somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

গল্প : কষ্ট নেবে কষ্ট

১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১১:৩৩
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :



মোবাশ্বেরা খানম কিছুক্ষণ বিমূঢ়ের মতো তাঁর বউমার দিকে চেয়ে থাকলেন। তিনি যেন নিজের কানকে বিশ্বাস করতে পারছেন না। তিনি ঠিক শুনেছেন তো! বউমা তাঁর সাথে কখনো এভাবে কথা বলবে, এ যেন তাঁর ভাবনাতীত।
কিছুক্ষণ চুপ করে শুনে গেলেন বউমার কথা। সবটা ঠিকমতো তাঁর কানে গেল না। তাঁর ছেলের দিকেও তাকালেন, অকর্মার ঢেঁকিটা একপাশে দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে সব শুনছে। কিচ্ছুটি বলছে না। এও কী সম্ভব! এ-ই কী তাঁর সেই ছেলে, যে মায়ের এতটুকু কষ্ট সহ্য করতে পারত না বলে, ওইটুকুন বয়সে পাটায় ঘষে মরিচ-পিঁয়াজ পিষে দিত! মা একটু রাগ করলেই কাঁদতে কাঁদতে বালিশ ভিজিয়ে ফেলত! এ-ই কী তাঁর সেই ছেলে? নাকি অন্য কেউ?
বিয়ের পর কি ছেলে আর মায়ের থাকে না? বউয়ের হয়ে যায়?

***

অরুচির কারণে মুখে কিছু তুলতে পারছে না শুনে, দুপুরে মেজ মেয়ে আসার সময় বাপের জন্য মুরগী রান্না করে এনেছিল। মোবাশ্বেরা খানমই বলেছিলেন, যেন কিছু রান্না করে নিয়ে আসে। মাঝে মেজ মেয়ের বাসায় কিছুদিন ছিলেন তাঁরা। তখন বেশ আহ্লাদ করে মেয়ের রান্না খেতেন আহমদুল্লাহ মাষ্টার। তাই এই অরুচিতে যদি মানুষটা দুটো ভাত মুখে দিতে পারে, সে চিন্তা করেই মেজ মেয়েকে বলেছিলেন বাপের জন্য যেন কিছু রান্না করে নিয়ে আসে।
মেজ মেয়ে রান্না করে এনেছিল, মুরগী-ভুনা। দুপুরে খাওয়ার সময় মেয়েকে সাথে নিয়ে বেশ তৃপ্তি সহকারে খেয়েছিলেন আহমদুল্লাহ মাষ্টার। ডায়াবেটিসের কারণে রাতে বেশী খান না। যেটুকু খান সেটুকু যেন ভালমতো খেতে পারেন, তাই বউমা কে মোবাশ্বেরা খানম বলেছিলেন মুরগী দিতে।
বউমা মুরগী দিয়েছিল। ওমা! মুখে দিতেই বিরক্তিতে মুখ-চোখ কুঁচকে উঠে আহমদুল্লাহ মাষ্টারের। মুরগী পুরো পানসে হয়ে গেছে। ঘটনা কি জিজ্ঞেস করতেই বউমা বলে, ঝোল ছিল না বলে সে জল মিশিয়ে দিয়েছে সেখানে!

***

কথাটা শুনেই মাথায় যেন বাজ পড়ল মোবাশ্বেরা খানমের। ‘কি করলা এটা তুমি! তুমি জান যে, মানুষটা গত পনেরো দিন ধরে ভাত মুখে তুলতে পারছে না। এই মুরগী দিয়ে দুপুরে তিনি দুটো খেতে পেরেছিলেন। আর তুমি কি না... সেখানেই জল ঢেলে দিলে?’
‘অ্যাঁহ, এমন বেকুবের মতো কাজ কেউ করে?’
‘ডাল নেই তাই ঝোল করার জন্য...’
‘ডাল নেই বলে কেউ এভাবে ঝোল বানায়? পানি দিছ, ভাল কথা। লবণ-টবণ... মরিচ দিয়ে খাওয়ার মতো করে দিবা না? তুমি জান না, তোমার আব্বা কিছু খেতে পারছে না!’
এই নিয়ে বেশ হট্টগোল চলল কিছুক্ষণ। মোবাশ্বেরা খানমের ছোট ছেলেও ভাবীর এই নির্বুদ্ধিতায় বেশ ক্ষেপে গেলেন। পুরো বাসা জুড়ে একটু চেঁচামেচি চলল। তারপর সব স্তিমিত হয়ে এল, সংসারে যেমন হয়ে থাকে। সবাই যে যার রুমে গিয়ে শোয়ার আয়োজন করতে লাগল।
এই সময় হঠাৎ মোবাশ্বেরা খানম বউমার বাজখাঁই গলা শুনতে পেলেন। এবং একই রাতে দ্বিতীয়বারের মতো তাঁর মাথায় রক্ত চড়ে গেল।

***

‘আমার স্বামী ছাড়া কেউ আমাকে কিছু বললে অনেক অসুবিধা হবে। যা বলার আমার স্বামী বলবে। অন্য কেউ কিচ্ছু বলতে পারবে না। এই আমি বলে রাখলাম।’
বউমার এমন ঘোষণায় কয়েক মূহুর্ত স্তব্ধ হয়ে বসে থাকেন মোবাশ্বেরা খানম। ছিঃ, বউমার লজ্জা টজ্জা সব কোথায় গেল। ঘরে শ্বশুর আছে, এভাবে কথা বলতে তার একটুও বাঁধল না? রাতের বাজে একটা। এতবড় করে কথা বলছে, বিল্ডিংয়ের সব মানুষই তো মনে হয় জেগে যাবে। তাড়াতাড়ি রুম থেকে বেরিয়ে আসেন মোবাশ্বেরা। বলেন, ‘রাত-দুপুরে আবার কি শুরু করলা বউমা?’
‘যা বলেছি বলেছি। কেউ আমাকে কিছু বললে অনেক অসুবিধা হবে কিন্তু।’
‘বউমা! ঘরে তোমার শ্বশুর আছে। কি বলছ তুমি এসব? ঘরের বউরা এভাবে কথা বলে? আমার মেয়েদের এত বছর হয়ে গেল বিয়ে হয়েছে। কই, তারা কখনো এই ধরণের কথা মুখেও আনতে পেরেছে? শুনেছ কখনো?’
‘আপনার মেয়েরা ওল্ড মডেলের। আমরা আধুনিক যুগের মেয়ে। আমাদের সাথে ওদের তুলনা হয় না।’
সেই রাতে তৃতীয়বারের মতো মাথায় বাজ পড়ল যেন মোবাশ্বেরা খানমের। তিনি হাই প্রেশারের রোগী। দাঁড়িয়ে থাকা তাঁর পক্ষে বেশ কষ্টের হয়ে গেল। কোনমতে একটা চেয়ার ধরে তিনি আসন্ন পতন থামানোর চেষ্টা করেন। বিমূঢ়ের মতো বউমার দিকে চেয়ে থাকেন।

***

খাটের একপাশ ধরে মূর্তির মতো বসে আছেন মোবাশ্বেরা খানম। বার-কয়েক ঢেকে জবাব না-পেয়ে, চুপ করে গেছেন আহমদুল্লাহ মাষ্টার। অন্ধকারে চোখ খোলা রেখে শুয়ে আছেন তিনি। তাঁর চোখ দিয়ে কয়েক ফোঁটা জল কি গড়িয়ে পড়ল? অন্ধকারে বোঝার উপায় নেই।
আহমদুল্লাহ অনেক কিছু সহ্য করতে পারলেও স্ত্রীর অপমান মোটেই সহ্য করতে পারেন না। আজ তাঁরই সামনে তাঁর ছেলে-বউ তাঁর স্ত্রীর মুখের উপর কি সব বাজে কথা বলে গেল। অথচ তিনি টুঁ শব্দটিও করতে পারলেন না। বুড়ো হলে গায়ের জোর কমার সাথে সাথে কি মনের জোরও কমে যায়?
তিনি কি পারতেন না, ঐ উদ্ধত, দাম্ভিক-মুখরা রমণীটির দু’গালে দুটো চপেটাঘাত করতে? এক-দুই চপেটাঘাতে পরের কত ছেলেমেয়েই তো মানুষ করেছিলেন। ভদ্রতা-শিষ্টাচার শিক্ষা দিয়েছিলেন। তাঁর কি উচিৎ ছিল না, অভব্য নারীটিকে একটু ভব্যতা-ভদ্রতা শিক্ষা দেয়ার? অন্তত কঠিন হুংকারও কি দিতে পারতেন না তিনি?
এমন কঠিন সময়েও কেন তিনি তাঁর স্ত্রীর পাশে দাঁড়াতে পারলেন না? এই লজ্জায়, গ্লানিতে বিছানার একপাশে আরো গুটিয়ে যান তিনি। জানালা দিয়ে দেখেন তাঁর স্ত্রী ব্যালকনিতে গিয়ে দাঁড়িয়েছে। সেদিকে তাকিয়ে থাকতেই টের পেলেন, চোখ দিয়ে টপটপ করে জল গড়িয়ে নামছে। বাঁধা দিলেন না। নামুক, লবণাক্ত জলেরা আজ নেমে আসুক সব। গা-টা একটু শিরশির করে উঠল তাঁর। নাকি কান্নার দমকে কেঁপে উঠলেন তিনি?

***

আকাশে আজ চাঁদের অস্তিত্ব নেই। থাকলে ভালো হতো। মোবাশ্বেরা খানম আগেও খেয়াল করেছেন, তাঁর অনন্ত দুঃখের দিনে চাঁদটাও কোথায় যেন লুকিয়ে যায়। কেউ তাঁর পাশে থাকে না, না-ছেলে না-মেয়ে। চাঁদও না।
হুঁহ, আধুনিক। আধুনিক হলে কি এমন নির্লজ্জের মতো রাত-দুপুরে চেঁচাতে হয়? বৃদ্ধ শ্বশুর-শ্বাশুড়ীর মুখের উপর বাজে কথা বলতে হয়? মায়ের মতন শ্বাশুড়ীও কি আধুনিকাকে কিছু বলতে পারে না? আজকালকার রকম সকম অনেক কিছুই ঠিক বুঝতে পারেন না, মোবাশ্বেরা।
ভাগ্যিস, তিনি আধুনিক ছিলেন না। আল্লাহ তাকে বড় বাঁচা বাঁচিয়েছেন। আশির্ধ্বো শ্বশুর তাকে মায়ের মতো ভালবাসতেন। বলতেন, “তুই আমার মা, বুঝলি। তোর জামাইটা যেখানে খুশী চাকরি করুক, যেখানে যাবে যাক, বদলি যেখানে হবে হোক, তুই আমাকে ছেড়ে যাস না। কেমন মা!” তিনি কখনো শ্বশুর কে ছেড়ে যাননি। বাপের বাড়িতেও দুই দিনের বেশী থাকতেন না, বুড়ো মানুষটার কথা চিন্তা করে।
আহা, তাঁর বৃদ্ধা শ্বাশুড়ী মৃত্যুর আগ পর্যন্ত তাঁর সাথেই ঘুমাত। কত গল্প করত তাঁরা! কাছে ডেকে পরম মমতায় কতবার মাথায় চুল বেঁধে দিতেন তিনি!
কি অদ্ভুত ভালবাসার সম্পর্ক ছিল তাদের! আহা! অজান্তেই চোখ বেয়ে জল পড়তে থাকে মোবাশ্বেরা খানমের।

***

বাতাসটা আজ খুব বেশী ঠান্ডা। একটা চাঁদরও জড়াননি মোবাশ্বেরা খানম। খুব শীত লাগছে তাঁর। আসলেই কি বাতাস এতটা ঠান্ডা?
তাঁর এক নাতনি আছে। ডাক্তার। বছর কয়েক আগে, বিশ্ববিদ্যালয়ের এক শিক্ষকের সাথে বিয়ে হয়েছে। নাতনি-জামাইয়ের রাগটা একটু বেশীই। অল্পতেই চটে যায়। মাঝে মধ্যেই সেই নাতনি তাকে ফোন দেয়। বলে ‘নানু, একটু দোয়া করবেন! যেন মানুষটার রাগটা একটু কমে যায়।’ কখনো কখনো মোবাশ্বেরা খানমের হাসি পায় নাতনির কথায়।
সেই নাতনির বিশাল পরিবার। শ্বশুর-শ্বাশুড়ী, ননদ-দেবর নিয়ে এক মহাযজ্ঞ যেন সেখানে। কত খুনসুটি, ছোট-খাট তর্ক-বিতর্ক, কথা কাটাকাটি... কত কিছু হয়। সাংসারিক কত ঝামেলার কথা তাকে বলে। কই, সে তো কখনো শ্বশুর-শ্বাশুড়ী ননদ-দেবরের কিছুতে অনুযোগ করে না। তবে সে কী আধুনিক নয়? তাঁর মেয়েদের মতোই পুরনো?

***

মোবাশ্বেরা খানম বুকের কোথায় যেন একটা দলা পাকানো অনুভূতি টের পান। ভীষন কষ্ট লাগছে তাঁর। মেজ মেয়ের বাসায়, বইয়ের আলমারিতে একটা বইয়ে একটা কবিতা পড়েছিলেন। কার কবিতা ঠিক মনে নেই তাঁর।
‘কষ্ট নেবে কষ্ট
হরেক রকম কষ্ট আছে
কষ্ট নেবে কষ্ট’
এতটুকুই মনে আছে, আর নেই। কবিতাটা এখন খুব পড়তে ইচ্ছে করছে তাঁর। কিন্তু কোথায় পাবেন সেটা?
কত ধরণের কষ্টের কথা বলা হয় সেখানে। তাঁরও যে খুব কষ্ট হচ্ছে, ব্যাথা হচ্ছে। তীব্র অপমানের কষ্ট, লজ্জার কষ্ট, গ্লানির কষ্ট, ছেলের চুপ থাকার কষ্ট... কত রঙের, কত স্বাদের কষ্ট। ব্যক্ত কষ্ট, অব্যক্ত কষ্ট। এত কষ্ট কেন তাঁর? এত কষ্ট রাখবেন কোথায় তিনি!
মায়া-মমতা, স্নেহ-ভালবাসার বিশাল এক সাম্রাজ্য আছে তাঁর। সেসব রাখার জায়গার অভাব পড়েনি কোনদিন। কেউ যেঁচে এসে নিয়ে গেছে, কাউকে বা তিনি যেঁচে দিয়েছেন।
কিন্তু এখন এই এত কষ্ট কোথায় রাখবেন, কাকেই বা দেবেন? এমন কেউ কি আছে, যে তাঁর থেকে কিছু কষ্ট নিয়ে যাবে? ওফ, অসহ্য বেদনা হচ্ছে তাঁর। অপমান-লজ্জার যুগল যাতনা বড় কষ্টের। ভীষণ কষ্টের। তিনি যেন আর সইতে পারছেন না। কেউ কি নেবে তাঁর কষ্ট?


(পুনশ্চ : কবিতার অংশটুকু কবি হেলাল হাফিজের 'ফেরিঅলা' কাব্য থেকে ধার করা। গল্পের শিরোনামটাও। )
সর্বশেষ এডিট : ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১১:৩৩
৫টি মন্তব্য ৫টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

গণতন্ত্র আর বাক-স্বাধীনতার আলাপসালাপ

লিখেছেন অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য , ২৭ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৪:২৩


একাত্তর সালে আওয়ামী লীগের লোকজন আর হিন্দু ধর্মাবলম্বীরা ছিল পাকবাহিনীর প্রধান টার্গেট। যদিও সর্বস্তরের মানুষের ওপর নিপীড়ন অব্যাহত ছিল। গ্রামের পর গ্রাম জ্বালিয়ে দেওয়া হয়েছিল। মুক্তিযোদ্ধা আর তাদের পরিবারের... ...বাকিটুকু পড়ুন

কাফের কুফফারদের দেশে বাস করা হারাম।

লিখেছেন মঞ্জুর চৌধুরী, ২৭ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ৯:১৩

ফেসবুকে বাঙালিদের মধ্যে ইদানিং নতুন এক ফতোয়া চালু হয়েছে, এবং তা হচ্ছে "দাওয়াতের নিয়্যত ছাড়া কাফের কুফফারদের দেশে বাস করা হারাম।"
সমস্যা হচ্ছে বাঙালি ফতোয়া শুনেই লাফাতে শুরু করে, এবং কোন... ...বাকিটুকু পড়ুন

স্বাধীনতা দিবসের অনুষ্ঠানে মুক্তিযোদ্ধাদের মুমিনী চেহারা ও পোশাক দেখে শান্তি পেলাম

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ২৭ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ৯:৫৮



স্বাধীনতা দিবসের অনুষ্ঠানে স্টেজে উঠেছেন বত্রিশ মুক্তিযোদ্ধা তাঁদের চব্বিশ জনের দাঁড়ি, টুপি ও পাজামা-পাঞ্জাবী ছিলো। এমন দৃশ্য দেখে আত্মায় খুব শান্তি পেলাম। মনে হলো আমাদের মুক্তিযোদ্ধা আমাদের মুমিনদের... ...বাকিটুকু পড়ুন

দু'টো মানচিত্র এঁকে, দু'টো দেশের মাঝে বিঁধে আছে অনুভূতিগুলোর ব্যবচ্ছেদ

লিখেছেন মোহাম্মদ গোফরান, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১২:৩৪


মিস ইউনিভার্স একটি আন্তর্জাতিক সুন্দরী প্রতিযোগিতার নাম। এই প্রতিযোগিতায় বিশ্বের বিভিন্ন দেশের সুন্দরীরা অংশগ্রহণ করলেও কখনোই সৌদি কোন নারী অংশ গ্রহন করেন নি। তবে এবার রেকর্ড ভঙ্গ করলেন সৌদি... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমাদের দুই টাকার জ্ঞানী বনাম তিনশো মিলিয়নের জ্ঞানী!

লিখেছেন সাহাদাত উদরাজী, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ২:৫৯

বিশ্বের নামীদামী অমুসলিমদের মুসলিম হয়ে যাওয়াটা আমার কাছে তেমন কোন বিষয় মনে হত না বা বলা চলে এদের নিয়ে আমার কোন আগ্রহ ছিল না। কিন্তু আজ অষ্ট্রেলিয়ার বিখ্যাত ডিজাইনার মিঃ... ...বাকিটুকু পড়ুন

×