কিছু বলতে গিয়ে Hi-reference কিছু টেনে আনলেই বিপদ!
আমার জাত নিয়ে প্রশ্ন আসবে,আমার নিজস্বতা নিয়ে সংশয় তৈরি হবে।
প্রাথমিক পর্যায়ের শিক্ষায় যে লোক অর্ধশিক্ষিত হয়ে আজও বিশ্ববিদ্যালয়ের
মহান ভার বয়ে চলচে অন্তত তার Manner দেখলেই তা বুঝা যায়।
অনেকটায় বিধর্মী হয়ে কোরআন স্পর্শ করতে না পারার সংবিধিবদ্ধ সতর্কীকরণের
মতোই,কিছু কিছু বিষয় আমাদের চারপাশের কিছু কিছু মানুষ হরদম নীরবে বুঝাতে
চাইচে ছেলে মেয়ে মানেই প্রেম।তুমি যতোই তেরি-বেড়ি করো না কেনো,কোরআন সামগ্রিক।এ মহান বানী শাশ্বত কল্যাণকর আর ইহা শুধুমাত্র নির্দিষ্ট কোন জাতি বা
ধর্মের জন্য প্রণীত নয়।
এগুলো আসলে বলতে চাইনি!
আমরা সবাই জানি,বন্ধুত্ব করতে হয় না এটা হয়ে যায়।
বন্ধুত্বের সর্ব উচ্চ চূড়ায় কিংবা কোন বন্ধু অপর কোন বন্ধুর সাথে সম্পর্কের ঈর্ষণীয়
পর্যায়ে যখন পৌছাতে চায়,তখন দূরের মানুষ অনেক কিছুই বলবে তাতে বন্ধুত্বের
কিছু যায় আসে না।তবে,কাছের কেও আবোল-তাবোল কিছু চুপে-চুপে বলে গেলে
হৃদয়ে রক্তক্ষরণ হওয়াটা খুবই মামুলী বিষয় হয়ে যায়।সেটা যদি আবার কোন মেয়ে
বন্ধুকে নিয়ে হয় তবেতো শুধু ব্যাথা আর ব্যাথা লাগে।আমি বিফল কিংবা অনুৎসাহী
হয়ে কিছু বলছি না,সেই প্রাইমারি ধরলাম,না বুঝেই কেটে গেলো,মাধ্যমিক কিংবা
ডিপ্লোমা লেভেলেতো বলধ ছিলাম না নিশ্চয়ই?
অনেক প্রেমের মোহকে তুড়ি মেরে উড়িয়ে দিয়েছি এই ভেবে যে,সন্তান একই
পরিবাবে শিখে বলেই সন্তানরা সবাই ভাই-বোন হয়।এখানেও (শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে)
আমরা কারো না কারো সন্তান এবং আমাদের বাবা-মা'য়ের ঔরসের বাহিরেও
আরোও অনেক (শিক্ষকদের) মনের ঔরসে আমাদের জন্ম হয়েছে।
এই সম্পর্ক ছিন্ন করে বোনকে কি কোন ভাই প্রিয়ার ভালোবাসার কথা বলতে পারে?
না,তবে প্রিয়ার চেয়ে তার priority অনেক অনেক বেশি।
আমার ফেবুতে আমার প্রাইমারি,হাইস্কুল,ডিপ্লোমার অনেক বন্ধুই আছে।
তারা আমার দাবীর সত্যতা কতোটুকু,সেটা খুবই ভালো করেই জানে।
আজ কুত্তার ৬ নম্বর বাচ্চা আমার সাথে তার বিলাতি বোনরে (কল্পিত)
বিয়ে দিতে উঠে-পরে লাগছে।
কি লাভ ক তো?বন্ধুত্ব কি থেমে থাকে?বন্ধু বউ,বর কিংবা প্রিয়ার চেয়েও বেশি কিছু।
সবার সামর্থ্য হয়না তাকে বুঝার!সবাই চাইলেও তাকে টিকিয়ে রাখতে পারে না!
দিনশেষে সে ই নিজে নিজে টিকে যায়।সে কারো করুনার পাত্র না,সে কারো
অপমূল্যায়ন মাথায় রাখে না।ইচ্ছে হয়েছিলো আজ সব জুতা কোম্পানির মালিক
হয়ে যাই, আর তোর নামে সব জুতার নাম করে দেই।বিশ্বে জুতা কোম্পানি শুধু
একটাই থাকবে,সেটা শুধু তোর বিকৃত নামে।তুই যতোটুকু জানি মুসলমান আর তোর নামটাও অনেক সুন্দর তাই,তোর আসল না, নকল একটা নাম আজ দিতে চাই।
কবিরা গুনাহতো কতোই করি,আজ না হয় জেনে-শুনেই আরেকবার করি।
তোর নাম কি দিবো?...হুম,তোর নাম গোলাম আজম।
তোকে আমাদের মারতে হয়নি,
তুই অপমানিত হয়ে নিজেই নিজেকে মেরে ফেলবি একদিন।
যদি মেরে (গোলাম আজমিয় মন) ফেলতে পারিস কোনদিন তবে স্মরণ করিস,
নামটা আবার পাল্টে দিবো।
নিজের ব্যাক্তিগত স্বার্থ উদ্ধারের জন্য বন্ধুত্বকে আর কলঙ্কিত করিস না।
বিশ্বের বন্ধুত্বপূর্ণ পরিবেশ থেকে তোর মতো গোলাম আজমের বিদায় কামনা করে
বিদায় নিলাম আজ।
ভালো হয়ে যা,স্বার্থপর।
কুত্তার বাঁকি পাঁচ বাচ্চার কথা আস্তে আস্তে বলবো সময় করে,
পাসে থাইকেন।
চলবে...