কোনো ছেলে কখনো বিয়ের কিথা বললেই সবার আগে যে প্রশ্নটা আসে, "বিয়ে করে বউকে খাওয়াবি কি?"
নারীবাদীরা এ ক্ষেত্রে আরো এক কাঠি এগিয়ে।
"ছেলে এস্টাবলিশড না। হেন তেন। ব্লা ব্লা ব্লা"
কিন্তু এস্টাবলিশড একটা ছেলে যখন বিয়ের পরে স্ত্রীকে চাকরী করতে না দেয়, তখন নারীবাদীদের চুলকানি শুরু হয়ে যায়।
"মেয়েটার প্রতিভা জলে গেলো।"
"হায়! নারী স্বাধীনতা আজ কোথায়?"
প্রশ্ন হচ্ছে, মেয়েটা যদি চাকরিই করবে, তাহলে তাকে 'খাওয়ানো'র জন্য ছেলেটাকে 'আলাদা যোগ্যতা' অর্জন করতে হবে কেন?
কেন তাকে বাড়ি গাড়ি আর লাখ লাখ টাকা রোজগার করতে হবে শুধু মেয়েকে খাওয়ানোর জন্য??
মূল কথা হচ্ছে, নারী আর পুরুষের কর্মক্ষেত্র আলাদা।
তারা কখনোই একে অপরের প্রতিযোগী নয় বরং পরিপুরক।
আর যদি তা না মানেন, তাহলে নিজেদের ব্যবস্থা নিজেই করে রাখুন। স্বামী নামক প্রাণিকে আলাদা যোগ্যতা অর্জন করতে বলবেন না।
ধন্যবাদ।
পুনশ্চ : পোস্টটি পড়ার পর আবালরা কমেন্ট করবে,
"বুঝছি, আপনার বিয়া ইচ্ছা জাগছে!"
"বিয়ে করতে চান, সেটা সরাসরি বললেই পারেন। এত ভণিতা করতে হয় নাকি?"
"বিয়ে করেন মিয়া। আমরা সব বুঝি"
কেউ কেউ দাওয়াতও চেয়ে বসতে পারেন।
তাদের উদ্দেশ্যে একটাই কথা,
"আয়োডিন যুক্ত লবণ খান,
বুদ্ধি বাড়ান।"
চুলকানিওয়ালাদের নিরাপদ দূরত্ব বজায় রাখতে বিশেষভাবে অনুরোধ করা যাচ্ছে।
সর্বশেষ এডিট : ০১ লা অক্টোবর, ২০১৬ বিকাল ৩:২২