গণজাগরণ মঞ্চ নিয়ে এক বছর আগে যা বলেছিলাম!
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
Tweet
গণজাগরণ মঞ্চ: প্রয়োজন ফুরিয়েছে, সরকারের পিছটান
Click This Link
ছাত্রদল শাহবাগে যাবে না এটা তার দলীয় স্বাধীনতা তাতে বাকশালী ও প্রআলোর গত্রদাহ কেন?
Click This Link
এই পোষ্ট দেওয়ার পর যেন আওয়ামী-বাকশালীদের চাকে ঢিল ছোড়ার অবস্থা হয়েছিল। সাথে সাথে আওয়ামী কুত্তা বিশেষ করে অন্ধ-বিবেকহীন হাসিনার চামচা গুলা গালাগালি ও অসভ্যের মত আচরণ শুরু করে। কেউ ভাল ভাবে তথ্য-প্রমাণ নিয়ে ধারাবাহিক ভাবে আসলে কোনই আপত্তিই ছিল না। কিন্তু "চোর না শুনে ধর্মের কাহিনী"। তারা তাদের চির ঐতিহ্য মোতাবেক নোংরামী করবেই। আমি জানতাম যে গণজাগরণ মঞ্চ হচ্ছে হাসিনা ও আলীগের নির্বাচনী বৈতরণী পার হওয়ার বাহানা বা ছুতা। তাই বলেছিলাম;
১৯৮৬, ১৯৯১-৯২, ১৯৯৫তেই বুঝে গেছি যে হাসিনা কি চিজ। সবই ঐ একটাই যে যেকোন মূল্যে ক্ষমতায় যেতে হবে। দৈনিক প্রথম আলোও ভারতের দালাল তাই সেও প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ ভাবে আলীগকে ক্ষমতায় পুনরায় আনার জন্য প্রক্সি দিছে। অথচ আজকে নির্মম পরিহাস সেই প্রথম আলোই বলছে যে আলীগ সরকারের আর গজা মঞ্চের প্রয়োজন নাই। হাসিনার যারা চামচা তারা অবশ্যই তাকে ডিফেন্ড করবে। এই কাজটাই তারা আমার সেই পোষ্টে করছে। এই সমস্ত মঞ্চ স্রেফ বাহানা এবং বিএনপি ও তার জোটকে রাজনৈতিক ও পেশী শক্তির মাধ্যমে ফ্যাসিষ্ট কায়দায় মোকাবেলা করাই তার উদ্দেশ্য ছিল। তারা তাদের জ্ঞান-বিবেক নয় এমনকি নিজেদের আত্নাটা পর্যন্ত হাসিনা ও আলীগের কাছে বন্ধক দিয়ে রাখছে। তাই আমার জ্ঞান-বুদ্ধিকে নিজেদের কটুবুদ্ধি, র্দূব্যাবহার ও মাস্তানীর মাধ্যমে হেয় প্রতিপন্ন করতে চাইছে। অবশ্যই আমার জ্ঞান-বুদ্ধি কমই কিন্তু আমি আনন্দের সাথে বলতে পারি যে আল্লাহর অশেষ মেহেরবানীতে আমার বিবেকটা কারো কাছে বন্ধক নাই। এমনকি খালেদা ও বিএনপির কাছেও নয়। তারাও পশ্চিমা ইইউ ও যুক্তরাষ্ট্রের কাছেই ধর্ণা দেয়। যেন তারা না বললে আন্দোলন চালিয়ে যাবে না। তাই মনে হয় বাংলাদেশের ভবিষ্যত খুব অনিশ্চিত। হয় এই দেশকে ভারতের আধিপত্য মুক্ত হতে হবে নতুবা দীর্ঘ বা চিরকাল দিল্লীর গোলামী করতে হবে। তাই ঠিক করেছি বৃটেনেই সেটেল হয়ে যেতে। দেশের মানুষ(সবাই না), রাজনৈতিক দল গুলি যেভাবে স্বার্থপর, লোভী তাই আর জোরাল আত্নবিশ্বাস নাই। এই কারণেই ইদানিং ব্লগে খুব একটা লেখি না। হতে পারে ভবিষ্যতে রাজনৈতিক লেখা এড়িয়ে যাব। আর ভাল লাগে না। এখন থেকে বৃটেনে নিজের ক্যারিয়ার নিয়েই থাকব। কম-বেশী যা আয় হয় সেটা সততার সাথেই হয়। কাজে কর্মে বস, সহকর্মী অথবা কাষ্টমারদের সাথে লেনদেনে মিথ্যা বলতে হয় না এবং সরকারকেও কর দেই। এখন স্রেফ ভবিষ্যতে লিগাল রেসিডেন্ট হতে পারি সেটাই আল্লাহর কাছে বিশেষ দোয়া করি। ব্লগে যারা আমার শুভাকাংখী আছেন তাদের কাছে আমি দুঃখিত তাই ক্ষমা ও দোয়া চাই।
৮টি মন্তব্য ৮টি উত্তর
আলোচিত ব্লগ
আপনি কি পথখাবার খান? তাহলে এই লেখাটি আপনার জন্য
আগে যখন মাঝে মাঝে বিকেল-সন্ধ্যায় বন্ধুদের সঙ্গে আড্ডা দিতাম, তখন খাবার নিয়ে আমার জন্য ওরা বেশ বিড়ম্বনায় পড়ত। আমি পথখাবার খাই না। ফলে সোরওয়ার্দী উদ্যানে আড্ডা দিতে দিতে ক্ষিধে পেলে... ...বাকিটুকু পড়ুন
কষ্ট থেকে আত্মরক্ষা করতে চাই
দেহটা মনের সাথে দৌড়ে পারে না
মন উড়ে চলে যায় বহু দূর স্থানে
ক্লান্ত দেহ পড়ে থাকে বিশ্রামে
একরাশ হতাশায় মন দেহে ফিরে।
সময়ের চাকা ঘুরতে থাকে অবিরত
কি অর্জন হলো হিসাব... ...বাকিটুকু পড়ুন
রম্য : মদ্যপান !
প্রখ্যাত শায়র মীর্জা গালিব একদিন তাঁর বোতল নিয়ে মসজিদে বসে মদ্যপান করছিলেন। বেশ মৌতাতে রয়েছেন তিনি। এদিকে মুসল্লিদের নজরে পড়েছে এই ঘটনা। তখন মুসল্লীরা রে রে করে এসে তাকে... ...বাকিটুকু পড়ুন
= নিরস জীবনের প্রতিচ্ছবি=
এখন সময় নেই আর ভালোবাসার
ব্যস্ততার ঘাড়ে পা ঝুলিয়ে নিথর বসেছি,
চাইলেও ফেরত আসা যাবে না এখানে
সময় অল্প, গুছাতে হবে জমে যাওয়া কাজ।
বাতাসে সময় কুঁড়িয়েছি মুঠো ভরে
অবসরের বুকে শুয়ে বসে... ...বাকিটুকু পড়ুন
Instrumentation & Control (INC) সাবজেক্ট বাংলাদেশে নেই
শিক্ষা ব্যবস্থার মান যে বাংলাদেশে এক্কেবারেই খারাপ তা বলার কোনো সুযোগ নেই। সারাদিন শিক্ষার মান নিয়ে চেঁচামেচি করলেও বাংলাদেশের শিক্ষার্থীরাই বিশ্বের অনেক উন্নত দেশে সার্ভিস দিয়ে... ...বাকিটুকু পড়ুন