পত্রিকা খুললেই ধর্ষনের খবর। দেড় বছরের বাচ্চা থেকে শুরু করে গর্ভবতী মহিলা, কেও রেহাই পাচ্ছে না। মাত্রাটা দিন দিন বেড়েই চলছে।
DNA টেস্ট করে যেখানে অতি সহজেই বের করা যায় অভিযুক্ত ব্যাক্তির সম্পৃক্ততা আছে কি নাই, বা প্রকৃত দোষী কারা, সেটা বের করে দ্রুত বিচারের আওতায় আনা কোনো ব্যাপারই না যদি স্বদিচ্ছা থাকে।
ওদিকে দেখি কেও কেও ধর্ষনের কারন খুঁজে বেড়ায়। পোশাক দায়ী না পুরুষ মন দায়ী সেটা নিয়ে ব্যাপক বিতর্ক।
ধর্ষনের কারন ধর্ষক। Full and Final। যুদ্ধাপরাধীর বিচারের মতো এগুলারেও টানা কয়েক মাস ধরে কয়েকটারে ফাসিতে ঝুলাইলেই ধর্ষন তো বন্ধ হবেই, ধর্ষনের জন্য পোশাক দায়ী না কি দায়ী ওই আলাপও বন্ধও হয়ে যাবে।
সর্বশেষ এডিট : ৩০ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ১:৫৮