এর থেকে লজ্জাজনক তৃপ্তি উনাদের জন্য আর কি হতে পারে?! তবুও মন্ত্রীত্ব/ক্ষমতা ছাড়তে নারাজ! কিন্তু খালি গলায় আবার কমও বলেন না যে, আমি ক্ষমতার পরোয়া করিনা!!! হা হা হা। একেই বলে গোয়ালের গরু কিতাবে আছে কিন্তু গোয়ালে নেই....!!!
যারা চুরির পক্ষে সাফাই গেয়ে পরম তৃপ্তি অনুভব করেন তারা আর যাই হোক অন্যের পকেট কেটে নিজের উন্নতি স্বাধন ছাড়া দেশের উন্নয়ন করতে পারেন না।
আমার পরামর্শ হচ্ছে- যারা প্রশ্নপত্র ফাঁস করতে সক্ষম হয়েছেন (ছাত্র/ছাত্রী/অভিবাবক) শিক্ষাখাতে জড়িত কর্মকর্তা ও কর্মচারী ছাড়া এদের পুরষ্কিত করা উচিত। কারণ তারা ডিজিটাল সিকিউরিটি বেদ করে এমন গুরুত্বপূর্ণ ইস্যু সকলের মাঝে নিয়ে আসতে পেরেছেন, তার জন্যে। অথচ আমরা দেখেছি, ঐসকল দুষ্টু কর্মকর্তা ও কর্মচারী ছাড়া আর বাকিদের ব্যাপারে সরকার পুরষ্কার ঘোষণা করেছে, ধরে দেয়ার জন্য। এটা অমানবিক বটে। আমরা আইফোন এর ব্যাপারে কিছুটা জানি, কর্তৃপক্ষ তাদের নতুন ভার্সন উম্মোচন করে সকল হ্যকারদের আমন্ত্রণ জানান তাদের সিকউরিটি ভাঙ্গার জন্যে। যদি কেউ নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে ঐ উম্মোচিত নুতন আইফোনের সিকউরিটি ভেঙ্গে দিতে পারে, তবে সে ব্যক্তিকে সময়ের গুরুত্ব অনুযায়ী পুরষ্কিত করা হয়। আর এটা এই কারণে করা হয় যে, তারা তাদের প্রোডাক্ট কোডিং সারা পৃথিবীতে এক ধরণের চ্যালেঞ্জ হিসেবে দেখেন। যেখানে কোনো ধরণের ন্যুনতম দুর্বলতাও খুঁজে পাওয়া যাবে না। যার জন্যে তাদের ফোনের এতো গুরুত্ব এবং সকল ফোনের চেয়ে দামও বেশি।
আমরা আশা করছি, শিক্ষার সাথে জড়িত সকল কর্মকর্তা ও কর্মচারীর বিরুদ্ধে অভিযান অভ্যাহত রাখা হবে শিক্ষার মান আন্তজার্তিক পর্যায়ে পৌঁছে দেয়ার লক্ষ্যে।আগামী প্রজম্মের সঠিক নেতৃত্ত্ব তৈরি করা সরকারের জন্যে বড় একটি চ্যালেঞ্জ। তাই অহেতুক কোনো ছাত্র/ছাত্রী/অভিবাবককে এর জন্য দায়ী করা একদম উচিত হবে না। সহজে বললে, নিজেদের দুর্বলতা ঢাকার জন্যে এদের হয়রানি করা একদম উচিত হবে না।
বিস্তারিত দেখুন টিভিতে : প্রশ্নফাঁসের প্রশ্নে শেখ হাসিনার গোঁজামিল!
সর্বশেষ এডিট : ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৪:৪১