somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

“ননসেন্স্ রাইম”স অব সুকুমার রায়

২২ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:৩৩
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

সুকুমার রায় (১৮৮৭ - ১৯২৩) একজন বাঙালি শিশুসাহিত্যিক ও বাংলা সাহিত্যে "ননসেন্স্ রাইমের" প্রবর্তক। তিনি বাংলা সাহিত্যের জনপ্রিয়তম শিশুসাহিত্যিকদের একজন। বাংলা সাহিত্যের অন্যতম বৈচিত্র্য সৃষ্টিকর্তা সুকুমার রায়। তিনি বহুমাত্রিক লেখক। কিন্তু তাঁর ছড়ার ছটা সবচেয়ে উজ্জ্বল।


সুকুমার রায়ের মজার কিছু ছড়া একত্রিত করার এক সামান্য প্রচেষ্টা ।



১)আবোল তাবোল

তার যে ছিল ময়ূর- (না না,
ময়ূর কিসের ? ছাগল ছানা) ।
উঠানে তার থাক্‌ত পোঁতা-
-(বাড়িই নেই, তার উঠান কোথা) ?
শুনেছি তাত পিশতুতো ভাই-
-(ভাই নয়ত, মামা-গোঁসাই ) ।
বল্‌ত সে তার শিষ্যটিরে-
-(জন্ম-বোবা বলবে কিরে) ।
যা হোক, তারা তিনটি প্রানী-
-(পাঁচটি তারা, সবাই জানি !)
থও না বাপু খ্যাঁচাখেচি
-(আচ্ছা বল, চুপ করেছি) ।।
তারপরে যেই সন্ধ্যাবেলা,
যেম্নি না তার ওষুধ গেলা,
অম্‌নি তেড়ে জটায় ধরা-
-(কোথায় জটা ? টাক যে ভরা !)
হোক্‌ না টেকো তোর তাতে কি ?
গোমরামুখো মুখ্যু ঢেঁকি !
ধরব ঠেসে টুটির পরে
পিট্‌ব তোমার মুণ্ডু ধরে ।
এখন বাপু পালাও কোথা ?
গল্প বলা সহজ কথা ?



২)সৎপাত্র

শুনতে পেলুম পোস্তা গিয়ে-
তোমার নাকি মেয়ের বিয়ে ?
গঙ্গারামকে পাত্র পেলে ?
জান্তে চাও সে কেমন ছেলে ?
মন্দ নয় সে পাত্র ভাল-
রঙ যদিও বেজায় কালো ;
তার উপরে মুখের গঠন
অনেকটা ঠিক প্যাঁচার মতন ।
বিদ্যে বুদ্ধি ? বলছি মশাই-
ধন্যি ছেলের অধ্যবসায় !
উনিশটি বার ম্যাট্রিকে সে
ঘায়েল হয়ে থাম্ল শেষে ।
বিষয় আশয় ? গরীব বেজায়-
কষ্টে-সৃষ্টে দিন চলে যায় ।
মানুষ ত নয় ভাই গুলো তার-
একটা পাগল একটা গোঁয়ার ;
আরেকটি সে তৈরি ছেলে,
জাল ক'রে নোট্ গেছেন জেলে ।
কনিষ্ঠটি তব্লা বাজায়
যাত্রাদলে পাঁচ টাকা পায় ।
গঙ্গারাম ত কেবল ভোগে
পিলের জ্বর আর পাণ্ডু রোগে ।
কিন্তু তারা উচচ ঘর
কংসরাজের বংশধর !
শ্যাম লাহিড়ী বনগ্রামের
কি যেন হয় গঙ্গারামের ।-
যাহোক্, এবার পাত্র পেলে,
এমন কি আর মন্দ ছেলে ?



৩)কি মুস্কিল


সব লিখেছে এই কেতাবে দুনিয়ার সব খবর যত,
সরকারী সব আফিসখানার কোন্ সাহেবের কদর কত ।
কেমন ক'রে চাট্নি বানায়, কেমন করে পোলাও করে,
হরেক্ রকম মুষ্টিযোগের বিধান লিখ্ছে ফলাও ক'রে ।
সাবান কালি দাঁতের মাজন বানাবার সব কায়দাকেতা,
পূজা পার্বণ তিথির হিসাব শ্রাদ্ধবিধি লিখ্ছে হেথা ।
সব লিখেছে, কেবল দেখ পাচ্ছিনেকো লেখা কোথায়-
পাগ্লা ষাঁড়ে করলে তাড়া কেমন ক'রে ঠেকাব তায় !



৪)আহ্লাদী


হাসছি মোরা হাসছি দেখ, হাসছি মোরা আহ্লাদী,
তিনজনেতে জট্লা ক'রে ফোক্লা হাসির পাল্লা দি ।
হাসতে হাসতে আসছে দাদা, হাসছি আমি, হাসছে ভাই,
হাসছি কেন কেউ জানে না, পাচ্ছে হাসি হাসছি তাই ।
ভাবছি মনে, হাসছি কেন ? থাকব হাসি ত্যাগ ক'রে,
ভাবতে গিয়ে ফিকফিকিয়ে ফেল্ছি হাসি ফ্যাক্ ক'রে ।
পাচ্ছে হাসি চাপতে গিয়ে, পাচ্ছে হাসি চোখ বুজে,
পাচ্ছে হাসি চিম্টি কেটে নাকের ভিতর নোখ্ গুঁজে ।
হাসছি দেখে চাঁদের কলা জোলার মাকু জেলের দাঁড়
নৌকা ফানুস পিঁপড়ে মানুষ রেলের গাড়ী তেলের ভাঁড় ।
পড়তে গিয়ে ফেলছি হেসে 'ক খ গ' আর শ্লেট দেখে-
উঠ্ছে হাসি ভস্ভসিয়ে সোডার মতন পেট থেকে ।




৫)বিষম চিন্তা


মাথায় কত প্রশ্ন আসে, দিচ্ছে না কেউ জবাব তার-
সবাই বলে, "মিথ্যে বাজে বকিস্নে আর খবরদার !"
অমন ধারা ধমক দিলে কেমন করে শিখব সব ?
বলবে সবাই, "মুখ্যু ছেলে", বলবে আমায় "গো গর্ধভ !"
কেউ কি জানে দিনের বেলায় কোথায় পালায় ঘুমের ঘোর ?
বর্ষা হলেই ব্যাঙের গলায় কোত্থেকে হয় এমন জোর ?
গাধার কেন শিং থাকেনা, হাতির কেন পালক নেই ?
গরম তেলে ফোড়ন দিলে লাফায় কেন তাধেই ধেই ?
সোডার বোতল খুললে কেন ফঁসফঁসিয়ে রাগ করে ?
কেমন করে রাখবে টিকি মাথায় যাদের টাক পড়ে ?
ভূত যদি না থাকবে তবে কোত্থেকে হয় ভূতের ভয় ?
মাথায় যাদের গোল বেধেছে তাদের কেন "পাগোল" কয় ?
কতই ভাবি এসব কথা, জবাব দেবার মানুষ কই ?
বয়স হলে কেতাব খুলে জানতে পাব সমস্তই ।



৬)গল্প বলা


"এক যে রাজা"- "থাম না দাদা,
রাজা নয় সে, রাজ পেয়াদা ।"
"তার যে মাতুল"- "মাতুল কি সে ?
সবাই জানে সে তার পিসে ।"
"তার ছিল এক ছাগল ছানা"-
"ছাগলের কি গজায় ডানা ?"
"একদিন তার ছাতের 'পরে"-
"ছাত কোথায় হে টিনের ঘরে ?"
"বাগানের এক উড়ে মালী"-
"মালি নয় ত ? মেহের আলি-"
"মনের সাধে গাইছে বেহাগ"-
"বেহাগ তো নয় বসন্ত রাগ ।"
"থোও না বাপু ঘ্যাঁচা ঘেঁচি"-
"আচ্ছা বল চুপ্ করেছি ।"
"এমন সময় বিছনা ছেড়ে
হঠাৎ মামা আস্ল তেড়ে,
ধরল সে তার ঝুঁটির গোড়া-"
"কোথায় ঝুঁটি ? টাক যে ভরা ।"
"হোক না টেকো, তোর তাতে কি ?
লক্ষীছাড়া মুখ্যু ঢেঁকি ।
ধরব ঠেসে টুঁটির 'পরে,
পিট্ব তোমার মুণ্ডু ধরে-
কথার উপর কেবল কথা,
এখন বাপু পালাও কোথা ?"



৭)ঠিকানা


আরে আরে জগমোহন- এস, এস, এস-
বলতে পার কোথায় থাকে আদ্যানাথের মেসো ?
আদ্যানাথের নাম শোননি ? খগেনকে তো চেনো ?
শ্যাম বাগ্চি খগেনেরই মামাশ্বশুর জেনো ।
শ্যামের জামাই কেষ্টমোহন, তার যে বাড়ীওলা-
(কি যেন নাম ভুলে গেছি), তারই মামার শালা ;
তারই পিশের খুড়তুতো ভাই আদ্যানাথের মেশো-
লক্ষ্মী দাদা, ঠিকানা তার একটু জেনে এসো ।

ঠিকানা চাও ? বলছি শোন ; আমড়াতলার মোড়ে
তিন-মুখো তিন রাস্তা গেছে তারি একটা ধ'রে,
চলবে সিধে নাকবরাবর ডানদিকে চোখ রেখে ;
চল্তে চল্তে দেখবে শেষে রাস্তা গেছে বেঁকে ।
দেখ্বে সেথায় ডাইনে বাঁয়ে পথ গিয়েছে কত ,
তারি ভিতর ঘুরবে খানিক গোলকধাঁধার মত ।
তারপরেতে হঠাৎ বেঁকে ডাইনে মোচড় মেরে,
ফিরবে আবার বাঁয়ের দিকে তিনটে গলি ছেড়ে ।
তবেই আবার পড়বে এসে আমড়াতলার মোড়ে-
তারপরে যাও ঝেথায় খুশী- জ্বালিও নাকো মোরে




৮)নিঃস্বার্থ


গোপালটা কি হিংসুটে মা ! খাবার দিলেম ভাগ করে,
বললে নাকো মুখেও কিছু, ফেল্লে ছুঁড়ে রাগ করে ।
জ্যাঠাইমা যে মেঠাই দিলেন, "দুই ভায়েতে খাও" ব'লে-
দশটি ছিল, একটি তাহার চাখতে নিলেম ফাও বলে ।
আর যে ন'টি, ভাগ করে তায়, তিন্টে দিলেম গোপ্লাকে-
তবুও কেবল হ্যাংলা ছেলে আমার ভাগেই চোখ রাখে ।
বুঝিয়ে বলি, "কাঁদিস কেন ? তুই যে নেহাত কনিষ্ঠ-
বয়স বুঝে সাম্লে খাবি, তা নইলে হয় অনিষ্ট ।
তিনটি বছর তফাৎ মোদের, জ্যায়দা হিসাব গুন্তি তাই,
মোদ্দা আমার ছয়খানি হয়, তিন বছরে তিন্টি পাই ।"
তাও মানে না, কেবল কাঁদে- স্বার্থপরের শয়তানী-
শেষটা আমায় মেঠাইগুলো খেতেই হল সবখানি ।




৯)ভাল ছেলের নালিশ


মাগো!
প্রসন্নটা দুষ্টু এমন! খাচ্ছিল সে পরোটা
গুড় মাখিয়ে আরাম ক'রে বসে -
আমায় দেখে একটা দিল ,নয়কো তাও বড়টা,
দুইখানা সেই আপনি খেল ক'ষে!
তাইতে আমি কান ধরে তার একটুখানি পেঁচিয়ে
কিল মেরেছি 'হ্যাংলা ছেলে' বলে-
অম্নি কিনা মিথ্যা করে ষাঁড়ের মত চেচিয়ে
গেল সে তার মায়ের কাছে চলে!

মাগো!
এম্নিধারা শয়তানি তার, খেলতে গেলাম দুপুরে,
বল্ল, 'এখন খেলতে আমার মানা'-
ঘন্টাখানেক পরেই দেখি দিব্যি ছাতের উপরে
ওড়াচ্ছে তার সবুজ ঘুড়ি খানা।
তাইতে আমি দৌড়ে গিয়ে ঢিল মেরে আর খুঁচিয়ে
ঘুড়ির পেটে দিলাম করে ফুটো-
আবার দেখ বুক ফুলিয়ে সটান মাথা উঁচিয়ে
আনছে কিনে নতুন ঘুড়ি দুটো!




১০)ভয় পেয়ো না


ভয় পেয়ো না, ভয় পেয়ো না, তোমায় আমি মারব না
সত্যি বলছি কুস্তি ক'রে তোমার সঙ্গে পারব না।
মনটা আমার বড্ড নরম, হাড়ে আমার রাগটি নেই,
তোমায় আমি চিবিয়ে খাব এমন আমার সাধ্যি নেই!
মাথায় আমার শিং দেখে ভাই ভয় পেয়েছ কতই না---
জানো না মোর মাথার ব্যারাম, কাউকে আমি গুঁতোই না?
এস এস গর্তে এস, বাস ক'রে যাও চারটি দিন,
আদর ক'রে শিকেয় তুলে রাখব তোমায় রাত্রিদিন।
হাতে আমার মুগুর আছে তাই কি হেথায় থাকবে না?
মুগুর আমার হাল্কা এমন মারলে তোমার লাগবে না।
অভয় দিচ্ছি শুনছ না যে? ধরব নাকি ঠ্যাং দুটা?
বসলে তোমার মুণ্ডু চেপে বুঝবে তখন কাণ্ডটা!
আমি আছি, গিন্নী আছেন, আছেন আমার নয় ছেলে
সবাই মিলে কামড়ে দেব মিথ্যে অমন ভয় পেলে।




১১)অবাক কাণ্ড


শুন্ছ দাদা! ওই যে হোথায় বদ্যি বুড়ো থাকে,
সে নাকি রোজ খাবার সময় হাত দিয়ে ভাত মাখে?
শুন্ছি নাকি খিদেও পায় সারাদিন না খেলে?
চক্ষু নাকি আপনি বোজে ঘুমটি তেমন পেলে?

চল্তে গেলে ঠ্যাং নাকি তার ভূঁয়ের পরে ঠেকে?
কান দিয়ে সব শোনে নাকি? চোখ দিয়ে সব দেখে?
শোয় নাকি সে মুণ্ডুটাকে শিয়র পানে দিয়ে?
হয় কি না হয় সত্যি মিথ্যা চল্ না দেখি গিয়ে!



১২)শব্দ কল্প দ্রুম্


ঠাস্ ঠাস্ দ্রুম্ দ্রাম্, শুনে লাগে খট্কা-
ফুল ফোটে? তাই বল! আমি ভাবি পট্কা !
শাই শাই পন্পন্, ভয়ে কান বন্ধ-
ওই বুঝি ছুটে যায় সে-ফুলের গন্ধ ?
হুড়মুড় ধুপ্ধাপ্- ওকি শুনি ভাই রে?
দেখ্ছ না হিম পড়ে- যেওনাকো বাইরে ।
চুপ্ চুপ্ ঐ শোন্ ! ঝুপ্ঝাপ্ ঝ-পাস্ !
চাঁদ বুঝি ডুবে গেল ?- গব্ গব্ গবা-স্ !
খ্যাশ্ খ্যাশ্ ঘ্যাচ্ ঘ্যাচ্, রাত কাটে ঐরে !
দুড়্ দুড়্ চুরমার- ঘুম ভাঙে কই রে !
ঘর্ঘর ভন্ভন্ ঘোরে কত চিন্তা !
কত মন নাচে শোন্ - ধেই ধেই ধিন্তা !
ঠুংঠাং ঢংঢং, কত ব্যথা বাজে রে-
ফট্ফট্ বুক ফাটে তাই মাঝে মাঝে রে !
হৈ হৈ মার মার , "বাপ্ বাপ্" চিৎকার-
মালকোঁচা মারে বুঝি? সরে পড়্ এইবার ।

সর্বশেষ এডিট : ২২ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:৩৪
২১টি মন্তব্য ২০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

আমার প্রফেশনাল জীবনের ত্যাক্ত কথন :(

লিখেছেন সোহানী, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ সকাল ৯:৫৪



আমার প্রফেশনাল জীবন বরাবরেই ভয়াবহ চ্যালেন্জর ছিল। প্রায় প্রতিটা চাকরীতে আমি রীতিমত যুদ্ধ করে গেছি। আমার সেই প্রফেশনাল জীবন নিয়ে বেশ কিছু লিখাও লিখেছিলাম। অনেকদিন পর আবারো এমন কিছু নিয়ে... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমি হাসান মাহবুবের তাতিন নই।

লিখেছেন ৎৎৎঘূৎৎ, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১:৩৩



ছোটবেলা পদার্থবিজ্ঞান বইয়ের ভেতরে করে রাত জেগে তিন গোয়েন্দা পড়তাম। মামনি ভাবতেন ছেলেটা আড়াইটা পর্যন্ত পড়ছে ইদানীং। এতো দিনে পড়ায় মনযোগ এসেছে তাহলে। যেদিন আমি তার থেকে টাকা নিয়ে একটা... ...বাকিটুকু পড়ুন

মুক্তিযোদ্ধাদের বিবিধ গ্রুপে বিভক্ত করার বেকুবী প্রয়াস ( মুমিন, কমিন, জমিন )

লিখেছেন সোনাগাজী, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৫:৩০



যাঁরা মুক্তিযদ্ধ করেননি, মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়ে লেখা তাঁদের পক্ষে মোটামুটি অসম্ভব কাজ। ১৯৭১ সালের মার্চে, কৃষকের যেই ছেলেটি কলেজ, ইউনিভার্সিতে পড়ছিলো, কিংবা চাষ নিয়ে ব্যস্ত ছিলো, সেই ছেলেটি... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। সাংঘাতিক উস্কানি মুলক আচরন

লিখেছেন শাহ আজিজ, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:০৪



কি সাঙ্ঘাতিক উস্কানিমুলক আচরন আমাদের রাষ্ট্রের প্রধানমন্ত্রীর । নাহ আমি তার এই আচরনে ক্ষুব্ধ । ...বাকিটুকু পড়ুন

একটি ছবি ব্লগ ও ছবির মতো সুন্দর চট্টগ্রাম।

লিখেছেন মোহাম্মদ গোফরান, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ৮:৩৮


এটি উন্নত বিশ্বের কোন দেশ বা কোন বিদেশী মেয়ের ছবি নয় - ছবিতে চট্টগ্রামের কাপ্তাই সংলগ্ন রাঙামাটির পাহাড়ি প্রকৃতির একটি ছবি।

ব্লগার চাঁদগাজী আমাকে মাঝে মাঝে বলেন চট্টগ্রাম ও... ...বাকিটুকু পড়ুন

×