somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

প্রিয় ২৫টি সিনে মুহূর্ত

২৫ শে জুলাই, ২০১৬ বিকাল ৩:৫৭
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


এই লিস্টটি হয়তো বা খুব সমালোচক প্রশংসিত হবে না, অনেকেরই মনঃপুত হবে না। তা হতেই পারে। আমি শুধু সেই দৃশ্যগুলোই রেখেছি, যেগুলো বারবার দেখতে আমার ভালো লাগে। কথা কম দেখা বেশি। চলেন সোজা লিস্টে চলে যাই,

১। Baptism Scene (The godfather)
সর্বকালের সেরা মুভি হিসেবে অনেক জায়গাতেই পুজো-কপোলা জুটির দ্যা গডফাদারের নাম আসে। কেন আসে? তার ছোট্ট একটি উদাহরণ এই দৃশ্যটি। ব্যাপটিজম দৃশ্যের সাথে ফ্যামিলি বিজনেস সেটল করার দুর্দান্ত মন্টাজ। শুধু আমার না, অনেকেরই প্রিয়র লিস্টে থাকবে এটা। আসুন দেখে নেই আবার।
The Godfather: Baptism Scene
২। Say what again! (Pulp fiction)
টারান্টিনোর মুভিতে অপরাধ জগতের চরিত্র গুলো দুর্দান্ত গ্ল্যামারাস হয়ে ওঠে। তাদের কথাবার্তায় বেশির ভাগ সময়েই সাধারণ মানুষের মত খাবার-দাবার, মিউজিক, মুভি, এসব থাকে। তাই সহজেই একাত্ম হওয়া যায়। আর বিশেষ মুহূর্তে এমন অসাধারণ কিছু ডায়লগ থাকে, যার তুলনা মেলা ভার। এই সিনেমাটিতে জন ট্রাভোল্টা (ভিনসেন্ট) এবং স্যামুয়েল এল জ্যাকসন (জুলস) তাদের বসের কাছ থেকে মেরে দেয়া একটি ব্রিফকেস উদ্ধার করতে একটি ফ্ল্যাটে যায়। সেখানে সাধারণ কথোপকথনের মাঝে হঠাৎ স্যামুয়েল এল জ্যাকসন রুদ্রমূর্তিতে আবির্ভূত হয়। তারপর শুরু হ্য় আসল মজা! " Say 'what' again. Say 'what' again, I dare you, I double dare you motherfucker, say what one more Goddamn time! " এই সংলাপটি চলচ্চিত্রের ইতিহাসে চিরস্থায়ী জায়গা করে নেয়।
Say what again
৩। Classroom scenes (Amarcord)
ফেদেরিকো ফেলিনির ছবিগুলো সিম্বলিজম আর হিউমারের অসাধারণ নমুনা। তার আত্মজীবনীমূলক সিনেমা এ্যামারকর্ডের ক্লাসরুমের দৃশ্যগুলো অদ্ভুত এবং অফুরান হাসির উৎস।
Classroom scenes-Amarcord
৪। চিলেকোঠার চুম্বন (পরমা)
জীবনে কম সিনেমা দেখি নি। স্বাভাবিক ভাবেই প্রচুর যৌনদৃশ্য দেখা হয়ে গেছে। চুম্বন থেকে শুরু করে হার্ডকোর সেক্স সিন, কোনোটা দেখে সামান্যতেই উত্তেজিত হয়েছি, কোনোটা কিছুই মনে হয় নি। যৌন দৃশ্যে সবচেয়ে বেশি জরূরী চরিত্রদের সাইকোলজ্যিকাল ডেভেলপমেন্ট। অপর্না সেন যেমনটি দেখিয়েছেন "পরমা"তে। মধ্যবয়েসী এক গৃহিনী বাসায় আসা টগবগে যুবক অতিথির সাথে ছাদে এক বিকেলে কোন পরিস্থিতিতে চুম্বনে রত হলো? পরিস্থিতি তৈরি এবং চরিত্র চিত্রনে দৃশ্যটি হয়ে উঠেছে অসাধারণতম।
পরমার চুম্বন
৫। ভূতের রাজা দিলো বর (গুপী গাইন বাঘা বায়েন)
গুপী আর বাঘা নিজেদের গ্রাম থেকে বিতাড়িত হয়ে জঙ্গলে মঙ্গল খুঁজে পেলো। দেখা হয়ে গেলো ভূতের রাজার সাথে। পেলো নিজেদের ইচ্ছে অনুযায়ী তিনটি বর। ভূতের রাজার ডায়লগ টোন, তার বসার আসন, গুপী-বাঘার অভিনয়, সব মিলিয়ে সত্যজিত রায়ের একটি মাস্টারপিস!
ভূতের রাজা দিলো বর
৬। Rock battle against devil (Tenacious D in the pick of destiny)
এই দৃশ্যটা অনেকের কাছে তেমন ভালো নাও লাগতে পারে। তবে যদি রক মিউজিক এবং জ্যাক ব্ল্যাককে ভালোবেসে থাকেন, তাহলে এটি আপনার জন্যেই। জ্যাক ব্ল্যাক এবং কাইল গ্যাস একটি ম্যাজিকাল গিটার পিক খুঁজে বের করার অভিযানে নামে, যা পেলে অতি সাধারণ গিটারিস্টও অসাধারণ হয়ে ওঠে। সমস্যা হল, স্বয়ং শয়তানও একজন মেটালপ্রেমী! সেও ওটা চায়। বিভিন্ন ঘটনা পরিক্রমায় শয়তান এবং তারা একটি রক ব্যাটলে নামে। তারপর? কারা জিতবে?
Tenacious D and the Devil - Rock Off Battle
৭। The rewind scene (Funny games US version)
মাইকেল হ্যানিক ১৯৯৭ সালে অস্ট্রিয়ায় ফানি গেমস নামক একটি "এ্যান্টি হরর" মুভি তৈরি করেন, যা ২০০৭ সালে হলিউডে শট টু শট কপি করে পুনঃনির্মান করেন। মুভিটা কে এ্যান্টি হরর বলার কারণ হলো এটি সনাতন হরর মুভিকে তীব্র ভাবে বিদ্রুপ করে এমন একটি হরর এনভায়রনমেন্ট উপহার দিয়েছেন, যেখানে দর্শকের তুষ্টির জন্যে প্রচুর সেক্স, ভায়োলেন্স, হরর গ্ল্যামার, গোর ইত্যাদি নেই। খুবই ধীর এবং বোরিং পরিবেশে তৈরি। দুইজন সাইকো একটি ফ্যামিলিকে অবরুদ্ধ করে টর্চার করে যাদের অস্ত্র বলতে ছিলো কেবল একটি গলফ ক্লাব। মুভির এক পর্যায়ে নাওমি ওয়াটস একজন সাইকো কে গুলি করে মারে। কিন্তু এত তাড়াতাড়ি মারলে মুভি চলবে কীভাবে! তাই সাইকোদের একজন সিনটাকে রিওয়াইন্ড করে পেছনে ফিরে গিয়ে দৃশ্যটা পাল্টে দেয়। এনজয়!
The rewind scene
৮। The escape scene (The Shawshank Redemption)
বেশি কিছু বললে স্পয়লার হয়ে যাবে। তাই আর কিছু বলে মজাটা নষ্ট করে দিতে চাই না। শুধু বলি, টিম রবিন্স যখন বৃষ্টির মধ্যে নিজেকে সঁপে দিলো, এটার মত মুক্ত আনন্দের দৃশ্য খুব দেখেছি।
The escape scene
৯। Elevator scene (True romance)
ট্রু রোমান্স মুভিটা নানারকম মজায় ভরা। বেশ কটি দৃশ্য আছে উল্লেখ করার মত। তার মধ্য থেকে আমি এলিভেটরের দৃশ্যটি বেছে নিলাম। নায়ক, নায়িকা এবং তাদের এক বন্ধু এক ব্রিফকেস ভরা হেরোইন নিয়ে একজন চিত্র পরিচালকের কাছে যাচ্ছিলো। সাথে মিডলম্যান হিসেবে একজন অভিনেতা। হঠাৎ করে নায়ক মহাশয় অভিনেতাটিকে সন্দেহ করে বসলেন। তারপর?
True Romance ( Elevator Scene)
১০। Run forrest, run!(Forrest gump)
এটা নিয়ে কী আর বলবো! জন্ম থেকে পায়ের সমস্যায় ভোগা বোকা ফরেস্ট প্রায়ই বুলিইংয়ের শিকার হতো। একবার এমন একটা সময়ে তার প্রাণের বন্ধু জেনি ফরেস্টকে চিৎকার করে বললো, "রান ফরেস্ট, রান!"। সিনেমা ইতিহাসের অন্যতম সেরা দৌড় নি:সন্দেহে।
Run, Forrest run!
১১। The masquerade scene (Eyes wide shut)
স্ট্যানলি কুবরিকের সর্বশেষ চলচ্চিত্র আইজ ওয়াইড শাট। স্ত্রী এ্যালিস চিট করার পর উইলিয়াম জড়িয়ে পড়ে এক রহস্যময় এবং মায়াবী যৌন জলসায়। গভীর রাতে সে কোথায় যায়? মুখোশ পরা ওরা কারা?
The masquerade scene
১২। Choose life(Trainspotting)
একটা ছবির এর চেয়ে ভালো সূচনা আর হতে পারে না। রক ড্রামস, দৌড়, সাথে দুর্দান্ত ডায়ালগ থ্রোয়িং! স্কটল্যান্ডের ড্রাগ এ্যাডিক্টেডদের একদম ভেতরের কথা গুলো তুলে ধরেছেন ড্যানি বয়েল। মাস্ট সি।
Choose life
১৩। Final fight (Green street hooligans)
ইংল্যান্ডের ফুটবল দুর্বৃত্তদের নিয়ে সিনেমা। হুলিগানদের জীবন এবং প্যাশনের অনন্য দৃশ্যায়ন। এই মুভিটা দেখার পর থেকে ওয়েস্ট হ্যাম ফুটবল ক্লাবের প্রতি একটা দুর্বলতা কাজ করে। দুই পক্ষের মারামারি, অসাধারণ সুন্দর সাউন্ডট্র্যাক এবং প্যাশন। ফুটবলপ্রেমীদের কাঁদাতে পারে।
Final fight
১৪। The dream sequence (Rosmarys baby)
রোজমেরি তার অদ্ভুত প্রতিবেশীদের বাসা থেকে খেয়ে এসে বিছানায় এলিয়ে পড়লো। তারপর যে কী হলো! স্বপ্ন, বিভ্রম, নাকি হ্যালুসিনেশন? অদ্ভুত মিস্ট্রিয়াস এবং হরিফাইং একটি দৃশ্য।
(ইউ টিউব লিংক পাচ্ছি না :( )
১৫। The sea beach scene (La dolce vita)
ফেদেরিকো ফেলেনির আরেকটি অসাধারণ কাজ। উচ্চবিত্ত বুর্জোয়া মানব-মানবী গন সারারাত অর্থহীন ভোগ বিলাসে মত্ত থেকে সকালে সমুদ্র তীরে যায়। সেখানে বিরুদ্ধ বাতাসে দাঁড়িয়ে থাকে এক সরলা কিশোরী। তার কথা ওরা শুনতে পারে না। বাতাস উড়িয়ে নিয়ে যায়।
Sea beach scene
১৬। Reveal scene (Tootsie)
কিচ্ছু বলবো না। ভয়াবহ মজার দৃশ্য। অবশ্য প্রথম থেকে না দেখলে বোঝা যাবে না। লিংক দেয়া থেকে বিরত থাকলাম। যারা মুভিটা দেখেন নি, তারা প্লিজ দেখবেন না। যারা দেখেছেন আবার দেখে নিন!
১৭। The newsroom scene (Bruce almighty)
ব্রুস (জিম ক্যারি) ঐশ্বরিক ক্ষমতা পাওয়ার পর যার কাছ থেকে নিজের জব পজিশন হারিয়েছিলো, তাকে কীভাবে পর্যুদস্ত করে দেখে নিন! হাসি গ্যারান্টেড।
The newsroom scene
১৮। Ending (The usual suspects)
অন্যতম সেরা শেষ দৃশ্য। লিংক দিলাম না। কিছু বলবোও না। সেটা ঠিক হবে না।
১৯। Ending(Requiem for a dream)
চারটি জীবন। ড্রাগস। পারভার্শন। অসুস্থতা। নির্যাতন। ওফ অসহ্য! এর চেয়ে ডিপ্রেসিং দৃশ্য খুব কমই দেখেছি।
End of Requiem for a Dream
২০। তুমি আমার হৃদয়টাকে কী করেছো দেখতে চাও (নিঃস্বার্থ ভালোবাসা)
অনন্ত জলিলের সেই গ্রাউন্ডব্রেকিং দৃশ্য! বুক থেকে হৃদয় বের করে বর্ষা (মেঘলা)কে দেখিয়ে বর্ণনা করে, কইভাবে নানারকম গোলাগুলি মারামারিতে তার হার্ট আক্রান্ত হয়েছে। বলতে পারেন এতসব বিখ্যাত দৃশ্যের ভীড়ে এটা কেন? আমি কিন্তু ফাজলামি করছি না। এটা দিচ্ছি, কারণ বিটকেলে মজা পাই দেখে। ইট ইজ সো ফাকিং ব্যাড দ্যাট ইট ইজ গ্রেইট!
What is love?
২১। You talking to me? (Taxi driver)
নিঃসঙ্গতায় আক্রান্ত এক ইনসমনিয়াক ট্যাক্সি ড্রাইভারের আত্মানুসন্ধান। নিজের সাথে কথোপকথন। নানারকম অঙ্গ ভঙ্গি। হুমকি। প্রশ্ন। স্করসিসের মাস্টারপিস।
You talking to me?
২২।The wrong idea (My cousin vinny)
বিল এবং স্ট্যান দুই নাইভ তরুণ। তারা ছোট্ট একটি অপরাধ করে ফেলে। সুপারশপ থেকে দাম না দিয়ে একটি টুনা মাছের কৌটো নিয়ে যায়। ঘটনাক্রমে সেই সুপারশপের মালিককে কে বা কারা যেন গুলি করে মেরে যায়। পুলিশ তাদেরকে ধরে, আর তারা ভাবে যে টুনা মাছ চুরির জন্যে শাস্তি পেতে যাচ্ছে। অবশেষে জায়গা হয় জেলখানায়। তারা ভাবে যে জেলখানার কামরায় ষণ্ডা-গুণ্ডা টাইপের মাচো কয়েদীরা এসে তাদেরকে এ্যাসফাক করবে। এদিকে বিলের কাজিন ভিনি তাদের মামলাটি লড়ার জন্যে চলে আসে। স্ট্যান ভাবে যে ভদ্রলোক 'ঐ' কাজ করার জন্যে এসেছে। ফলাফল? একটা দুর্দান্ত মজার কথোপকথন।
The wrong idea
২৩। Show me all the blue prints (The aviator)
হাওয়ার্ড হিউজেস একজন উদ্যোক্তা, চিত্র পরিচালক, পাইলট ইত্যাদি। তার অতি সফল জীবনের আড়ালে রয়েছে ভয়াবহ মানসিক সমস্যা। সে ওসিডিতে আক্রান্ত। একবার কোন শব্দ বা বাক্য মাথায় এলে সে তা মাথা থেকে ঝেড়ে ফেলতে পারে না। সে তার একজন কর্মচারীর কাছ থেকে প্রজেক্টের ব্লু প্রিন্ট দেখতে গিয়ে কী অবস্থায় পড়েছিলো জানেন? সাবধান, এই দৃশ্যটি যেন আবার আপনার ভেতর গেঁথে না যায়, তাহলেই বিপদ!
Show me all the blue prints
২৪। স্বপ্নদৃশ্য (নায়ক)
সত্যজিত রায়ের আরেকটি অসাধারণ দৃশ্য। একজন চিত্রনায়কের মনের গহীন ভাবনা গুলোর অবচেতন কায়া। মারাত্মক!
স্বপ্নদৃশ্য

এবং সবশেষে...

২৫। আমার প্রোফাইল পিকচারের ভদ্রলোক টিকে চিনতে পারছেন? এটা হচ্ছে এ্যালেক্স। দুষ্টু, মিষ্টি, শয়তান, শিকার, শিকারী, ধর্ষক, হত্যাকারী, প্রবঞ্চক, অসহায়, বঞ্চিত, কুণ্ঠিত, অপরাজেয় এক মহাকাব্যিক চরিত্র। A clockwork orange সিনেমায় স্ট্যানলি কুবরিক যা করে দেখিয়েছেন তা আর কেউ কখনও দেখাতে পারে নি, পারবেও না। আমি গভীর ভাবে এই মুভি দ্বারা অবসেসড আছি, থাকবো। এই সিনেমার কোন একটি বিশেষ দৃশ্য বের করা অসম্ভব, তাই পুরো সিনেমাটিই লিস্টে থাকলো। খুঁজে বের করে দেখে নিন!

বিদায়।

সর্বশেষ এডিট : ২৫ শে জুলাই, ২০১৬ বিকাল ৫:২২
৪৮টি মন্তব্য ৪৮টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

বাংলাদেশের লোকসংস্কৃতিঃ ব্যাঙের বিয়েতে নামবে বৃষ্টি ...

লিখেছেন অপু তানভীর, ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:০০



অনেক দিন আগে একটা গল্প পড়েছিলাম। গল্পটা ছিল অনেক এই রকম যে চারিদিকে প্রচন্ড গরম। বৃষ্টির নাম নিশানা নেই। ফসলের মাঠ পানি নেই খাল বিল শুকিয়ে যাচ্ছে। এমন... ...বাকিটুকু পড়ুন

বাংলাদেশি ভাবনা ও একটা সত্য ঘটনা

লিখেছেন প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন, ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১০:১৭


আমার জীবনের একাংশ জুড়ে আছে; আমি চলচ্চিত্রাভিনেতা। বাংলাদেশেই প্রায় ৩০০-র মত ছবিতে অভিনয় করেছি। আমি খুব বেছে বেছে ভাল গল্পের ভাল ছবিতে কাজ করার চেষ্টা করতাম। বাংলাদেশের প্রায়... ...বাকিটুকু পড়ুন

বাকি চাহিয়া লজ্জা দিবেন না ********************

লিখেছেন মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন, ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১০:৩৫

যখন প্রথম পড়তে শিখেছি তখন যেখানেই কোন লেখা পেতাম পড়ার চেষ্টা করতাম। সেই সময় দোকানে কোন কিছু কিনতে গেলে সেই দোকানের লেখাগুলো মনোযোগ দিয়ে পড়তাম। সচরাচর দোকানে যে তিনটি বাক্য... ...বাকিটুকু পড়ুন

=এই গরমে সবুজে রাখুন চোখ=

লিখেছেন কাজী ফাতেমা ছবি, ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:২১

০১।



চোখ তোমার জ্বলে যায় রোদের আগুনে?
তুমি চোখ রাখো সবুজে এবেলা
আমায় নিয়ে ঘুরে আসো সবুজ অরণ্যে, সবুজ মাঠে;
না বলো না আজ, ফিরিয়ো না মুখ উল্টো।
====================================
এই গরমে একটু সবুজ ছবি দেয়ার চেষ্টা... ...বাকিটুকু পড়ুন

কুড়ি শব্দের গল্প

লিখেছেন করুণাধারা, ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৯:১৭



জলে ভাসা পদ্ম আমি
কোরা বাংলায় ঘোষণা দিলাম, "বিদায় সামু" !
কিন্তু সামু সিগারেটের নেশার মতো, ছাড়া যায় না! আমি কি সত্যি যাবো? নো... নেভার!

সানমুন
চিলেকোঠার জানালায় পূর্ণিমার চাঁদ। ঘুমন্ত... ...বাকিটুকু পড়ুন

×