somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

Walking on the Moon

২৬ শে এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ১১:৩৪
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


Walking on the moon অত্যন্ত জনপ্রিয় একটি গান যা প্রথম গাওয়া হয় ১৯৭৯ সালে। অনেক গুলো জন প্রিয় ব্যান্ড এই গানটা গেয়েছে। প্রতিটা দল এই গান গেয়ে তাদের সুনাম অর্জন করে। এই জনপ্রিয় সংগিতের জন্ম ১৯৭৯ সালে একটা মজাদার ঘটনার ভেতর থেকে। যিনি গানের রচয়িতা তিনি হলে “ The Police”ব্যান্ড দলের প্রধান সুরকার,গায়ক ও গানের রচয়িতা স্টিং(Sting)। ভাবুক মনের অধিকারি স্টিং একদিন ভোর বেলা মিউনিকের এক হোটেলে মদ্যপ অবস্হায় স্বপ্নে বিভোর ছিল। তার নিজের বর্ণনা এইরূপ, “I was drunk in a hotel room in Munich, slumped on the bed with the whirling pit when this riff came into my head. I got up and starting walking round the room singing : ‘Walking round the room, walking round the room’. That was all. In the cool light of morning I remembered what had happened and I wrote the riff down. But ‘Walking round the room’ was a stupid title so I thought of something even more stupid which was ‘Walking on the moon.’
অতঃপর এই গানে তাকে এনে দেয় বিপুল জনপ্রিয়তা। প্রথমে যে সুরে গাওয়া হয়েছিল এই গানটি পরবর্তিতে অন্য ব্যান্ড ও দল কিংবা ব্যক্তি আলাদা আলাদা করে গায়। মজার ব্যাপার হল প্রতিটি গান আলাদা আলাদা সুরে ও তালেই জনপ্রিয় হয়। ইংল্যান্ডের রাজপথে অনেক গায়ক, বাদক, শারিরিক কসরতকারি, ম্যাজিশিয়ান, যেমন খুশি তেমন সাজো, জনপ্রিয় ব্যক্তিত্বকে নকল করা ইত্যাদি করে মানুষ কে মুগ্ধ করা হয়ে থাকে। তেমনি একটি ছেলে তার যৌবনের প্রাণবন্ত সময়ে একটি লোহার রিং নিয়ে রাস্তায় উন্মুক্ত স্হানে শারিরিক কলা পদর্শণ করে আয় রোজকার করে। আগের এক পোষ্টে আমি একটি প্রকাশ করেছিলাম Spin walk নামে। ছেলেটি যে শারিরিক কসরত দেখাচ্ছিল তার ব্যাকগ্রাউন্ড মিউজিক ছিল এই গানটি। এখানে যে এই গানটি গেয়েছে সে স্টিং নয়। তার নাম কাশ হেইলি( CAS HALEY -2008
ছেলেটি প্রদর্শণীর এক ফাঁকে বলছিল সে তার বাবার কাজ থেকে অনুমতি নিয়ে এই প্রশিক্ষণ নেয়। প্রদর্শণী চলাকালে যে ব্যাকগ্রাউন্ড মিউজিক বাজাচ্ছিল, সেই মিউজিকটির প্রতি আমার দৃষ্টি আকর্ষণ করে। আমি অত্যন্ত মনযোগ দিয়ে সুরের সাথে কথাগুলো মিলানোর চেষ্টা করছিলাম। ইংরেজি উচ্চারণের অনেক কথা প্রায়ই যেখানে আমার বুঝতে কষ্ট হয় সেখানে গানের সুরের সাথে কথা মিলিয়ে এর অর্থ বুঝাতো আরো কঠিন কাজ। তবু চেষ্টা চালালাম। কিন্তু সে শব্দটি আমাকে বিমোহিত করে তাহল, চাঁদের বুকে হাটা( Walking on the Moon)। অতঃপর চিন্তা করি গানটি মূল কথাগুলো বের করার।
এই মজাদার গানটি একটি রূপক গান(Metaphoric song)। ভাবুক মনে যখন কারো প্রেম আসে, সে নিজেকে অন্য উচ্চতায় ভাবে। শরীর আর মন যেন মাটি ছুঁয়ে দেখতে চায়না। সে ভাসতে প্রেমের নান্দনিক এক ভূবনে। সেই নান্দনিক ভূবন হল চাঁদ। চাঁদের সৌন্দর্য মানুষ কে ছূঁয়ে যায়। স্পর্শ করে, অনুভব করে। সেই অনুভবে যত আনন্দ আছে তার তুলনা বিরল। চাঁদের সাথে প্রেয়সীর মুখ তুলনা করে মানুষ কতই না গান করেছে, কবিতা, গল্প রচণা করে। বিজ্ঞানের কল্যানে চাঁদের হাটা অভিজ্ঞতা মানুষের আছে। তবু প্রেমিকার সাথে চাঁদে হাটার কল্পনা অন্যরকম। আমি গানের কোন বিশেষজ্ঞ নই। অনুবাদে আমার দক্ষতা নেই, তবু এই রূপক গানের মূল কথা গুলোর রূপক অনুবাদ আমি করেছি। অন্যরা আলাদা করে আরো সুন্দর অনুবাদ কিংবা ভাবার্থ করতে পারে।


Walking On The Moon"
-----------------------------
Giant steps are what you take
Walking on the moon
I hope my legs don't break
Walking on the moon
We could walk forever
Walking on the moon
We could live together
Walking on, walking on the moon

Walking back from your house
Walking on the moon
Walking back from your house
Walking on the moon
Feet they hardly touch the ground
Walking on the moon
My feet don't hardly make no sound
Walking on, walking on the moon

Some may say
I'm wishing my days away
No way
And if it's the price I pay
Some say
Tomorrow's another day
You stay
I may as well play

Giant steps are what you take
Walking on the moon
I hope my legs don't break
Walking on the moon
We could walk forever
Walking on the moon
We could be together
Walking on, walking on the moon

Some may say
I'm wishing my days away
No way
And if it's the price I pay
Some say
Tomorrow's another day
You stay
I may as well play

Keep it up, keep it up [ad infinitum]


চাঁদের বুকে হেটে চলা
----------------------
তোমার পদচিহ্ন রেখে যেতে
চাঁদের বুকে হাটার বিশাল দীপ্তপা
চাঁদে হাটার সারথী হতে
আমার পদ যুগল ভেঙ্গে খান খান হবে না
বাকিটা জীবন কাটাতে পারি এক সাথে
চাঁদের বুকে হেটে হেটে।
তোমার বাড়ির পেছন থেকে হেটে হেটে
চলতে পারি অনেক পথ
চাঁদের বুকে হেটে হেটে
পাড়ি দেব বাকিটা জীবন ।
যে পায়ের চিহ্ন কখনও কখনও
পড়বে না মাটির বুকে কোথাও।
চাঁদের বুকে হেটে যাব নিঃশব্দে

কেই হয়তো ভাববে
আমি যেতে চাই হারিয়ে অন্য কোনখানে,
কোন পথ খোলা নেই
কেননা এর মূল্য অনেক দিতে হবে
কেউ হয়তো বলবে,
এখানে থেকে যাও
এক সাথে বাজাব বাঁশি
গেয়ে যাব গান জীবনের,
কিন্তু আমিত জানি এর কোন মূল্য নেই।
চাঁদের বুকে হেটে যাব নিঃশব্দে,
কখনও কখনও
ভূতলে পায়ের ছাপ পড়বে না
তবু আমি হেটে যেতে চাই
তোমার সারথী হতে
চাদের বুকে হেটে যেতে
আমার পদ যুগল ভেঙ্গে যাবে না
একসাথে কাটিয়ে দেব বাকিটা জীবন
এক সাথে হেটে যাব চাঁদের বুকে।

কেই হয়তো ভাববে
আমি যেতে হারিয়ে অন্য কোনখানে
কোন পথ খোলা নেই
কেননা এর মূল্য অনেক দিতে হবে
চালিয়ে চাও হে বন্ধু চালিয়ে চাও
তোমার পথ চলা। এমনি করে।



Sting: A wealthy Musician
----------------------------------

১৯৫১ সালে ২রা অক্টোবর ইংল্যান্ডের নিউক্যাসেল এলাকায় স্টিং এর জন্ম। জন্মকালে তার নাম ছিল,গর্ডন ম্যাথু সামনার(Gordon Matthew Sumner) । গানের জগতে তার নাম হয় স্টিং। ব্যক্তিগত জীবনে সাদাসিদা এই মানুষটা অনেক চ্যারিটি, মানবাধিকার কর্মের সাথে জড়িত। অনেক সম্পদের মালিক। স্টিং নামটি মূলত আসে দীর্ঘ সময় ধরে যে কাল ও হলুদ রং এর সুয়েটারের নাম থেকে।এই সুয়েটারটি ছিল স্টিং ব্রান্ডের।
Sting বর্তমানে ১৮০ মিলিয়ন পাউন্ডের সম্পদের মালিক। সে তিনটি ছেলে এবং তিনটি মেয়ের বাবা। ছেলে মেয়েদের বয়স 20 থেকে 40 বৎসরের মধ্যে। বর্তমানে তার বয়স ৬৫ বৎসরের কাছাকাছি। অনেক সম্পদের মালিক স্টিং এর বাল্যকাল ভালছিল না। কঠোর অধ্যবসায়ী ও ধৈর্যশীল মানুষ। ছেলে মেয়েদের ব্যাপারে তার নৈতিক অবস্হান হলে সে তাদের কে এই সম্পদের উত্তরাধীকার দিবে না। সে মনে করে সম্পদ তাদের কে কর্মবিমুখ করে তুলতে পারে। ছেলে মেয়েরা কাজ করে নিজে উপার্জন করুক এই তার প্রত্যাশা। এমনকি সে বলেছে, শেষে বেশী কিছু থাকবে না। ১৯১৪ সালে ২২সে জুন এমিলি গর্ডনের সাথে এক সাক্ষাৎকারে সে বলে, “trust funds that are albatrosses round their necks’’। এমন কি তার সন্তানরা তার কাছে তেমন কোন কিছুর আবদার করেনা। এই আবদার না করাটা কে সে প্রশংসা করে। এতে সন্তানরা নিজ কাজের প্রতি উৎসাহবো করে বলে তা বিশ্বাস। অনেক খরচের প্রতিশ্রুতি দিয়েছি। যা আমাকে করতে হবে। এই খানে খরচের প্রতিশ্রুতি মানে, চ্যারিটিতে দান করা। সামাজিক খাতে ব্যয় করার প্রতিশ্রুতি। উপার্জনশীল মানুষরা যদি চ্যারিটিতে দান করে তা সমাজের কল্যান বয়ে আনতে পারে। নিজের কাজ নিজে করা, নিজের উপার্জনের খরচ করার নৈতিক বিশ্বাস থাকে সাহসি,পরিশ্রমী, মিতব্যয়ি হওয়ার আদর্শ শেখাবে বলে সে মনে করে।শ্রমজীবি পরিবারে তার জন্ম। গরীব এলাকায় তার বসবাস। নিজের কাজ করে তাকে চলতে হয়েছে। ধীরে ধীরে এসেছে তার সাফল্য। মদের দোকান মানে পানশালায় ১০ পাউন্ডের বিনিময়ে সে গান শোনাত। এই পানশালা গান গাওয়া তাকে পরিশ্রমী, আত্মবিশ্বাসী ও প্রাণোচ্ছল করে তোলে। অনেক বিখ্যাত গানের রচয়িতা সে।
তিনি ব্যাপক পরিচিতি পান ১৯৭০ এবং ১৯৮০ দশকে দলীয় ব্যান্ড চালানো, গান করা এবং নিজে গান লেখা কে কেন্দ্র করে। পরবর্তিতে একক গানের জন্যেও আসে তার ব্যাপক সুনাম। স্টিং The Police ব্যান্ড গঠনের আগে অনেক দলে কাজ করেন। তিনি Stewart Copeland, গিটারিষ্ট Henri Padovini কে সাথে নিয়ে১৯৭৭ সালে The Police ব্যান্ড গঠন। পরবর্তিতে Henri Padovini কে বাদ দিয়ে গীটারিষ্ট Andy Summners কে দলে নেন। এই তিন তারকা মিলে 1978 প্রথমে যে অ্যালভাম বের করেন তা Roxanne। পরবর্তি বছর এই তিন তারাকা ব্যাপক ভাবে ইউ, এস, এ ভ্রমণ করেন। তারা এই সময় মজার কিছু কাজে করেন। ভ্যানে চড়ে সারা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ঘুরেন আর ছোট ছোট ক্লাব গান করেন। তাদের উদ্দেশ্য ছিল তাদের নতুন অ্যালভাম Outlandos d’Amour 1978 কে পরিচিত করে তোলা। এই অ্যালভাম প্রথমে বৃটেনে শীর্ষ তালিকার আসে এবং পরে তা আমেরিকায় তালিকাভূক্ত হয়। এই সময় তাদের সিংগল অ্যালভাম, The Roxanne, So Lonely এবং Can’t Stand losing You অনেক জনপ্রিয়তা পায়। এই সিরিজগুলোর অধিকাংশ গানই স্টিং এর রচনা। ১৯৭৮ সালে স্টিং প্রথম চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন। এই চলচ্চিত্র ছিল মূলতঃ সংগীত ধর্মী নাটক( Quadrophonia 1978)। যখন বিশ্ব সংগিতের আসরে প্রায়ঃশই শোনা যেতে আজে বাজে এমন কি বেশ্যাল্যয়ের গন্ধ চলছে। নতুন নতুন সংগিতের ধারা আসছে। এমন সময় স্টিং তার দল ও গানে মানুষের হৃদয়ে জায়গা করে নেয়া এক কঠিন কাজ ছিল। কিন্তু তাকে পশ্চাতে ফিরে তাকাতে হয়নি। হাঁ এটা সত্য তার গানে যাজ (Jazz) সংগিত ও প্রগতিশীল রক (Progressive Rock)সংগিতের প্রভাব আছে। তার গানের সুর, ছন্দ, যন্ত্রের প্রয়োগ মানুষ কাছে টানতে পেরেছে। নতুন নতুন ভক্ত তৈরি করতে সক্ষম হয়েছে। এই সময় তাদের Reggatta de Blanc(1979) অনেক জনপ্রিয়তা পায়। এই অ্যালভামের দুইটি বিখ্যাত রিলিক Walking on the Moon ও Message in a Bottle তার লেখা ছিল। এই অ্যালভামটি মূলত ছিল যান্ত্রিক রচনা বা যন্ত্রের সাথে সুরের মিশ্রন(Instrumental Composition)। যাতে দলের সকল সদস্যের একত্রে অংশগ্রহণ ছিল। এই অ্যালভামের জনপ্রিয়তা তাদের কে এনে দেয় বিশাল সাফল্য।১৯৮০ সালে তারা The best Instrumental Performance এর জন্য তাদের ব্যান্ড দল The Police গ্রাম এওয়ার্ড(Grammy Award) অর্জন করে। ১৯৮০ সালে প্রকাশিত তাদের আরেক অ্যালভাম Zenyatta Mondatta(1980) সাফল্যের মাত্রাটাকে আরেক টুকু উপরে উঠায়। The Police ব্যান্ড অবস্হান আরো শক্ত হয়। পাকাপোক্ত সফল এক ব্যান্ড দল। এই অ্যালভামের হিট গানগুলো ছিল, Don’t stand So Close to Me এবং De Do Do Do, De Da Da Da। এই সময় তারা আবারো অনেক ভ্রমন করে। ইউরোপ, আমেরিকা এমনকি অষ্ট্রেলিয়া ভ্রমন করে। তবু তারা আরো দুইটি অ্যালভাম প্রকাশ করে। ১৯৮১ সালে প্রকাশ করে তাদের এই দুইটি অ্যালভাম, যেমন – Every Little Thing She Does Is Magic এবং From Gosht of Machine।


স্টিং ১৯৮২ সালে The Breimstone and Treacle চলচ্ছিত্রে প্রধান ভূমিকায় অভিনয় করেন। তার আরেকটি একক সংগিত Spread a little happiness অনেক জনপ্রিয়তা পায়। ১৯৮৩ সালে প্রকাশিত অ্যালভাম The Synchronicity এর গান Every Breadth you take একই সাথে আমেরিকার ও যুক্তরাজ্যে টপ চার্ট ভুক্ত হয়। এই গানটি রোমাণ্টিক গান হিসাবে জনপ্রিয়তা। মূলতঃ তাছিল বিমুগ্ধ প্রেমের কাহিনী। ১৯৮৪ সালে তাদের ব্যান্ড দল The Police ভেংগে যায়। একক সংগিত জীবনে পদযাত্রা এখানেই তার শুরু।


একক সংগিত শিল্পী হিসাবেও তার সাফল্য আসে। ক্রমন্বয়ে তার যাত্রাপথ আরো সুন্দর আকর্ষণীয় হয়ে উঠে। ১৯৮৫ সালে প্রকাশিত হয় তার একক অ্যালভাম The Dream of the Blue Turtles, এই অ্যালভাম নিয়ে তিনি অনেক যাজ ( Jazz) মিউজিসিয়নের সাথে কাজ করেন। পরবর্তিতে তার অনেক সফল অ্যালভাম তৈরি হয়। যেমন;
1. Nothing Like the Sun ( 1987)
2. The Soul cages (1991)
3. Ten Summoner’s tale (1993)
এই কয়েক বছরের মাঝে তিনি অনেক বিচিত্র গান রচনা করেন। অনেক ব্যালাড ধর্মীগান, যান্ত্রিক, উচুমার্গের জনপ্রিয় গান। তার অনেক গান যেমনঃ The English man in Newyork, If I Ever lose my faith in you and Fields of Gold, সফলতার শীর্ষতালিকায় ছিল অনেক দিন। এত কিছ ব্যস্ততার মাঝেও সে অভিনয় করার সময় বের করে নেন। তিনি যে সব ছবিতে কাজ তা’হল,
ক) Science Fiction Drama – Dune(1984),
খ) Crime film, Lock, stock ,
গ) Two Smoking Barrels(1998)

১৯৯৯ সালে স্টিং তার সবচেয়ে জয়প্রিয় সলো অ্যালভাম The Brand New Day বের করেন। আশাবাদি গানের এই অ্যালভাম তাকে এনে ব্যক্তিগত সাফল্যের অর্জন গ্রামী এওয়ার্ড(Grammy Award) ২০০০। এই এওয়ার্ড মিলে তার The best male pop vocal performance হিসাবে। তারপর অন্যান্য অ্যালভাম গুলোও সফলতা পায়। যেমন, All this time (2001), Sacred love (2003), এবং From the Labyrinth(2006), সর্বশেষ From the Labyrinth এর গানগুলো হল ইংরেজী গানের ১৬০০ সাল থেকে আধুনিক কাল পর্যন্ত গানের সংস্করণ। অতঃপর তিনি বের করেন If on a Winter night(2009)। মজার ব্যাপার হল ২০০৭ থেকে তার The Police ব্যন্ড দলের যারা ভক্তছিল তাদের কে আরেকবার চমকে দেন। এই সময় থেকে তিনি ও তার দল গান নিয়ে আবারো বিশ্বভ্রমন করেন। যে গানে তাকে দলীয় গ্রামী এওয়ার্ড এনে দিয়েছিল।

The last Ship, 2013 স্টিং এই অ্যালভামটি তার সর্বশেষ প্রকাশনা। এতে তার ব্যক্তিগত অনুপ্রেরণা যা সে তার বাল্যকাল থেকে পেয়েছে তাই নিয়ে করা। তার প্রতিবেশী গায়ক জিমি নেইল এতে অবদান রাখেন। এই অ্যালভাম ভেতর দিয়ে স্টিং একজন ইংলিশ সংগিত ও অন্যান্য সৃজনশীল কর্ম নাটক কলাকৌশলীদের নিত্য দিনের যাতায়ত যে এলাকায় সেই Broadway performer হিসাবে নিজের আত্মপ্রকাশ ঘটে। তাছাড়া নিজেও নাটকে অভিনয় আরম্ভ করেন। একজন অত্যন্ত খ্যাতিমান গীতিকার-গায়ক হওয়া সত্ত্বেও এই অ্যালভামটির বিক্রয় বাড়েনি। ২০১৫ সালে এর কার্যক্রম বন্ধ করে দেন।
এই মহান গীতিকার তার সম্পত্তি চ্যারিটি করে দেবার ঘোষণা দেন। অন্যান্য কাজের মধ্যে সে মানবাধিকার কর্মী হিসাবে কাজ করেন।

সর্বশেষ এডিট : ২৬ শে এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ১১:৩৪
১টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

আমার কিছু ভুল!

লিখেছেন মোঃ খালিদ সাইফুল্লাহ্‌, ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১:৪৮

১। ফ্লাস্কে চা থাকে। চা খেতে টেবিলে চলে গেলাম। কাপে দুধ-চিনি নিয়ে পাশে থাকা ফ্লাস্ক না নিয়ে জগ নিয়ে পানি ঢেলে দিলাম। ভাবছিলাম এখন কি করতে হবে? হুঁশ ফিরে এল।... ...বাকিটুকু পড়ুন

বাংলাদেশের লোকসংস্কৃতিঃ ব্যাঙের বিয়েতে নামবে বৃষ্টি ...

লিখেছেন অপু তানভীর, ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:০০



অনেক দিন আগে একটা গল্প পড়েছিলাম। গল্পটা ছিল অনেক এই রকম যে চারিদিকে প্রচন্ড গরম। বৃষ্টির নাম নিশানা নেই। ফসলের মাঠ পানি নেই খাল বিল শুকিয়ে যাচ্ছে। এমন... ...বাকিটুকু পড়ুন

বাংলাদেশি ভাবনা ও একটা সত্য ঘটনা

লিখেছেন প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন, ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১০:১৭


আমার জীবনের একাংশ জুড়ে আছে; আমি চলচ্চিত্রাভিনেতা। বাংলাদেশেই প্রায় ৩০০-র মত ছবিতে অভিনয় করেছি। আমি খুব বেছে বেছে ভাল গল্পের ভাল ছবিতে কাজ করার চেষ্টা করতাম। বাংলাদেশের প্রায়... ...বাকিটুকু পড়ুন

বাকি চাহিয়া লজ্জা দিবেন না ********************

লিখেছেন মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন, ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১০:৩৫

যখন প্রথম পড়তে শিখেছি তখন যেখানেই কোন লেখা পেতাম পড়ার চেষ্টা করতাম। সেই সময় দোকানে কোন কিছু কিনতে গেলে সেই দোকানের লেখাগুলো মনোযোগ দিয়ে পড়তাম। সচরাচর দোকানে যে তিনটি বাক্য... ...বাকিটুকু পড়ুন

কুড়ি শব্দের গল্প

লিখেছেন করুণাধারা, ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৯:১৭



জলে ভাসা পদ্ম আমি
কোরা বাংলায় ঘোষণা দিলাম, "বিদায় সামু" !
কিন্তু সামু সিগারেটের নেশার মতো, ছাড়া যায় না! আমি কি সত্যি যাবো? নো... নেভার!

সানমুন
চিলেকোঠার জানালায় পূর্ণিমার চাঁদ। ঘুমন্ত... ...বাকিটুকু পড়ুন

×