন

বাংলাদেশি ভাবনা ও একটা সত্য ঘটনা

লিখেছেন প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন, ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১০:১৭


আমার জীবনের একাংশ জুড়ে আছে; আমি চলচ্চিত্রাভিনেতা। বাংলাদেশেই প্রায় ৩০০-র মত ছবিতে অভিনয় করেছি। আমি খুব বেছে বেছে ভাল গল্পের ভাল ছবিতে কাজ করার চেষ্টা করতাম। বাংলাদেশের প্রায়... ...বাকিটুকু পড়ুন

বাকি চাহিয়া লজ্জা দিবেন না ********************

লিখেছেন মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন, ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১০:৩৫

যখন প্রথম পড়তে শিখেছি তখন যেখানেই কোন লেখা পেতাম পড়ার চেষ্টা করতাম। সেই সময় দোকানে কোন কিছু কিনতে গেলে সেই দোকানের লেখাগুলো মনোযোগ দিয়ে পড়তাম। সচরাচর দোকানে যে তিনটি বাক্য... ...বাকিটুকু পড়ুন

=এই গরমে সবুজে রাখুন চোখ=

লিখেছেন কাজী ফাতেমা ছবি, ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:২১

০১।



চোখ তোমার জ্বলে যায় রোদের আগুনে?
তুমি চোখ রাখো সবুজে এবেলা
আমায় নিয়ে ঘুরে আসো সবুজ অরণ্যে, সবুজ মাঠে;
না বলো না আজ, ফিরিয়ো না মুখ উল্টো।
====================================
এই গরমে একটু সবুজ ছবি দেয়ার চেষ্টা... ...বাকিটুকু পড়ুন

কুড়ি শব্দের গল্প

লিখেছেন করুণাধারা, ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৯:১৭



জলে ভাসা পদ্ম আমি
কোরা বাংলায় ঘোষণা দিলাম, "বিদায় সামু" !
কিন্তু সামু সিগারেটের নেশার মতো, ছাড়া যায় না! আমি কি সত্যি যাবো? নো... নেভার!

সানমুন
চিলেকোঠার জানালায় পূর্ণিমার চাঁদ। ঘুমন্ত... ...বাকিটুকু পড়ুন

×