somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

লেবাননে ইসরাইলী Shayetet 13 Operaton (1997) কিভাবে হিজবুল্লাহর হাতে ঘায়েল হইল তা আজও রহস্যময়!

২৯ শে জুন, ২০১৭ রাত ১১:১১
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :






লেবাননের তাইরী(Tyre) শহড়

আপনাদের অনেকের নিশ্চয়ই ২০১০এ দুবাইয়ে ফিলিস্তিনের হামাস নেতা মাহমুদ আল-মাবহুহর ইসরাইলী গুপ্তচর সংস্থা মোসাদের হাতে নিহত হওয়ার কথা মনে আছে। প্রকৃত পক্ষে এতে পুরোপুরি আমিরাতের গোয়েন্দা সংস্থার সহযোগীতা ছিল। এত নির্বিঘ্নে অপারেশন করে নিরাপদে দুবাই ত্যাগ বহু কঠিন। সৌদির মতই আমিরাতও ইসরাইলের বন্ধু। কিন্তু এর বিপরীতে লেবানিজ গেরিলা গ্রুপ হিজবুল্লাহ ইসরাইলের জন্য ইস্পাত কঠিন। ১৯৮২তে লেবাননে অভিযান ও সেখানে দখল দারিত্বের পর ইসরাইল ইরান সমর্থিত হিজবুল্লাহর কাছে বেশীর ভাগই নাস্তানাবুদের শিকার হয়। এমনই একটা ঘটনা ঘটে ১৯৯৭ সালে। যাকে ইসরাইলী প্রতিরক্ষা বাহিনী(IDF) নাম দিয়েছিল Shayetet 13 Operaton। এখানে ইসরাইলী নৌকমান্ডের ১৬ জন নৌ কমান্ডোদের একটি এলিট দল লেবাননের গভীরে অপারেশন চালাতে যায়। কিন্তু হিজবুল্লাহর এ্যামবুশে ১৬ জনের ১১ জনই নিহত হয় বাকী ৫ জনের ভাগ্যে কি হইছে সেটা জানা যায় নাই। এদের টার্গেট ছিল অস্ত্র বোঝাই ইরানের একটি জাহাজ Klos Cকে স্যাবোটাজ করা তথা ধ্বংস করে দেওয়া। এই জাহাজে হিজবুল্লাহর জন্য অস্ত্র সরবারাহ ছিল। ৪ঠা সেপ্টেম্বর ১৯৯৭র রাতে যা পরের দিন ৫ই সেপ্টেম্বরের প্রথম প্রহর ছিল যখন ইসরাইলী এলিট নৌকমান্ডের দল লেবাননের তাইরী শহড়ের উপকূলে পৌছে। তবে সমুদ্র না আকাশপথে প্যারাসুট দিয়ে অবতরণ করে তা স্পষ্ট নয়। সে যাই হৌক তাদেরকে একটি ইসরাইলী সার্ভেইলেন্স প্লেন সহযোগীতা করছিল। এর পাইলট হঠাৎ দেখে যে একটি বাহন কমান্ডোদের নির্ধারিত রুটে পার্ক করা আছে যা একটা ফসলের ক্ষেতের তথা কৃষিকাজের এলাকা। এত রাতে এখানে কোন গাড়ী এভাবে বেওয়ারিশের মত রাস্তার পাশে থাকার কথা না। এটা ঐ কমান্ডোদের পৌছানোর দুই ঘন্টা আগের কথা। তবে মজার কথা হইল পাইলট দৃশ্যটা দেখে রেকর্ড করে ইসরাইলী নেভাল কমান্ড সেন্টার যা Kirya IDF headquarters এ অবস্থিত সেখানে পাঠায়। সেই সেন্টারের অপারেটররা ঐ অজ্ঞাত বাহনটিকে কমান্ডোদের রুট হতে অন্য জায়গায় বলে চিহ্নিত করে। এত স্পর্শকাতর অপারেশনে একটা অজ্ঞাত গাড়ী এত রাতে ফসলের মাঠে কি করে?? এই বিষয়টা গ্রাউন্ডে থাকা কমান্ডো দলের অধিনায়ক লেফটেনেন্ট কর্ণেল Yossi Korakin এর কোণ ধারণা ছিল না যে উক্ত অজ্ঞাত বাহনটি সার্ভেইলেন্স বিমানের নজরে আসছে। ঘটনার পরে ইসরাইলী নৌ গোয়েন্দা বিভাগের একজন অফিসার জানায় যে যেখানে উক্ত দলটি এ্যামবুশের শিকার হয়ে তাদের বহন করা বিস্ফোরক বিস্ফোরিত হইছে সেই বাহন থেকে কোন লোকজনকে বিমান পাইলট বের হতে বা ঢুকতে দেখে নাই। তবে ইসরাইলের বর্তমান গৃহায়ণ মন্ত্রী Yoav Galant যে এক সময় নেভাল কমান্ডো ফোর্সের সাথে জড়িত ছিল সে এই দাবীটাকে নাকচ করে দেয়। সে বলে পাইলটের এই তথ্যে জটিল গুরুত্ব ছিল। গ্যালান্ত বলে যে সে বেশ অপরাশেনে জড়িত ছিল। তাই ঐ শাতায়েত ১৩ অপারেশনে সে থাকলে ঐ পাইলটের তথ্যের ভিত্তিতে বেশ কয়েকটা সিদ্ধান্ত নিত। কিন্তু গ্রাউন্ডে থাকা অপরাশেনের অধিনায়ক Yossi Korakinকে ঐ তথ্যটা জানায় নাই। এর জন্য ইসরাইলী নেভী হেডকোয়ার্টারের সংশ্লিষ্ট কেউই দায় দায়িত্ব নেয় নাই। তবে এর জন্য নৌবাহিনী চারজন অফিসারকে ডিমোশন করে। গ্যালান্তকে প্রধান করে ইসরাইলী প্রতিরক্ষা বিভাগ এর পূর্ণ তদন্তের জন্য। এখানে বেশ কয়েক রকম থিউরী দাড়া করছে ইসরাইলী প্রতিরক্ষা বিভাগ। প্রথমত হিজবুল্লাহর গোয়েন্দা শাখা ইসরাইলের এই কমান্ডো অভিযান সমন্ধে আগাম তথ্য হস্তগত করে। আবার এটা বলে যে হিজবুল্লাহ ধারণা করছিল এই ইরানী জাহাজকে আক্রমণ করতে ইসরাইল হয়ত ফোর্স পাঠাবে তাই তারা বিভিন্ন জায়গায় তাদের সৈন্য অথবা বোমা পেতে রাখছিল। সেই সাথে নিজেদের দূর্বলতা ও ব্যার্থতার কথা বলছে যে অপারেশনের আগে ও চলাকালীন ঐ এলাকা ভাল করে পর্যবেক্ষণ করা হয় নাই যে আদৌ শত্রুরা অপেক্ষা করতেছে বা পাহারা দিচ্ছে। তাছাড়া ইসরাইলের যে সার্ভেইলেন্স বিমান ও কয়েকটি ড্রোন সেখানে নিয়োজিত ছিল তাদের পাঠানো তথ্য হয়ত হিজবুল্লার দ্বারা ইন্টারসেপ্ট হইছিল। ইসরাইলী প্রতিরক্ষা কর্মকর্তারা এও বলে যে সেই ড্রোনে নাকি ডিকোডেড ট্রান্সমিশন ব্যাবস্থা ছিল না। ইসরাইলী তৎকালীন নৌ অফিসার যে এখন মন্ত্রী সে বলে যে একটা কৃষি এলাকায় শুধু শুধু বোমা পেতে রাখবে হিজবুল্লাহ এটা মেনে নেওয়া যায় না। এই অপারেশনের কয়েক মাস আগে ইসরাইল একটি স্যাবোটাজ করে লেবাননের ভিতর হতে পারে এতে হিজবুল্লাহ আরো সতর্ক হয়ে যায়। আরো চমকপ্রদ তথ্য হচ্ছে ঐ ইসরাইলী কমান্ডো বাহিনী অবতরণের কিছু আগে হতে গোটা লেবাননে হিজবুল্লার নিজস্ব ওয়ারলেস যোগাযোগ ব্যাবস্থা নীরব থাকে। এই বিষয়টা কেন ইসরাইলী IDFর অপারেশনের সংশ্লিষ্টরা কেন ধরতে পারল না বা গুরুত্ব দিল না সেটা গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন! কারণ রেডিও সাইলেন্স মানে শত্রু পক্ষ অপেক্ষায় ছিল। এই ১৯৯৭র ঘটনার ২০ বছর পরও ইসরাইলী সামরিক বিশেষজ্ঞরা এখনও ধাধা ও ঘোর রহস্যের মধ্যে আছে। আজও তারা পরিস্কার ভাবে ও হার্ড এভিডেন্সের মাধ্যমে বিষয়টা সনাক্ত করতে পারতেছে না যে কিভাবে হিজবুল্লাহ বিষয়টা জানল এবং কিভাবেই বা কমান্ডো ফোর্সের উপর হামলা চালাইল! একেতো ইসরাইলী কর্মকর্তাদের ক্ষোভ হতাশা সেই সাথে নিজেদের মধ্যে যথেষ্ঠ কাদা ছোড়াছুড়ি করছে। আর ঐ দিকে হিজবুল্লাহও এখনও খোলসা করে নাই যে কিভাবে ইসরাইলের অভিযান সমন্ধে জানল ও কিভাবেই বা ইসরাইলী কমান্ডোদের হত্যা করে বাকীদের লাপাত্তা করে দিল। এই লেখা শেষে একটা দারুণ বিষয় বলতে হয়। ২০০৬ এর দ্বিতীয় লেবানন যুদ্ধে হিজবুল্লাহ ইসরাইলী নৌবাহিনীর দুইটি জাহাজকে ক্ষতিগ্রস্থ করে তাদের সম্পূর্ণ বোকা বানিয়ে। ইসরাইলী ঐ দুই যুদ্ধ জাহাজের ঐ সময়ের আধুনিক সব সুবিধাই ছিল যারা অবৈধ ভাবে লেবাননের পানি সীমায় প্রবেশ করে হিজবুল্লাহকে নৌ পথে অবরুদ্ধ করতে চাইছিল। আগত শত্রুর মিসাইল, রকেট, গোলার ট্র্যাক এবং কিভাবে নিজের হিট সোর্সকে(জাহাজের ইঞ্জিনের তাপকে) শত্রুর রাডার বা স্ক্যানারকে ফাকি দেওয়া তার সব প্রযুক্তিই ছিল। কিন্তু হিজবুল্লাহ সবই জানত। তাই তারাও ঐ দিন যে সময়টা এটাক করবে তাদের রেডিও যোগাযোগ বন্ধ করে বৈরুত হতে তাদের প্রধান নেতা হাসান নাসরুল্লাহকে দিয়ে টিভিতে সরাসরি ভাষণ দেওয়ার ব্যাবস্থা করে। ঠিক এরই মধ্যে হিজবুল্লাহর দুটি এন্টি-শিপ মিসাইল ইসরাইলের ঐ দুই জাহাজকে আঘাত করে। এতে ইসরাইলের জাহাজ দুটির রাডার, ইনফ্রারেড ডিটেকশন ব্যাবস্থা কোন সতর্ক সংকেতই দেয় নাই। বস্তুত এবং মজার ঘটনা হইল যে নাসরুল্লাহর টিভিতে সরাসরি ভাষণ টেরিষ্ট্রিায়ল ভাবে বাতাসের যে ইলেকট্রনিক্স শক্তিশালী তরঙ্গ সৃষ্টি করছিল তাতে ইসরাইলের ঐ জাহাজ দুটির রাডার সিষ্টেমের সনাক্তকরণ প্রক্রিয়া বাধাগ্রস্থ হয় বা ঐ সময়ের জন্য অকার্যকর থাকে। এই ঘটনায় হিজবুল্লাহর দাবী প্রায় ২৫-৩০ জন ইসরাইলী নৌসেনা নিহত হয়। ইসরাইলী নৌবাহিনীর দাবী মাত্র ৪ জন নিহত হয়। ইসরাইলের এই ব্যার্থতা ঢাকতে তাদের নৌবাহিনী বলে যে ঐ সময়ে নাকি তাদের রাডারের বিভিন্ন যন্ত্র নাকি বন্ধ করে রাখা হইছিল যা বোকার মত কথা। কেউই শত্রু এলাকায় যেয়ে নিজের রাডারকে বন্ধ করে রাখবে না। এটা আত্নহত্যার শামিল। এরপর আর ইসরাইল তাদের নৌবাহিনীর কোন জাহাজকে লেবাননের সুমুদ্র সীমার ভিতর অনুপ্রবেশ করায় নাই। সে যাই হৌক হিজবুল্লাহর কাছে ইসরাইলী কমান্ডো বা এলিট ফোর্সের বিশেষ বিক্ষিপ্ত হামলাকে(সার্জিকাল ষ্ট্রাইক) ঠেকনোর উপায় আছে। যদিও ১০০% না তবে বেশীর ভাগই প্রতিরোধের ক্ষমতা রাখে। এই বিষয়ে ইরান তাদেরকে যথেষ্ঠ সাহায্য করছে। এই বিষয়ের পদ্ধতি এখনও গোপন রাখছে হিজবুল্লাহ। এই কারণে ইসরাইল ১৯৯৭র পর গত ২০ বছর ধরে আর কোন কমান্ডো অপারেশন করে হিজবুল্লাহর ক্ষতি করতে পারে নাই। অথচ ইসরাইলের এই গোপন ও বিশেষ এলিট ফোর্স পৃথিবীর সেরা পাচের একটি। সৌদি ও আমিরাত গাদ্দার হতে পারে কিন্তু হিজবুল্লাহ ঐক্যবদ্ধ থাকলে তাকে ইসরাইলী কমান্ডো কেন লেবাননে যায়া মার্কিন কমান্ডোদেরও সাধ্য নাই চোরাগুপ্তা হামলা করে নিরাপদে সেই দেশ থেকে বের হয়ে যাওয়া!

http://www.ynetnews.com/articles/0,7340,L-4977429,00.html

একটি ফেসবুকের গ্রুপের ফোরাম থেকে এই ইসরাইলী মিডিয়া এডিয়োট আহরোনথ এর এই রিপোর্টটা পড়ে মনে হয় যেন একটা স্পাই, স্পেশাল কমান্ডো ইউনিটের যুদ্ধাভিজানের মূভি দেখলাম।

শেষে বলতে হয় যে মধ্যপ্রাচ্যে আর কোন দেশে দেশে যুদ্ধ নয়, শান্তি চাই! যুদ্ধের পরিণতি ভয়াবহ হতে পারে তা বলাই বাহুল্য!
সর্বশেষ এডিট : ২৯ শে জুন, ২০১৭ রাত ১১:১৩
৪টি মন্তব্য ৪টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

কষ্ট থেকে আত্মরক্ষা করতে চাই

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৯



দেহটা মনের সাথে দৌড়ে পারে না
মন উড়ে চলে যায় বহু দূর স্থানে
ক্লান্ত দেহ পড়ে থাকে বিশ্রামে
একরাশ হতাশায় মন দেহে ফিরে।

সময়ের চাকা ঘুরতে থাকে অবিরত
কি অর্জন হলো হিসাব... ...বাকিটুকু পড়ুন

রম্য : মদ্যপান !

লিখেছেন গেছো দাদা, ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৫৩

প্রখ্যাত শায়র মীর্জা গালিব একদিন তাঁর বোতল নিয়ে মসজিদে বসে মদ্যপান করছিলেন। বেশ মৌতাতে রয়েছেন তিনি। এদিকে মুসল্লিদের নজরে পড়েছে এই ঘটনা। তখন মুসল্লীরা রে রে করে এসে তাকে... ...বাকিটুকু পড়ুন

মেঘ ভাসে - বৃষ্টি নামে

লিখেছেন লাইলী আরজুমান খানম লায়লা, ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:৩১

সেই ছোট বেলার কথা। চৈত্রের দাবানলে আমাদের বিরাট পুকুর প্রায় শুকিয়ে যায় যায় অবস্থা। আশেপাশের জমিজমা শুকিয়ে ফেটে চৌচির। গরমে আমাদের শীতল কুয়া হঠাৎই অশীতল হয়ে উঠলো। আম, জাম, কাঁঠাল,... ...বাকিটুকু পড়ুন

= নিরস জীবনের প্রতিচ্ছবি=

লিখেছেন কাজী ফাতেমা ছবি, ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:৪১



এখন সময় নেই আর ভালোবাসার
ব্যস্ততার ঘাড়ে পা ঝুলিয়ে নিথর বসেছি,
চাইলেও ফেরত আসা যাবে না এখানে
সময় অল্প, গুছাতে হবে জমে যাওয়া কাজ।

বাতাসে সময় কুঁড়িয়েছি মুঠো ভরে
অবসরের বুকে শুয়ে বসে... ...বাকিটুকু পড়ুন

Instrumentation & Control (INC) সাবজেক্ট বাংলাদেশে নেই

লিখেছেন মায়াস্পর্শ, ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:৫৫




শিক্ষা ব্যবস্থার মান যে বাংলাদেশে এক্কেবারেই খারাপ তা বলার কোনো সুযোগ নেই। সারাদিন শিক্ষার মান নিয়ে চেঁচামেচি করলেও বাংলাদেশের শিক্ষার্থীরাই বিশ্বের অনেক উন্নত দেশে সার্ভিস দিয়ে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×