যেদিন গেলাম সকাল থেকে বৃষ্টি
অলংকারমােড় থেকে যে কােন গাড়িতে যাওয়া যায়.....ভাড়া ৪০ থেকে ১০০ টাকার মধ্যে
হেল্পার কমল দহের যাওয়ার রাস্তার মাথায় নামাই দিবে। তারপর হাঁটাপথ....
সিতাকুন্ডের কমলদহ বড় দারগার হাটের পরে,কমলদহ ইটভাটা রাস্তা দিয়ে যাওয়া সহজ.।
গাড়ি থেকে নেমে প্রায় ৩৫।৪৫মিনিট পায়ে হেঁটে ছ ছড়া মাড়িয়ে তারপর ঝর্ণর শুরু ,মাটির রাস্তা বেশ পিছলা..
অসাধরন গ্রামীন পটভূমি,এই রূপ উপভোগ করতে পারলে শরীর মন দুই ভালো হয়ে যায়।
ঝিরি পথ....
ছড়া মাড়িয়ে পাহাড় ডিঙ্গিয়ে যখন প্রথম ঝর্ণার কাছে আসলাম দীর্ঘপথ হেঁটে আসার সকল ক্লান্তি সত্যী ঝর্ণার পানিতে ধুয়ে মুছে
সময় অবশ্যই শুকনো খাবার আর পানি নিয়ে যাবেন। দীর্ঘক্ষণ হাঁটতে হয়। শুকনো খাবার বলতে সিদ্ব ডিম, কলা রুটি, সিঙ্গাড়া ছমুচা, চিপস বিস্কিট এইসব...
এই ট্রেইলে ৮-১০ টা ঝরনা/ক্যাসকেট আছে......
কিছু কিছু জায়গা আছে সত্যি বেশ বিপদজনক।প্রচুর বৃষ্টি হচ্ছিলো। পাহাড়ি রাস্তা বেশ পিচ্ছিল এবং ছড়াঽয় পানির গভীরতাও বাড়তেছিলো.....
বৃষ্টির সময় ঝর্ণাগুলো বেশ রূপবতী হয়ে উঠে.........এই ট্রেইলটা অনেক সুন্দর
ঘুরতে চাইলে একদিনের ট্যুর হিসাবে কমলদহ এক অসাধারণ এবং অনবদ্য জায়গা। যাদের এডভেঞ্চার টাইপ মন আছে তাদের জন্য চট্রগ্রাম শহরের কাছাকাছি একদিনের ট্যুর হিসাবে কমলদহ,হাটু ভাঙা ছড়াবেষ্ট।
সকাল আটটায় রাওনা দিলে সন্ধ্যা হইতে হইতে চট্রগ্রাম শহরে ফিরতে পারবেন। খরচ খুবই কম।
সর্বশেষ এডিট : ২৩ শে অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৩:১৫