somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

» একেকটি ছবিই আমার কবিতার শিরোনাম...২...(ছবি ব্লগ+কবিতা)

২৭ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:২১
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
১।



একটি ধৈর্য্যের পোস্ট পরিবেশনা-২ করেছেন একজন অকবি কাজী ফাতেমা ছবি............... দু:খিত -কষ্ট করে পড়ার জন্য অগ্রিম ধন্যবাদ

©কাজী ফাতেমা ছবি
এই শহুরে বাবু, যাবে আমার সাথে আমাদের গায়
এই শহুরে বাবু, শিশির ভেজা দূর্বাঘাস লাগাবে ছোঁয়া পায়?
শহরে থেকে থেকে তুমি বাপু-হয়ে যাচ্ছো ঘাড়ত্যাড়া বান্দর-পাথর
আহারে কি সুখ তোমার শহরে-চারিদিকে ছড়ানো ডাস্টবিনের সুগন্ধি আতর!
দেখো চেয়ে দেখো-আহা কি স্নিগ্ধ হেমন্ত পথ-শিশির ভেজা দূর্বাঘাস-মাটি
চারিদিকে চোখ বুলাও, কি মায়াময় কুয়াশার আবরণে ঢাকা, সাজানো পরিপাটি।
আর তোমার শহুরে পথঘাট-রাস্তা ফুটপাত-মুতে থুয়ে রাখে
কি বিভৎস ভদ্রর লোক বাপু-তোমার পাড়ায়,
কত আবর্জনা লুকানো ওদের মন বাকেঁ।
উল্টো পথ ধরে, যাবে আমার সাথে-যাবে আমাদের গায়
যেথায় আছে সবুজ তরুলতা-আর বয়সী বটবৃক্ষের ছায়।
এই তুমি পথিক হও তবে-বসে পড়ো বটবৃক্ষের ছায়ায়
স্নিগ্ধতার এক প্রহর এসে তোমায় আটকানে এক মোহনীয় মায়ায়।
কি সুখ পাও এখানে বুঝি না বাপু-যেথায় পায়ে পায়ে বিপদ, জীবনাবসান
আচ্ছা তোমাদের স্বপ্নগুলো কি থেমে থাকে বুকে-হয় না এর পর্যবসান?
ইটসুড়কির পথ হেঁটে হেঁটে পায়ের জোতা গেলো ক্ষয়ে
আছে কি তবু আলতো মুগ্ধতা মন ছুঁয়ে?
আরে এদিক এসো-দেখে যাও, এখানে কেবল মুগ্ধতা আর মুগ্ধতা, শান্তি
চোখ ফিরিয়ে দেখে যাও, মুছে যাবে মনের সকল ভ্রান্তি।
শান্তির ছায়াতলে কে-না ফিরতে চায় বলো
হুম-বলি জ্বললে বাপু সময় থাকবে জ্বলো।
চলো যাই যন্ত্র শহর পা মাড়িয়ে-খানিকটা শান্তি মন ছুয়েঁ আসুক
কলিজা পুড়া ছাই স্বপ্নগুলো এখানে এই শহরেই ভাসুক।
তুমি আমি-হেমন্তের সকালে ধোঁয়াউড়া চায়ে ঠোঁট ডুবিয়ে....পোহাবো রোদ্দুর
শান্তি সে নেই আমাদের ছেড়ে আজ আর বহুদূর,
কেবল ইচ্ছেগুলো বুকের বামে পুষো না-পিঞ্জিরা দাও খুলে
মনপাখি উড়ুক গায়ের পথে, সকল ক্লান্তি ভুলে।
হাওয়ার ডানায় ভর করে আমরা সীমানা ছাড়াবো
এই শীতের খড়পুড়া আগুনের উষ্ণতা পেতে গায়ের পথেই পা বাড়াবো!
কি রাজি? (ক্যানন ৬০০ডি)
#চলো_শীত_ছুয়েঁ_আসি

২।



©কাজী ফাতেমা ছবি
#কান_পেতে_আছি_চলো_কথাটি_শুনবো_বলে
এই দেখবে এসো-উঁচু হতে পাহাড়-আহা সবুজে সবুজে আচ্ছাদিত আমার জন্মভূমি
এতদিন খড়কুটো দেখেছো....... শুকনো পাতার মর্মর ধ্বনি তুলে হেঁটেছো শুস্ক পথ ধরে
এবার এসো-দুচোখ মুগ্ধ করবে এসো-ধরো হাত-খুব উঁচুতে দাঁড়িয়ে দেখি যতদূর চোখ যায়।
নীল সীমানা ছুঁয়ে সবুজের সমারোহ, আমি তুমি দেখবো বলে ঠাঁয় দাঁড়িয়ে আকাশ ছুঁয়ে
এই জানো কি-সুশীতল ছায়াঘেরা পথ আছে লুকিয়ে পাহাড়ের গা ঘেঁষে
কুহু কুহু সুর অথবা বৈচিত্র সুরের অনুরণন বাজছে ঐ শুনো গাছের পাতায় পাতায়,
নি:শ্বাস টানো জোরে-ছেড়ে দাও স্বস্তিতে, চোখ বন্ধ করো-খুলে ফেলো-
দেখো কতটা মুগ্ধতা ছড়িয়ে আছে পাহাড়ের গায়ে গায়ে!
এখানে কি নেই শুনি-কলকল ঝর্ণা আছে পাহাড়ের বুক বেয়ে নেমে গেছে দূর দূরে
আহা কি স্বচ্ছ জল, টলমল-জলের আয়নায় দেখি চলো-তোমার আমার মুগ্ধতার ছবি।
জলের ছায়ায় কে কথা কয়-এই তুমি কি বলে গেলে ভালবাসি-জল তুলেছে সুর
আঁকাবাঁকা ঢেউয়ে ভেসে যাচ্ছে, দেখো -দেখো শুকনো পাতার নাও
চলো নাওয়ে বসে ভেসে যাই কিছুটা ক্ষণ সুখের তরে-
ও পাতা নিয়ে যাবি জলের অতল গহবরে? শান্তি নিবো নি:শ্বাসে টেনে খুব শান্তি।
জলের তলায় কি রাজপ্রাসাদ আছে? তুমি হবে কি আমার সুলতান সুলেমান
আমি হুররাম হবো-মাথায় সবুজ পাতার মুকুট-আর পায়ে ঝরা পাতার নুপূর।
চলো কল্পলোকের সিঁড়ি বেয়ে নেমে পড়ি পাহাড়ের বুকে-খুঁজে নেই সুখ
চোখ ভরে সবুজ আলো কুঁড়াই আর সকল ক্লান্তি এখানেই ঝেড়ে ফেলে দেই
তুমি রাজী হবে? নাকি গুয়ার্তূমির বুকে শুয়ে আমায় না করে দিবে?
বুঝেছি তুমি পাথর শুষ্ক মানুষ-রঙ নেই তোমার মনে-বিবর্ণতা ছেয়ে আছে তোমার মন আকাশ
রাজী হলে নাতো-কি যে মিস করলে বাপু, এসব নিয়ে তুমি ভাবো না কখনো
মুগ্ধতা তোমাকে কেনো ছুঁয় না বুঝি না! তুমি কেবল খেতে আর শুতেই জানো উফ্!
সময় কিছুটা বাকি আছে এখনো-বলে দাও, এই চলো যাই-পাহাড়ের বুকে হেঁটে আসি
কান পেতে আছি অপেক্ষায়-চলো কথাটি শুনব বলে।
(----চুনারুঘাট, সাতছড়ি চা বাগান------)

৩।



©কাজী ফাতেমা ছবি
বলেছিলাম না-পাখি তুমি একলা পাখি, হবেই হবে
ছায়া দিবে না আর সবুজ সবুজ বৃক্ষ তরুর পল্লবে।
ডালের ফোঁকর গলে রোদ্দুর এসে জ্বালাবে তোমায় জ্বালাবে গো
ডানা ভাঙ্গা পাখি তুমি, আমায় ছেড়ে পালাবে দূরে আর কোথায় পালাবে গো!
দৃষ্টি তাক করে এবেলা কাকে খুঁজছো বলো দেখি
তুমি জানতে, আমার ভালবাসা প্রেম ছিলো না এক বিন্দু মেকি!
নিলে তবু উচ্ছ্বসিত সেই দিনে, মুখ ফিরিয়ে
মন কেঁপেছিলো নীল ব্যথার কাঁপনে থিরথিরিয়ে!
দৃষ্টির সীমানায় আর দেখি-নি তোমায়-গেলে চলে বহুদূরে
হুম-এখন পুড়ছো প্রেম খরায়, জ্বলছো ভালবাসাহীন চৈত্রের রোদ্দুরে।
এদিক ওদিক তাকিয়ে কাকে খুঁজো ও পাখি বলো না আমায় বলো না
কষ্ট শুনতে চাওয়ার এ আমন্ত্রণ তুমি দলো না দু পায়েতে দলো না!
অথচ একবার পিছনে তাকাও-এখনো অপেক্ষায় আছি দাঁড়িয়ে
ডাকো কেবল একবার তুমি আমায় মন বাড়িয়ে!
দ্বিধাদ্বন্দ্ব পিছন ঠেলে বসব উড়ে তোমার পাশে-আমি পাখি হবো পাখি
ডেকে পাশে যেয়ো না আবার উড়ে-দিয়ে আমায় ফাঁকি।
তুমি যদি চাও উড়ব পাশে-সবুজ দিগন্তে
তুমি যদি চাও ভাসব তোমায় নিয়ে নীল সীমান্তে।
তুমি যদি চাও হাত ধরে হেঁটে যাবো বহুদূর-দৃষ্টির সীমা ছেড়ে
তুমি যদি চাও কষ্ট ক্লান্তি আর আছে যত অভিমান ফেলে দিবো ধূলায় ঝেঁড়ে।
পাখি তুমি মুখ ফিরাও-কথা বলে যাও-ময়না হও টিয়া হও-হও পাখি তোতা
অবহেলায় আর করো'না তোমার অনুভূতিগুলো ভোঁতা।
অনুভবে নাও টেনে নাও মনের কাছাকাছি
বন্ধ চোখে দেখো ভেবে-আছি তোমার মনের কাছেই আছি।
উড়লে উড়ব দুজন সাথে
ধরে হাত হাতে,
দু:খ সুখের এই দুনিয়ায় থাকলে পাশাপাশি
সমঝোতায় জীবন সুন্দর-দেখে নিয়ো-হবে সুখে ভাসাভাসি।
#পাখি_তুমি_একলা_পাখি (ক্যানন ৬০০ডি)

৪।



©কাজী ফাতেমা ছবি
আকাশসীমা ছুঁয়ে সবুজের সমারোহ-সে আর কোথায় পাবে শুনি?
যতদূর চোখ যায়, সবুজ আর সবুজ-এই সবুজেই সুখের স্বপ্ন বুনি।
মন দোলে স্নিগ্ধ হাওয়ায়-ঐ'যে ক্ষেতের আল ধরে মন ছুটে যায় দূরে
আঁকাবাঁকা পথ পেরিয়ে দূরের গাঁয়ে-খুব অচেনা যেথায়-হারাই আমি
কি-যে এক মুগ্ধতার ঘোরে।
নির্নিমিখ চোখ খুঁজে ফিরে বকের সারি-গরুর পাল আর পালতোলা নাও
ঐ-যে দূরে জলে ভরা নদ, দৃষ্টি রাখো দূরে-এই তুমি দেখতে কি পাও?
কুয়াশার আবরণে ঢেকে গেছে দূরের গা, চলো গায়ের সীমা ছুঁই-হাঁটি
জলে কাদায় মাখামাখি পথ-ক্ষেতের সবুজ আলে কুয়াশা ভেজা মাটি।
টুকরো টুকরো সবুজ জমিনে-কত সুখ স্বপ্ন কৃষান কৃষানী থুয়েছে রোয়ে
ঝকঝকাঝক ট্রেনে চেপেছো-জানলা খোলো-কত মুগ্ধতা-দেখো নুয়ে।
মুগ্ধতা টানছে কেবল আমায়-ঘুমিয়ো না আর, চোখ রাখো খোলা
ঘুমে মগ্ন সারাবেলা-এখন তখন-ঘুমে হলে কেনো আত্মভোলা!
কত স্নিগ্ধ প্রহর কত মুগ্ধতা বেলা-চলে যায় আঙ্গুলের ফাঁক গলে
তুমি দেখলে না কিছুই, বুঝলে না, অনুভবে নিলে না মুগ্ধতা-
পানসে সময়, তুমি পাশে-ঘুমে পড়ো ঢলে।
মুগ্ধতা কুঁড়াই একাকি, সবুজে সবুজে ঘুরি-উড়ি সারাবেলা
আমার দেশ'টারে দেখতে আমার- কভু নেই অবহেলা।
জন্মেছি এই দেশে-সোঁধা মাটির ঘ্রাণে বেঁচে থাকি মুগ্ধতার রেশে
ছয়টি ঋতুর রূপ রঙের আবেশে।
ভালবাসি দেশ'কে আমার ভালবাসি মানুষ
এই দেশেতে থাকি আনন্দে-উড়াই সুখের ফানুস।
(ক্যানন ডি৬০০, ট্রেন থেকে তোলা ছবি)
লেখাচুরি দন্ডনীয় অপরাধ

৫।



©কাজী ফাতেমা ছবি
#এসো_মুগ্ধতা_শিখাই
কুয়াশা ভেদ করে সেই যে যাচ্ছো-পিছু ফিরে দেখলে না
চারিদিকে চোখ বুলিয়ে মনোলোভা দৃশ্য মনে আঁকলে না!
এত তাড়া কিসের তোমার? নি:শ্বাস টেনে ছেড়ে দেয়ার সময় নেই?
তোমার হাত ধরে মুগ্ধতার কিনারে টেনে আনি যেই,
কেবল বলো চলো নীড়ে ফিরে যাই-চলো বয়ে যায় বেলা,
বলি-গোধূলী এলো না এখনো-
চেয়ে দেখো এখনো বসেনি এখানে সন্ধ্যার আলোছায়ার মেলা।
কুয়াশার চাদর গায়ে জড়িয়ে এসো খানিকক্ষণ এখানে দাঁড়াই
যতদূর চোখ যায় সবুজে চোখ গুঁজি-উঁচু পাহাড়ে মন হারাই।
স্যান্ডেলজোড়া খুলে রেখে এসেছি-বহুদূর, ফেলে রেখে যাবো কি?
ফিরে এসো এখানে-পিছন তাকাও-বলো না? এমন প্রহর আর পাবো কি?
জোতায় মুড়ানো পা তোমার কেবল হন্তদন্ত পথ চলো ছুটে
তোমার কি সবুজে চোখ রাখতে তৃষ্ণা নেই মোটে?
ধূলো মাটির দেহ-এসো পায়ে ধূলো মাখাই
সামনে পিছে ডানে বায়ে মুগ্ধতা আহরণে ঘুরে ঘুরে তাকাই!
ক্যামেরার শাটারে ক্লিক-ছবি হয়ে যাক স্মৃতির দেয়ালে
দেখো ফিরে-মন ক্যানভাসে আঁকি তোমার ছবি-
থাকো তুমি কোন সে খেয়ালে?
আচ্ছা সামনেই তাকাও-দেখো পাহাড়ে পাহাড়ে সখ্যতা-আলিঙ্গনে জড়িয়ে
মাথা উঁচু করে ঠাঁয় দাঁড়িয়ে ওরা প্রেম শিহরণে মন রাখে ভরিয়ে!
তুমিই কেবল পানসে মানুষ-কিছুই মন তোমার টানে না, চুপসে সারাক্ষণ
কিসে তুমি সুখ খুঁজো শুনি-কোথায় লুকিয়ে তোমার সুখ অনুক্ষণ?
এবেলা এসো তোমায় প্রেম শিখাই, ছন্দগুলো ধরিয়ে দেই গলায়
ভালবেসে পাশাপাশি চলো সঙ্গী হই, আগামীর পথ চলায়।
কি সঙ্গী হবে তো? উদারতায়-লুকোচুরি নয়-যা বলো অকপটে
তোমার ছবিটাই তবে প্রেম তুলিতে এঁকে রাখব মন পটে।
(লেখাচুরি দন্ডনীয় অপরাধ)


সর্বশেষ এডিট : ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:২৫
১১টি মন্তব্য ১১টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

আমার কিছু ভুল!

লিখেছেন মোঃ খালিদ সাইফুল্লাহ্‌, ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১:৪৮

১। ফ্লাস্কে চা থাকে। চা খেতে টেবিলে চলে গেলাম। কাপে দুধ-চিনি নিয়ে পাশে থাকা ফ্লাস্ক না নিয়ে জগ নিয়ে পানি ঢেলে দিলাম। ভাবছিলাম এখন কি করতে হবে? হুঁশ ফিরে এল।... ...বাকিটুকু পড়ুন

বাংলাদেশের লোকসংস্কৃতিঃ ব্যাঙের বিয়েতে নামবে বৃষ্টি ...

লিখেছেন অপু তানভীর, ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:০০



অনেক দিন আগে একটা গল্প পড়েছিলাম। গল্পটা ছিল অনেক এই রকম যে চারিদিকে প্রচন্ড গরম। বৃষ্টির নাম নিশানা নেই। ফসলের মাঠ পানি নেই খাল বিল শুকিয়ে যাচ্ছে। এমন... ...বাকিটুকু পড়ুন

বাংলাদেশি ভাবনা ও একটা সত্য ঘটনা

লিখেছেন প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন, ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১০:১৭


আমার জীবনের একাংশ জুড়ে আছে; আমি চলচ্চিত্রাভিনেতা। বাংলাদেশেই প্রায় ৩০০-র মত ছবিতে অভিনয় করেছি। আমি খুব বেছে বেছে ভাল গল্পের ভাল ছবিতে কাজ করার চেষ্টা করতাম। বাংলাদেশের প্রায়... ...বাকিটুকু পড়ুন

বাকি চাহিয়া লজ্জা দিবেন না ********************

লিখেছেন মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন, ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১০:৩৫

যখন প্রথম পড়তে শিখেছি তখন যেখানেই কোন লেখা পেতাম পড়ার চেষ্টা করতাম। সেই সময় দোকানে কোন কিছু কিনতে গেলে সেই দোকানের লেখাগুলো মনোযোগ দিয়ে পড়তাম। সচরাচর দোকানে যে তিনটি বাক্য... ...বাকিটুকু পড়ুন

কুড়ি শব্দের গল্প

লিখেছেন করুণাধারা, ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৯:১৭



জলে ভাসা পদ্ম আমি
কোরা বাংলায় ঘোষণা দিলাম, "বিদায় সামু" !
কিন্তু সামু সিগারেটের নেশার মতো, ছাড়া যায় না! আমি কি সত্যি যাবো? নো... নেভার!

সানমুন
চিলেকোঠার জানালায় পূর্ণিমার চাঁদ। ঘুমন্ত... ...বাকিটুকু পড়ুন

×