এক বরিশাইল্যা সৌদি আরব গেছে। রাস্তায় একটা কাগজ দেখতে পেল। সেটা সে তুলে নিয়ে দেখে আরবী হরফে কি যেন লেখা!!
ততক্ষনাৎ সে সেটাকে বুকে নিয়ে মুছে কয়েকটা চুমো দিলো। তারপর কাগজটা তার এক আরবি পড়তে জানা বন্ধুর কাছে নিয়ে গিয়ে বললো " ও মোর খোদা! সৌদির মতো একটা দেশে আরবী লেখা জিনিস রাস্তায় পইড়া থাহে!! নে এডা পইড়া একটু বল তো কোন হুজুরের কথা আছে? " তার বন্ধু পড়ে সেটা তাকে বাংলা করে বোঝাচ্ছে .....
- কোমর ৩০, বুক ৩৬, মডেল তিলিয়ানা। নাইট শো রাত ১২ টা।
কিছু কিছু মানুষের অবস্থা হইছে সেইরকম। আইএস একটা ইসলামিক নাম দেখে ইসলামকে গালি দেয়! কিন্তু আইএসএর কর্মকান্ড ইসলামের সাথে যায় না। ইসলামে বিনাঅপরাধে মানুষ খুন সম্পন্ন নিষিদ্ধ। তাছাড়া যে খুন হয় তার সমস্ত পাপের বোঝাও খুনিকে বইতে হয়।
আই এস বর্তমান বিশ্বের ক্ষমতাশীন দেশগুলার সৃষ্টি। যেসব দেশ অস্ত্ররপ্তানিতে শীর্ষে আছে তাদের এদের সাথে সম্পৃক্ততা রয়েছে। যারা অন্যদেশের উপর দখলদারি করতে চায় তাদের এদের সাথে হাত আছে।
অনেকেই বলে আইএস যারা আছে তাদের মধ্যে ভালোবাসাবোধ নাই। তারা পশু। আসলেই তারা পশু। এটা অবশ্যই ঠিক তারা পশু। তবে ভালোবাসাবোধ নাই এটা ঠিক না। ভালোবাসা না থাকলে তাদের নিজেদের মধ্যেই যুদ্ধ লেগে যেত। বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি হইতো। আমি যা বললাম। তা যুক্তি থেকে বলছি। যেহেতু আমি যুক্তির মানুষ।
আজকে আমাদের মাঝে আরেকটা গভীর বিষয় উঠেছে। অনেকেই বলে যে আইএস এ যারা কাজ করে তাদের গভীরভাবে হিপ্নোটাইজ করা হয় জান্নাতের লোভ দেখানো হয় । (যেন তেনারা কয়েকবার আইএস প্রশিক্ষন দিয়ে এসেছে। সব জান্তা! কিভাবে কি হয় যেন সবকিছুর প্রমান তার ডেস্কটপের গোপনীয় আইএস ভ্রমন ফোল্ডারে আছে। যতসব ফালতু লোক)
সর্বশেষ এডিট : ০৩ রা জুলাই, ২০১৬ রাত ২:২৯