somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

কিছু কৌতুক =p~ সবগুলিই নতুন (যদি আগে না পড়েন:P )

০৫ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ৯:২৪
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :



১/একদিন এক শেয়াল বনের রাস্তা দিয়ে হেঁটে যাচ্ছিল। আনমনে হাঁটতে হাঁটতে হঠাৎ একটা ঘন ঝোপের আড়াল থেকে একটা মুরগির ডাক শুনে থমকে দাঁড়ালো। মাত্র কয়েক সেকেন্ড ভেবে ঝোপ বরাবর লাফিয়ে পড়লো শেয়াল।
ঝোপের মধ্যে অনেকক্ষণ ধস্তাধস্তি চললো। কিছুক্ষণ পর ঝোপ থেকে বের হয়ে এলো এক নেকড়ে। তার মুখে শেয়ালটার লাশ। শেয়ালটাকে রাস্তার ওপর রেখে নেকড়ে আয়েশ করে শিকারের দিকে তাকালো। আপন মনে বলে উঠল, ‘বিদেশি ভাষা শেখার মজাই আলাদা।’

২/দাদা-দাদি তাদের ৬০তম বিবাহবার্ষিকীতে প্রথম প্রেমের স্মৃতি রোমন্থন করবেন। তারা প্রথম প্রথম যেভাবে প্রেম করতেন; সেভাবে ডেটিংয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করলেন! দাদা সেজেগুজে ফুল নিয়ে পার্কে গিয়ে অপেক্ষা করছিলেন। যেখানে তারা আগে দেখা করতেন!
সারাদিন অপেক্ষা করার পরও দাদি এলেন না। দাদা রেগেমেগে বাড়িতে গিয়ে দেখলেন যে, দাদি বসে আছেন। দাদা রেগে বললেন-
দাদা : পার্কে আসলে না কেন?
দাদি : আম্মা বের হতে দেননি!

৩/পঁচাত্তর বছরের বৃদ্ধা আশি বছর বয়েসের বৃদ্ধ স্বামীর ওপর ডিভোর্সের মামলা করে দিয়েছেন। মামলা শুনানির দিন বিচারক বৃদ্ধাকে প্রশ্ন করলেন-
বিচারক : আপনি আমার শ্রদ্ধেয়া। তবুও আমার কর্তব্য হিসেবে বলছি, এ বয়সে এসে আপনি স্বামীকে কেন ডিভোর্স দিতে চাইছেন? এ বয়েসে তো আপনাদের একে অন্যকে সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন।
বৃদ্ধা : আমি ওনার মানসিক নিপীড়নের শিকার।
বিচারক : সেটা কিভাবে?
বৃদ্ধা : মুড ভালো না থাকলে যখন-তখন আমায় যা-তা কথা শুনিয়ে দেন!
বিচারক : ওহ, এই ব্যাপার। তা আপনিও পাল্টা কথা শুনিয়ে দিলেই তো হয়ে গেল।
বৃদ্ধা : সেটাই তো আমার মানসিক চাপের কারণ!
বিচারক : বুঝতে পারলাম না।
বৃদ্ধা : আমি যখনই পাল্টা কোনো জবাব দিতে যাই, কানে শোনার মেশিনটা উনি খুলে ফেলেন!

৪/বল্টু আর বল্টুর বউ ভোরে হাঁটতে বেরিয়েছে। হঠাৎ বল্টু দেখতে পেলো একটা কুকুর তাদের দিকে তেড়ে আসছে। নির্ঘাত কামড় দেবে ভেবে বল্টু হঠাৎ তার বউকে দু’হাতে মাথার ওপর তুলে নিয়ে দাঁড়িয়ে গেল। কামড়ালে তাকে কামড়াক। বউয়ের গায়ে যেন আঁচড় না পড়ে।
এমন পরিস্থিতিতে কুকুরটি কখনো পড়েনি। তাই ঘাবড়ে গিয়ে বারকয়েক ঘ্যাঁক ঘোঁক করে ধমক দিয়ে ফিরে গেল। বল্টু তার সুন্দরী বউকে নিচে নামালো। বল্টু ভাবলো, তার একটি গিফট পাওনা হলো বউয়ের কাছ থেকে। কিন্তু বউ তো রেগেমেগে অস্থির! চিৎকার করে বলছে, ‘আজ পর্যন্ত কোনো মানুষ দেখিনি, যে কুকুর তাড়াতে ইট-পাটকেলের বদলে নিজের বউকে ছুঁড়ে মারতে চায়।’

৫/ফুলশয্যার রাত। বিছানায় বসে সেন্টু ভাবছে, তার পা ঘামা আর মোজার দুর্গন্ধের কথাটা প্রথম রাতেই স্ত্রীকে জানিয়ে রাখা ভালো। তাহলে পরে সমস্যাটা কম হবে। কিন্তু কিভাবে শুরু করা যায়!
বিছানার ওপাশে বসে নতুন বউও ভাবছে, কিভাবে তার মুখের ভীষণ দুর্গন্ধের কথাটা এখনই স্বামীকে জানিয়ে দেওয়া যায়। এতক্ষণ তো খুব সামলে ছিল, কেউ টের পায়নি।
কিছুক্ষণ খেজুরে আলাপ সেরে সেন্টু স্ত্রীর গা ঘেঁষে বলল, ‘আমার তোমাকে কিছু বলার আছে। স্বীকারোক্তিও বলতে পারো।’
নতুন স্ত্রী আরো ঘন হয়ে সেন্টুর কাছ ঘেঁষে তার চোখে চোখ রেখে ফিসফিস করে বলল, ‘আমিও একটা কথা বলতে চাই।’
ছিটকে সরে গিয়ে সেন্টু চেঁচিয়ে উঠল, ‘’তুমি কি বলবে আমি বুঝে গেছি! তুমি আমার মোজা খেয়ে ফেলেছো!’

৬/এক যাত্রী ট্রেনের অ্যাটেন্ডেন্ট লালুকে ১০০ টাকা দিয়ে বলল-আরেকটু বরফ আনো তো, লাস্ট পেগটা মারি।
লালু : আর তো বরফ পাওয়া যাবে না স্যার।
যাত্রী : কেন?
লালু : ডেডবডি আগের স্টেশনে নামিয়ে নিয়ে গেল যে।

৭/এক অসাধারণ সুন্দরী যুবতি একটি ওষুধের দোকানের সামনে চুপচাপ দাঁড়িয়ে আছে। দোকানের মালিক তার দিকে তাকিয়ে ভাবলো, সে হয়তো গোপন কিছু কিনতে এসেছে। কারো সামনে বলতে বোধহয় লজ্জা পাচ্ছে। তাই দোকানের ভিড়টা তাড়াতাড়ি কমানোর চেষ্টা করলো।
অনেকক্ষণ দাঁড়ানোর পর দোকানটা একটু ফাঁকা হলো। কোন গ্রাহকই ছিলো না। মেয়েটি দোকানে ঢুকে মালিককে একটু ডাকলো। একেবারে মৃদু সুরে সলজ্জ ভঙ্গীতে একটি কাগজ এগিয়ে দিয়ে ফিসফিস করে বললো-
মেয়ে : কাকু, আমার না... আমার না... কী করে যে বলি...
দোকানদার : সংকোচ করো না মা, বলো।
মেয়ে : আমার না এক ডাক্তারের সঙ্গে বিয়ে পাকা হয়ে গেছে। আর আজ ওনার প্রথম চিঠি পেয়েছি।কিন্তু কি লিখেছে কিছুই বুঝা জাচ্ছেনা। ডাক্তারদের হাতের লেখা তো আপনারাই পড়তে পারেন। তাই যদি একটু পড়ে শোনাতেন।

৮/এক যৌতুকলোভী বিয়ের জন্য মেয়ে দেখতে গেল। মেয়ে তার পছন্দ হলো। এরপর সে মেয়েকে বলল-
লোভী : আপনাকে তো আমার পছন্দ হয়েছে। কিন্তু আপনার বাবা কি আমার ডিমান্ড পূরণ করতে পারবেন?
মেয়ে : কী ডিমান্ড?
ছেলে : না মানে, আসলে ডিমান্ড আমার না। আপনি তার একমাত্র মেয়ে। আপনার খুশির জন্য তো একটা গাড়ি হলে ভালো হয়। উনার কি সে সামর্থ আছে?
মেয়ে : আমার বাবার তো প্লেন দেওয়ার সামর্থ আছে। আপনার বাবার কি এয়ারপোর্ট বানানোর সামর্থ আছে?

৯/নব্যধনী সুরত আলী সপরিবারে আমেরিকা গেছে। রাতে স্ত্রীকে নিয়ে রেস্টুরেন্টে খেতে গেল। ওয়েটার অর্ডার নিতে এলো। ইংরেজিতে জানতে চাইল কি খেতে চায়।
আদম আলী ভাবনায় পড়ে গেল। এরাতো ইংরেজী ছাড়া অন্য কিছু বুঝেনা। অনেক ভেবে চিন্তে বলল- স্যার, আই বিগ টু স্টেট দ্যাট, মাই ফাদার ইস সিরিয়াসলি ইল। কাইন্ডলি গ্রান্ট মি লিভ আফটার থার্ড পিরিয়ড।
ওয়েটার ভাবলো- খেতে আসছে যখন, নিশ্চয়ই খাবার চাচ্ছে। সে তার ইচ্ছামতো খাবার এনে দিলো। এদিকে স্বামীর প্রতিভা দেখে স্ত্রী মুগ্ধ-
স্ত্রী : ও আল্লাহ! তুমি ইংরেজিতে কথা বলতে পারো?
আদম আলী : আরে! তুমি আমার ইংরেজীর দেখছো কি? এখনো তো ‘দি কাউ’ শুনাই নাই।

১০/চোর এক বাড়িতে চুরি করার জন্য ঢুকলো! সবাই ঘুমিয়ে পড়লেও ওই বাড়ির পিচ্চিটা জেগে ছিল। চোর চুরি করে চলেই যাচ্ছিল ঠিক তখন পিচ্চি বলল-
পিচ্চি : ওই মিয়া, আমার স্কুলব্যাগ আর বই-খাতা নিয়া যাও। নইলে কিন্তু সবাইরে জাগাইয়া দিমু!

১১/দুই অলস বরই গাছের নিচে শুয়ে ছিল।
হঠাৎ একটি পাঁকা বরই এসে এক অলসের মাথার কাছে পড়লো। প্রথম অলস দ্বিতীয় অলসকে বলল- বরইটা আমার গালের মধ্যে ডুকিয়ে দে তো।
দ্বিতীয় : ইস, আমার বয়েই গেছে তোর গালের মধ্যে বরই দিতে। কালকে যে আমার গালের উপর একটা কুকুর হিসু করে দিলো। তোরে এত করে কইছিলাম কুকুরটা তাড়া, তুই তাড়াইছিলি?

১২/এক চাইনিজ ভদ্রলোক এক বারে গেলেন। গিয়ে দেখলেন বিখ্যাত চলচ্চিত্র পরিচালক স্টিফেন স্পিলবার্গ বসে আছেন। তিনি আনন্দে উদ্বেলিত হয়ে তার সাথে কথা বলতে গেলেন-
চাইনিজ : আমি আপনার একজন ভক্ত। আমি কি আপনার একটি অটোগ্রাফ পেতে পারি?
চাইনিজকে চমকে দিয়ে স্পিলবার্গ তার গালে একটি চড় বসিয়ে দিয়ে বললেন-
স্পিলবার্গ : আমি তোমাদের ঘৃণা করি। তোমরাই আমাদের ‘পার্ল হারবারে’ বোমা ফাটিয়েছিলে।
চাইনিজ : সেটা তো চীন নয়, বোমা ফাটিয়েছিল জাপান!
স্পিলবার্গ : আমার কাছে চাইনিজ, জাপানি, তাইওয়ানি সব এক।
সাথে সাথে চাইনিজের এক চড়ে স্পিলবার্গের গোটা শরীর নড়ে উঠলো। বিস্মিত স্পিলবার্গকে চাইনিজ বললেন-
চাইনিজ : ব্যাটা, তুই টাইটানিক জাহাজকে ডুবিয়েছিলি আর তাতে প্রচুর লোকের প্রাণহানি ঘটেছিল।
স্পিলবার্গ : ওটা তো আইসবার্গের সাথে ধাক্কা খেয়ে ডুবেছিল!
চাইনিজ : ওই একই কথা। আইসবার্গ, জোহানেসবার্গ, স্পিলবার্গ- সব একই কথা!

১৩/এক বয়স্ক স্বামী-স্ত্রীর মেয়ে বিজ্ঞানী। তাদের মেয়ে প্রায় ১৫ বছর দেশের বাইরে কাজ করে। একসময় মেয়ের কাছ থেকে তারা একটি চিঠি পেলেন-
‘প্রিয় বাবা-মা, আমি তোমাদের অনেক মিস করছি। আমি একটা প্রজেক্টে কাজ করছি। সেটার কাজ শেষ করতে অনেক দিন লাগবে। কিন্তু আমি তোমাদের বয়স্ক দেখতে চাই না। আমি তোমাদের ওরকমই দেখতে চাই, যেমনটি আমি দেখে এসেছি। আমি তোমাদের ছোট এক বোতল ওষুধ পাঠালাম, এটা খেলে তোমাদের বয়স কমে যাবে। তোমরা দু’জনে এক ফোটা করে খেও, তাহলে তোমরা ১৫ বছর আগের বয়সে ফিরে যাবে। তোমাদের অনেক ভালোবাসি।
ইতি তোমাদের মেয়ে।’
একবছর পর মেয়ে ফিরে এলো। সে দেখল তার বাবা যুবক আর হ্যান্ডসাম হয়ে গেছে। তার কোলে একটি বাচ্চা। মেয়ে তো মহাখুশি। সে ভাবলো, তার বাবা-মা আরেকটা বাচ্চা নিয়েছে।
মেয়ে দৌড়ে এসে বাচ্ছাকে কোলে নিয়ে জিজ্ঞেস করলো- মা কোথায়।
বাবা উত্তর দিলেন- মা তোমার কোলে! তিনি পুরা বোতল মেরে দিয়েছিলেন।

১৪/একটা ছেলে তার গার্লফ্রেন্ডকে নিয়ে ঈদের দিন ঘুরতে গেল। পরে রাস্তায় হোঁচট খেয়ে পড়ে গিয়ে ছেলেটি জখম হলো। তার পা থেকে রক্ত বের হতে থাকলো। ছেলেটি মেয়েটির দিকে তাকিয়ে থাকলো। ভাবতে লাগলো- এখনি তার গার্লফ্রেন্ড ওড়না ছিঁড়ে বেঁধে দেবে। মেয়েটি তার বয়ফ্রেন্ডের চোখের ভাষা বুঝতে পেরে বলল, ‘জানু, প্লিজ এমনটা ভেবো না। এটা আমার ৯ হাজার টাকা দামের লেহেঙ্গা!’

১৫/এক সমবয়সী দম্পতি ছিল, দু’জনেরই বয়স ৬০ বছর। একদিন এক পেত্নী এসে তাদের বলল-
পেত্নী : আমি তোদের দু’জনের একটা করে ইচ্ছা পূরণ করতে পারি, বল কে কি চাস?
স্ত্রী : আমি আমার স্বামীর সাথে গোটা পৃথিবী ঘুরতে চাই।
পেত্নী চুটকি বাজিয়ে দু’টো প্লেনের টিকিট বউটাকে দিয়ে দিল। তারপর লোকটিকে বলল-
পেত্নী : এবার তুই বল কি চাস?
স্বামী : আমি আমার থেকে ৩০ বছরের ছোট বউ চাই।
পেত্নী এবারও চুটকি বাজালো, আর লোকটি সাথে সাথে ৯০ বছরের বৃদ্ধ হয়ে গেল!

১৬/একটি শিয়াল একটি খরগোস শিকার করে এক গুহার ভিতর বসে খাচ্ছে। এমন সময় দেখে ঘ্রান পেয়ে এক বাঘ গুহার দিকে এগিয়ে আসছে।শিয়াল ভাবল- বাঘ যদি ভিতরে এসে পড়ে তাহলে তার শিকারতো কেড়ে নিবেই, সাথে তার ঘাড়টাও মটকাতে পারে। এই ভেবে শিয়াল একটা বুদ্ধি বের করল। আড়াল থেকে সে বাঘকে শুনিয়ে কন্ঠ বিকৃত করে বলছে-: উমমম, আজ একটা বাঘ শিকার করলাম, আহ! মাংসটা যা খেতে। এ রকম যদি আর একটা পেতাম।
এই শুনে , খাইছে আমারে বলেই বাঘ ছুটে পালালো।
পুরো ব্যাপারটা একটা বানর গাছের ওপর থেকে দেখে ভাবলো, এই তো সুযোগ বাঘের কাছে ভালো হওয়ার। তাই বাঘের কাছে গিয়ে সব খুলে বললো।
বাঘ সব শুনে রেগেমেগে বানরকে বলল-তুই আমার পিঠে উঠ।ক্ষিপ্ত বাঘ বানরকে পিঠে নিয়ে গুহার দিকে আসছে। এই দেখে শিয়াল ভাবল বানর মনে হয় তার সব জারিজুরি ফাস করে দিয়েছে, এখন কি করা?
সে একটা বুদ্ধি বের করলো। আগের মতই গুহার অন্ধকারে থেকে স্বগতোক্তির মত আড়াল থেকে বলছে : ওহ! একটা খেয়ে ক্ষিদা আরো বেড়ে গেছে! কখন ওই বানরটাকে বললাম একটা বাঘকে ভুলিয়ে-ভালিয়ে গুহার কাছে নিয়ে আসতে, সে এখনো এলো না।
বাঘ এই শুনে আবারো দৌড়!
সর্বশেষ এডিট : ০৫ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ৯:২৬
৩২টি মন্তব্য ৩২টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

গণতন্ত্র আর বাক-স্বাধীনতার আলাপসালাপ

লিখেছেন অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য , ২৭ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৪:২৩


একাত্তর সালে আওয়ামী লীগের লোকজন আর হিন্দু ধর্মাবলম্বীরা ছিল পাকবাহিনীর প্রধান টার্গেট। যদিও সর্বস্তরের মানুষের ওপর নিপীড়ন অব্যাহত ছিল। গ্রামের পর গ্রাম জ্বালিয়ে দেওয়া হয়েছিল। মুক্তিযোদ্ধা আর তাদের পরিবারের... ...বাকিটুকু পড়ুন

কাফের কুফফারদের দেশে বাস করা হারাম।

লিখেছেন মঞ্জুর চৌধুরী, ২৭ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ৯:১৩

ফেসবুকে বাঙালিদের মধ্যে ইদানিং নতুন এক ফতোয়া চালু হয়েছে, এবং তা হচ্ছে "দাওয়াতের নিয়্যত ছাড়া কাফের কুফফারদের দেশে বাস করা হারাম।"
সমস্যা হচ্ছে বাঙালি ফতোয়া শুনেই লাফাতে শুরু করে, এবং কোন... ...বাকিটুকু পড়ুন

স্বাধীনতা দিবসের অনুষ্ঠানে মুক্তিযোদ্ধাদের মুমিনী চেহারা ও পোশাক দেখে শান্তি পেলাম

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ২৭ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ৯:৫৮



স্বাধীনতা দিবসের অনুষ্ঠানে স্টেজে উঠেছেন বত্রিশ মুক্তিযোদ্ধা তাঁদের চব্বিশ জনের দাঁড়ি, টুপি ও পাজামা-পাঞ্জাবী ছিলো। এমন দৃশ্য দেখে আত্মায় খুব শান্তি পেলাম। মনে হলো আমাদের মুক্তিযোদ্ধা আমাদের মুমিনদের... ...বাকিটুকু পড়ুন

দু'টো মানচিত্র এঁকে, দু'টো দেশের মাঝে বিঁধে আছে অনুভূতিগুলোর ব্যবচ্ছেদ

লিখেছেন মোহাম্মদ গোফরান, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১২:৩৪


মিস ইউনিভার্স একটি আন্তর্জাতিক সুন্দরী প্রতিযোগিতার নাম। এই প্রতিযোগিতায় বিশ্বের বিভিন্ন দেশের সুন্দরীরা অংশগ্রহণ করলেও কখনোই সৌদি কোন নারী অংশ গ্রহন করেন নি। তবে এবার রেকর্ড ভঙ্গ করলেন সৌদি... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমাদের দুই টাকার জ্ঞানী বনাম তিনশো মিলিয়নের জ্ঞানী!

লিখেছেন সাহাদাত উদরাজী, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ২:৫৯

বিশ্বের নামীদামী অমুসলিমদের মুসলিম হয়ে যাওয়াটা আমার কাছে তেমন কোন বিষয় মনে হত না বা বলা চলে এদের নিয়ে আমার কোন আগ্রহ ছিল না। কিন্তু আজ অষ্ট্রেলিয়ার বিখ্যাত ডিজাইনার মিঃ... ...বাকিটুকু পড়ুন

×