ভাবছিলাম অন্য একটা পোস্ট দিবো শাহানাজ আপার মিথ্যাচারিতা নিয়ে । বেচারী এতটাই মিথ্যাবাদী যে উনার কাজকর্ম দেখে খুব লজ্জা পাচ্ছি একজন নারী হয়ে। মানুষ এতটা মিথ্যাবাদী হয় কিভাবে কে জানে। উনি আমার পোস্টে আজ পোস্ট করেছেন । ফেবুর পোস্টে ডেট চেঞ্জ করে। আমরা কি এতটাই বোকা গো আফা। দুধ খা্ওয়া বাচ্চারা্ও এটা বুঝে। আমি মিথ্যাবাদী না আপা কখনো মিথ্যা বলিনা আর ভবিষ্যত্ওে বলব না। ছবি পোস্ট এর ডেট যে চেঞ্জ করা যায় সেটা জানি শাহনাজ আফা এবং এখনকার আন্ডা বাচ্চারাও জানে। আমি যে স্ক্রীণশট নিয়েছিলাম তারও ডেট আছে একদিন না দুই দিন তিন দিন স্ক্রীণশট নিয়েছিলাম তখন তো ডেট ঠিকই ছিল। আপনার এমন ছোটোলোকি কাজকারবারে খুব হাসি পাচ্ছে।
আর বাচ্চামি নাইবা করলেন-চোরের মার এত বড় গলা আমি আগে কখনো দেখিনি, আপনার গলাবাজির সাথে আমি পারুম না। মিথ্যাবাদীরা এমনই হয়। চাপারজোড়ে জিততে চায়। কে সঠিক কে বেঠিক কে সত্যবাদী কে মিথ্যাবাদী তা আমার মহান আল্লাহ পাকই জানেন। আপনি নিজেও জানেন না, আপনি আপনার নিজের উজ্জ্বল ভবিষ্যতের উপর ধ্বস নামিয়ে আনতেছেন। একটা মিথ্যা ঢাকতে আপনাকে কত পন্থাই না অবলম্বন করতে হয়েছে। ছি: ছি: ধিক্কার আপনাকে। আপনাদের মত লেখকরা এমন চাপাবাজির জোরেই চলবে তাতে কোন সফলতা আসবে না। একজন নারী হয়ে আপনার এমন মিথ্যা কথার ফাঁদে পড়ে নিজেই লজ্জ্বিত হচ্ছি বার বার। আপনার আবার প্রকাশনাও আছে-এমন চুরি করেই বুঝি বই ছাপান আল্লাহই জানেন। নিজের সফলতার পথগুলো কাঁটায় ভরে দিচ্ছেন-মনে রাখবেন সব কিছুরই ফলাফল আছে।
পোস্ট
পোস্ট
যাই হোক গান্ধা প্যাচাল শেষ। এটুক বিরক্তি নিয়ে পড়বেন জানি। আচ্ছা এবার একটু হাইসা লন।
কাজের ফাঁকে চলুন একটু হাসাহাসি করি। অনেক ত্যক্ত বিরক্ত আজ। তাই একটা হাসির পোস্ট । এগুলোতে আমারে কোন কৃতিত্ব নাই । বিভিন্ন সময় বিভিন্ন জায়গা থেকে সেইভ করে রেখেছিলাম। অনেকেই হয়তো পড়েননি আবার পড়েছেন তারপরও হাসি লাগে পড়লেই। একটু হাসুন এবার..........
ভাইবেন না আবার শিরোনাম দিলাম এক আর ভিতরে দিয়ে রাখছি অন্য। আসলে দুইটা পোস্ট দিতে গেলে সময় লাগবে। সময় নেই যে হাতে। সরি
ক্যাপশন দিলাম না আর ছবির ভিতরই ক্যাপশন দেয়া তাছাড়া সময় sad
২।
৩।
৪।
৫।
৬।
৭।
৮।
৯।
১০।
১১।
১২।
১৩।
১৪।
১৫।
১৬।
১৭।
১৮।
১৯।
২০।
২১।
২২।
২৩।
স্ত্রী: ভাবছি চুলটা ছোট করে কেটে ফেলি। কি বল?
স্বামী: কেটে ফেলো।
স্ত্রী: এত কষ্ট করে বড় করলাম...
স্বামী: তাহলে কেটো না ৷
স্ত্রী: কিন্তু আজকাল ছোট চুলই তো ফ্যাশন!
স্বামী: তাহলে কেটে ফেলো।
স্ত্রী: আমার বন্ধুরা বলে যে আমার যে মুখের কাটিং তাতে বড় চুলই মানায়।
স্বামী: তাহলে কেটো না।
স্ত্রী: কিন্তু ইচ্ছে তো করে।
স্বামী: তাহলে কেটে ফেলো।
স্ত্রী: ছোট চুলে তো বিনুনি হবে না।
স্বামী: তাহলে কেটো না।
স্ত্রী: ভাবছি এক্সপেরিমেন্ট করেই ফেলি, নাকি!
স্বামী: তাহলে কেটে ফেলো।
স্ত্রী: বাজে করে কেটে দিলে?
স্বামী: তাহলে কেটো না।
স্ত্রী: না। কেটেই দেখি না একবার।
স্বামী: তাহলে কেটে ফেলো।
স্ত্রী: যদি আমাকে স্যুট না করে তাহলে কিন্তু তুমি দায়ী!
স্বামী: তাহলে কেটো না।
স্ত্রী: আসলে ছোট চুল সামলাতে সুবিধা।
স্বামী: তাহলে কেটে ফেলো।
স্ত্রী: ভয় করে, যদি খারাপ লাগে।
স্বামী: তাহলে কেটো না।
স্ত্রী: না, একবার কেটেই দেখি।
স্বামী: তাহলে কেটে ফেলো।
স্ত্রী: তাহলে কবে যাবে?
স্বামী: তাহলে কেটো না।
স্ত্রী: আমি মায়ের কাছে যাবার কথা বলছি।
স্বামী: তাহলে কেটে ফেলো!
স্ত্রী: কি আবোল তাবোল বলছো! শরীর খারাপ নাকি? স্বামী: তাহলে
কেটো না! স্বামী এখন পাবনাতে ভর্তি আছে, মাঝে
মাঝেই হঠাৎ করে বলে ওঠে 'তাহলে কেটো না...তাহলে
কেটে ফেলো! তাহলে কেটো না...তাহলে কেটে ফেলো!'
সর্বশেষ এডিট : ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৫:০৮