somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

পোস্টটি যিনি লিখেছেন

নতুন নকিব
আলহামদুলিল্লাহ। যা চাইনি তার চেয়ে বেশি দিয়েছেন প্রিয়তম রব। যা পাইনি তার জন্য আফসোস নেই। সিজদাবনত শুকরিয়া। প্রত্যাশার একটি ঘর এখনও ফাঁকা কি না জানা নেই, তাঁর কাছে নি:শর্ত ক্ষমা আশা করেছিলাম। তিনি দয়া করে যদি দিতেন, শুন্য সেই ঘরটিও পূর্নতা পেত!

তাঁর চলে যাওয়ার দৃশ্যপট ভাবনার দরজায় কড়া নাড়ে, ভারাক্রান্ত করে দেয় হৃদয় মন অন্তর।

০৮ ই নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:০১
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :



বিদায় হজ্বের ঐতিহাসিক ভাষনে আল্লাহর রাসূল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সমবেত লক্ষাধিক সাহাবীকে উদ্দেশ্য করে বলেছিলেন, 'আজকের এই দিন, যেসময় তোমাদের মাঝে আমি একত্রিত হয়েছি। আর হয়তো তোমাদের মাঝে আমি এখানে একত্রিত হতে পারবো না।'

একথার মাধ্যমে তিনি তাঁর বিদায়ের ইঙ্গিত দিলেন। এরপর তিনি যেন সবার কাছ থেকে একে একে বিদায় নিচ্ছিলেন। মদিনায় প্রত্যাবর্তনের পরে তিনি উহুদের প্রান্তরে চলে গেলেন। সেখানে তাঁর প্রাণপ্রিয় চাচা, ইসলামের বীর সিপাহসালার হয়রত আমীর হামজা রাদিআল্লাহু তাআ'লা আনহুসহ উহুদের যুদ্ধে শাহাদাতপ্রাপ্ত সত্তুরজন সাহাবীর কবর রয়েছে। রসূল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাদের কবর জিয়ারত করলেন। তাদের মাগফিরাত কামনা করে দুআ করলেন। এরই ধারাবাহিকতায় জান্নাতুল বাকী কবর স্থানে চলে এলেন এক দিন। জান্নাতুল বাকি কবরবাসীদের সম্বোধন করে বললেন-

'আসসালামু আলাইকুম ইয়া দারা কওমি মু'মিমিন। ওয়া ইন্না- ইনশাআল্লাহু বিকুম লা-হিকূন'।

'হে মুমিন সমপ্রদায়ের আসল নিবাসের অধিবাসীগণ! তোমাদের উপর শান্তি বর্ষিত হোক। আমি অতি শিঘ্রই তোমাদের সাথে মিলিত হচ্ছি।'

ইতিমধ্যে একদিন জিব্রাইল আলাইহিস সালাম এলেন আল্লাহর রাসূল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর নিকট এবং তার নিকট আরজ করলেন-

'হে আল্লাহর রাসূল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম, আল্লাহ তাআ'লা আপনাকে সালাম জানিয়েছেন এবং শীঘ্রই এই পৃথিবী থেকে চলে যাবার অথবা আরো কিছু দিন এখানে থাকার অবকাশ দিয়েছেন আপনাকে। এখন আপনি যেটা পছন্দ করেন।'

নবী রসূলগণ জগতের শ্রেষ্ঠ মানব। মানবতার দিশারী। তাদের কাউকে কাউকে আল্লাহ তাআ'লা মৃত্যুর আগে সালাম জানিয়েছেন এবং এখানে অবস্থান কিংবা প্রস্থানের স্বাধীনতা দান করেছেন। কিন্তু সকল নবী-রাসূল প্রস্থানের পথই বেছে নিয়েছেন। মহানবী সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামও তাই করলেন। তাঁর প্রতি আল্লাহ পাকের এই অতিব মুহাব্বতের আচরন তিনি প্রকাশ করে একদা ইরশাদ ফরমান-

'আল্লাহ তাআ'লা তাঁর কোনো এক বান্দাকে এই পৃথিবীতে থাকার ও এখান থেকে যাবার ইখতিয়ার দিয়েছেন। কিন্তু সেই বান্দা বলেছে-'আল্লাহুম্মার রফিকিল আলা।'

'আমি আমার পরম বন্ধু আল্লাহ রাব্বুল আলামীনের সান্নিধ্যকেই বেছে নিচ্ছি।'

হাদিসের কিতাবে সাহাবিদের ভাষ্যে জানা যায়, রসুলে পাক সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর এই কথা শুনে নিকটতম সাহাবী আবু বকর, উমার, উসমান, আলী, তালহা, যুবারের, আবদুর রহমান বিন আউফ রাদিআল্লাহু তাআ'লা আনহুমগনের মত বিশিষ্ট সাহাবীরা ডুকরে কেঁদে উঠেছিলেন। তাদের কান্নার শব্দ পিছনের কাতার থেকে শোনা গিয়েছিল। সাহাবীরা বুঝে ছিলেন রসূল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম হয়তো আর বেশিদিন আমাদের মাঝে থাকবেন না। এরপর রসূল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সর্বশেষ অসুস্থ হলেন উম্মুল মুমিনীন মাইমুনা রাদিআল্লাহু তাআ'লা আনহার বাড়ি থেকে ফেরার পথে। তিনি উম্মুল মুমিনীন হযরত আয়িশা রাদিআল্লাহু তাআ'লা আনহার ঘরে আসলেন।

রসূল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আয়শাকে বললেন, আয়শা! খয়বারের ইহুদি মহিলার সেই বিষ মিশানো খাবার এখনো আমাকে কষ্ট দেয়।

ক্রমে অসুস্থতা বৃদ্ধি
বৃহস্পতিবার আসরের নামায়াজের পর হতে আর মসজিদের জামাতে যেতে পারেননি নবী করীম সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম। এরপর ধীরে ধীরে বেশি অসুস্থ হয়ে পড়লেন তিনি। গোটা মদিনা নগরী নীরব নিস্তব্ধ। সোমবার সুব্হে সাদিকে বেলালের আজান নিস্তব্ধতা ভেঙ্গে জাগিয়ে দিল সব মানুষকে। রসূল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইশারায় ফজরের নামাজ আদায় করলেন। হযরত আয়শা (রা.) বললেন,

'আমার হুজরার বাতি সে সময় নিভে গেল।'

মহানবী সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম -এর সকল সম্পদ এই মুহূর্তে এমনভাবে নি:শেষ হলো যে, বাতি জ্বালানোর তেলটুকুও তাঁর ঘরে ছিল না। অর্থাৎ, তাঁর প্রাণ প্রদীপ নিভে যাবার আগেই তিনি এমনভাবে তার পার্থিব সকল সম্পদ এমনভাবে বিলি বন্টন করে দিয়েছিলেন যে, শেষ পর্যন্ত তাঁর ঘরের আলোর প্রদীপটি জ্বালানোর তেল পর্যন্ত তিনি রাখেননি।

আহ! কতই না সুন্দর! দোজাহানের বাদশাহর জীবনাবসান লগ্নের বাহ্যিক কপর্দকশুন্যতা! আসলে বুঝার বিষয় তো এটাই, বাহ্যিক সামানা যত কম, পথিকের পথ চলা ততই সহজ!

হযরত জিব্রাইল আলাইহিসসালাম এসে বললেন- 'হে রসূল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম! আপনাকে আল্লাহ পাক সালাম দিয়েছেন।'

আল্লাহর রাসূল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর অন্তিম মুহূর্ত নিকটবর্তী। রসূল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তখনই ধরাধাম হতে চির বিদায় নিবেন। কলিজার টুকরা নয়নের মনি ফাতিমা রাদিআল্লাহু তাআ'লা আনহা সেসময় খুব কাঁদছিলেন। মহানবী সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ফাতেমা রাদিআল্লাহু তাআ'লা আনহাকে ইশারায় কাছে ডাকলেন এবং কানে কানে কিছু কথা বললেন। তাঁর কান্না বন্ধ হয়ে গেল।

হযরত আয়েশা রাদিআল্লাহু তাআ'লা আনহা ফাতেমা রাদিআল্লাহু তাআ'লা আনহাকে ডেকে বললেন- 'তোমার আব্বা তোমার কানে কি বললেন, যার ফলে তোমার কান্না বন্ধ হয়ে গেল?'

ফাতেমা রাদিআল্লাহু তাআ'লা আনহা বললেন, 'আব্বাজান আমাকে বলেছেন- মৃত্যুর পর তাঁর পরিবারের সবার মধ্যে আগে তাঁর সাথে আমার দেখা হবে।'

এরপর মালাকুল মওত আজরাইল আলাইহিসসালাম আসলেন। একটু পরেই জান কবজ হবে।

জিব্রাইল আলাইহিসসালাম জিজ্ঞেস করলেন, 'ইয়া রসূলাল্লাহ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম! আপনার কি খুব কষ্ট হচ্ছে?'

মহানবী সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন, 'হ্যাঁ, মৃত্যুর যন্ত্রণা খুবই কষ্টকর।'

জিব্রাইল আলাইহিসসালাম বলেন, 'ইয়া রসূলাল্লাহ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম, পৃথিবীর সব মানুষের চেয়ে কম কষ্টে আপনার জান কবজ করা হচ্ছে।'

মহানবী সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, 'আমার তো মনে হচ্ছে ওহুদ পাহাড়টি আমার বুকের ওপর চাপিয়ে দেয়া হয়েছে।'

ভাবনা বিষয়, চিন্তার বিষয়

জগতের শ্রেষ্ঠতম মানব, মানবতার মুক্তির পথপ্রদর্শক, মহানবী সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর সবচেয়ে কম কষ্টের মৃত্যুই যদি এই হয়, তাহলে আমাদের অবস্থা কী হবে! মৃত্যুকালে আমাদের অবস্থা কেমন হবে!

এরপর রসূল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন-

'আস্-সলাত! আস্-সলাত!! অমা মালাকাত আইমানুকুম।'

'নামাজ! নামাজ!! তোমরা তোমাদের অধীনস্থদের ব্যাপারে সাবধান থাকবে।'

এরপরে তাঁর পবিত্র মুখ নিসৃত সর্বশেষ বানী ছিল-

'বালির রফী-কিল আ'লা'।

'আমার মহান বন্ধুর সান্নিধ্য।'

এই কথা বলতে বলতে চিরনিদ্রায় শায়িত হয়ে গেলেন পৃথিবীর সর্বশ্রেষ্ঠ মানব আখেরী নবী হযরত মুহাম্মদ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম।

ভোর না হতেই চারদিকে আওয়াজ উঠল! রসূল নেই! রসূল নেই!! সবাই যেন বাকরুদ্ধ হয়ে গেলেন। নিকটতম সকল সাহাবী খবর পেয়ে হাজির হলেন। হযরত উসমান একবার হুজরার মধ্যে যান আবার বের হয়ে এসে লোকদের শান্ত করেন।

সাহাবী উনায়েস রাদিআল্লাহু তাআ'লা আনহু বেহুঁশ হয়ে গেলেন। হযরত উমরের মত বড় বীর সাহসী পাগলের মতো হয়ে গেলেন। নাঙ্গা তরবারি বের করে ঘোষনা করে দিলেন-

'যে বলবে মুহাম্মদ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম নেই, আমি তার গর্দান উড়িয়ে দিব।'

এ খবর যখন হযরত আবু বকরের কাছে পৌঁছলো তখন তিনি সুনুহ পল্লীতে অবস্থান করছিলেন।

হযরত আয়শা রাদিআল্লাহু তাআ'লা আনহা বর্ণনা করেছেন-

'আমার পিতা হযরত আবু বকর রাদিআল্লাহু তাআ'লা আনহু একটি ঘোড়ায় চড়ে এলেন। ঘোড়া হতে নামলেন। কারো সাথে কোন কথা বললেন না। সোজা হুজরায় ঢুকলেন। রসূলের চেহারা হতে কাপড় উঠালেন। ললাটে চুম্বন করলেন। আর বললেন-

'হে প্রিয় বন্ধু! আপনি সত্যি ইন্তেকাল করেছেন। এরপর তিনি মনটাকে পাথরের মতো শক্ত করে বাইরে এসে বললেন, হে জনমণ্ডলি! তোমাদের মধ্যে যারা মুহাম্মদের পূজারি তারা শোন, মুহাম্মদ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইন্তেকাল করেছেন। আর যারা আল্লাহর পূজারি, তারা শোনো, সেই আল্লাহ চিরঞ্জীব, অমর। তিনি কখনো মৃত্যুবরণ করবেন না। হে উমর! ঠাণ্ডা হও। অতঃপর তিনি কুরআনের-

'অমা মুহাম্মাদুন ইল্লা রাসূল' আয়াত পাঠ করলেন।

যার অর্থ হলো: 'মুহাম্মদ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম একজন রসূল ছাড়া আর অন্য কিছু নন। তার আগে বহু রসূল এসেছিলেন এবং তাঁরাও মৃত্যুবরণ করেছেন। সুতারাং যদি মুহাম্মদ মারা যান, অথবা নিহত হন তাহলে কি তোমরা তোমাদের পূর্বের অবস্থায় (জাহেলিয়াতে) ফিরে যাবে?'

হযরত উমর রাদিআল্লাহু তাআ'লা আনহু বললেন, 'যখন আবু বকর এই কথাগুলো বলছিলেন ও কুরআনের আয়াত পড়ছিলেন তখন আমার হাত থেকে তরবারি পড়ে গেল। ধীরে ধীরে পা ভারি হতে লাগলো। অবশেষে আমি বেহুঁশ হয়ে পড়ে গেলাম।'

আল্লাহর রাসূল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর প্রতিটি সুন্নাত আঁকড়ে ধরার মাধ্যমেই তাঁকে সত্যিকারার্থে মুহাব্বত করা হয়ে থাকে। মুখে মুখে তাঁকে মুহাব্বতের দাবি করা আত্মপ্রবঞ্চনা ছাড়া কিছুই নয়। হিজরি ১৪৪০ সাল চলছে এখন। এ বছরের দ্বিতীয় মাস সফর এর শেষার্ধ পেরিয়ে যাচ্ছি আমরা। দুয়ারে উঁকি দিচ্ছে রবিউল আউয়াল। এই রবিউল আউয়ালের প্রথমার্ধেই প্রিয় রাসূল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম অনন্ত পথের যাত্রী হয়ে পরপারে পাড়ি জমান পৃথিবীর মায়া ত্যাগ করে। তাই তাকে একটু স্মরন। তাঁর চলে যাওয়ার দৃশ্যপট ভাবনার দরজায় কড়া নাড়ে। ভারাক্রান্ত করে দেয় হৃদয় মন অন্তর।

আল্লাহুম্মা সাল্লিা আলা মুহাম্মাদ।
সর্বশেষ এডিট : ০৩ রা মার্চ, ২০১৯ সকাল ৮:৫৩
৯টি মন্তব্য ৯টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

ছিঁচকাঁদুনে ছেলে আর চোখ মোছানো মেয়ে...

লিখেছেন খায়রুল আহসান, ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:০৯

ছিঁচকাঁদুনে ছেলে আর চোখ মোছানো মেয়ে,
পড়তো তারা প্লে গ্রুপে এক প্রিপারেটরি স্কুলে।
রোজ সকালে মা তাদের বিছানা থেকে তুলে,
টেনে টুনে রেডি করাতেন মহা হুলস্থূলে।

মেয়ের মুখে থাকতো হাসি, ছেলের চোখে... ...বাকিটুকু পড়ুন

হার জিত চ্যাপ্টার ৩০

লিখেছেন স্প্যানকড, ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১:৩৩



তোমার হুটহাট
চলে আসার অপেক্ষায় থাকি
কি যে এক ছটফটানি
তোমার ফিরে আসা
যেন প্রিয় কারো সনে
কোথাও ঘুরতে যাবার মতো আনন্দ
বারবার ঘড়ি দেখা
বারবার অস্থির হতে হতে
ঘুম ছুটে... ...বাকিটুকু পড়ুন

জীবনাস্ত

লিখেছেন মায়াস্পর্শ, ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১:৪৪



ভোরবেলা তুমি নিশ্চুপ হয়ে গেলে একদম,
তোমার বাম হাত আমার গলায় পেঁচিয়ে নেই,
ভাবলাম,তুমি অতিনিদ্রায় আচ্ছন্ন ,
কিন্তু এমন তো কখনো হয়নি
তুমি বরফ জমা নিথর হয়ে আছ ,
আমি... ...বাকিটুকু পড়ুন

যে দেশে সকাল শুরু হয় দুর্ঘটনার খবর দেখে

লিখেছেন এম ডি মুসা, ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৮:১১

প্রতি মিনিটে দুর্ঘটনার খবর দেখে অভ্যস্ত। প্রতিনিয়ত বন্যা জলোচ্ছ্বাস আসে না, প্রতিনিয়ত দুর্ঘটনার খবর আসে। আগে খুব ভোরে হকার এসে বাসায় পত্রিকা দিয়ে যেত। বর্তমানেও প্রচলিত আছে তবে... ...বাকিটুকু পড়ুন

জেনে নিন আপনি স্বাভাবিক মানুষ নাকি সাইকো?

লিখেছেন মোহাম্মদ গোফরান, ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:১৮


আপনার কি কারো ভালো সহ্য হয়না? আপনার পোস্ট কেউ পড়েনা কিন্তু আরিফ আর হুসাইন এর পোস্ট সবাই পড়ে তাই বলে আরিফ ভাইকে হিংসা হয়?কেউ একজন মানুষকে হাসাতে পারে, মানুষ তাকে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×