somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

হেনস ক্রেইব: বাঙ্কারের জেনারেল (২য় বিশ্বযুদ্ধের জার্মান জেনারেলরা)

১৪ ই মার্চ, ২০১৪ বিকাল ৫:৩৩
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


২য় বিশ্বযুদ্ধ আমার সবসময়ের আগ্রহের বিষয় বস্তু। সেই হিসাবে হিটলারের শেষ সময়ের সঙ্গি জেনারেল হ্যান্স ক্রেইব ও এই আগ্রহের সাথে জড়িত। উনার সম্পর্কে আমি সবচেয়ে ভাল ধারনটা পাই ডাউনফল মুভিতে। মুভিটিতে খুব সুন্দর ভাবে এই জেনারেলের সাথে হিটলারের শেষদিন গুলো ফুটিয়ে তোলা হয়েছে। সব সময় আলোচনার বাইরে থাকা এই জেনারেলকে নিয়েই আজকের এই পোষ্ট।
জেনারেল হেনস ক্রেইব। ইতিহাসের পাতায় থাকা এক অখ্যাত জেনারেল। যিনি তার নেতার মৃত্যুর আগের মুহূর্ত পর্যন্ত ছিলেন তার নেতার পাশে। এবং নেতার শেষ ইচ্ছা অনুযায়ী তার মৃতদেহকে আগুনে পুড়িয়ে দিয়েছিলেন। হ্যা, হিটলারের শেষ সময়ের সঙ্গি ছিলেন জেনারেল হেনস ক্রেইব। বার্লিন এর পতন যখন নিশ্চিত তখন ১৯৪৫ সালের ৩০ এপ্রিল হিটলার যখন নিজ বাঙ্কারে আত্মহত্যা করেন তখন হেনস ক্রেইব নিজ দায়িত্বে হিটলারের শেষ ইচ্ছা অনুযায়ী তার ও তার স্ত্রী ইভা ব্রাউনের মৃতদেহকে আগুনে ভূস্মিভূত করেন।
হেনস ক্রেইব ১৮৯৮ সালের ৪ মার্চ জার্মানীর হেল্মস্টিড শহরের এক অভিজাত পরিবারে জন্ম গ্রহন করেন। সেই সময়ের অভিজাত পরিবারের ঐতিহ্য অনুসারে তিনিও ১৯১৪ সালে ইম্পেরিয়াল জার্মান আর্মীতে যোগদান করেন। তিনি প্রথম বিশ্বযুদ্ধে অংশ গ্রহন করেন এবং ২য় বিশ্বযুদ্ধে তিনি গুরুত্বপূর্ন ভূমিকা পালন করেন।
১ম বিশ্বযুদ্ধ চলাকালিন সময়ে ১৯১৫ সালে লেফটেন্যান্ট হিসাবে তার সেনাজীবন শুরু করেন। ভার্সাই চুক্তির ফলে যখন সেনাবাহিনীর সদস্য ২ লক্ষ নির্ধারন করা হয় তখন ক্রেইব সেই সেনাবাহিনীতে স্থান পান এবং ১৯২৫ সাল পর্যন্ত বিভিন্ন দাপ্তরিক কার্যক্রমে সম্প্রিক্ত থাকেন। ১৯২৫ সালে তিনি সর্বপ্রথম কমান্ডিং অফিসার হিসাবে সুযোগ পান। এরপর তিনি বিভিন্ন ব্যাটেলিয়ান ও গ্রুপের প্রধান হিসাবে দায়িত্ব পালন করেন। এবং দারুন রাশিয়ান বলতে পারার কারনে ১৯৩৬ সালে তাকে মস্কোয় জার্মান দূতাবাসের মিলিটারে অ্যাটাসের দায়িত্ব পালন করেন। ১৯৩৯ সালের রাশিয়ার সাথে অনাক্রমন চুক্তিতে তিনি উল্লেখ যোগ্য ভূমিকা রাখেন। যদিও ১৯৪১ সালে এসে সেই চুক্তি জার্মানীর রাশিয়া আক্রমনের মাঝে শেষ হয়ে যায়।
১৯৩৯ সালে রাশিয়া থেকে ফিরে এসে তিনি জার্মান মিলিটারি ট্রেইনিং স্কুলের প্রধান হিসাবে নিযুক্ত হন। স্বল্প সময়ের সেই দায়িত্ব পালন শেষে একই বছরে তিনি ৭ম আর্মি কোরের চিফ অব স্টাফ নিযুক্ত হন। প্রায় তিন বছর দায়িত্ব পালন শেষে ১৯৪২ সালে জার্মানীন নবম আর্মির চিফ অব স্টাফ নিযুক্ত হন। ১৯৪৩ সালে তাকে আর্মি গ্রুপ সেন্টারের চিফ অব স্টাফ পদে দায়িত্ব দেয়া হয়। ১৯৪৪ সালে জার্মান বাহিনী যখন পরাজয়ের মুখে তখন নবগঠিত আর্মি গ্রুপ বি এর দায়িত্বভার তাকে হস্তান্তর করা হয়। ১৯৪৫ সাল পর্যন্ত তিনি সেই দায়িত্ব পালন করেন। পরাজয়ের দ্বার প্রান্তে থাকা জার্মান সেনাবাহিনীর ডেপুটি চিফ অব স্টাফ করা হয় জার্মান আর্মি অপারেশনস এর।

হিটলারের সাথে বাঙ্কারের দিনগুলো
এপ্রিল এর ১ তারিখে আর্মি অপারেশনের চিফ অব স্টাফ দায়িত্ব পাওয়া ক্রেইব বার্লিনের রাইখ চ্যান্সেলারির বাগানের নিচে ফুয়েরার বাঙ্কারে অবস্থান নেন।
এর মাঝে ২৮ এপ্রিল ক্রেইব তার জীবনের শেষ টেলিফোন কলটি করেন সেনাপ্রধান ফিল্ড মার্শাল উইলহেম কেইটলের কাছে। হিটলারের অনুমোদিত ফ্লুরেন্সবার্গে গঠিত নতুন হেডকোয়ার্টারে। তিনি কেইটলকে বলেন, যদি ৪৮ ঘন্টার মধ্যে সাহায্য না এসে পৌছায় তাহলে বার্লিনের পতন হয়ে যাবে। ফিল্ড মার্শাল উইলহেম কেইটল জার্মান ১২তম আর্মির প্রধান জেনারেল ওয়াল্টার ওয়াঙ্ক ও জার্মান নবম আর্মির প্রধান জেনারেল থিউডর বুশ বার্লিনের সাহায্যে এগিয়া আসবে। এবং বার্লিনকে বিপদ মুক্ত করবে। হিটলারের পরিকল্পনা মোতাবেগ পশ্চিম দিক থেকে ১২তম আর্মি ও দক্ষিন দিক থেকে নবম আর্মি সোভিয়েত বাহিনীকে আক্রমন করবে এবং দুই বাহিনীর মতো যোগাযোগ স্থাপন হবে এবং বার্লিনকে শত্রু মুক্ত করবে। যদিও এটা ছিল একটি অসম্ভব ব্যাপার। সোভিয়েত বাহিনীর তীব্র আক্রমনে বার্লিনের নিরাপত্তা ভেঙ্গে পড়েছিল। যদিও সেই সময় পর্যন্ত জেনারেল রুডলফ হোসেলএর বাহিনী বাহিনী সোভেয়েত বাহিনীর প্রতিরোধ করে যাচ্ছিল।
সব প্রতিরোধ ব্যবস্থা যখন ভেঙ্গে পড়ছিল তখন এসএস প্রধান হেনরিক হিমলার মিত্র বাহিনীর কাছে আত্মসমর্পনের জন্য কাউন্ট ফগ ব্রেনডটের মাধ্যমে সংবাদ পাঠায়। চরম জাতীয়তাবোধের অধিকারী হিটলার এটি মেনে নিতে পারেনি। তিনি হিমলারের সহযোগী হিটলারের বান্ধবী ইভা ব্রাউনের বোনের স্বামী এসএস অফিসার হারমান ফেগলিনের বিচারের জন্য কোর্ট মার্শালের আদেশ পাঠান ক্রেবের কাছে। এসএস বাহিনী সরাসরি সামরিক বাহিনীর বাইরে থাকায় এসএস জেনারেল ইউলহেম মন্ককে প্রধান করে আদালত গঠন করা হয়। আদালতের আরো সদস্য ছিলেন জেনারেল ক্রেব, জেনারেল উইলহেম ব্রুগডর্ফ, এসএস জেনারেল জোহান রাটেনহাবার। যুদ্ধে পরাজয়ের দ্বার প্রান্তে থাকায় হারমান ফেগলিন মদে মাতাল থাকায় তাকে আদালতে হাজির করা হয় না। এবং তার অনুপস্থিতে আদালত তাকে মৃত্যু দন্ড প্রদান করে। এবং তার ফ্লাটে ইভা ব্রাইনের বোনের সামনে তাকে গুলি করে হত্যা করা হয়।
আত্মহত্যার একদিন আগে হিটলার তার শেষ উইলটি করেন। এই সময় হিটলারের এই উইলটি টাইপ করেন হিটলারের পার্সোনাল সেক্রেটারি ট্রেন্ডা জং। এই সময় এই দলিলে সাক্ষর করেন জেনারেল ক্রেব, জেনারেল ব্রুগডর্ফ, তথ্য মন্ত্রী জোসেফ গোয়েবলস এবং মার্টিন বোরম্যান। হিটলারের ডান হাত বলে পরিচিত মার্টিন বোরম্যানকে সেই শেষ বারের মতো দেখা গেছে। তারপর থেকে সে অদ্যবধি নিখোঁজ। কেই ধারনা করে সে আর্জেন্টিনা পালিয়ে গিয়েছে, কেউ ধারনা করে সে ১ মে নিহত হয়েছে আবার কেউ ধারনা করে সে নাম পরিচয় পাল্টিয়ে অষ্ট্রিয়া অবস্থান করছে।
সেই দিন বিকালে ক্রেব শেষ বারের মতো সাহায্যের আবেদন করে উইলহেম কেইটলের ডেপুটি জেনারেল আলফ্রেড জডিলের কাছে রেডিও বার্তা পাঠান। বার্তায় তিনি বলেন, জেনারেল ওয়াঙ্ক কোথায়? কখন আক্রমন শুরু হবে? নবম আর্মি কোথায় আছে এখন? জেনালের হোসেলের বাহিনী মিত্রবাহিনীকে আক্রমন করছে কিনা?
৩০ এপ্রিল সকালে জডিল ক্রেবকে রেডিও বার্তায় বলেন, ওয়াঙ্কে বাহিনী স্কোওয়াইল লেকের কাছে মিত্র বাহিনীর হামলার স্বীকার হয়ে তাদের অগ্রসর থেমে গেছে। দ্বিতীয় হচ্ছে ১২তম আর্মি বার্লিনের কাছে সোভিয়েত ফৌজের উপর হামলা চালিয়ে যেতে পারবে না, তৃতীয়ত নবম আর্মি আমেরিকার আর্মি দ্বারা ঘেড়াও হয়ে আছে এবং শেষ হচ্ছে হোসেলের সৈন্যরা রক্ষনাত্মক অবস্থান গ্রহন করেছে।
সেই দিনই হিটলার আত্মহত্যা করে এবং নৌবাহিনী প্রধান ও তার সহযোগী কার্ল ডনৎজকে হেড অব স্টেট ঘোষনা করেন। এবং সাথে তাকে সুপ্রিয় কমান্ডার অব আর্মড ফোর্সেস ঘোষনা করেন। এবং জোসেফ গোয়েবলসকে চ্যান্সেলার হিসাবে ঘোষনা করেন



জেনারেল চুকভের হেডকোয়ার্টারের সামনে জেনারেল ক্রেবস

বার্লিনের পতন ও ক্রেবসের আত্মহত্যা
হিটলারের আত্মহত্যার পরের দিন ভারপ্রাপ্ত জার্মান চ্যান্সেলার জোসেফ গোয়েবলস শর্তযুক্ত আত্মসমর্পনের পত্রসহ জেনারেল ক্রেবস ও কর্নেল থিউডর ফন ডুফিংকে বার্লিনে অভিযানরত সোভিয়েত আর্মির ৮ম গার্ড আর্মির প্রধান জেনারেল ভিসিলি চুকোভের নিকট পাঠান। কর্নেল ডুফিং বার্রলিনের প্রতিরক্ষার দায়িত্বে থাকা জেনারেল হেলমুট ওয়েডিং এর চিফ অব স্টাফ হিসাবে সেসময় কর্মরত ছিলেন। সকাল ৪টার সময় জেনারেল চুকভের কাছে ক্রেব ও ডুফিং উপস্থিত হলে চুকভ আশ্চার্য হন। ক্রেবস মস্কোতে তার জীবনের এক উল্লেখযোগ্য সময় কাটিয়েছিলেন। তাই রাশিয়ান ভাষায় তার খুব ভাল দক্ষতা ছিল। ক্রেবস চুকভকে জানান হিটলার ও তার স্ত্রী ইভা ব্রাউন রাইখ বাঙ্কারে আত্মহত্যা করেছেন। এবং তাদের লাশ পুড়িয়ে দেয়া হয়েছে। চুকভ তখনও জানতেন না হিটলার ও ইভা ব্রাউন বিয়ে করেছেন এবং রাইখ চ্যান্সেলারির নিচে বাঙ্কার আছে। চুকভ গোয়েবলসের পাঠানো শর্তযুক্ত আত্মসমর্পনের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করেন। নিস্বর্ত আত্মসমর্পন ছাড়া সোভিয়েতরা আর কিছু গ্রহন করতে প্রস্তুত ছিল না। তাছাড়া মিত্রবাহিনীর আর সবার সাথে আলোচনারও একটি বিষয় ছিল। তাছাড়া নিস্বর্ত আত্মসমর্পনের ব্যাপারে কথা বলতে ক্রেবসের কোন অধিকার ছিল না। তাই আলোচনা কোন ফলাফল ছাড়াই শেষ হয়। অতঃপর ক্রেবস বাঙ্কারে ফেরত আসে।
পরদিন ১ মে, রাত আটটার দিকে গোয়েবলস ও তার স্ত্রী মেগদা গোয়েবলস তাদের ৮ সন্তানকে সায়ানাইড পিলের মাধ্যমে হত্যা করে। তারপর তারা রাইখ চ্যান্সেলারীর বাগানে সায়ানাইড ক্যাপসুল দ্বারা গোয়েবলস এবং পিস্তলের দ্বারা মেগদা গোয়েবলস আত্মহত্যা করে। আত্মহত্যা্ করার পূর্বে গোয়েবলস এসএস এডজুট্যান্ট গুন্থার সোয়াগারমানকে তাদের দেহ পেট্রোল দিয়ে পুড়িয়ে দেয়ার নির্দেশ দেন। গোয়েবলসের আত্মহত্যার পর হ্যানস ক্রেইব নিজেও আত্মহত্যা করেন।তিনি বার্লিন শহর রক্ষার দায়িত্ব লে.জেনারেল হেলমুট ওয়েডলিং এর কাছে হস্তান্তর করেন।
২ মে জেনালের ওয়েডলিং চুকভের সাথে যোগাযোগ করেন। ওয়েডলিং চুকভের সাথে আত্মসমর্পন নিয়ে আলোচনা করেন। সেই সময় ওয়েডলিংকে চুকভ ক্রেবসের বর্তমান অবস্থার ব্যাপারে প্রশ্ন করেন
চুকভ: আপনি কি বার্লিন গ্যারিসনের অধিনায়ক?
ওয়েডলিং: হ্যা, আমি ৫৬তম প্যানজার ক্রপসের অধিনায়ক।
চুকভ: ক্রেবস কোথায়?
ওয়েডলিং: তার সাথে আমার শেষ দেখা হয় গতকাল রাইখ চ্যান্সেলারীতে। আমার মনে হয় সে আত্মহত্যা করেছে। প্রথমে সে আমাকে অপমান করেছে এই কারনে যে আমি গতকাল থেকে আত্মসমর্পনের প্রস্তুতি আনঅফিসিয়ালী ভাবে নিয়েছিলাম বলে। যদিও আজ সেটা আমাকে অফিসিয়ালী ভাবেই করতে হচ্ছে।
রাইখ চ্যান্সেলারীর কাছে যখন সোভিয়েত সৈন্য চলে আসে তখন ক্রেবসকে শেষ দেখা গেছে। এর মধ্যে সবচেয়ে বিশ্বাষযোগ্য বর্ণনা দিয়েছেন হিটলারের পার্সোনাল সেক্রেটারী জেঙ্গা। তখন সে রাইখ চ্যান্সেলারী থেকে পরায়ন করে। জেঙ্গা বলেছেন ক্রেবস তখন তাকে বিদায় জানিয়েছে এবং সে সময় সে তার সামরিক পোসাক খুব সুন্দর করে পরিস্কার করছিল এবং মুখে হাসি ছিল। এর পর জেনারেল ক্রেবস ও জেনারেল উইলহেম ব্রুগডর্ফ রাইখ চ্যান্সেলারীর বাঙ্কারে তে প্রবেশ করেন এবং মাথায় গুলি করে আত্মহত্যা করেন। এসময় তাদের সাথে থাকা এস.এস ড্যাস ফুয়েরার পদবীর ফ্রাঞ্জ সিডালও আত্মহত্যা করেন। পরবর্তীতে জেনারেল ক্রেবস ও জেনারেল উইলহেম ব্রুগডর্ফ এর দেহ সোভিয়েত বাহিনী ২ মে বাঙ্কার থেকে উদ্ধার করা হয়। এবং হগল ওয়াইমার ব্রীজ পার হবার সময় সোভিয়েত বাহিনীর গুলিতে আহত হয় এবং ২ মে মৃত্যুবরন করে।
কর্মজীবন
 ১৯৩৬-১৯৩৯: মিলিটারি এ্যাটাচ মস্কো
 ১৯৩৯: চীফ অব আর্মি ট্রেনিং সেকশন
 ১৯৩৯-১৯৪২: অধিনায়ক ৭ম কর্পস
 ১৯৪২-১৯৪৩: অধিনায়ক, জার্মান নবম আর্মি (ইর্স্টান ফ্রন্ট)
 ১৯৪৩-১৯৪৪: অধিনায়ক, আর্মি গ্রুপ সেন্টার (ইর্স্টান ফ্রন্ট)
 ১৯৪৪-১৯৪৫: অধিনায়ক, আর্মি গ্রুপ বি( ওয়ের্স্টান ফ্রন্ট)
 ১৯৪৫: ডেপুটি চিফ অব আর্মি জেনারেল স্টাফ
 ১৯৪৫, এপ্রিল ১- মে ১: চিফ অব আর্মি জেনারেল স্টাফ
পদক:
 আয়রন ক্রস(১৯১৪)
 ২য় শ্রেণী(২২ আগষ্ট ১৯১৫
 ১ম শ্রেণী( ৬ ফেব্রুয়ারী ১৯১৭)
 ওয়ান্ড ব্যাজ(ইন ব্লাক) ১৯১৪
 নাইট ক্রস অব দ্য হাউস অর্ডার অব হাউজলারেন
 ক্রস অব অনার
 ভলমার্খ ডিসটিংগুইস ক্রস
 আয়রন ক্রস(১৯৩৯)
 ২য় শ্রেণী(১৪ মে ১৯৪০)
 ১ম শ্রেণী(১৮ মে ১৯৪০)
 ইর্স্টান ফ্রন্ট মেডেল
 জার্মান ক্রস ইন গোল্ড(২৬ জানুয়ারী ১৯৪২)
 নাইট ক্রস অব আয়রন ক্রস উইথ ওকস লেইভস(২৬ মার্চ ১৯৪৪ এবং ৭৪৯তম ওকস লেইভস ২০ ফেব্রুয়ারী ১৯৪৫)
সর্বশেষ এডিট : ১৪ ই মার্চ, ২০১৪ বিকাল ৫:৩৭
৫টি মন্তব্য ৪টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

বাংলাদেশের লোকসংস্কৃতিঃ ব্যাঙের বিয়েতে নামবে বৃষ্টি ...

লিখেছেন অপু তানভীর, ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:০০



অনেক দিন আগে একটা গল্প পড়েছিলাম। গল্পটা ছিল অনেক এই রকম যে চারিদিকে প্রচন্ড গরম। বৃষ্টির নাম নিশানা নেই। ফসলের মাঠ পানি নেই খাল বিল শুকিয়ে যাচ্ছে। এমন... ...বাকিটুকু পড়ুন

বাংলাদেশি ভাবনা ও একটা সত্য ঘটনা

লিখেছেন প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন, ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১০:১৭


আমার জীবনের একাংশ জুড়ে আছে; আমি চলচ্চিত্রাভিনেতা। বাংলাদেশেই প্রায় ৩০০-র মত ছবিতে অভিনয় করেছি। আমি খুব বেছে বেছে ভাল গল্পের ভাল ছবিতে কাজ করার চেষ্টা করতাম। বাংলাদেশের প্রায়... ...বাকিটুকু পড়ুন

বাকি চাহিয়া লজ্জা দিবেন না ********************

লিখেছেন মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন, ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১০:৩৫

যখন প্রথম পড়তে শিখেছি তখন যেখানেই কোন লেখা পেতাম পড়ার চেষ্টা করতাম। সেই সময় দোকানে কোন কিছু কিনতে গেলে সেই দোকানের লেখাগুলো মনোযোগ দিয়ে পড়তাম। সচরাচর দোকানে যে তিনটি বাক্য... ...বাকিটুকু পড়ুন

=এই গরমে সবুজে রাখুন চোখ=

লিখেছেন কাজী ফাতেমা ছবি, ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:২১

০১।



চোখ তোমার জ্বলে যায় রোদের আগুনে?
তুমি চোখ রাখো সবুজে এবেলা
আমায় নিয়ে ঘুরে আসো সবুজ অরণ্যে, সবুজ মাঠে;
না বলো না আজ, ফিরিয়ো না মুখ উল্টো।
====================================
এই গরমে একটু সবুজ ছবি দেয়ার চেষ্টা... ...বাকিটুকু পড়ুন

কুড়ি শব্দের গল্প

লিখেছেন করুণাধারা, ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৯:১৭



জলে ভাসা পদ্ম আমি
কোরা বাংলায় ঘোষণা দিলাম, "বিদায় সামু" !
কিন্তু সামু সিগারেটের নেশার মতো, ছাড়া যায় না! আমি কি সত্যি যাবো? নো... নেভার!

সানমুন
চিলেকোঠার জানালায় পূর্ণিমার চাঁদ। ঘুমন্ত... ...বাকিটুকু পড়ুন

×