ফেসবুকে লগ ইন করি শুধু নির্দিষ্ট কয়েকটা পেইজ আর গ্রুপের জন্য।তাঁর মধ্যে প্রিয় একটা পেইজ 'Bangladesh Old Photo Archive"।সেখান থেকে পাওয়া ছবিগুলো বাছাই করে কিছু ঐতিহাসিক ছবি দিলাম এখানে।
রুপসী বাংলার নদীমাতৃক দৃশ্য।এতো সুন্দর ছিলো!!
এটার ক্যাপশন দরকার নেই
এটারও লাগবেনা।
শহীদ জননী জাহানারা ইমাম।চশমাটা অস্থির!!
এই ছিলো বুড়িগঙ্গার প্রকৃত রুপ!
হু মু এরশাদ।সাথে স্ত্রী রওশন এরশাদ।সাল ১৯৮৮।
কে-ফোর্স প্রধান মেজর খালেদ মোশাররফ।মুক্তিযুদ্ধসময়কালীন ছবি।
৭৫-এর গনহত্যার ছয় বছর পর দেশে ফিরে শেখ হাসিনা।মধুমতী নদী।পিছনে আকাশে রংধনু।আইকনিক ফটো।
বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়ামে 'আবাহনী' দল।পেছনের গ্যালারির দর্শকদের দেখুন।ফুটবলের সোনালী অতীত কি আবার ফিরে আসবে??
আমি যা দেখি তুমি কি তা দেখো??---আমি দেখি রবীন্দ্রনাথ!!
মাঝেরজন এক্স-চিফ জাস্টিস মুহাম্মদ হাবিবুর রহমান।
ঢাকা উত্তরের মেয়র আনিসুল হক।যখন উপস্থাপক ছিলেন।
এদেশের প্রথম চলচ্চিত্র 'মুখ ও মুখোশ' এর পোস্টার।দেখা হয় নাই সিনেমাটা।
সস্ত্রীক হুমায়ূন আহমেদ।সাথে পুত্র নুহাশ।
কবিগুরুর শেষ ছবি
দেখলে শুধু আপসোস হয়।এটাই তো ছিল বাংলাদেশ!
কিছু বলার ভাষা নেই।তাও বলি।অসাধারন।
বন্যার সময়কার ছবি।পেছনের মসজিদটা চেনা চেনা লাগে।
ঐতিহাসিক ছবি বটে!!
ভারতের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধীকে স্বাগত জানাচ্ছেন বঙ্গবন্ধু।ঢাকা এয়ারপোর্ট,১৯৭২।
এটাতে বঙ্গবন্ধুর লুকটা কেমন জানি মায়াময়
স্বাস্থ্যমন্ত্রীর পিতা মুক্তিযুদ্ধকালীন অর্থমন্ত্রী ক্যাপ্টেন এম মনসুর আলী
বাংলার রাজনীতির অন্যতম সেরা দম্পতি।
দুই নেত্রী একসাথে।সাল ১৯৯৮।
শেষের ছবিটা দিলাম খন্দকার মুশতাকের।ব্যাটা বায়তুল মুকাররমে পাবলিক মিটিং করতেছে।সাল ১৯৮৩ কি ৮৪।কিছু কিছু মানুষের চেহারা দেখলেই মন বিক্ষিপ্ত হয়ে যায়।
সর্বশেষ এডিট : ০৩ রা আগস্ট, ২০১৫ বিকাল ৩:২৬