গঞ্জিকার টানে-
ধোঁয়ায় আচ্ছন্ন জগত- মাজার পুজারীর কম্পিত নড়বড়ে মস্তকে বিশ্রী দুর্গন্ধ আনে।
গাঁজাখোর গাঁজা খান গাঁজার ধোঁয়ায় খোঁজে তত্ত্ববানী ঐশীগ্রন্থ আল কুরআনের,
নেশার উম্মত্ততা্য় তড়পায়- তুড়িতে অবসান চান ইমাম আর ওয়াজ মাহফিলের।
ইসলামের প্রতিটি বিধি চ্যালেঞ্জের মুখে পড়ে শিয়ালের মত ধুর্ত এ দুর্ভাগাদের,
মারেফাত খুঁজে ফেরে, ল্যাংটা ফকিরের দল- শরিয়তে অজ্ঞ ফলাফল গাঁজা সেবনের।
নামাজের জামাত আর কুরআনের মাহফিল কলজেটা জ্বেলে দেয়, দেমাগ মানে না,
পিত্তি জ্বলে যায়, ক্রোধে ফাটে অন্তর, রোধ চান-প্রতিরোধ; তবু বাধা দিতে পারে না।
বাঁকা পিঠ হয় না সোজা, ভাঙ্গা কোমরে তবু পরজীবি সাধুগন সত্যের বিপরীতে হায়!
নিরন্তর ধোঁকাবাজ, বাধার প্রাচীর গড়ে প্রতি কাজে ধর্মের- দু'দিনের নস্যি দুনিয়ায়!
রমজানের একমাস দীর্ঘ রোজা শেষে-
ঈদের নামাজ নাকি ঈদগাহে সহীহ নয়, তাই তিনি নিজ ঘরে একা পড়ে নেন হেসে।
নারীর গোপন অঙ্গ ফুটে ওঠে দারুন- অশালীন কবিতা আর লেখনিতে অবিরাম তার,
তার তরে দেয় উপদেশ- সাধ্য আছে কার?
তিনি মহাজ্ঞানী!
স্ববিরোধী যদিওবা প্রতি কথা-কাজে তবু দেখি নিয়তই শ্রমে-ঘামে উগড়ে যান বানী।
পরিশেষে এসো দেখি তার কিছু গুন-
অক্লান্ত- লিখে যান, হতাশার ধারেন না ধার, অপরের কটু কথা সয়ে তবু হেসে হন খুন।
এটাইবা কম কি! এই তার অর্জন, পরমত সহিষ্ণুতা মানবের চরিত্রে এযে পরম অর্জন!
আশ্চর্য্যের কীইবা আছে তিনি যদি ভাল হয়ে যান, মাজার-মারেফাত পূজা দিয়ে বিসর্জন!
নোট: একজন। এই ব্লগে। গঞ্জিকা ইত্যাদি সেবনের দাবি করেন। এগুলোর প্রচার-প্রসারে অগ্রনী ভূমিকা রাখতে চান। আবার মহাজ্ঞানী ভাবেন নিজেকে। তার উদ্দেশ্যে এ লেখাটি। তবে আমি তার নামোল্লেখ করতে চাই না। তাতে তাকে হেয় করা হবে। কেউ বুঝে নিতে সক্ষম হলে ভাল, না হলেও ক্ষতি নেই। তার কল্যান কামনা করছি। সকলের মঙ্গল হোক।