somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

পেইন্টে/পেন্সিলে/ড্র-প্লাস আর টাচে আঁকা ছবি..... (ছবি দেখে ছবি আঁকা)

২৪ শে মে, ২০১৭ বিকাল ৪:০৬
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

বিভিন্ন সময় এই ছবিগুলো পেইন্ট আর্ট এ এঁকেছিলাম। সবগুলো ছবিই নেটের ছবি দেখে আঁকা। আঁকাআঁকির ব্যাপারে আমার নিজস্ব কল্পনা জগত নেই। এ বিষয়ে আমার জেরীটা পারদর্শী। আমি দেখে দেখে ছাড়া আঁকতে পারি না। সবগুলোই ছবিই দেখবেন কোনো না কোনো সময় চোখে পড়বে। তবে ছবিগুলো পেইন্টে আঁকাতে বেশী কষ্ট হয়েছে। অনেক আগে এখানেও হয়তো পোস্ট করেছি ছবিগলো। আজকে আবার পোস্ট করলাম। কারণ আমরা কেউ প্রফেশনালি অঙ্কন শিল্পী না । এবং শিল্পী কবিও হতে পারবো না। হতে চাইও না। এগুলো নিছক শখের বসে আঁকা। আগে এঁকেছি মানুষ । কিন্তু প্রাণীর ছবি আঁকা গুনাহ, মারাত্মক গুনাহের কাজ। এজন্য মানুষ আঁকা ছেড়ে দিয়েছি। আমার ছেলে তা-মীমও প্রাণীর ছবি আঁকে না। পেইন্টে আঁকা অনেক সময় সাপেক্ষ ব্যাপার। এখন আর সময়ই পাই না।

১। কোন এক গোধূলিয়ায় শুধু তোমার অপেক্ষাতেই ছিলাম। অথচ তুমি আসলে না। সূর্যটাও আমায় ফাঁকি দিয়ে চলে গেলো আকাশের ডহরে..... সাথে দিয়ে গেলো আমায় অনন্ত আঁধার, যেমনটি তুমি দিয়েছিলে। (পেইন্ট আর্ট)



২। সেই যে বিষন্নতা দিয়ে গেলে আমি আর হাসতে পারি না। তুমি দেখে যাও চোখের কোণে ঝড় ঝরে অঝোরে। চোখের কাজল লেপ্টে গিয়ে কেবল তোমার ছবিই এঁকে যাচ্ছে...... (এটা পেন্সিল দিয়ে আঁকা)



৩। ঘোড়ায় চড়ে এসেছিলে, আমি শুনেছি সেই পদধ্বনি। এসে ফিরে গেলে । এতটা দ্বিধাদ্বন্দ্ব মনে কেনো তোমার বুঝিনে বাপু। ফিরে এসো টগবগ ঘোড়ায় চড়ে (এটা জল রঙ এ আঁকার । জেরীর সাথে বসে আকছিলাম)



৪। ফিরে না হয় গেলাম সাদা কালোয় ....
======================
ফিরে না হয় গেলাম আবার
সাদা কালোয়
ছিলাম তো বহুদিন তোমাদের
নিরস নীল আলোয় ।

বুঝেছি রঙীন দুনিয়ায় স্বার্থ ছাড়া
হয়না কিছুই বিনিময়
অনুভূতি নিয়ে হয় খেলা
স্বার্থের হলে একটু নয় ছয় ।

আমি এখান থেকে নিয়ে গেলাম
আমার নি:সঙ্গতা
ঐ যে ডাকছে আমায় বিবর্ণ আকাশ
ভেঙ্গে সব নিস্তব্ধতা ।

কিছু দিন না হয় খুঁজে নিলাম
সাদা কালো নির্জনতা
রঙ্গীন স্বপ্নগুলো এলোমেলো করে দিয়ে
ঘিরে রাখুক আমায় স্থবিরতা ।

একাকি হেঁটে হেঁটে যাই
আমি আর আমার কায়া
অথৈ নিরবতার সাথী হয়ে
পিছন পিছন শুধুই আমার ছায়া ।

সাদা কালোর দুনিয়ায়
আমি একাকী
রাত বিরাতে সঙ্গী হবে
এক ঝাঁক জোনাকি ।



৫। এই ছবিটাও দেখে দেখে পেইন্টে এঁকেছি । অরজিনাল চেহারা হয় নাই হাহাহাহ



৬। এই ছবিটা ড্র প্লাসে আঁকা । আমার কাছে খুব ভাল লাগে এই ছবিটা



৭। মোবাইল স্ক্রীনে আঙগুল টাচে আঁকা ছবি। ইহা কাল্পনিক



৮। এটা ঈদের সময় এঁকেছিলাম। পেইন্ট আর্ট এ



৯। ছবিটা নেটের-একটা পাথরের ছবি এটা। সে ছবিটা সেইভ করে পেইন্ট আর্ট করেছিলাম



১০। এই ছবিটা পেইন্ট আর্ট এ আঁকা । ফেইসবুক থেকে নিয়েছিলাম



১১। একান্ত নির্ভরতার ক্ষণ



১২। নববর্ষের সময় এঁকেছিলাম। ইহা নকল নয় কিন্তু



১৩। তরমুজের ছবি উঠায়ে বিলাই বানায়ে দিছিলাম



১৪। সখি চল যাইগা
দেখ না!! চ্যামরা কেমন রইছে রাইগা
এমন মুখ দেহনের চেয়ে
চল যাই ভাইগা ।
যত্ত সব আবোল তাবোল
মুখখানা দেখলে মনে হয়
যেন ফুলাইছ বাবল ।
এদিকে আর তাকাবা না
মেজাজ হয় গরম
কথা কইতে পার না
খালি পাও শরম ।
ধ্যত........ আর না!!!! চল সখি
ওর পেট খারাপ মনে হয়
অই তুমি খাও এখনি হরতকি ।
যাইগা কিন্তু....... টাটা
নিরামিষ তুমি যেন লবণ ছাড়া
না খাট্টা না মিঠা........
মর গিয়া বেটা
তোরে আর দেখে ক্যাটা
টাটা.................




১৫। উচ্ছাস



১৬। অপেক্ষা.....



১৭। বন্ধু দিবসে পেন্সিল আর্ট



১৮। মা দিবসে পেন্সিল আর্ট-এডিট পিকাসায়



১৯। জাপানিজ



২০। বন্ধু দিবস



২১। বৃষ্টির দিনে



২৩। মাঝে মাঝে ডাকে আমায়
মন খারাপের দিন
ডেকে বলে দুজন মিলে
হব নাকি লীন.....

দিনের সাথে
মনের কি হয় তুলনা.....
দিন বলে মনকে ভুলো
তবু আমায় ভুলনা ।

উড়ে এসে জোরে বসে
মন খারাপের দিন
মনের সাথে ভাব করে
সব কিছু করে মলিন ।

দিন তুমি চল
নিজের মতো করে
ভাল দিন মন্দ দিন
একটু একটু যাও ঝরে......

মন খারাপের দিন আছে
নিত্য আসা যাওয়ায়
তিক্তঝরা দিনগুলোরে তাই
উড়ায়ে দেই এলোমেলো হাওয়ায় ।



২৪। ভাবনা



২৫। অদৃশ্য মানব



২৬। জাপানীজ



সর্বশেষ এডিট : ২৪ শে মে, ২০১৭ বিকাল ৪:২০
৩৩টি মন্তব্য ৩৩টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

হেঁটে আসে বৈশাখ

লিখেছেন আলমগীর সরকার লিটন, ১৭ ই এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:০০


বৈশাখ, বৈশাখের ঝড় ধূলিবালি
উঠন জুড়ে ঝলমল করছে;
মৌ মৌ ঘ্রান নাকের চারপাশ
তবু বৈশাখ কেনো জানি অহাহাকার-
কালমেঘ দেখে চমকে উঠি!
আজ বুঝি বৈশাখ আমাকে ছুঁয়ে যাবে-
অথচ বৈশাখের নিলাখেলা বুঝা বড় দায়
আজও বৈশাখ... ...বাকিটুকু পড়ুন

ছায়ানটের ‘বটমূল’ নামকরণ নিয়ে মৌলবাদীদের ব্যঙ্গোক্তি

লিখেছেন মিশু মিলন, ১৭ ই এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১:৩৩



পহেলা বৈশাখ পালনের বিরোধীতাকারী কূপমণ্ডুক মৌলবাদীগোষ্ঠী তাদের ফেইসবুক পেইজগুলোতে এই ফটোকার্ডটি পোস্ট করে ব্যঙ্গোক্তি, হাসাহাসি করছে। কেন করছে? এতদিনে তারা উদঘাটন করতে পেরেছে রমনার যে বৃক্ষতলায় ছায়ানটের বর্ষবরণ... ...বাকিটুকু পড়ুন

বয়কটের সাথে ধর্মের সম্পর্কে নাই, আছে সম্পর্ক ব্যবসার।

লিখেছেন ...নিপুণ কথন..., ১৭ ই এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ২:৫০


ভারতীয় প্রোডাক্ট বয়কটটা আসলে মুখ্য না, তারা চায় সব প্রোডাক্ট বয়কট করে শুধু তাদের নতুন প্রোডাক্ট দিয়ে বাজার দখলে নিতে। তাই তারা দেশীয় প্রতিষ্ঠিত ড্রিংককেও বয়কট করছে। কোকাকোলা, সেভেন আপ,... ...বাকিটুকু পড়ুন

মানুষের জন্য নিয়ম নয়, নিয়মের জন্য মানুষ?

লিখেছেন রূপক বিধৌত সাধু, ১৭ ই এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৫:৪৭



কুমিল্লা থেকে বাসযোগে (রূপান্তর পরিবহণ) ঢাকায় আসছিলাম। সাইনবোর্ড এলাকায় আসার পর ট্রাফিক পুলিশ গাড়ি আটকালেন। ঘটনা কী জানতে চাইলে বললেন, আপনাদের অন্য গাড়িতে তুলে দেওয়া হবে। আপনারা নামুন।

এটা তো... ...বাকিটুকু পড়ুন

একজন খাঁটি ব্যবসায়ী ও তার গ্রাহক ভিক্ষুকের গল্প!

লিখেছেন শেরজা তপন, ১৭ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৯:০৪


ভারতের রাজস্থানী ও মাড়ওয়ার সম্প্রদায়ের লোকজনকে মূলত মাড়ওয়ারি বলে আমরা জানি। এরা মূলত ভারতবর্ষের সবচাইতে সফল ব্যবসায়িক সম্প্রদায়- মাড়ওয়ারি ব্যবসায়ীরা ঐতিহাসিকভাবে অভ্যাসগতভাবে পরিযায়ী। বাংলাদেশ-ভারত নেপাল পাকিস্তান থেকে শুরু করে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×