somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

পোস্টটি যিনি লিখেছেন

অভ্র তুষার
মনটা নাকি একদমই কথা শুনতে চায় না,তবে নিজে প্রচুর কথা বলতে চায়।আর সেসব কথাই রক্ত হয়ে বের হত আগে কলম ফুঁড়ে।এখন নাহয় আঙুলের ডগার কুচকাওয়াজে কীবোর্ডে উঠুক মনের ধূলিঝড়,ক্ষতি কী?nnলেখালেখিটা তাই এখন একটা ভাইরাসের মতন হয়ে গেছে।সরল মানুষের মতন তাই মনের কথা শুনি

প্রতীচ্যের ‘ফিনিক্স’ Vs প্রাচ্যের ‘কাকনুস’

২১ শে জুলাই, ২০১৭ রাত ১০:৫২
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


যারা মাইথোলজি ভালবাসেন,বিশ্বের পৌরাণিক কাহিনীগুলো যাদের নখদর্পণে-তারা অবাক হয়ে লক্ষ্য করেছেন নিশ্চই যে পৃথিবীর পূর্বের কোনে দেশের পৌরাণিক কাহিনীর সাথে হয়ত যোজন যোজন দূরের পশ্চিমের কোনো দেশের পৌরাণিক কাহিনীর অদ্ভুত মিল খুঁজে পাওয়া যায়।অথচ যে সময়ের কথা বলা হচ্ছে,সেই হাজার হাজার বছর আগে না ছিল ইন্টারনেট,না ছিল উন্নত যোগাযোগ ব্যবস্থা।তাহলে কেন এমন অদ্ভুত মিল পাওয়া যায় ভেবে দেখেছেন কখনো? যথার্থ উত্তর হয়ত আমরা দিতে পারব না,তবে এ সম্পর্কে ধারণা করতে ক্ষতি নেই নিশ্চই? আসুন তবে আজ আমরা এমনই এক পৌরাণিক পাখি সম্পর্কে জানার চেষ্টা করি যার কথা প্রতীচ্য এবং প্রাচ্যের নানা পুরাণে,নানা ভাষায় বার বার ফিরে এসেছে।যে অদ্ভুত পাখি তার নানা বৈশিষ্ট্যের কারণে জায়গা করে নিয়েছে পৃথিবীর নানা পুরাণে,লৌকিক কাহিনীতে -হয়ত ভৌগলিক এবং সংস্কৃতিগত কারণে সামান্য ভিন্ন রূপে,ভিন্ন নামে।

প্রতীচ্য পুরাণের ‘ফিনিক্স’ পাখির কথা তো সবাই জানেন নিশ্চই? ‘প্রতীচ্য’ বলতে সাধারণত পশ্চিমা দেশগুলোকে নির্দেশ করা হয়।আর আমাদের এশিয়া তথা ভারতীয় উপ-মহাদেশ ও তার আশেপাশের অঞ্চল ‘প্রাচ্য’ হিসেবে পরিচিত।আর জেনে না থাকলে,আসুন স্বল্প পরিসরে জেনে নেয়া যাক পৃথিবী বিখ্যাত এই পৌরাণিক পাখিটির কথা।


#ফিনিক্সঃ ফিনিসীয় পুরাণ,চাইনিজ পুরাণ, গ্রীক পুরাণ এমনকি মিসরীয় পুরাণেও এই ‘অগ্নিপাখি’র কথা পাওয়া যায়। কথিত আছে যে এই জাতিস্মর ফিনিক্স তার জীবদ্দশায় সযতনে তার বাসা বানায় এবং যমদূত আসার ঠিক পূর্বেই নিজের বাসায় নিজেই আগুণ জ্বালিয়ে দগ্ধিভূত হয়।কিন্তু এখানেই শেষ নয়,ফিনিক্স এর পড়ে থাকা ভস্ম(ছাই) থেকেই আবার পুনর্জীবন লাভ করে ফিনিক্স এবং এই অবিরত চক্র, এভাবেই চলতে থাকে।

গ্রিক ভাষায় phoenix মানে ‘দি ব্রিলিয়ান্ট ওয়ান’ কিংবা পার্পল বা লাল এবং নীলের মিশ্রণে সৃষ্ট রং। প্রাচীন মিথ অনুসারে ওই আগুনরঙা ফিনিক্স পাখিটি নাকি হাজার বছর বেঁচে থাকত। তারপর জীবনের একেবারে শেষ প্রান্তে এসে পাখিটি দারুচিনি, গন্ধরস প্রভৃতি সুগন্ধী উদ্ভিদ দিয়ে তৈরি করত একটি নীড়, তারপর সে নীড়ে ধরিয়ে দিত আগুন। নীড়সহ ফিনিক্স পাখিটি পুড়ে ছাই হয়ে যেত। কিন্তু এখানেই সব শেষ নয়, কারণ ভস্মিভূত ছাই থেকে আবার জেগে উঠত আরেকটি অগ্নিবর্ণ ফিনিক্স পাখি। তারপর নতুন পাখিটি হেলিওপোলিস নামে প্রাচীন মিশরের একটি নগরে যেত সেখানকার সূর্য দেবতাকে শ্রদ্ধা জানাতে। এমন সব বিচিত্র স্বভাবের অধিকারী ছিল এই ফিনিক্স পাখি। প্রথম ফিনিক্স পাখির কল্পনা করেছিল ফিনিশিয় সভ্যতা। ফিনিশিয় (Phoenicia) সভ্যতা আর ফিনিক্স পাখির গ্রিক নামের মধ্যে একটি যোগসূত্র পাওয়া যায়। প্রাচীন মিশরে ফিনিক্স পাখিকে বলা হত বেনু বা বেন্নু।মিশরীয় ধর্মে এই বেনু পাখি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিল। আসলে বেনু হল এক ধরণের পার্পল হিরণ।



নীল নদের প্লাবনের সময় নীল রঙের সুন্দর এই পাখিটি আশ্রয় নেয় উঁচু জায়গায় । তখন মনে হয় পানিতে সূর্য ভাসছে। এই কারণে এ পাখির নাম হয়েছে ‘উদিত জন’ বা ‘দি অ্যাসেন্ডিং ওয়ান’ মানে, যা উঠছে, যা মনে করিয়ে দেয় সূর্য দেবতা ‘রা ’ কে। প্রাচীন মিশরে আত্মাকে বলা হত,‘বা। বেনু পাখিকে সূর্য দেবতা ‘রা ’ এর আত্মা মনে করা হত। এভাবেই পার্পল হিরণ পাখিটির নাম হয়, বেনু বা বেন্নু। হেলিওপোলিস মানে সূর্যের নগরী। এটি প্রাচীন মিশরে অবস্থিত ছিল। প্রাচীন হেলিওপোলিস নগরে অধিবাসীরা বেনু পাখি কে ভীষণ শ্রদ্ধা করত। ফিনিক্স দেখতে অপূর্ব সুন্দর। এর পালক ও লেজ সোনালি ও টকটকে লাল রঙের। কারণ, লাল রং সূর্যর প্রতীক। ফিনিক্স পুর্নজন্ম ও নিরাময়ের প্রতীক, প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের পর নতুন জীবনের দিকনির্দেশনা। ফিনিক্স পাখি শীতল কুয়ার ধারে বাস করত, সকালে আসত কুয়ার কাছে, স্নান করত, গাইত গান । এত সুন্দর পাখি আর এত সুন্দর তার কন্ঠস্বর যে সূর্যও নাকি সে গান শোনার জন্য থেমে যেত। পাখিটি কখনও আহত হলে নিজেই নাকি নিজেকে সারিয়ে তুলতে পারে। সূর্যর অস্ত যাওয়া ও উদয় হওয়া মানবজীবনের জীবন-মৃত্যুর রূপকও বটে। তবে জীবনদাতা সূর্য ও ফিনিক্স পাখি উভয়ই শান্তির প্রতীক।

এগুলো হয়ত আমরা সবাই জানি।তাই হয়ত যেটা জানিনা,সেটা নিয়েই কিছু বলা যেতে পারে এবার। মজার ব্যাপার হল, আমাদের প্রাচ্যের সাহিত্যেও কিন্তু অনুরূপ একটি পাখির কথা উল্লেখ করা হয়েছে বেশ আগেই। মধ্যযুগীয় প্রখ্যাত বাঙালি কবি ‘আলাওল’ এবং তাঁর বিখ্যাত কাব্য ‘পদ্মাবতী’র নাম আমরা জানি নিশ্চই। এই ‘পদ্মাবতী’ কাব্যেও বলা হয়েছে ‘কাকনুস’ নামক এক অবিনাশী পাখির কথা।আসুন তবে জেনে নেয়া যাক,এই অদ্ভুত পাখি ‘কাকনুস’ সম্পর্কে।


#কাকনুসঃ সারা পৃথিবী জুড়ে ‘ফিনিক্স’ কে সবাই যেমন চেনে,কাকনুস এর অতটা পরিচিতি নেই বলা চলে।কাকনুস এর কথা বেশি খুঁজে পাওয়া যায় প্রাচ্যের নানা ভাষার সাহিত্যে।আমাদের বাঙালি কবি আলাওল তার জীবদ্দশায় যে সাহিত্যকর্মগুলো রচনা করেছিলেন,তার অধিকাংশই ছিল ফার্সি ভাষার অনুবাদ সাহিত্য।পদ্মাবতী কাব্যে আলাওল বলেছিল ‘কাকনুস’ নামের এক অবিনাশী পাখির কথা।এছাড়াও ফার্সি ভাষার অন্যতম একজন প্রথিতযশা কবি ‘নিমা ইউশিজ’ তার ‘কাকনুস’ নামের কবিতায় দিয়ে গেছেন এই পাখিটির চমৎকার বর্ণনা।তুর্কি ভাষার সাহিত্যিক Beşir Ayvazoğlu তার ‘ The Last Song of Kuwun’ বইটির ‘ Sweet Last Song’-এ জানিয়েছেন এই জাতিস্মর পাখি কাকনুস এর কথা।আর আমাদের দেশের নাট্যাঙ্গনের নাট্যাচার্য ‘সেলিম আল দীন’ এর ‘কীর্তনখোলা’ নাটকে সাধারণ মানুষের মুখে যখন পাওয়া যায় রূপকথার পাখি হিসেবে ‘কাকনুস’ এর কথা ,তখন ধরে নেয়া যেতেই পারে যে, বাংলার মানুষও এমনই এক পাখির কথা জেনে এসেছে তার পূর্বপুরুষ এর কাছ থেকে।

কাকনুস সম্পর্কে যে বর্ণনা পাওয়া যায়,তা থেকে ধারণা করা যেতে পারে যে পাখিটির বাস ছিল বিস্তৃত ভারতবর্ষে।অদ্ভুত এই পাখিটির শক্ত বাঁকানো ঠোঁটে ছিল অসংখ্য ছিদ্র;ঠিক যেন একটা বাঁশির মতন।কাকনুস এর মৃত্যুর পূর্বে এই শত ছিদ্রের ঠোঁট থেকে নাকি নানা ধরণের চমৎকার সুর বের হত আর তাতে আশেপাশের পাখিরা জানতে পারত তার আসন্ন মৃত্যুর কথা এবং প্রকৃতির সাথে তারাও চুপ করে রইত সেই সময়।নিঃসঙ্গ পাখি কাকনুস যখন বুঝতে পারত তার মৃত্যুর বার্তা, তখন তার নিজের তৈরী বাসায় করত মৃত্যুর আয়োজন আর করুণ সুরে গাইত মৃত্যুর গান।এভাবে সে প্রকৃতি কে জানিয়ে দিত সৃষ্টি এবং ধ্বংসের অনিবার্য বার্তা।



কথিত আছে যে, এই পাখি তার জীবদ্দশায় খড়-কূটো সংগ্রহ করে অতি যত্নেই তার বাসা বাঁধতে থাকে। আর যখন তার এ কাজ পূর্ণ হয়,তখন নিজেই নিজের বাসায় আগুণ ধরিয়ে দিয়ে আত্মাহুতি দেয়।কাকনুস এর মৃত্যু সঙ্গীত আর সেই সাথে তার ডানার অবিরাম ঝাপটানিতে মৃত্যুদূত হয়ে আসা আগুণ ছড়িয়ে পড়ত বাসার সর্বত্র।আর তারপর কাকনুস এর হৃৎপিণ্ড থেকে গড়িয়ে পড়া ফোঁট ফোঁটা রক্ত,কাকনুসের দেহভস্মের সাথে মিশে জন্ম দিত নতুন এক কাকনুস এর। এভাবেই নিজের ছাই থেকে পুরনায় ‘কাকনুস’ ফিরে আসে পৃথিবীর বুকে।আর এভাবেই কাকনুসের জন্ম-মৃত্যুর অবিরাম চক্র চলতে থাকত যুগ যুগ ধরে। কি? মিল খুঁজে পাচ্ছেন কিছু ফিনিক্স এর সাথে?
তবে প্রতীচ্যের ‘ফিনিক্স’ যতটা বিখ্যাত, আমাদের প্রাচ্যের ‘কাকনুস’ ততটা বিখ্যাত না হলেও কাকনুস এর সাথে মানব জীবনের অনুষঙ্গটা কিন্তু সত্যিই চমৎকার! আমরা মানুষেরাও যেন ঠিক কাকনুসের মতই। যাপিত জীবন বলুন আর ডি,এন,এ তে দেয়া প্রবণতা- আজন্ম ভবিষ্যৎ এর জন্যে নির্মাণ করে চলি আমাদের বর্তমান কে।মারা যাব জেনেও আমরা এগুলো করি যেন ঠিক কাকনুস এর মতই। আর তারপর সময় এলে মৃত্যুকে বরণ করে নিয়ে নির্দ্বিধায় আগুণ জ্বালি জীবনের ঘরে।কিন্তু রেখে যাই নিজের রক্তে গড়া নিজেরই মূর্তি, আমাদের সন্তানের মাঝে।কাকনুসের মতই যেন এই আশা নিয়ে মরি যে আমি বেঁচে রব আজন্ম, পৃথিবীর কারো ধমনি তে বয়ে চলা আমার রক্তধারার মাঝে।



অনেক কথাই তো বলা হল,শেষ করব এবার।তবে তার আগে শুরুতে যে প্রশ্নের উত্তরটা আমরা খুঁজতে চেয়েছিলাম, সে সম্পর্কে কিছু সিদ্ধান্তে আসার চেষ্টা করি আমরা নাহয়।নিশ্চই বুঝতে পেরেছেন এতক্ষণে যে, ‘কাকনুস’ এবং ‘ফিনিক্স’ আসলে একই পাখি।তবে দেশ-কাল আর ভৌগলিক পার্থক্যের কারণে নামে এবং স্বভাবে সামান্য ভিন্নতা খুঁজে পাওয়া যেতে পারে। কিন্তু পৃথিবীর দুই প্রান্তের মানুষের পৌরাণিক কাহিনীতে এত মিল কিভাবে সম্ভব হয়েছিল সেই হাজার বছর আগে, যখন যোগাযোগ ব্যবস্থা এত উন্নত ছিল না?মানুষ কীভাবে জানতে পারল যোজন যোজন দূরের মানুষের কথা? তাই শুরুটা একটা প্রশ্ন দিয়ে যেমন করেছিলাম,শেষটাও একটা প্রশ্ন দিয়েই করতে চাই। তাহলে কি আমরা বলতে পারি যে সেই বহু হাজার বছর আগের মানুষগুলো আসলে একই আশ্রয়ে ,হাতে হাত ধরে বসবাস করত?আজ শুধু সময়ের পার্থক্য,ভৌগলিক পার্থক্য, হাজার বছর আগের চাহিদা পূরণ আর সভ্যতার বিকাশের জন্যেই একজনের গায়ের রঙ সাদা তো অপরজনের কালো,কিন্তু গোড়াটা আসলে সবারই বরাবরই একই ছিল, তথা চিরন্তন মানবতার? সিদ্ধান্তের ভার নাহয় পাঠকের উপরেই ছেড়ে দিলাম।

#তথ্যসূত্রঃ
1.http://iranstudyroom.blogspot.com/2012/01/blog-post_3622.html
2.https://tr.wikipedia.org/wiki/Kaknüs_kuşu
3.https://1000kitap.com/phoenix-kaknus–33876
4.http://yalicapkiniajans.blogspot.com/2013/10/kugununsonsarkisi-besirayvazoglu.html
5.http://www.beshto.com/questionid/17161
6.’কীর্তনখোলা’-সেলিম আল দীন
7.’পদ্মাবতী’-আলাওল

সর্বশেষ এডিট : ২১ শে জুলাই, ২০১৭ রাত ১০:৫৮
২টি মন্তব্য ২টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

আমাদের দাদার দাদা।

লিখেছেন নাহল তরকারি, ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৮:৫৫

বৃহস্পতিবার, ১৮ এপ্রিল ২০২৪, ৫ বৈশাখ ১৪৩১, ০৮ শাওয়াল ১৪৪৫ হিজরী।

আমার দাদার জন্মসাল আনুমানিক ১৯৫৮ সাল। যদি তার জন্মতারিখ ০১-০১-১৯৫৮ সাল হয় তাহলে আজ তার বয়স... ...বাকিটুকু পড়ুন

জেনে নিন আপনি স্বাভাবিক মানুষ নাকি সাইকো?

লিখেছেন মোহাম্মদ গোফরান, ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:১৮


আপনার কি কারো ভালো সহ্য হয়না? আপনার পোস্ট কেউ পড়েনা কিন্তু আরিফ আর হুসাইন এর পোস্ট সবাই পড়ে তাই বলে আরিফ ভাইকে হিংসা হয়?কেউ একজন মানুষকে হাসাতে পারে, মানুষ তাকে... ...বাকিটুকু পড়ুন

খুলনায় বসবাসরত কোন ব্লগার আছেন?

লিখেছেন ইফতেখার ভূইয়া, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ ভোর ৪:৩২

খুলনা প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় তথা কুয়েট-এ অধ্যয়নরত কিংবা ঐ এলাকায় বসবাসরত কোন ব্লগার কি সামুতে আছেন? একটি দরিদ্র পরিবারকে সহযোগীতার জন্য মূলত কিছু তথ্য প্রয়োজন।

পরিবারটির কর্তা ব্যক্তি পেশায় একজন ভ্যান চালক... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। মুক্তিযোদ্ধা

লিখেছেন শাহ আজিজ, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:২১



মুক্তিযুদ্ধের সঠিক তালিকা প্রণয়ন ও ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা প্রসঙ্গে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক বলেছেন, ‘দেশের প্রতিটি উপজেলা পর্যায়ে মুক্তিযোদ্ধা যাচাই বাছাই কমিটি রয়েছে। তারা স্থানীয়ভাবে যাচাই... ...বাকিটুকু পড়ুন

চুরি করাটা প্রফেসরদেরই ভালো মানায়

লিখেছেন হাসান মাহবুব, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:৫৩


অত্র অঞ্চলে প্রতিটা সিভিতে আপনারা একটা কথা লেখা দেখবেন, যে আবেদনকারী ব্যক্তির বিশেষ গুণ হলো “সততা ও কঠোর পরিশ্রম”। এর মানে তারা বুঝাতে চায় যে তারা টাকা পয়সা চুরি... ...বাকিটুকু পড়ুন

×