৬ ই এপ্রিল কে ইসলাম-ঈমান রক্ষা দিবস হিসাবে পালন করা হোক
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
Tweet
আজ ৬ই এপ্রিল দেশের ঐতিহাসে এক অবিস্মরণীয় দিন। ইসলাম বিদ্বেষী নাস্তিক মুরতাদের পৃষ্টপোষক আওয়ামী মহাজোট সরকারের শত বাধা বিপত্তি হামলা গ্রেফতার নানা ভয় ভীতির মধ্যেই আজ শাপলা চত্বর যা বতমানে ইসলামী চত্বর নামে পরিচিত বহুল প্রতিক্ষীত ইসলামী লংমাচ অনুষ্ঠিত হচ্ছে। সমকালীন ইতিহাসে সবচেয়ে সাড়া জাগানো এই ইসলামী লংমাচ কে ঘিরে অভূতপব উৎসাহ উদ্দীপনা সৃষ্টি হয়েছে দেশে।দেশ বরেণ্য ও সবজন শ্রদ্ধেয় আলেম আল্লামা আহমদ শফির নেতৃত্বে অরাজনৈতিক সংগঠন হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের ডাকে তের দফা দাবী নিয়ে এ লংমাচ ও মহাসমাবেশ অনুষ্ঠিত হচ্ছে। এ অবিস্মরণীয় লংমাচ ও মহাসমাবেশে আওয়ামী ও বাম সংগঠনগুলো ছাড়া বাকী সকল দল ও সংগঠন এতে সমথন জানিয়েছে। আওয়ামী লীগ যে ধমনিরেপেক্ষতার নামে আসলে মুরতাদ নাস্তিকদের পৃষ্টপোষক তা আজ প্রমাণিত। অরাজনৈতিক সংগঠন হেফাজতে ইসলামের এ লংমাচে সরকার বাধা দিয়ে নিজের পায়ে নিজেরাই কুড়াল মেরেছে। এর মাধ্যমে তারা ইসলাম প্রিয় তৌহিদী জনতার বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছে। যা আওয়ামীলীগকে ভোটের রাজনীতিতে চরম ক্ষতিগ্রস্ত করবে।স্মরণকালের কোনো কমসূচিকে ঘিরে দেশের বৃহৎ জনগোষ্ঠির এরকম একাট্টা হওয়া নজিরবিহীন। দেশের ইসলামী দল ও সংগঠনগুলো তাদের মধ্যকার ছোট কাট মতভেদ ভূলে ঈমান-আকিদা ও ইসলাম রক্ষার একই কাতারে শামিল হয়েছেন। রাষ্ট্রীয় পৃষ্টপোষকতায় হরতাল অবরোধ হামলা ধরপাকড়সহ সবব্যাপী বাধা বিপত্তি সত্তেও লাখ লাখ আল্লাহ প্রেমী রাসুল প্রেমী ও ধমপ্রান মানুষের ছুটে এসেছেন রাজধানীর শাপলা চত্বর নামে ইসলামী চত্বরে। তৌহিদী জনতার বাধ ভাঙ্গা উচ্ছাসে রাজধানী যেন আজ ইসলামী জনতার প্রাণ কেন্দ্রে পরিণত হয়েছে। পক্ষপাতদৃষ্ট মিডিয়াগুলো কয়েকশ লোকের সমাবেশকে গণজাগরণ বলে ঘন্টার পর ঘন্টা লাইফ সম্প্রচার করলেও আজকের এ মহাগণজাগরণে তাদের কোন লাইফ সম্প্রচার নেই। বেসরকারী টিভি চ্যানেলের মধ্যে শুধুমাত্র দিগন্ত টিভি আর বাংলা ভিশন আজকের এ মহাগণজাগরণ সমাবেশকে লাইফ সসম্প্রচার করছে তাও সংবাদের আড়ালে।আর এতেও নাস্তিকদের পৃষ্টপোষকতাদানকারী সরকার নানা বাধা সৃষ্টি করে সসম্প্রচার করতে দিচ্ছে না। আমরা সরকারের এসব ঘৃণ্য অপচেষ্টার নিন্দা জানায়। আর সরকারের শুভ বুদ্ধি উদয়ের জন্য আল্লাহর কাছে প্রাথনা জানায়। কারণ তারা সরাসরি ইসলামী জনতার বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছেন। আর আমরা মিডিয়াগুলোর এ পক্ষপাতদৃষ্ট আচরণ কে তীব্র ধিক্কার ও নিন্দা জানায়।মিডিয়া গুলো যদি এভাবে একতরফাভাবে নাস্তিক মুরতাদের পৃষ্টপোষকতায় মগ্ন থাকে তাহলে খুব শীঘ্রই ইসলাম প্রিয় জনতা এসব চ্যানেল বজন করতে বাধ্য হবে।আসলে গণজাগরণ কি তা সকল মিডিয়া সহ সবাইকে স্বচক্ষে দেখার জন্য আজকের লংসমাচে অংশগ্রহনের অনুরোধ জানায়। যে তের দফা দাবী নিয়ে তাদের তা নিম্নে উল্লেখ করা হলো:
হেফাজতের ১৩ দফা দাবী গুলো হলো:
১। সংবিধানে ‘আল্লাহ্র উপর পূর্ণ আস্থা ও বিশ্বাস’ পুনঃস্থাপন এবং কোরান-সুন্নাহ্ বিরোধী সকল আইন বাতিল করতে হবে।
২। আল্লাহ্, রাসুল (সা.) ও ইসলাম ধর্মের অবমাননা এবং মুসলমানদের বিরুদ্ধে কুৎসা রোধে সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ডের বিধান রেখে জাতীয় সংসদে আইন পাস করতে হবে।
৩। কথিত শাহবাগী আন্দোলনে নেতৃত্বদানকারী স্বঘোষিত নাস্তিক-মুরতাদ এবং প্রিয় নবী (সা.)-র শানে জঘন্য কুৎসা রটনাকারী কুলাঙ্গার ব্লগার ও ইসলাম বিদ্বেষীদের সকল অপপ্রচার বন্ধসহ কঠোর শাস্তিদানের ব্যবস্থা করতে হবে।
৪। ব্যক্তি ও বাক-স্বাধীনতার নামে সকল বেহায়াপনা, অনাচার, ব্যভিচার, প্রকাশ্যে নারী-পুরুষের অবাধ বিচরণ, মোমবাতি প্রজ্বলনসহ সকল বিজাতীয় সংস্কৃতির অনুপ্রবেশ বন্ধ করতে হবে।
৫। ইসলামবিরোধী নারীনীতি, ধর্মহীন শিক্ষানীতি বাতিল করে শিক্ষার প্রাথমিক স্তর থেকে উচ্চ মাধ্যমিক স্তর পর্যন্ত ইসলাম ধর্মীয় শিক্ষাকে বাধ্যতামূলক করতে হবে।
৬। সরকারিভাবে কাদিয়ানিদের অমুসলিম ঘোষণা এবং তাদের প্রচারণা ও ষড়যন্ত্রমূলক সকল অপ-তৎপরতা বন্ধ করতে হবে।
৭। মসজিদের নগরী ঢাকাকে মূর্তির নগরীতে রূপান্তর এবং দেশব্যাপী রাস্তার মোড়ে ও কলেজ-ভার্সিটিতে ভাস্কর্যের নামে মূর্তি স্থাপন বন্ধ করতে হবে।
৮। জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমসহ দেশের সকল মসজিদে মুসল্লিদের নির্বিঘ্নে নামাজ আদায়ে বাধা-বিপত্তি ও প্রতিবন্ধকতা অপসারণ এবং ওয়াজ-নসিহত ও ধর্মীয় কার্যকলাপে বাধাদান বন্ধ করতে হবে।
৯। রেডিও, টেলিভিশনসহ বিভিন্ন মিডিয়ায় দাড়ি-টুপি ও ইসলামী কৃষ্টি-কালচার নিয়ে হাসি-ঠাট্টা এবং নাটক-সিনেমায় খল ও নেতিবাচক চরিত্রে ধর্মীয় লেবাস-পোশাক পরিয়ে অভিনয়ের মাধ্যমে তরুণ প্রজন্মের মনে ইসলামের প্রতি বিদ্বেষমূলক মনোভাব সৃষ্টির অপপ্রয়াস বন্ধ করতে হবে।
১০। পার্বত্য চট্টগ্রামসহ দেশব্যাপী ইসলাম বিরোধী কর্মকাণ্ডে জড়িত এনজিও এবং খ্রিস্টান মিশনারীদের ধর্মান্তকরণসহ সকল অপ-তৎপরতা বন্ধ করতে হবে।
১১। রাসুলপ্রেমিক প্রতিবাদী আলেম-ওলামা, মাদরাসা ছাত্র এবং তৌহিদী জনতার ওপর হামলা, দমন-পীড়ন, নির্বিচার গুলিবর্ষণ এবং গণহত্যা বন্ধ করতে হবে।
১২। সারা দেশের কওমী মাদরাসার ছাত্র-শিক্ষক, ওলামা-মাশায়েখ এবং মসজিদের ইমাম-খতিবকে হুমকি-ধামকি ও ভয়ভীতি দানসহ তাদের বিরুদ্ধে সকল ষড়যন্ত্র বন্ধ করতে হবে।
১৩। অবিলম্বে গ্রেপ্তারকৃত সকল আলেম-ওলামা, মাদরাসা ছাত্র ও তৌহিদী জনতাকে মুক্তিদান, দায়েরকৃত সকল মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার এবং আহত ও নিহতদের ক্ষতিপূরণসহ দুষ্কৃতকারীদেরকে বিচারের আওতায় এনে কঠোর শাস্তি দিতে হবে।
আসুন দেশের সকল তৌহিদী জনতা এসব ন্যায় সঙ্গত দাবী প্রতি সমথন জানিয়ে তাদের কাতারে শামিল হই। আজকে ইসলাম প্রিয় তৌহিদী জনতা যেভাবে জেগেছে তাতে দেশের সকল নাস্তিক মুরতাদসহ গণজাগরণ মঞ্চ নাম ধারী ভন্ডরা পালানোর পথ খুজে পাবে না। সরকার এখনো যদি নাস্তিকের পৃষ্টপোষকতায় মগ্ন থাকে তাহলে তাহলে এ তের দফা দাবী হয়তো সরকার পতনের এক দফা দাবীতে পরিণত হবে। তাই সময় থাকতে সরকারকে ইসলামী জনতার মহাগণজাগরণের পক্ষ নিয়ে নাস্তিক মুরতাদের পক্ষ ত্যাগ করে তের দফা দাবী মেনে নিন তা না হলে ইসলাম প্রিয় জনতার এ মহাগণজাগরণে আপনারাও পালানোর পথ পাবেন না। সরকার চাইলে এক্ষেত্রে বুদ্ধিমত্তার পরিচয় দিতে পারত হেফাজতে ইসলামকে রাষ্ট্রীয় ভাবে সহযোগিতা দিয়ে জামাত কে ঠেকাতে পারত, কিন্তু তা না করে তারা বোকামীর পরিচয় দিল।বরং হেফাজতে ইসলামকে জামাতের অঙ্গসংগঠন বলে অপ্রপ্রচার করছে। যা হিতে বিপরীত হয়েছে সরকারের জন্য। কারণ সরকারকে ঘিরে রেখেছে নাস্তিক মুরতাদ ও বাম সংগঠনগুলো। তারাই আওয়ামী লীগকে ডুবাচ্ছে। অথচ ইতিহাস সাক্ষী শেখ মুজিবের আমলে এ বামরাই তার চামড়া নিয়ে ডুকডুকি বাচাতে চেয়েছিল। আর তখন শেখ মুজিবের রক্ষী বাহিনী প্রায় অধলক্ষ জাসদ বাসদসহ বামপন্থী নেতাকমী কে হত্যা করেছিল। আজকে ইসলাম ও মুক্তিযুদ্ধকে মুখোমুখি দাড় করিয়ে এ বামরাই হয়তো আওয়ামীগের সেই পুরনো খুনের প্রতিশোধ নিচ্ছ! ফলশ্রুতিতে দেশের জনপ্রিয় এ দলটি এখন ইসলাম বিদ্বেষী হিসেবে এবং নাস্তিক মুরতাদের পৃষ্টপোষক হিসেবে পরিচিত লাভ করেছে। তাই আওয়ামী লীগ সরকারকে এ ব্যপারে এখনই সচেতন হওয়া প্রয়োজন। ভারতীয় প্রভূদের উপর ভরসা করে আর পার পাওয়া যাবে না। ইতিমধ্যে ভারতীয় পত্রিকা আউটলুকে প্রকাশিত হয়েছে ভারত সরকার শেখ হাসিনা সরকারকে আবার ক্ষমতায় আনতে নানা ষড়যন্ত্রের জাল নিয়ে মাঠে নেমেছে আর হাসিনা সরকারও ভারতের পরিকল্পনা মতো ইসলামী জনতাকে পিষে মেরে আবার ক্ষমতায় যেতে চায়! কিন্তু এ পরিকল্পনা এতো সহজে ইসলামী জনতা বাস্তবায়িত হতে দেবে না। ইসলামী জনতার বিপক্ষে গিয়ে দেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় নেতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর যেমন নিজের পতন রক্ষা করতে পারেনি, ঠিক তেমনি তার কন্যা শেখ হাসিনাও দেশের সিংহ ভাগ মানুষের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়ে শেষ রক্ষা করতে পারবেন বলে মনে হচ্ছে না?
সরকার ইতিমধ্যে খুন,গুম,দূনীতি,লুটপাট,মামলা হামলা এবং বিরোধী দল দমনে বিশ্বচ্যাম্পীয়ানে পরিনত হয়েছেন। গতবারে ক্ষমতায় এসে শেখ হাসিনা দেশকে দূনীতিতে বিশ্ব চ্যাম্পীয়ান বানিয়েছিল আর এবার এর সাখে আরো যোগ হয়েছে খুন-গুম-মামলা-হামলা-বিরোধী দল দমন। তাদের অপকমে যখন পায়ের তলা থেকে মাটি সরে গেছে তখন নিজেদের রক্ষা এবং জনগণের দৃষ্টি সরাতে দেশের নানা বিতকিত কমকান্ডের জন্ম দিয়ে দেশকে এক ভয়ংকর পরিণতির দিকে ঠেলে দিয়েছে। শুধু তাদের উন্ধনে বতমানে দেশে হক-বাতিল,আস্তিক-নাস্তিক,মুক্তিযোদ্ধা-যুদ্ধাপরাধী নামে গোটা দেশকে দু-ভাগে ভাগ করে দেশকে গৃহ যুদ্ধের দিকে ঠেলে দিয়ে তারা বাচতে চায়। কিন্তু বিক্ষুদ্ধ সাগরে খড়কুড়ারে উপরে উঠে বেশিক্ষণ রক্ষা হবে না। দেশে বতমানে ১২ নম্বর ভয়ংকর দূযোগ চলছে যা তৈরি করেছেন তারা নিজেরাই। দেশের গণতন্ত্রকে রক্ষার বদলে বাকশালী শাসন, দলীয়করণের মহারেকড সৃষ্টি, পুলিশকে জনগণের শক্রু বানানো এবং দলীয় অঙ্গসংগঠনগুলোকে সন্ত্রাসী কমকান্ডের পৃষ্টপোষকতা দিয়ে দেশে অসংখ্য ফান্কেস্টাইনের জন্ম দিয়েছেন এ সরকার আর তাদের হাতেই তাদের পতন হবে তা সুনিশ্চিত। ইতিমধ্যে তা শুরু হয়ে গেছে। গতকাল ঢাকায় একটি মাদ্রাসায় হেফাজতের কমীদের দমন করতে গিয়ে পুলিশের গুলিতে আওয়ামী লীগের এক কমী খুন হলেন। তাই সময় থাকতে বিরোধী দলের সকল দাবীসহ হেফাজতে ইসলামের ১৩ দফা দাবী অতি শীঘ্রই বাস্তবায়নের মাধ্যমে দেশকে গৃহ যুদ্ধের হাত থেকে রক্ষা করুণ। তা না হলে শেষ রক্ষা হবে না। তাই তৌহিদী জনতার মহাগণজাগরণের এই ঐতিহাসিক দিনটিকে স্মরণীয় করে রাখার জন্য আজকের এই দিনটিকে ইসলাম ও ঈমান রক্ষা দিবস হিসাবে পালন করি এবং দেশকে ধ্বংসের হাত থেকে রক্ষা করি।
৬টি মন্তব্য ৫টি উত্তর
আলোচিত ব্লগ
স্বাধীনতা দিবসের অনুষ্ঠানে মুক্তিযোদ্ধাদের মুমিনী চেহারা ও পোশাক দেখে শান্তি পেলাম
স্বাধীনতা দিবসের অনুষ্ঠানে স্টেজে উঠেছেন বত্রিশ মুক্তিযোদ্ধা তাঁদের চব্বিশ জনের দাঁড়ি, টুপি ও পাজামা-পাঞ্জাবী ছিলো। এমন দৃশ্য দেখে আত্মায় খুব শান্তি পেলাম। মনে হলো আমাদের মুক্তিযোদ্ধা আমাদের মুমিনদের... ...বাকিটুকু পড়ুন
দু'টো মানচিত্র এঁকে, দু'টো দেশের মাঝে বিঁধে আছে অনুভূতিগুলোর ব্যবচ্ছেদ
মিস ইউনিভার্স একটি আন্তর্জাতিক সুন্দরী প্রতিযোগিতার নাম। এই প্রতিযোগিতায় বিশ্বের বিভিন্ন দেশের সুন্দরীরা অংশগ্রহণ করলেও কখনোই সৌদি কোন নারী অংশ গ্রহন করেন নি। তবে এবার রেকর্ড ভঙ্গ করলেন সৌদি... ...বাকিটুকু পড়ুন
আমাদের দুই টাকার জ্ঞানী বনাম তিনশো মিলিয়নের জ্ঞানী!
বিশ্বের নামীদামী অমুসলিমদের মুসলিম হয়ে যাওয়াটা আমার কাছে তেমন কোন বিষয় মনে হত না বা বলা চলে এদের নিয়ে আমার কোন আগ্রহ ছিল না। কিন্তু আজ অষ্ট্রেলিয়ার বিখ্যাত ডিজাইনার মিঃ... ...বাকিটুকু পড়ুন
আমি হাসান মাহবুবের তাতিন নই।
ছোটবেলা পদার্থবিজ্ঞান বইয়ের ভেতরে করে রাত জেগে তিন গোয়েন্দা পড়তাম। মামনি ভাবতেন ছেলেটা আড়াইটা পর্যন্ত পড়ছে ইদানীং। এতো দিনে পড়ায় মনযোগ এসেছে তাহলে। যেদিন আমি তার থেকে টাকা নিয়ে একটা... ...বাকিটুকু পড়ুন
মুক্তিযোদ্ধাদের বিবিধ গ্রুপে বিভক্ত করার বেকুবী প্রয়াস ( মুমিন, কমিন, জমিন )
যাঁরা মুক্তিযদ্ধ করেননি, মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়ে লেখা তাঁদের পক্ষে মোটামুটি অসম্ভব কাজ। ১৯৭১ সালের মার্চে, কৃষকের যেই ছেলেটি কলেজ, ইউনিভার্সিতে পড়ছিলো, কিংবা চাষ নিয়ে ব্যস্ত ছিলো, সেই ছেলেটি... ...বাকিটুকু পড়ুন