চীনের কিংবদন্তি এবং সারা বিশ্বে সমানভাবে জনপ্রিয় জ্যাকি চ্যান যিনি এতো বেশী ঝুঁকি নিয়ে অভিনয় করেন যার কারণে ইন্স্যুরেন্স কোম্পানীগুলো তার জীবনের ঝুঁকি নিতে আগ্রহী হয় না,
.
শাহরুখ খানের চৌদ্দ বছর বয়সে বাবা মারা যায় তাখন বাবার লাশ পিছনে রেখে শাহরুখ গাড়ি চালাচ্ছিলেন তার মা তা দেখে তাকে জিজ্ঞেস করেছিলো, সে কখন গাড়ি চালনা শিখলো? তা শুনে শাহরুখ বললো 'এক্ষুণি' যে জীবন নিয়ে ঝুঁকি নেওয়ার শিক্ষাটি পরবর্তীতে তার জীবনে সবচেয়ে বড় শিক্ষা হিসেবে পথ দেখিয়েছিলো,
.
সব কিছুর পিছনে একটু ইতিহাস কিংবা উৎসাহ দরকার,
.
এডিসনকে স্কুলের শিক্ষক একটি চিঠি দিয়ে বলেছিলেন এই চিঠি যেনো শুধু তার মা কে পড়তে দেওয়া হয়
.
এডিসন তার মাকে চিঠিটি দিয়েছিলেন তার মা সেটি পড়ে কান্না করতেছিলেন তা দেখে এডিসন তার মা'কে জিজ্ঞেস করেছিলেন কি লেখা আছে চিঠিতে?
.
তার মা বললো লেখা আছে তার সন্তান এতো বেশী মেধাবী যে সেই ছোট্ট স্কুলে তাকে শিখানোর মতো পর্যাপ্ত শিক্ষক নেই তাকে যেনো অন্য স্কুলে পাঠানো হয়!
.
এডিসনকে অন্য স্কুলে ভর্তি করানো হলো আর তার মা তাকে প্রায় সময় উক্ত চিঠির কথা মনে করিয়ে দিতেন,
.
কালের বিবর্তনে তিনি দেশ সেরা বিজ্ঞানী হিসেবে আত্মপ্রকাশ করলেন এবং ততদিনে তার মা মারা গিয়েছিলো একদিন তিনি মায়ের ঘরে চিঠিটি মোচড়ানো অবস্থায় খুঁজে পেয়েছিলেন তাতে লেখা ছিলো, 'আপনার ছেলে এডিসন এতো অমনোযোগী এবং মানুষিকভাবে ত্রুটিপূর্ণ যে তাকে আমরা স্কুল থেকে বহিষ্কার করলাম!'
.
তারপর এডিসন আবেপ্রবণ হয়ে গিয়ে ডায়রিতে একটি লেখা লিখে রেখেছিলো, 'এডিসন শৈশবে একজন মানসিক প্রতিবন্ধী ছিলো আজ তার মা তাকে দেশের অন্যতম সেরা বিজ্ঞানী বানিয়েছে'
.
হাত পা বিহীন লক্ষ লক্ষ মানুষকে অনুপ্রেরণাদাতা নিক বুজিক শৈশবে তিন বার আত্মহত্যা করতে চেয়েছিলেন তারপর একটু অনুপ্রেরণা তার জীবন পাল্টে দেয় তা হলো 'যীশুকে ওরা জিজ্ঞেস করেছিলো আপনি ওকে অন্ধ করে বানিয়েছেন কেনো তখন যীশু উত্তর দিলো আমি তাকে আমার বাণী প্রচার করার জন্য বানিয়েছি' এমন একটি অনুচ্ছেদ!
.
সুতরাং ভালো কিছু করতে না পারলেও মানুষকে কখনো হতাশ করবেন না!
সর্বশেষ এডিট : ১৭ ই জুন, ২০১৮ বিকাল ৫:৫৬