আলো নিয়ে খেলা ছেলেখেলা নয়।আমার মত অপদার্থের কাজ অন্তত নয়।
আলো জ্বালাতে হলে প্রথমেই অন্ধকারে হাটতে হবে।চোখ বন্ধ করে হাটা।
কানামাছি খেলার মত শিশুতোষ চোখ বাধা নয় ; ক্রসফায়ারে যাবার প্রস্তুতি নেবার মত ব্জ্র আঁটুনি।
আলো জ্বালানিয়া খেলা যারা খেলতে চাই তারা কি অাঁধারের যাত্রী। হতেই পারে।
আলোর পিছেই তো অন্ধকারের নাগরী।আলো আছে বলেই না ছায়ারাগ এত প্রবল।
দিবালোকে একটুকরো আঁধারের কোন প্রভাব থাকে না।
অথছ রাতের আকাশপট ভিন্নতর। কৃষ্ণপক্ষ রাতে যখন একটা ক্ষুদ্র জোনাকি পোকা নিভু নিভু আলো জ্বালিয়ে উড়ে চলে তাতেই অন্ধকার কেটে যায়।
আঁধারের ভয় কেটে যায় ; সব্বাই অবাক বিস্মিত চোখে উড়ে চলা জোনাক জ্বলা দেখে।
তবুও অন্ধকারের পথ যাত্রাতে ওই প্রান্ত খুঁজে পাওয়া যাই না।বিধাতাপুরুষ খেলে চলে বড্ড আনমনে।
এপার পৃথিবীর লণ্ডভণ্ড জীবন্ত লাশ গুলি স্রস্টার নন্দনত্তত্ব ব্যাতীত অন্য কিছু না।।লো নিয়ে খেলা ছেলেখেলা নয়।আমার মত অপদার্থের কাজ অন্তত নয়।
আলো জ্বালাতে হলে প্রথমেই অন্ধকারে হাটতে হবে।চোখ বন্ধ করে হাটা।
কানামাছি খেলার মত শিশুতোষ চোখ বাধা নয় ; ক্রসফায়ারে যাবার প্রস্তুতি নেবার মত ব্জ্র আঁটুনি।
আলো জ্বালানিয়া খেলা যারা খেলতে চাই তারা কি অাঁধারের যাত্রী। হতেই পারে।
আলোর পিছেই তো অন্ধকারের নাগরী।আলো আছে বলেই না ছায়ারাগ এত প্রবল।
দিবালোকে একটুকরো আঁধারের কোন প্রভাব থাকে না।
অথছ রাতের আকাশপট ভিন্নতর। কৃষ্ণপক্ষ রাতে যখন একটা ক্ষুদ্র জোনাকি পোকা নিভু নিভু আলো জ্বালিয়ে উড়ে চলে তাতেই অন্ধকার কেটে যায়।
আঁধারের ভয় কেটে যায় ; সব্বাই অবাক বিস্মিত চোখে উড়ে চলা জোনাক জ্বলা দেখে।
তবুও অন্ধকারের পথ যাত্রাতে ওই প্রান্ত খুঁজে পাওয়া যাই না।বিধাতাপুরুষ খেলে চলে বড্ড আনমনে।
এপার পৃথিবীর লণ্ডভণ্ড জীবন্ত লাশ গুলি স্রস্টার নন্দনত্তত্ব ব্যাতীত অন্য কিছু না।।
সর্বশেষ এডিট : ২১ শে জুন, ২০১৫ বিকাল ৫:৫৯