তুমি আমাকে আটকাতে পারবে না আমি কোন না কোন ভাবে বের হবার চেষটা করব।তবে মৃত্যুর পরোয়ানা যদি আল্লাহ মন্জুর করে তাহলে হয়ত তোমার হাতে আমার মৃত্যু হবে ! তুমি উল্লাস করবে, তারপরের খবর তুমি শত চেষ্টা করলেও জানতে পারবে না ।তুমি কেন পুরো পৃথিবীও সেখানে অসহায় ।একদিন তোমাকেও আমার সেই জায়গাতে যেতে হবে । সেখানে যদি আমি শক্তিমান হই, তাহলে তুমি তখন কি করবে?
তোমার আমার মতে একজন দাগী আসামিকে ধরতে গিয়ে লক্ষ লক্ষ নিরপরাধ শিশুসহ মানুষ হত্যা এবং লক্ষ লক্ষ পরিবারকে অস্হির করে ফেলা, ও লক্ষ লক্ষ উদ্বাস্তু সৃষ্টি করা সরবোপরি একটি দেশকে লাশের স্তুপে পরিনত করতে হয় কি? এ তোমার কোন বুদ্ধি? বুদ্ধি বললে ভুল হবে এটি তোমার সে দেশের সম্পদ দখলের পাষান চিন্তা এবং তোমার কু নেতৃত্ব প্রতিষ্টা করার ইচছা ছাড়া আর কিছুই নয়।নিশ্চয়ই তোমার কোথাও চরম ভুল হচেছ নতূবা তুমিও নিষ্টুর সেই দাগী আসামীর মত।শুরু থেকেই তোমার সৎ ইচ্ছা ছিল না।মনে রাখবে যে নিরপরাধকে হত্যা করে আল্লাহ তাদেরকে হত্যা করে here or after world! No doubt is there! আমার কাছে মনে হয় তুমি উদ্ধারকারীও দাগী আসামি। তোমার নিকট হতে সত্য অভিনয় আশা করি। So please fix or re arrange your hunting plan. যেই পরিকল্পনায় নিরাপধের safety হতে হবে ১০০%। আমি দৃঢভাবে বিশ্বাস করি যারা নিরপরাধ ও অসহায় কে রক্ষা করে আল্লাহও তাদের সাথে থাকেন।হত্যার এই ঘাতকদের উল্লাস থেকে বের হয়ে সত্য উল্লাসে পৃথিবীকে নিয়ে যেতে হবে নতুবা এই পৃথিবী চরম হত্যাযজ্ঞের দিকে ধাবিত হবে। সময় থাকতে সঠিক পদক্ষেপ নিতে হবে। রজনৈতিকভাবে সুবিচার প্রতিষটা করতে হবে। শুধুমাত্র অন্যায়কারী বা হত্যাকারীকেই স্যাটেলাইটের মাধ্যমে fix করে ড্রোন বা এটম ব্যবহার করতে হবে কোনমতেই নিরপরাধী বা অসহায়ের উপর নয়।আজ দুঃখজনক হলেও সত্য লক্ষ লক্ষ হত্যা শেষ হওয়ার পর দেশটি যখন লাশের স্তূফে পরিণত হয় তখন আমরা মানবতার সংজ্ঞা শিখি এবং সচেতন হই। শেম বিশ্ব ! শেম জাতিসংঘ ! বিশ্ববাসী আসলে কি?
চলমান সিরিয়া, ফিলিস্তিন, ইরাক ও লিবিয়া হত্যাযজ্ঞে আমার অনূভুতি।সবাই তাঁদের জন্য দোয়া করবেন যাতে অসহায়রা এসকল দাগী আসামী থেকে রক্ষা পায় এ ভূবন যাতে শান্ত থাকে।
দয়া পূরবক,
গাজী মুহাম্মদ ইলিয়াছ।