somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

-বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ মানেই হচ্ছে নতুন নতুন ইতিহাস!-

২৬ শে আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৫:০১
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :



আওয়ামীলীগ মানেই হচ্ছে ইতিহাস। আওয়ামীলীগ বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার আগে ১টি ভালো কাজ ছাড়া (দেশ স্বাধীন করা) আর একটি করেছে কিনা সন্দেহ আছে। আর এরা সবকিছুতেই নিজেদেরকেও ছাড়িয়ে গেছে কিছুক্ষেত্রে! সেই ১৯৭৪ সালের দুর্ভিক্ষ দিয়ে শুরু হয়েছে ইতিহাস গড়া। এরপর শীতার্থ ব্যাক্তিদেরকে কম্বল দিতে গিয়ে দেখলেন কিছু কম্বল কম পড়েছে। আর সেই দুঃখে বঙ্গবন্ধু নাকি বলেছিলেন-সবাই পায় স্বর্ণের খনি আর আমি পেলাম চোরের খনি। আমার মনে হয় আজো সেই সদস্যরা আওয়ামীলীগকে কুঁড়ে কুঁড়ে খাচ্ছে আর সেই খারাপ খারাপ দৃষ্টান্ত স্থাপন করে চলছে প্রতিনিয়তই। এখন তারাই যদি নিজের ভালো বুঝতে অক্ষম হয় তবে ঠেলা সামলানোর জন্য নিজেদেরকেই প্রস্তুত থাকতে হবে। কারণ অন্যর দোষ নাড়তে গেলে নিজেরটাই আগে বেরিয়ে আসার সম্ভাবনা আছে। তাই বলবো-সাধু সাবধান। আর এনবিআরকে বলবো-আপনি সরকারের পুজারী নন, দেশের গণমানুষের পুজারী হওয়া জরুরী বলে মনে করি। সরকার মানে দেশ নয়, দেশ মানে হচ্ছে জনগন। তাই জনগণের প্রতি আস্থা রেখে বালখিল্য কাজ-কর্ম বন্ধ করতে হবে। সত্যিকারের দেশ ও জাতির দুশমনদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে।


সত্যি বলতে গেলে, বিড়াল বেজার (রাগ) হয়! এই সরকার সব দিক থেকে ফাস্ট এবং ইতিহাস গড়ার কারিগর। ১৯৭৪ ইং সনে বাংলাদেশের ইতিহাসে চিরস্মরণীয় নাম দুর্ভিক্ষ দিয়ে ইতিহাস গড়া শুরু করলেন! অতপর কম্বল চোরদের কথা নিশ্চয় আজকের দিনের সবার খুব মনে থাকার কথা! আমার মনে হয়, কথাগুলো বর্তমান সরকারে থাকা সদস্যরা ভুলে গিয়েও আরেক ইতিহাস গড়লেন কারণ ওনারা আবার কথায় কথায় বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন লালন করেন। অথচ বর্তমান সরকারে থাকা কোনো সদস্যর আচরণে বঙ্গবন্ধুর আদর্শের কোনো ছায়া দেখতে পাওয়া যায় না। তাহলে কিভাবে বর্তমান সরকারের প্রায় অনুসারীরা বঙ্গবন্ধুর লালিত স্বপ্ন বাস্তবায়নের কথা বলেন!? বলা হয়, সে সময় দুর্ভিক্ষে প্রায় ৭ (সাত) লক্ষ লোক অর্ধাহারে-অনাহারে মারা গিয়েছিলো। প্রশ্ন থাকলো- এই দেশে সেই সয়ম দুর্ভিক্ষ হওয়ার মতো কোনো কারণ ছিলো কি? যদি থাকে তাহলে তা নির্ধারণ করে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হলো না কেনো? যদি না থাকে তবে কারা সেই দুর্ভিক্ষের জন্য দায়ী তার বিচার করা হলো না কেনো? তখন তো রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় জামাত-বিএনপি কিংবা জাতীয় পার্টির কেউ ছিলো না!!!?

দেশের সরকার আজকে গলাভরা কন্ঠ নিয়ে বলেন, তারা পিছনের দরজা দিয়ে ক্ষমতায় যেতে চান না। সংবিধান মোতাবেক সরকার গঠনে বিশ্বাসী দল। গণতন্ত্রের পীষ্ঠপোষক বলে সরকার দাবী করেন। অথচ মোশতাক সরকারকে সঙ্গে নিয়ে এই আওয়ামীলীগই পরবর্তীতে সরকার পরিচালনার দায়িত্ব নিয়েছিলো। তারপর স্বৈরাচারী এরশাদকে বৈধতা দিয়ে করলো আরেক ইতিহাস। এরপর জেনারেল মঈন ইউ আহম্মেদ এর শাসন আমলের সকল কাজের বৈধতা দিয়ে করলো আরেক ইতিহাস। অথচ সকল সেনাশাসিত সরকারকে বৈধতা দেয়ার নজির কিন্তু বর্তমান আওয়ামীলীগের মধ্যেই বিদ্যমান। কিন্তু তারা আবার কথায় কথায় সেনা শাসিত সরকারের বিরোধীতা করেন এবং এর জন্য বিএনপিকেই দায়ী করেন!!!

একদা এই আদালত প্রাঙ্গনে বিচারপতিদের বিরুদ্ধে লাঠি মিছিল এই সরকারেরই ইতিহাস। এমনকি বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ সেই সময় প্রধান বিচারপতির এজলাসের দরজায়ও লাথিও মেরেছিলেন, করেছিলেন বিচারাঙ্গনকে কলঙ্কিত। নিশ্চয় সেই ইতিহাসের কথা মনে আছে। তারপর রাজপথে বিরোদী দলে থাকা অবস্থায় তেমন কোনো সুবিধাজনক অবস্থানে না যেতে পেরে জামাত-কে সাথে নিয়ে মিছিল-মিটিং-জালাও-পোড়াও করে তত্তাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা সংবিধানে সংযোজন করলেন, এবং পরবর্তীতে সরকার গঠন করে আবার তাদের সুবিধাজনক অবস্থান ঠিক রাখার জন্য সেই তত্তাবধায়ক ব্যবস্থা উঠিয়ে দিয়ে করলো আরেক ইতিহাস।

ইতিহাসের আরেক ধাপ পূর্ণ করলেন, দেশের শেয়ার বাজার দুই দুইবারের মতো লুন্ঠন করে বেশ কিছু বিনিয়োগকারী যার জন্য আত্মহত্যা করতে বাধ্য হয়েছিলেন অথচ সরকার এর জন্য দায়ী ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা নিলেন না। যাদের বিরুদ্ধে শেয়ার বাজার লুন্ঠনের অভিযোগ উঠেছিলো ঠিক তারাই আবার নির্বাহী বিভাগের অর্থ উপদেষ্টাও হয়েছিলেন। এটা নিশ্চয় পুরষ্কার স্বরুপ দেয়া হয়েছিলো, এমন ইতিহাস নিশ্চয় কেউ ভুলে যাবেন না।

অতঃপর ১৯৭১ সালের পর স্বাধীন বাংলাদেশ ব্যাংকে (কেন্দ্রীয় ব্যাংক) ডাকাতি (সন্দেহাতীত) কিন্তু ২০১৬ সালে এসে বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে দেশের সাধারণদের পরিশ্রমের জমানোকৃত রিজার্ভ থেকে ৮০০শত কোটি ডলার ডিজিটাল কায়দায় লুটে নিয়ে যাওয়ার পরেও আজঅব্দি পর্যন্ত অভিযুক্তদের নাম প্রকাশ করেন নি সরকার! এর ভেতরেই আরো যে যেভাবে পেরেছেন নামে-বেনামে সরকারী বিভিন্ন ব্যাংক থেকে হাজার হাজার কোটি টাকা লোপাট করে নিয়ে গেছেন! অথচ সেসবেরও কোনো বিচার করা হয়নি। এছাড়াও হুন্ডির মাধ্যমে দেশ থেকে পাঁচার হয়ে গেছে হাজার হাজার কোটি টাকা! আমাদের অর্থ মন্ত্রীর ভাষায় এটা কোনো টাকা না!!! বলা যায়, এই দেশের প্রায় ব্যাংকগুলোকে সরকার তাদের পৈতিক সম্পদ বানিয়ে নিয়েছেন। কিন্তু দেশের আম-জনতার পকেট কিভাবে কাটা যায় তার সকল ব্যবস্থা পাঁকা-পোক্ত করে সরকার দেশ চালাচ্ছেন! সেটা সঠিকভাবে প্রয়োগ করে দেশের মানুষের নাভিশ্বাস তুলতে সক্ষম হয়েছেন বর্তমান সরকার! এটা কি ইতিহাস নয়? বাংলাদেশে আর কোনো রাজনৈতিক দল ক্ষমতায় থাকা কালীন এমন কোনো গুরুতর অভিযোগ দেখা কিংবা শোনা যায়নি।

দেশের উন্নয়নের নামে (উড়াল সেতু/রাস্তা-ঘাট/হাওর-বাওর ইত্যাদিকার) হাজার হাজার কোটি টাকা লোপাট করা হয়েছে যার কোনো হিসাব-নিকাশ জন-সাধারণের কাছে সরকার দেয়নি এবং দেবে বলে মনে হয় না! বরং বিভিন্ন সময়ের প্রজেক্টগুলোকে সময়ক্ষেপন করে মূল্যায়িত ব্যায়ের চেয়ে ৩-৫গুন বেশি দেখিয়ে আজঅব্দি পর্যন্ত প্রায় প্রোজেক্টগুলোকে সম্পন্ন করতে পারেন নি। যার ফলশ্রুতিতে একদিকে যেমন দেশের বেশি অর্থ ব্যায় হচ্ছে তেমনি যাতায়াতে ভোগান্তী দিনকে দিন বাড়ছে বৈ কমে নি। বিএনপি’র খাম্ভা ব্যবসায়ী ‘তারেক জিয়া’ খাম্ভা ব্যাবসা করে হাজার হাজার কোটি টাকা দেশ থেকে পাঁচার করে নিয়ে যাওয়ার পর আজো তার খেসারত দিতে হচ্ছে দেশের আইনের কাছে/দেশের মানুষের কাছে। তাহলে আজ বর্তমান সরকারের বিভিন্ন উন্নয়নের নামে এবং ডিজিটাল কারচুপির মাধ্যমে ব্যাংকগুলোকে ফতুর করে দেশের টাকা হরিলুট দিয়ে লুট করে নেয়া কি ইতিহাস নয়!?

তারপর এই আওয়ামীলীগ ক্ষমতায় আসার কয়েক মাসের মধ্যে দেশের বড় ধরণের এক বিপর্যয় ঘটেছিলো (বিডিআর বিদ্রোহ) এবং তার জন্য সরকার তেমন কিছু করতে আজ পর্যন্ত দেখিনি। অবাক হয়েছি-সরকার এতবড় একটি গণহত্যাকে ট্রাজেডি হিসেবে ঘোষণা করতে পারেনি, কিন্তু কেনো!? বলা হয় ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধেও দেশের এত বেশি সেনা অফিসার জীবন দিতে হয়নি যত দিতে হয়েছিলো বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ সরকার ক্ষমতায় আসার পর সেনা অফিসারের জীবন নাশের (বিডিআর বিদ্রোহের) মধ্যে দিয়ে। এটাও বাংলাদেশে বড় ধরণের বিপর্যয়কৃত ইতিহাস। যার কর্ণধারও ঠিক বর্তমান সরকার আওয়ামীলীগ।

তাদের নিয়োগ করা প্রধান বিচারপতি খায়রুল হক ত্রয়োদশ সংশোধনী পাশ করে বলেছিলেন, সরকারে থাকা কিংবা সুবিধা নেয়া কোনো ব্যক্তি অবসর কালীন সরকারের কোনো পদ-পদবী অলংকৃত করতে পারবেন না। অথচো সেই তাকে (এবিএম খায়রুল হক) বর্তমান সরকার ষোড়শ সংশোধনী বহাল করার কারণে তার অবসর কালীন সময়ে সরকারের একটি গুরুত্বপূর্ন পদবীতে (আইন কমিশনের চেয়ারম্যান হিসেবে) বহাল করেছেন। যেটা ঐ বিচারপ্রতিকে পুরষ্কার স্বরুপ দেয়া হয়েছে বলে অনেকেই মনে করেন। এদিক থেকেও বর্তমান আওয়ামীলীগ সরকার ইতিহাস গড়লেন।

বর্তমান সরকারে থাকা ছোট থেকে বড় সকল নেতারাই বলছেন, এই দেশ নাকি একজন ব্যক্তির অধীনে স্বাধীন হয়েছে, কারো দয়ায় হয়নি অথচ আবার বলেন ৩০ লক্ষ শহীদের (নির্যাতন+শহীদ) রক্তের বিনিময়ে স্বাধীনতা পেয়েছেন। যারাই এই একক নেতৃত্তের ব্যাপারে দ্বিমত পোষণ করেন তাদের উদ্দেশ্যে বর্তমান সরকারে থাকা নেতারাই বলেন দ্বিমত পোষণকারী ব্যক্তিদের রক্ত পরীক্ষা করা উচিত! তারা নিশ্চয় পাকিস্তানি! এখন তাদের উদ্দেশ্যে প্রশ্ন থাকলো-যদি একক নেতৃত্তে দেশ স্বাধীন হয় এবং কারো দয়ায় না হয় তবে ৩০লক্ষ শহীদদের পরিবার কি তাদের সন্তানদেরকে এই দেশ স্বাধীন হওয়ার ব্যাপারে দয়া করেন নি!? এটাও আওয়ামীলীগের অতি বাড়াবাড়ি ছাড়া আর কিছু নয় বলেও আমি মনে করি। কারণ সম্মান এমন একটা জিনিস যা কারো কাছ থেকে জোর করে আদায় করা যায় না।


আজ আবার নতুন খেলা শুরু করেছেন দেশের সর্বোচ্চ আইন বিভাগ তথা সংবিধানের অভিবাবক খ্যাত সুপ্রিম কোর্ট নিয়ে। রায় বিরুদ্ধে গেলে মেনে নিতে পারবেন না ঠিক আছে তবে আচরণ এমন হবে কেনো? বিএনপি ক্ষমতায় থাকা অবস্থায় দুটি রায় তাদের বিরুদ্ধে যাওয়ার পরেও তারাতো এমন আংশিক বৈরি আচরণ করেছিলো বলে মনে হয় না। তবে কেনো আপনারা এতো বেশি করতেছেন! দেশের ইতহাসে এটি আরেক নজির স্থাপন করলেন বর্তমান সরকার আওয়ামীলীগ। যারা রায় মেনে নিতে না পেরে সরাসরি বিচারপতির অপসারন দাবী করলেন। আবার তাদের কেউ কেউ বললেন, প্রধান বিচারপতি নাকি শান্তি কমিটির লোক ছিলেন! তাদের কাছে প্রশ্ন থাকলো- এই বিচারপতিকে যখন সুপ্রিম কোর্টের প্রধান করা হয় তখন কি আপনাদের কাছে প্রধান বিচারপতি মুসলিম না হিন্দু সেই ব্যাপারে এনএসআই এর রিপোর্ট ছিলো না? যখন তিনি আইনজীবী ছিলেন এবং সরকার তাকে জজ হিসেবে নিয়োগ দিচ্ছিলেন তখন কি আপনাদের কাছে তাঁর আয়-ব্যায় সম্পর্কে কোনো তথ্য ছিলো না? অথচ আজ আপনারাই নিজের স্বার্থ আদায়ের জন্য এই বিচারপতিকেই টার্গেট করে নিয়ে, করেছেন আরেক ইতিহাস।

সর্বশেষ বর্তমান প্রধানমন্ত্রী তিনি নিজের মুখেই বলেছেন, কারো যদি এই দেশের স্বাধীনতায় একক নেতৃত্ত্ব নিয়ে সন্দেহ থাকে তবে তিনি কিংবা তারা যেনো ইয়াহিয়ার ভাষণ শুনেন অথচ তিঁনি এবং তাঁর দলের শরিকরা এখন প্রধান বিচারপতিকে পাকিস্তান নিয়ে উপমা দেয়া ঠিক হয়নি মর্মে জ্ঞান দিচ্ছেন। অথচ সস্তায় বিক্রিত একটি দৈনিকের শিরোনাম ছিলো এরমক “পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রীকে অপসারণের কথা”! এ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম যখন বলেন ‘চারদিকে ঝড় উঠেছে এই রায় নিয়ে তখন প্রধান বিচারপতি বলেন ঝড়তো আপনারাই তুলেছেন। পাকিস্তানের একটি রায়ের পরে তো সেখানে কোনো ঝড় উঠেনি। অথচ এই বক্তব্যকে পরবর্তীতে বিকৃত করে আমাদের হলুদ সাংবাদিকরা এত বড় কান্ড করলো। এজন্য এদেরকে মাঝে মাঝে সাংবাদিক না বলে সাংঘাতিকও বলা হয়। এরা তিলকে তাল করে প্রচার করেন আর তার জন্য সমাজে বিশৃঙ্খলা তৈরি হয়। বিভাজিত করে ফেলেন সমাজের সাধারণদেরকে। আমার দৃষ্টিতে দেশের রাজনীতিবিদ এবং এইসব হলুদ সাংবাদিকরাই সমাজের অস্থিতিশীল পরিস্থিতির জন্য দায়ী। এখন প্রশ্ন হলো-যারা আগে ঐ ঘৃণিত দেশের ঘৃণিত ব্যক্তিদের নিয়ে উপমা টেনেছিলেন কিংবা দেশের বৈরি সময়ের কথা বলেছিলেন তারা কিভাবে প্রধান বিচারপতির প্রতি পাকিস্তানের উপমা নিয়ে ঊচ্চকন্ঠ প্রকাশ করছেন!!!? এটা কি ইতিহাস নয়!? নিজের অন্যায়কে অন্যর উপর চেপে দিয়ে দায় সারা কি অন্যায় নয়?


আরো কিছু জানতে চাইলে ক্লিক করুন এই লিংকে : প্রধান বিচারপতির আয়-ব্যায়ের তদন্ত শুরু!
সর্বশেষ এডিট : ২৭ শে আগস্ট, ২০১৭ সকাল ১১:৫৪
৪টি মন্তব্য ৪টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

বাংলাদেশের লোকসংস্কৃতিঃ ব্যাঙের বিয়েতে নামবে বৃষ্টি ...

লিখেছেন অপু তানভীর, ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:০০



অনেক দিন আগে একটা গল্প পড়েছিলাম। গল্পটা ছিল অনেক এই রকম যে চারিদিকে প্রচন্ড গরম। বৃষ্টির নাম নিশানা নেই। ফসলের মাঠ পানি নেই খাল বিল শুকিয়ে যাচ্ছে। এমন... ...বাকিটুকু পড়ুন

বাংলাদেশি ভাবনা ও একটা সত্য ঘটনা

লিখেছেন প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন, ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১০:১৭


আমার জীবনের একাংশ জুড়ে আছে; আমি চলচ্চিত্রাভিনেতা। বাংলাদেশেই প্রায় ৩০০-র মত ছবিতে অভিনয় করেছি। আমি খুব বেছে বেছে ভাল গল্পের ভাল ছবিতে কাজ করার চেষ্টা করতাম। বাংলাদেশের প্রায়... ...বাকিটুকু পড়ুন

বাকি চাহিয়া লজ্জা দিবেন না ********************

লিখেছেন মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন, ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১০:৩৫

যখন প্রথম পড়তে শিখেছি তখন যেখানেই কোন লেখা পেতাম পড়ার চেষ্টা করতাম। সেই সময় দোকানে কোন কিছু কিনতে গেলে সেই দোকানের লেখাগুলো মনোযোগ দিয়ে পড়তাম। সচরাচর দোকানে যে তিনটি বাক্য... ...বাকিটুকু পড়ুন

=এই গরমে সবুজে রাখুন চোখ=

লিখেছেন কাজী ফাতেমা ছবি, ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:২১

০১।



চোখ তোমার জ্বলে যায় রোদের আগুনে?
তুমি চোখ রাখো সবুজে এবেলা
আমায় নিয়ে ঘুরে আসো সবুজ অরণ্যে, সবুজ মাঠে;
না বলো না আজ, ফিরিয়ো না মুখ উল্টো।
====================================
এই গরমে একটু সবুজ ছবি দেয়ার চেষ্টা... ...বাকিটুকু পড়ুন

কুড়ি শব্দের গল্প

লিখেছেন করুণাধারা, ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৯:১৭



জলে ভাসা পদ্ম আমি
কোরা বাংলায় ঘোষণা দিলাম, "বিদায় সামু" !
কিন্তু সামু সিগারেটের নেশার মতো, ছাড়া যায় না! আমি কি সত্যি যাবো? নো... নেভার!

সানমুন
চিলেকোঠার জানালায় পূর্ণিমার চাঁদ। ঘুমন্ত... ...বাকিটুকু পড়ুন

×