অনেক দিন হয়েছে এ যাত্রায় বাড়ি থেকে আসা আজ কদিন ধরে রমার কথা বড্ড বেশি মনে পড়ছে ।এবার আসার সময় অনেকতা সময় পযন্ত রমা আমার পথের দিকে চেয়েছিল মনে হয় কিছু বলতে চেয়েছিল সে আমায় তা আর বলা হয়ে উঠেনি ।আসার সময় কয়তা টাকা কড়ি রমার হাতে দিয়ে আসলি কি এমন ক্ষতি হোত যা হোক এযাত্রায় বাড়িতে যেতে আমার আর মাস তিন লাগবে ।দেখি সন্ধায় বেনু মাসি কে টেলিগ্রাম করে দিমু যাতে কয়তা টাকা পয়সা দেয় রমার হাতে তার হাত খরচের জন্য । সন্ধায় আফিস থেকে ফেরার পথে থেকে একটি খাম কিনে নিলাম টেলিগ্রামের জন্য। আজ সন্ধায় অফিস থেকে আসার সময় যা দেখলাম মদন পাড়ায় কৃর্তন খেলা । আজ বুদয় নতুন কৃতি আইছে দেখি কাল ছুটির দিন তাই কালকে সন্ধায় আরেক বার মদন পাড়ার দিকে এক ফাক এক নজর দেখে আসবো নতুন কৃর্তিদের নীলা খেলা । রবি বার দুপুরে একটু শুয়ে ছিলাম হঠাৎ করে আবার মদন পাড়ার কথা মনে পড়ল না একতু ঘুমিয়ে নেই তার পর বিকালের দিকে মদন পাড়ায় গিয়ে মিনতি মাসির সাথে দেখা করে মিনতিমাসির নতুন কৃতিদের সাথ একটু ফুর্তি ফার্তা করে মনের লুকিয়ে থাকা আঘাতে জ্বালাগুলো একটি কমিয়ে আসবো । মিনতি মাসি আজকাল তার ঘরে নৃত্য নৃত্য নতুন কৃত আনা শুরু করেছে । এইত সেদিনি একবার দেখে আসলাম এক বাচা আইছে বাচা ধন এখন মনে হয় প্যন খুলে মুত্র করার ক্ষমতা হবেনা অথচ আইছে মিনতি মাসির গোল ঘরে গোলা পানি খাইতে আর নতুন কৃর্তিদের সাথে রংতামসা করার জন্য । এ কথা ও কথা ভাবতে ভাবতে বিকেল হয়ে আসলো আহাঃ মনে হচ্ছে শরীর কেমন জানি বরফে জমাতি বেধেঁ গেছে না আর শুয়ে থাকা যাবেনা বিকাল হয়ে গেছে এবার ওঠা যাক আর মদনপুরের দিকে যাওয়া যাক সকালে চিন্তা করে রেখেছি বিকালে মদন পাড়া মিনতি মাসির ঘরে আজ নতুন কৃতদের সাথে রাত প্রহর জাপর্ণ করব । মিনতি মাসির ঘরে নতুন কৃতদের কথা ভেবে ভেবে বিশানা ছেড়ে উঠলাম শরীর কেমন জানি মিচ মিচ করতেছে । হাতমুখে জ্বল ছিতেয়ে বিকালের জ্বল চা শেষ করে বেরিয়ে গেলাম মদন পাড়া মিনতি মাসির ঘরের উদ্ধছে । মিনতি মাসি দেখে সে কিযে বকুনি শুরু করল কিরে লুচ্চার বেটা এতদিনে মাসির ঘরের কথা মনে পড়ল । আয় বাপু বছ এখানে বলে আমাকে একটা চেয়ার টেনে দিল আর নিশিকান্তিরে ডাক দিয়ে বল্ল নিশিকান্তি মোর দুর সম্পকে দিদি পুত এসেছে ওরে তোর ঘরে নিয়ে যা আর দেখ মোর দিদি পুতের ক্ষমতাখানি যা বেটা যা ওর ঘরেই আজ তুই থাকবি বলে মিনতি মাসি আমাকে পাঠিয়ে দিলেন নিশিকান্তির ঘরে। মাসির কথা অনুযাই আমি নিশিকান্তির সাথে তার ঘরে চলে গেলাম । নিশিকান্তি পথমে আমকে এক গ্ল্যাস গোল পানি দিল আর তা আমি ধক ধক করে গিলে ফেল্লাম ।না আজ মনের ভিতরে কেমন যানি নিশি কান্তিকে দেখে বার বার রমার কথা মনে পড়ছে ।না আমি এখানে ফুর্টি ফার্টি করব আর ও দিকে আমার রমা অন্য কোন পুরুষের সাথে রাত কাটাবে ।না এতা রমার পতি আমার ভিষন অন্যায় না আমি এই অন্যায় করতে পাড়বো না । আমি কালকে অফিস থেকে কয়েক দিনের জন্য ছুটি নিয়ে বাড়িতে যাব আর কয়েক দিনের জন্য রমার সাথে থেকে ওকে সময় দিয়ে আসবো।
সর্বশেষ এডিট : ২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ ভোর ৬:১২