(বিশেষ দ্রষ্টব্য শুরুতেই : তথ্য ও প্রযুক্তি আইন-২০১৩ যদি আজ থেকেই কার্যকর হয়, তাহলে এই লেখা আমি লিখিনি। আমাকে প্ররোচিত করেছে ডিইলী ষ্টার)
সম্প্রতি টি.আই.বি আমাদের পুলিশ প্রশাসনকে দূর্নীতির আখড়া হিসাবে চিহ্নিত করে। যেহেতু টি.আই.বি বিরোধী দলের লোক তাই আমাদের পুলিশ বিভাগ এই রিপোর্টের উপর অস্থা রাখতে পারলেন না, চিন্তা করলেন একটা সেলফ এ্যসেসমেন্ট দরকার। ওমনি তারা ঢাকা ইউনিভার্সিটির ক্রিমিনলজি বিভাগকে দাওয়াত দিলেন, স্বাভাবিক ভাবেই টাকা কত লাগবে এই প্রশ্ন উঠতেই গৌরীসেন (পুলিম বিভাগ) টাকা নিয়ে খাড়া। এই গবেষনায় কত টাকা খরচ হলো আর পুলিশ বিভাগের বাজেটে গবেষনা খাতে কত বরাদ্দ থাকে এই নিয়ে গবেষনার সুযোগ এখনও আছে।
যার টাকা নিয়ে গবেষনা তাকে কি খ্যাপানো ঠিক হবে ? গবেষকদের মনো ভব কি ছিল কে জানে অথবা টাকার অন্কের সাথে গবেষনা রির্পোটের যোগসাজেস আছে কি না কে জানে ? খবরদার এসব প্রশ্ন করোনা আফটার অল এটা দেশের সর্বোচ্চ বিদ্যাপিঠ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রিপোর্ট।
এখন গবেষনা কি প্রসব করলো একটু দেকা যাক ;
ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের ৪৬ টি থানার ৮১% ভাগ মানুষ জানিয়েছেন তারা পুলিশের সেবাই সন্তুষ্ট এমনকি ৫৪% মানুষ মনে করে টাকা খরচ না করেই পুলিশের সন্তোষজনক সেবা পাওয়া যাচ্ছে।
আমাদের এক টিচার বলতেন কেউ গরুর ছবি দেখে যদি বলে এটা ছাগল তাহলে বুঝতে হবে সে গরুও চেনে না ছাগলও চেনে না।
এখন গবেষনার স্যাম্পলদের দশা এমন যে তারা নিতীও চিনে না দূর্নিতিও চিনে না।
আমার বিশ্বাস পাঠক নিশ্চয় চিনতে পারে ক্রাইম কোথায় টিআইবি, পুলিশে নাকি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্রিমিনলজী বিভাগে ।