somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

‘মির্জা ফখরুলের ভারতের ইতিহাস জ্ঞান’ নিয়ে তোফায়েল সাহেবের সন্দেহ!!! মাননীয় মন্ত্রী আপনার ‘বাংলাদেশের প্রকৃত ইতিহাস জ্ঞান’ আছে তো !!!!

১৯ শে মে, ২০১৪ দুপুর ২:২৮
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

‘মির্জা ফখরুলের ভারতের ইতিহাস জ্ঞান’ নিয়ে তোফায়েল সাহেবের সন্দেহ!!!
মাননীয় মন্ত্রী আপনার ‘বাংলাদেশের প্রকৃত ইতিহাস জ্ঞান’ আছে তো !!!!

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ভারতের ইতিহাস পড়েছেন কিনা তা নিয়ে সন্দেহ প্রকাশ করেছেন বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ। গতকাল রোববার জাতীয় শ্রমিক লীগের এক আলোচনা সভায় আওয়ামী লীগের নেতাদের কথাবার্তায় ভারতের লোক সভা নির্বাচনে বিজেপির জয়ে তাঁরা যে খুব নার্ভাস হয়ে পড়েছেন মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের এক মন্তব্যের প্রতিবাদ করতে গিয়ে তার ‘ইতিহাস জ্ঞান’ নিয়ে এ প্রশ্ন তুলেছেন খোদ বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল।
কিন্তু প্রশ্ন হচ্ছে , মাননীয় মন্ত্রী আপনারা যদি নার্ভাস না হয়ে থাকেন তাহলে আপনি কেনো ইনিয়ে বিনিয়ে বারবার ভারতের সাথে আপনাদের আমলে কি কি চুক্তি হয়েছিলো তার ফিরিস্তি দিতে গেলেন।উল্লেখিত চুক্তি গুলো হচ্ছে-
১।১৯৯৬ সালে ভারতের সঙ্গে গঙ্গার পানি চুক্তি হয়েছে। সেই সময় তো কংগ্রেস ভারতের ক্ষমতায় ছিল না।
২।বিজেপির নেতা অটল বিহারি বাজপেয়ি যখন প্রধানমন্ত্রী ছিলেন তখন আমরা ২৩টি পণ্যের শুল্কমুক্ত প্রবেশাধিকার পেয়েছিলাম।
৩।যে বাসে করে মানুষ কলকাতায় যায়, সেটাও বিজেপি ক্ষমতায় থাকার সময়ই হয়ে ছিল।
মির্জা ফখরুল কি একবারের জন্যেও কোথাও বলেছেন আপনারা এসব চুক্তি করেননি বা ভারতের সাথে আপনাদের সম্পর্ক খারাপ ? ভারতের সাথে যে আপনাদের সম্পর্ক অত্যন্ত মধুর তাতো সুবিদিত, শুধু দেশের মানুষ না সারা বিশ্ব জানে ৫ জানুয়ারির ভোটারবিহীন নির্বাচন করার ক্ষেত্রে একমাত্র ভারতই আপনাদের সমর্থন প্রদান করেছিলো। তাহলে অযাচিতভাবে আপনি কেনো এসকল অপ্রাসঙ্গিক বিষয়ের অবতারণা করে ভারতের সাথে আপনাদের সম্পর্ক কতটা গভীর তা প্রমাণে উঠে পরে লাগলেন।
মাননীয় মন্ত্রী আপনার সমস্যা কি আপনি জানেন ? আপনি সারাক্ষণ নিজের ঢোল নিজে পেটাতে ব্যস্ত থাকেন। আর ফখরুল সাহেবের মতো একজন শিক্ষিত মেধাবী নিপাট ভদ্রলোককে আপনি ইতিহাস জ্ঞান দিচ্ছেন, আপনার নিজের কি সেইটুকু ইতিহাস জ্ঞান আছে ? আপনাকে তো সারা জীবন দেখলাম দুটি শব্দ উচ্চারণ করতে ১,বঙ্গবন্ধু কি করেছেন ও কি বলেছেন ?
২, আপনি বঙ্গবন্ধুর সাথে কোথায় গেছেন, আপনাকে বঙ্গবন্ধু কি বলেছেন?
এছাড়া স্বাধীনতা যুদ্ধ নিয়ে আপনার ‘ইতিহাস জ্ঞান’ সম্পর্কে বিভিন্ন সময়ে আপনার বক্তব্য, লেখা থেকে আমরা পরিস্কার একটি ধারণা পেয়েছি। তাহলো আপনার কাছে স্বাধীনতা যুদ্ধের ইতিহাস মানে হচ্ছে নিম্নরূপঃ
১, আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা
২, ৬৯'র গনঅভ্যুত্থাণ,
৩, জেলের তালা ভাংবো শেখ মুজিবকে আনবো
৪, ৭০'র ইয়াহিয়া সরকারের অধিনে অনুষ্ঠিত নির্বাচনে আওয়ামী লীগের বিজয়
৫,৭ই মার্চের ভাষণ
এবং তারপরে এক লাফে……………………
১০জানুয়ারী ১৯৭২ বঙ্গবন্ধুর স্বদ্বেশ প্রত্যাবর্ত ন .........মাঝখানে কিছু নাই।
‘’১৯৭১ সালের ৯ মাস কিভাবে যুদ্ধ হল ,
কে যুদ্ধের নেতৃত্ব দিলো ,
কার নেতৃত্বে সারা বিশ্বে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে জনমত তৈরী হল
‘মুক্তিযুদ্ধের সময় প্রবাসী সরকারের’ বিরুদ্ধে কারা বিদ্রোহ করল
কারা ‘মুজিব বাহিনী গঠন’ করে পুরো যুদ্ধ প্রক্রিয়াকে ভন্ডুল করার চেষ্টা করল------ইত্যাদি বিষয়াদি নিয়ে
কোনো দিন তো আপনাকে ইতিহাসের অজানা কথাগুলো বলতে শুনিনি। এটা অবশ্য আপনার দোষ নয় যেকোনো ক্রান্তিকালে আপনার অবস্থান সব সময়ই রহস্যজনক ছিল । যুদ্ধের নয় মাসের প্রকৃত ইতিহাস নিয়ে আপনি আলোচনা করতে চান না ,কারণ সেই সময় আপনাদের ভুমিকা ছিলো রহস্যজনক ।আমাদের যুদ্ধের ইতিহাস নিয়ে যে সব বই পড়ার সুযোগ হয়েছে তাতে মহান মুক্তিযুদ্ধে উল্লেখ করার মতো আপনার কোনো ভুমিকা দেখতে পাই না । যেটুকু পাই তাও মুজিব বাহিনী নিয়ে মুক্তিযুদ্ধকে ক্ষতিগ্রস্ত করার অপচেষ্টার ইতিহাস ।
মাননীয় মন্ত্রী ,আপনি যখনই কোনো বিষয়ে যুক্তি ও তথ্য দিতে ব্যর্থ হন, তখনই আপনি ব্যক্তিগত আক্রমণ শুরু করেন ।একজন মানুষের যখন ব্যক্তিগত জ্ঞাণের অভাব থাকে , তখন সে কেবলমাত্র মুল বিষয়বস্তু থেকে সবার দৃষ্টি অন্য দিকে ঘুরিয়ে দেয়ার জন্যে এই অপকৌশল অবলম্বন করে, আপনি সবসময় তাই করেন। বিশেষ করে আপনার বিরোধী শিবিরের যে কারো ক্ষেত্রে আপনি এই অপকৌশল অবলম্বন করেন । আর নিজ দলের ক্ষেত্রে আপনি যখন কোনো বিষয়ে আপনার অবস্থান হারানোর আশাংকায় থাকে শংকিত থাকেন , তখন আপনি ‘নাকি কান্নার সুরে ভাঙা রেডিও’ বাজাতে শুরু করেন , ‘’বঙ্গবন্ধু আমাকে এই দিয়েছে,বঙ্গবন্ধু আমাকে এই বলেছে, আমার চাওয়া পাওয়ার কিছু নাই’’।আমদের ভাবতে খুব কষ্ট হয় আপনার মতো প্রবীণ নেতা যাকে এ দেশের মানুষ হৃদয়ের অন্তঃস্থলে অনেকটা সম্মাণের সাথে জায়গা দিয়েছে,কিন্তু আমাদের বিশ্বাস আপনি মানুষের সেই অনুভুতির কথা জানেন না, অথবা আপনি তাঁর উপযুক্তই নন।

তা না হলে আপনার মতো প্রবীণ এতো বড়মাপের একজন নেতা (দেশের মানুষ মনে করে আপনি মনে করেন কিনা সন্দেহ আছে)কথায় কথায় আপনি এতো বেশি উত্তেজিত হয়ে পরবেন কেন? আপনার তো এখণ দল মতের উর্দ্ধে উঠে জাতির বিবেক হিসেবে কথা বলার কথা । কিন্তু আপনি কখনই ক্ষুদ্র ব্যাক্তি ও দলীয় স্বার্থের উর্দ্ধে উঠে কথা বলতে পারছেন না,আপনিও হাইব্রিড আওয়ামী লীগারদের মতো কথা বলেন। বরং আপনার শিশু সূলভ বাক্যালাপ শুনে বর্তমান প্রজন্মের ছেলেমেয়েরা আমাদের পুর্ববর্তী প্রজন্মের নেতৃবৃন্দের নেতৃত্বের যোগ্যতা নিয়ে সন্দিহান হয়ে পড়েন।
আপনারা যদি ভারতের বিষয়ে এতোটাই আত্মবিশ্বাসী হন তাহলে কেনো জিয়াউর রহমান কবে ভারতে গিয়ে লাল গালিচা সংবর্ধনা পেলেন । আর তখন ভারতে কংগ্রেস ক্ষমতায় ছিল এ সব অবান্তর কথা উল্লেখ করে আপনি কি প্রমাণ করতে চাচ্ছেন ? বিএনপি তো এসব কোনো সময় অস্বীকার করে না বরং আপনি হয়তো বা যে ইতিহাস জানেন না তা হচ্ছে , ‘’জিয়াউর রহমানের স্বাধীনতা ঘোষনা যে কতটা তাৎপর্যপুর্ণ ছিলো তা কিন্তু স্বয়ং তৎকালীন ভারত সরকার আপনার উল্লেখিত ভারত সফরে প্রেসিডেন্ট জিয়াকে স্মরণ করিয়ে দিয়েছিলেন’।তাই আমাদের মনে হচ্ছে ,ইতিহাসটা আপনার জানা দরকার অনেক বেশি ,আপনি ইচ্ছে করলে আপনাদের নেতা ও স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম প্রধাণমন্ত্রীর কন্যা শারমিন আহমেদ কতৃক রচীত ও ঐতিহ্য প্রকাশণা থেকে প্রকাশিত ‘তাজউদ্দীন আহমেদ , নেতা ও পিতা’ শিরোনামে লেখা বইটি পড়ে দেখতে পারেন যদিও বইটিতে আপনার নাম এক বা দুই বার এসেছে ।যাতে বোঝা যায় স্বাধীনতা যুদ্ধে আপনার ভুমিকা অতটা জোরালো ছিলো না ,তাই এখন দেশের মানুষ বুঝতে পারছে ‘আপনি কেন তারেক রহমান যখন নতুন প্রজন্মকে স্বাধীনতাযুদ্ধের দালিলিক ইতিহাস তুলে ধরে প্রকৃত ইতিহাস সম্পর্কে সুস্পষ্ট ধারণা দিতে সচেষ্ট হলেন তখনই আপনি যথারীতি উত্তেজিত হয়ে পড়লেন এবং আপনার স্বভাবসুলভ আচরণের বহিঃ প্রকাশ ঘটিয়ে তীব্র ব্যক্তিগত আক্রমণ শুরু করলেন। এখন আমরা বুঝতে পারছি কেনো আপনি উত্তেজিত হয়ে ব্যক্তিগত আক্রমণ করেন, কারণ আপনার মনে ভয় মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত ইতিহাস প্রকাশ হয়ে পড়লে আপনিসহ আপনাদের অনেকের ঐ সময়কার বিতর্কিত ভুমিকা বেরিয়ে আসবে ।
ঠিক একই কারণে আপনার রাজনৈতিক বৈশিষ্ট্যের ধারাবাহিকতায় গতকালও আপনি সম্পুর্ণ অযাচিতভাবে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ভারতের ইতিহাস জ্ঞান নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন,কিন্তু কেন ? তিনি কি এমন কথা বলেছেন? তিনি তো তেমন কিছু বলেন নি , উনি তো কেবলমাত্র বিএনপি’র মহাসচিব হিসেবে অফিসিয়ালি বিজেপিকে অভিনন্দন জানিয়েছেন।তাতে কি এমন মহাভারত অশুদ্ধ হয়ে গেলো ? অভিনন্দন তো আপনারাও জানিয়েছেন আর এটাতো খুব স্বাভাবিক , বিএনপি তো এ নিয়ে কোনো প্রশ্ন তোলেনি ? তাহলে কি সত্যিই আপনারা ভয় পেয়েছেন?মুলতঃ পত্রিকায় প্রকাশিত খবরে আমরা যা দেখলাম বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব বলেছেন‘অনেকেই বলছেন, ভারতের নির্বাচনের ফলাফলে বিএনপি উল্লসিত। কোথায় দেখলেন বিএনপি উল্লসিত?’ তিনি বলেন, আওয়ামী লীগের নেতাদের কথাবার্তায় এটা পরিষ্কার যে ভারতের নির্বাচনের ফলাফলে তাঁরা খুব নার্ভাস হয়ে পড়েছেন। তিনি আওয়ামী লীগের উদ্দেশে বলেন, ‘বিএনপি তো কিছু বলছে না। আপনারা এত নার্ভাস হয়ে গেছেন কেন? নার্ভাস হয়ে কেন এত কথা বলছেন? আপনারা আসলেই কি ভয় পেয়েছেন?’ এই কথার উত্তরে মাননীয় মন্ত্রী ফখরুল সাহেবের ইতিহাস জ্ঞানের কি অভাব খুঁজে পেলেন ? বস্তুতপক্ষে এজন্য আপনাকে দোষ দেয়া ঠিক হবে না , কারণ ৫ জানুয়ারীর ভোটারবিহীন নির্বাচনের মাধ্যেমে গঠিত সরকারের নৈতিক শক্তির যে চরম অভাব পরিলক্ষিত হচ্ছে এটা তারই বহিঃপ্রকাশ মাত্র।
উল্লেখ্য,১৯৭২ সালে যারা মেট্রিক পাশ করেছিল আমাদের সমাজ এখনও তাদের ভিন্ন দৃষ্টিতে দেখেন । ঠিক তেমনি ৮৮, ৯৬’র১৫ ফেব্রুয়ারিতে যারা এমপি নির্বাচিত হয়েছিলেন তাদেরকেও দেশের সাধারণ জনগণ অন্য দৃষ্টিতে দেখেন এটাই বাস্তবতা। আর ৫ জানুয়ারি ২০১৪ সালে প্রার্থীবিহীন ও ভোটারবিহীন নির্বাচনে যারা নির্বাচিত হয়েছেন, তারা তো নিজেরাই নিজেদেরকে এমপি হিসেবে মনে করেন না (প্রতিদিন সকালে ঘুম থেকে জেগে তারা নিজের শরীরে একটা চিমটি কেটে দেখেন, আসলে তিনি যে এমপি এটা স্বপ্ন দেখছেন না তো)।তাই আপনি নিজেও তো সেই দোষে দূষিত,আপনার ভিতরেও সেই একই হীনমন্যতা কাজ করবে তাতো খুব স্বাভাবিক।
সবশেষে, মাননীয় মন্ত্রী ‘২০১৯ সালের ২৯ জানুয়ারীর আগে কোনো নির্বাচন হবে না এবং তা শেখ হাসিনার অধীনেই হবে’, এ ধরনের কথা বলে যে ক্ষমতার আস্ফালন আপনি দেখালেন, তা কিন্তু ঠিক না।এর পরিণাম দেশ ,জাতি ও গণতন্ত্রের জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকর এবং তা যে কতটা ভয়ংকর হতে পারে তা আপনার চেয়ে কেউ ভালো জানার কথা নয়।যদিও আপনি কখনই পুরো ইতিহাস স্মরণ করতে চান না, ‘খন্ডিত ইতিহাসকে’ই ইতিহাসের ‘মুল অংশ’ বলে মনে করেন ।তাই আপনি এখন মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরকেও ইতিহাসের মুল অংশ বাদ দিয়ে ‘খন্ডিত ইতিহাস’ জানার জন্যে উৎসাহিত বা সবক দিচ্ছেন। দেখা যাক, আপনার পরামর্শ মোতাবেক মির্জা ফখরুল ইতিহাসের কতটুকু জ্ঞান অর্জন করতে পারেন।
সর্বশেষ এডিট : ১৫ ই জুন, ২০১৪ সকাল ৯:২৫
৯টি মন্তব্য ৮টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

হার জিত চ্যাপ্টার ৩০

লিখেছেন স্প্যানকড, ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১:৩৩



তোমার হুটহাট
চলে আসার অপেক্ষায় থাকি
কি যে এক ছটফটানি
তোমার ফিরে আসা
যেন প্রিয় কারো সনে
কোথাও ঘুরতে যাবার মতো আনন্দ
বারবার ঘড়ি দেখা
বারবার অস্থির হতে হতে
ঘুম ছুটে... ...বাকিটুকু পড়ুন

জীবনাস্ত

লিখেছেন মায়াস্পর্শ, ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১:৪৪



ভোরবেলা তুমি নিশ্চুপ হয়ে গেলে একদম,
তোমার বাম হাত আমার গলায় পেঁচিয়ে নেই,
ভাবলাম,তুমি অতিনিদ্রায় আচ্ছন্ন ,
কিন্তু এমন তো কখনো হয়নি
তুমি বরফ জমা নিথর হয়ে আছ ,
আমি... ...বাকিটুকু পড়ুন

যে দেশে সকাল শুরু হয় দুর্ঘটনার খবর দেখে

লিখেছেন এম ডি মুসা, ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৮:১১

প্রতি মিনিটে দুর্ঘটনার খবর দেখে অভ্যস্ত। প্রতিনিয়ত বন্যা জলোচ্ছ্বাস আসে না, প্রতিনিয়ত দুর্ঘটনার খবর আসে। আগে খুব ভোরে হকার এসে বাসায় পত্রিকা দিয়ে যেত। বর্তমানেও প্রচলিত আছে তবে... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমাদের দাদার দাদা।

লিখেছেন নাহল তরকারি, ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৮:৫৫

বৃহস্পতিবার, ১৮ এপ্রিল ২০২৪, ৫ বৈশাখ ১৪৩১, ০৮ শাওয়াল ১৪৪৫ হিজরী।

আমার দাদার জন্মসাল আনুমানিক ১৯৫৮ সাল। যদি তার জন্মতারিখ ০১-০১-১৯৫৮ সাল হয় তাহলে আজ তার বয়স... ...বাকিটুকু পড়ুন

জেনে নিন আপনি স্বাভাবিক মানুষ নাকি সাইকো?

লিখেছেন মোহাম্মদ গোফরান, ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:১৮


আপনার কি কারো ভালো সহ্য হয়না? আপনার পোস্ট কেউ পড়েনা কিন্তু আরিফ আর হুসাইন এর পোস্ট সবাই পড়ে তাই বলে আরিফ ভাইকে হিংসা হয়?কেউ একজন মানুষকে হাসাতে পারে, মানুষ তাকে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×