সেদিন সাঝের সাথে ডুবে গেল ,
পূন্যের ভারি স্তম্ভ।
যেটা আকড়ে ধরেছিল ,
সবুজ বৃক্ষের নিস্পাপ পল্লব
স্বচ্ছ জলের নিরব আকুতি।
শেষ রাতের ভেজা গগন সেদিন শাক্ষ হয়েছিল,
তোমার দো'চাওনি ঘরে আটকে পড়া শব্দ গুলুর।
যেমনটা আটকে ছিল ,
সঙ্গি হারা কপতের বাম ঢানার চারটি পাখম।
অদ্ভুত কোলাহল, নিরব আর্তনাদ।
স্বপ্ন ভাঙ্গার জল ঝরেছিল তার পষম পানে।
আমি দেখেছি তাকে,
শৃঙ্খলহীন ডানাটা দিয়ে
কি বিষাক্ত মধুর ধ্বনিতে ডাকছে শ্বেত কপতটাকে।
আমি বাধঁতে গিয়ে-ও পারিনি
ঝরেছিল অঝর ধারায়
ভেসে গেছে বক্ষ -তনু।
আজ দ্বিতীয় বারের মতো,
আবার কুকড়ে কাদঁছ।
স্বর্গের অমৃত ভাসনা আমায় ছেড়ে পালিয়েছে,
ঘন আধারের শিতল ছায়া ,
পাপগুলুকে আকড়ে ধরেছে।
জড়ালো কন্ঠ, বর্সা হাতে, আমায় তাড়া করছে।
যেমনটা করেছিল,
অবলাদের প্রতি পাকিস্থানি হানাদার বাহিনী।
হিংস্র চিলের মত ছিড়ে ছিড়ে খেয়েছে,
দেহের প্রতিটা আকর্ষনীয় অংঙ্গ।
পাপ আমার পিচু চাড়েনি,
আজো ডাকছে, জুয়ার টেবিলে
মাঝরাতে অল্প বয়সী তরুনির, হাতের সূধার পেয়ালা নিতে।
নিরব চাওনি, মায়াবী কামিনী
রূপের ফোটা ঝরে, শেষরাতে নিস্পাপ বিচানায়।
আজো আমায় খুজঁছে সে,
আবার হয়ত কোন নতুন পাপের সন্ধান দিতে,
আমি গভীর আগ্রহ নিয়ে বসে আছি তার অপেক্ষায়।
যানি অমরন পাপের সাথে আমার বসবাস।