somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

পোস্টটি যিনি লিখেছেন

নতুন নকিব
আলহামদুলিল্লাহ। যা চাইনি তার চেয়ে বেশি দিয়েছেন প্রিয়তম রব। যা পাইনি তার জন্য আফসোস নেই। সিজদাবনত শুকরিয়া। প্রত্যাশার একটি ঘর এখনও ফাঁকা কি না জানা নেই, তাঁর কাছে নি:শর্ত ক্ষমা আশা করেছিলাম। তিনি দয়া করে যদি দিতেন, শুন্য সেই ঘরটিও পূর্নতা পেত!

দ্বীনের জন্য সাহাবায়ে কেরামের কুরবানী আর আমাদের উদাসীনতা

১৫ ই নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:১১
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :



দ্বীনের জন্য সাহাবায়ে কেরামের কুরবানী আর আমাদের উদাসীনতা

আমাদের পৃথিবীতে পাঠানোর পেছনে সুনির্দিষ্ট কারণ রয়েছে। লক্ষ্য এবং উদ্দেশ্য রয়েছে। কিন্তু এখানে এসে আমরা ভুলে যাই আমাদের উদ্দেশ্য। বিস্মৃত হই মহান আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তাআ'লার অমীয় বাণী। তিনি তো বলেছেন-

قُلْ إِنَّ صَلاَتِي وَنُسُكِي وَمَحْيَايَ وَمَمَاتِي لِلّهِ رَبِّ الْعَالَمِينَ

''নিঃসন্দেহে আমার নামায ও আমার কুরবানি, আর আমার জীবন ও আমার মরণ - আল্লাহর জন্য যিনি সমস্ত বিশ্বজগতের প্রতিপালক'। -সূরা আন'আমঃ আয়াত ১৬২

আমরা মুখে মুখে এই আয়াত পাঠ করি। এর অর্থ দেখি। বুঝতেও পারি ঠিকঠিক ভাবেই, কিন্তু অন্তরে ধারণ করি না এর মর্মার্থ। এখানে আসার পরে আমি নিজেই মালিক বনে যাই আমার। সবকিছুকে নিজের দাবি করতে শুরু করি। ভুলে যাই প্রিয়তম মালিকের অমোঘ ঘোষনা। তিনি তো আমার জান মাল কিনে নিয়েছেন জান্নাতের বিনিময়ে। তাঁর এই ঘোষনা কি আমি মনে রাখি? তিনি যে বলেছেন-

إِنَّ اللّهَ اشْتَرَى مِنَ الْمُؤْمِنِينَ أَنفُسَهُمْ وَأَمْوَالَهُم بِأَنَّ لَهُمُ الجَنَّةَ يُقَاتِلُونَ فِي سَبِيلِ اللّهِ فَيَقْتُلُونَ وَيُقْتَلُونَ وَعْدًا عَلَيْهِ حَقًّا فِي التَّوْرَاةِ وَالإِنجِيلِ وَالْقُرْآنِ وَمَنْ أَوْفَى بِعَهْدِهِ مِنَ اللّهِ فَاسْتَبْشِرُواْ بِبَيْعِكُمُ الَّذِي بَايَعْتُم بِهِ وَذَلِكَ هُوَ الْفَوْزُ الْعَظِيمُ
.
'নিঃসন্দেহ আল্লাহ্ মুমিনদের কাছ থেকে কিনে নিয়েছেন তাদের জান ও মাল এই মূল্যে যে, তাদের জন্য রয়েছে জান্নাত। তারা যুদ্ধ করে আল্লাহর রাহেঃ অতঃপর মারে ও মরে। তাওরাত, ইঞ্জিল ও কোরআনে তিনি এ সত্য প্রতিশ্রুতিতে অবিচল। আর আল্লাহর চেয়ে প্রতিশ্রুতি রক্ষায় কে অধিক সত্যনিষ্ঠ? সুতরাং তোমরা আনন্দিত হও সে লেনদেনের উপর, যা তোমরা করেছ তাঁর সাথে। আর এটিই হচ্ছে মহা সাফল্য। -সূরা আত-তাওবাঃ আয়াত ১১১
.
উপরোক্ত আয়াতদ্বয়ের বাস্তব চিত্র ছিলেন সাহাবায়ে কেরাম রাদিআল্লাহু তাআ'লা আনহুম। দ্বীনের জন্য তারা ত্যাগ এবং কুরবানির অত্যুজ্জ্বল নজির রেখে গেছেন। সত্যিকারার্থে তারা তাদের জান মাল আল্লাহর রাস্তায় বিলিয়ে দিয়েছিলেন। আর তাদের সেসব অতুলনীয় ত্যাগ আর অনিঃশেষ কুরবানীর ফলেই আল্লাহর দ্বীনের মশাল আজও বিশ্বময় জ্বাজল্যমান। একেকজন সাহাবীর ত্যাগের ঘটনা স্মরন হলে নিজের প্রতি অলক্ষেই প্রশ্ন জেগে ওঠে মনের ভেতর থেকে, 'হায়! তুমিও মুসলমান! তোমার তো কোনো ত্যাগ নেই, তুমি তো কিছু হারাওনি! তুমি স্বজন হারাওনি! বাড়ি-ঘর-জন্মভূমি ছেড়ে তোমাকে হিজরত করতে হয়নি সুদূরের অচেনা নতুন জনপদে!'

নিজের প্রতি ধিক্কার আসে, 'তুমি তো শুধু পেতে চাও! তুমি লোভী! প্রচন্ড লোভ তোমার! তুমি মুসলিম কিন্তু লোভাতুর তোমার মন! এই দ্বীনের জন্য তুমি কাটার একটি আঘাতও সয়ে দেখোনি! কারও একটুখানি কটু কথা তোমাকে শুনতে হয়নি! গালিগালাজ শোনোনি কোনো দিন! নির্যাতন-নিপীড়ন-বয়কটের সম্মুখীন তো কখনোই হতে হয়নি তোমাকে!'

মন ছোটাছুটি করে ইতিহাসের পাতায়। সাড়ে চৌদ্দশ বছর আগের সেই সোনালী দিনগুলোকে সামনে এনে দাঁড় করিয়ে দেয় বারংবার। ইসলামের রক্তপিচ্ছিল সেই দিনগুলো ভেসে ওঠে চোখের সামনে। আহ! কেমন ছিলেন প্রিয় নবীজী সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের প্রিয় সহচর সাহাবায়ে কেরাম রাদিআল্লাহু তাআলা আনহুম! কেমন ছিল তাদের একেকজনের মহান জীবন! কেমন ছিল তাদের ত্যাগের নজরানা! সাহাবি হযরত কারাবা রাদিআল্লাহু তাআ'লা আনহুর ঘটনা- মক্কা থেকে হিজরত করে মদিনায় সবেমাত্র পদার্পন করেছেন তিনি। সাথে একমাত্র শিশু সন্তান বাশির। স্ত্রীকে হারিয়েছেন আগেই। মক্কা থাকতেই। অন্যান্য সাহাবায়ে কেরামের সাথে মক্কার চিরচেনা নিজের ঘরবাড়ি, স্বজন, সম্পদ সব ছেড়ে মদিনায় হিজরত করে আসতে হয় তাকে। অপরাধ, তিনি ঈমান এনেছেন এক আল্লাহ তাআ'লার প্রতি। অবিশ্বাসীদের সীমাহীন উৎপীড়নে জন্মভূমি মক্কা ত্যাগ করতে বাধ্য হন কারাবা রাদিআল্লাহু তাআ'লা আনহু। মায়ের স্নেহ ছায়া বঞ্চিত একমাত্র অবুঝ সন্তান বাশিরকে বুকে আগলে ধরে পথ চলতে থাকেন। মুসাফিরের বেশে একদিন এসে পৌঁছান মদিনায় প্রিয় রাসূলের সান্নিধ্যে।

প্রিয়তম রাসূল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর সান্নিধ্যলাভ ছিল সাহাবায়ে কেরামের কাছে সবচে' প্রিয়। পিতা পুত্রও বেশ ছিলেন রাসূলে কারিম সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর সান্নিধ্যে। কিন্তু ক'দিন যেতে না যেতেই ডাক আসে কোনো এক জিহাদের ময়দানে যাওয়ার জন্য। কারাবা রাদিআল্লাহু তাআ'লা আনহু সানন্দে সাড়া দেন দ্বীনের মশাল প্রজ্জ্বলনের সে ডাকে। কালিমার পতাকাকে উড্ডীন করার লক্ষ্যে তিনিও শামিল হতে চান সে জিহাদে। অনুমতি প্রার্থনা করেন আল্লাহর রাসূল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর কাছে। আল্লাহর রাসূল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কারাবা রাদিআল্লাহু তাআ'লা আনহুর ঐকান্তিক আগ্রহ দেখে অনুমতি দান করেন। অতঃপর সকল প্রস্তুতি সম্পন্ন হলে, দলটির সাথে তিনিও বেড়িয়ে গেলেন জিহাদের ময়দানে। পেছনে থেকে গেলেন একমাত্র সন্তান বুকের মানিক মাতৃহীন শিশু বাশির। ছোট্ট বাশির বাবার সাথে সঙ্গী হতে পারলেন না। তিনি থেকে গেলেন আল্লাহর রাসূল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর কাছে। সারা দিন থাকেন রাসূলের সাথে। রাসূলের পাশে পাশেই কেটে যেতে থাকে শিশু বাশিরের দিনগুলো। বাশির হাসেন, খেলা করেন। রাসূলের সাথে যেন তার যুগ যুগান্তরের আত্মার আত্মীয়তা।

কেটে যায় প্রায় মাসখানিক। হঠাত একদিন নবীজীর কাছে সংবাদ এলো- জিহাদের ময়দান থেকে সেই দলটি ফিরে আসছে মদিনায়। কাছাকাছি চলেও এসেছে মদিনার। রাসূলে কারিম সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর পাশে থাকা বাশিরও শুনলেন সংবাদটি। ছোট্ট শিশু বাশির জানেন, এই দলটিতে তার বাবাও আছেন এবং তিনিও ফিরে আসবেন। মা হারা শিশু বাশির বাবার বিচ্ছেদে কাতর। দীর্ঘ মাসাধিককাল অপেক্ষার পরে যখনই শুনেছেন, বাবা আসছেন, দৌঁড়ে গেলেন মদিনার শেষ প্রান্তে। উদ্দেশ্য, বাবাকে এগিয়ে নিয়ে আসবেন। স্বাগত জানাবেন। বাবার গলা জড়িয়ে ধরবেন। বাবাও যাতে এত দিন পরে তাকে কাছে পেয়ে খুশি হয়ে যান। অনেক আশা নিয়ে বাশির দাঁড়িয়ে আছেন পাহাড়ের পাদদেশ হয়ে চলে আসা রাস্তায়। অনেকক্ষন পরে একটি দল এল। বাশিরের আনন্দ আর ধরে না তখন। দলটি বাশিরের চোখের সামনে দিয়ে মদিনার দিকে প্রবেশ করছে। বাশিরের চোখ তার বাবাকে খুঁজছে। কিন্তু পাচ্ছে না। পুরো দলের ভেতরে তার বাবাকে চোখ পড়লো না। নিজের চোখকে বিশ্বাস হচ্ছে না বাশিরের। তিনি মনে করছেন তার দেখার ভুল। তিনি দৌঁড়ে আবার দলটির সামনে এসে দাঁড়ালেন। একে একে দলের শেষ ব্যক্তিটি পর্যন্ত প্রত্যেককে ভালো করে লক্ষ্য করলেন। কিন্তু নাহ! তিনি পেলেন না! তার বাবা দলটিতে নেই!

বাবাকে না পাওয়ার ব্যাথায় বিধ্বস্ত অবয়ব শিশু বাশিরের! বাবাকে খুঁজে পাচ্ছেন না! অস্থির! অধির! ব্যাকুল! কচি মনে তার বারবার ঘুরেফিরে একই প্রশ্ন- বাবা কোথায় তাহলে? প্রশ্নগুলো ঘুরপাক খাচ্ছে ছোট্ট শিশুর মাথায়! হতাশ, বিষন্ন বাশির ধীর পায়ে মদিনার দিকে এগুচ্ছেন নত মস্তকে। হঠাৎ যেন সামনে এসে দাঁড়ালেন কেউ একজন! মুখোমুখি! পথচলা বন্ধ হয়ে গেল বাশিরের! বাধার প্রাচীর যেন থামিয়ে দিল তার পথচলা! মাথা উঁচু করে উপরের দিকে তাকালেন বাশির! নাহ! এতো আল্লাহর রাসূল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম! বাশিরকে কোলে তুলে নিলেন তিনি! কান্নাবিজড়িত কন্ঠে বাশির জিজ্ঞেস করলেন, 'হে আল্লাহর রাসূল, আমার আব্বু কোথায়?'

আল্লাহর রাসূল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কোনো উত্তর দিলেন না।

তিনি তো জানেন, কারাবা রাদিআল্লাহু তাআ'লা আনহু আর কোনো দিন ফিরে আসবেন না। তাই শিশু বাশিরের এই কঠিনতম প্রশ্নের তিনি কি উত্তর দিবেন! তিনি যে জগতের সবচে' কোমল হৃদয়ের অধিকারী! তিনি যে রহমাতুল্লিল আলামীন! তিনি যে রউফুর রহীম! হৃদয় তো ফেটে চৌচির তাঁর!

কান্নাভেজা কন্ঠে বাশির আবার শুধালেন, 'হে আল্লাহর রাসূল, আমার আব্বু কোথায়? তাকে তো খুঁজে পেলাম না দলটিতে!'

আল্লাহর রাসুল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বাশিরের দিকে তাকাতে পারছেন না। তিনি তাঁর চেহারা মোবারক ঘুরিয়ে নিলেন অন্যদিকে। অবুঝ শিশু বাশিরের অশ্রুসিক্ত চোখ। কোলে থাকা বাশির ঘুরে আবার তাঁর চেহারার সামনে এসে একই প্রশ্ন করলেন।

আল্লাহর রাসূল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এই কঁচি শিশুকে কী উত্তর দিবেন! তাঁর নিজেরও যে আজ অশ্রুভেজা চোখ! এই বাচ্চাকে তিনি কী বলে শান্তনা দেবেন? কি কথা বলে প্রশান্তির পরশ বুলিয়ে দিবেন অসহায় এই ইয়াতিম শিশুকে!

আল্লাহর রাসূল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর চোখে পানি দেখে শিশু বাশির যেন নিমিষেই বুঝে ফেললেন সব! একটি চিৎকার দিয়ে বলে উঠলেন- 'আযহাবতু বিল বুকা-।' 'আহ! আজ আমি চির অসহায় হয়ে গেলাম! এত দিন মা ছিল না! আজ বাবাকেও হারালাম!'

আল্লাহর রাসূল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন, 'বাশির, আমা আন তাকূ-না তারদান, আইয়াকূ-না আয়িশাতা উম্মাকা ওয়া রসূলাল্লাহি আবাক?'

'বাশির, আয়িশা যদি তোমার মা হয়ে যান আর আমি আল্লাহর রাসূল যদি তোমার বাবা হই- এতে কি তুমি খুশি হবে না?'

আল্লাহর রাসূল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর পবিত্র জবানে একথা শুনে ছোট্ট সাহাবি বাশিরের কান্না থেমে গেল।

আহ! এভাবেই শত শত, হাজার হাজার বাশিরদের বিরহ বিচ্ছেদ বেদনার রক্ত পিচ্ছিল বন্ধুর দীঘল দরিয়া পাড়ি দিয়ে দ্বীন ইসলাম এসে পেীঁছেছে আমাদের দ্বারে দ্বারে। আমাদের ঘরে ঘরে। আমাদের হৃদয়ে হৃদয়ে প্রজ্জ্বলিত তাওহিদের যে নিভূ নিভূ বহ্নিশিখা, এর পেছনে রয়েছে এমনই ত্যাগ এবং কুরবানির অসংখ্য নজরানা। আমরা যদি এই দ্বীনের প্রতি একটু আন্তরিক হতাম! দ্বীনের হুকুম আহকামগুলোর প্রতি সামান্যতম দরদ এবং দায়বদ্ধতা রাখতাম! এগুলো মেনে চলার চেষ্টা করতাম আামাদের বাস্তব জীবনে! আজ আমলহীনতার কারনেই আমাদের উপরে এত খবরদারি! বিশ্বময় মুসলিমদের অধ:পতনের মূল কারন, আমাদের মধ্যে দ্বীনের জজবা নেই! দ্বীনের প্রতি কোনো দরদ নেই! মায়া-মমতা-মহব্বত নেই! যদি থাকতো পৃথিবীটা আরও সুন্দর হতো! অন্যায়-অপরাধ-অবিচারের মাত্রা জ্যামিতিক হারে বৃদ্ধি পেতে পারতো না!

আল্লাহ পাক আমাদের ক্ষমা করুন। সাহাবায়ে কেরামের মহান জীবনের আলোকচ্ছটা থেকে কিছুটা হলেও আহরণ করার তাওফিক আমাদেরকে প্রদান করুন।
সর্বশেষ এডিট : ২৬ শে নভেম্বর, ২০২০ দুপুর ১২:০৯
৮টি মন্তব্য ৮টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

একটি ছবি ব্লগ ও ছবির মতো সুন্দর চট্টগ্রাম।

লিখেছেন মোহাম্মদ গোফরান, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ৮:৩৮


এটি উন্নত বিশ্বের কোন দেশ বা কোন বিদেশী মেয়ের ছবি নয় - ছবিতে চট্টগ্রামের কাপ্তাই সংলগ্ন রাঙামাটির পাহাড়ি প্রকৃতির একটি ছবি।

ব্লগার চাঁদগাজী আমাকে মাঝে মাঝে বলেন চট্টগ্রাম ও... ...বাকিটুকু পড়ুন

মেহেদী নামের এই ছেলেটিকে কি আমরা সহযোগীতা করতে পারি?

লিখেছেন ইফতেখার ভূইয়া, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১০:০৪


আজ সন্ধ্যায় ইফতার শেষ করে অফিসের কাজ নিয়ে বসেছি। হঠাৎ করেই গিন্নি আমার রুমে এসে একটি ভিডিও দেখালো। খুলনার একটি পরিবার, ভ্যান চালক বাবা তার সন্তানের চিকিৎসা করাতে গিয়ে হিমশিম... ...বাকিটুকু পড়ুন

দ্য অরিজিনস অফ পলিটিক্যাল জোকস

লিখেছেন শেরজা তপন, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১১:১৯


রাজনৈতিক আলোচনা - এমন কিছু যা অনেকেই আন্তরিকভাবে ঘৃণা করেন বা এবং কিছু মানুষ এই ব্যাপারে একেবারেই উদাসীন। ধর্ম, যৌন, পড়াশুনা, যুদ্ধ, রোগ বালাই, বাজার দর থেকে... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। ভালোবাসা নয় খাবার চাই ------

লিখেছেন শাহ আজিজ, ২৯ শে মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১:০৬


ভালোবাসা নয় স্নেহ নয় আদর নয় একটু খাবার চাই । এত ক্ষুধা পেটে যে কাঁদতেও কষ্ট হচ্ছে , ইফতারিতে যে খাবার ফেলে দেবে তাই ই দাও , ওতেই হবে... ...বাকিটুকু পড়ুন

জাতীয় ইউনিভার্সিটি শেষ করার পর, ৮০ ভাগই চাকুরী পায় না।

লিখেছেন সোনাগাজী, ২৯ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৪:৫৭



জাতীয় ইউনিভার্সিটি থেকে পড়ালেখা শেষ করে, ২/৩ বছর গড়াগড়ি দিয়ে শতকরা ২০/৩০ ভাগ চাকুরী পেয়ে থাকেন; এরা পরিচিত লোকদের মাধ্যমে কিংবা ঘুষ দিয়ে চাকুরী পেয়ে থাকেন। এই... ...বাকিটুকু পড়ুন

×