তিন সিটি নিরবাচনে বিএনপি জামাত হেফাজত গং পলিটিকাল সুইসাইড করার পর থেকে তাদের সমথক যারা তিব্র মানসিক যনতনায় আছে তাদের মানসিক পসানতি লাভের সোজা পথ হলো বিজয় মিছিলে যোগ দিয়ে নিজেকে সংশোধন করে নেয়া। কারন শেখ হাসিনা সরকার ২০১৯ সাল নাগাদ ক্ষমতায় থাকবে এবং ২০১৯ সালে ভিশন ২০৪১ ঘোষনা করবেন সুতরাং এতবছর মন খারাফ করে রাখলে সাইকোলজিক্যাল পবলেম হতে পারে ! তাছাড়া একই কাজ মওদুধ আহমেদ সহ অনেকেই করলেও তেমন কোন সমস্যা হইছে বলে আমি দেখিনি। জামাত হেফাজতিদের বাপ দাদারা ৭১ এ ভুল ডিসিসান নেওয়ার কারনে লাথি গুতাতো ৪৩ বছরে কম খায়নি ! বাপ চাচারা ভুল করছে তাই তাদের বংশদরেরা ভুল করবে এমন তোওয়ার কথা নয় । হয়তো ৭১ এ বুড়া গুলো মুরুক্ষ বা বোকাচোদা ছিল তাই মান ইঝতের মাথা খেয়ে আকাম কুকাম আর রাজাকারি করে ইসলাম কায়েম করতে চাইচে ! এখন তো তাদের ছেলেমেয়ে গুলো শিক্ষিতু ডিজি-টাল । হাসিনা যদি রাবিশ খবিশ কে বাদ দিয়ে পেটরল বোমা আনদোলনের আগের একবছরের উণনয়নের যে পারপরমেনস তা যদি অব্যাহত রাখতে পারে আমরা সবাইতার সাথে বিজয় মিছিলে যোগ দিবো না কেন।আর যদি পাপ এর বোঝা হিমালয়ের মত উচু করে আমরা সবাই ১৯৭৮ এ ইনু মেনণের মতো খাল কাটা করমোসৃচিতে যোগ দিয়ে জিয়ার সৌনিক হয়ে যাবো । জনগন সরকারের কম দামের চাল ডাল খেয়ে জিজিটাল হয়ে গেছে গোলাম হোসেনের কি দোষ ? খালেদা জিয়া নেতাজি সুবাস চঃ বসুর মতো নিরুদধেশ হইলে বা ইনজেকসান দিয়ে ঘুমিয়ে পড়লে উভয়ই দেশ ও জাতির জন্য মঙলজনক । যুদ্ধ অপরাধীদের বিচার যখন পথম শুরু হলো তখন এক জামাতির সাথে এই বেপারে আলাপ করলাম ভাবটা এমন যে মনে হয় বিচার করতে গেলে এদেশ আর বাংলাদেশ থাকবে না । কিছু দিন আগে লোকটির সাথে চা দোকানে দেখা হলে চা খাওয়ার ফাঁকে জিজ্ঞাসা করলাম চাচা বিচারের খবর কি ? বাবারে মনে হয় একটারেও জেঁতা রাইখতো ন ।
সর্বশেষ এডিট : ০৪ ঠা মে, ২০১৫ রাত ২:৪০