somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

অনলাইন গণমাধ্যম পরিচলালনা নীতিমালা ২০১২: খরার দেশে বর্গীর অত্যাচার

১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:১৬
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

অনলাইন গণমাধ্যম “সম্প্রচার, প্রকাশনা, প্রদর্শন ও পরিচালনায় কোন বিধি বিধান বিদ্যমান নাই এবং এ সম্পর্কিত একটি নীতিমালা প্রণয়ন করা জরুরী।“
কি জানি! এইটা জরুরী ছিল তা তো জানতাম না, তবে সেটা কার জন্য, সরকারের নাকি গণমাধ্যমের জন্য? নীতিমালা তৈরী করতে গিয়ে ‘গলার কাটা’ তৈরী করে ফেলেছেন নীতিমালা প্রস্ততকারকরা, এখানে নীতি’র চেয়ে আইনের হাইকোর্ট বেশি দেখানো হয়েছে। সরকার জানে না যে এই নীতিমালা কোনোমতেই বাস্তবায়ন সম্ভব নয়, তবু ধরে নিই যদি বাস্তবায়ন হয় তবে বাংলাদেশে অনলাইন গণমাধ্যম বলে কিছু থাকবে না।
আগাগোড়াই বিরক্তি সৃষ্টিকারক ও একই সাথে ব্যাপক হাস্যরসের ব্যবস্থা রয়েছে নীতিমালাটিতে। নীতিমালার সবচে’ গুরুত্বপূর্ণ দিকটি হল এর লাইসেন্স ফি, নবায়ন ফি ইত্যাদী।
উল্লেখ্য পৃন্ট গণমাধ্যমের জন্যেও এখন পর্যন্ত কোনো সরকারী নীতিমালা নেই, বাংলাদেশে সংবাদপত্র মূদ্রণ/ প্রকাশনার ক্ষেত্রে প্রেস কাউন্সিল প্রবর্তিত আচরণবিধি ছাড়া এপর্যন্ত কোনো পৃথক ও সুনির্দিষ্ট নীতিমালা প্রণয়ন করা হয় নি। এই আচরণ বিধির নীতিমালার মধ্যেই রয়েছে সংবাদপত্রের নীতিমালার বিষয়টি। এটি প্রেস কাউন্সিল এ্যাক্ট ১৯৭৪-এর ১১ (বি) ধারা প্রণীত। ২০০২ সালে যা সংশোধিত। সূত্র: নিরীক্ষা, বাংলাদেশ প্রেস ইনস্টিটিউটের গণমাধ্যম সাময়িকী, জুলাই-সেপ্টেম্বর, ২০১০, ১৮৮ তম সংখ্যা

৫ লাখ টাকা কেন দেব, সরকার আমাদের কি দিয়েছে?
লাইসেন্স নিতে ৫ লাখ টাকা দিতে হবে, ২ লাখ দিতে হবে জামানত, ৫ লাখ টাকা ব্যাংকে ডিপোজিট রাখতে হবে, ৫ হাজার টাকা দিয়ে আবেদন ফরম নিতে হবে!
যেখানে পৃন্ট পত্রিকা বের করতে লাইসেন্স ফি দিতে হয় না সেখানে পৃন্ট পত্রিকার জন্য ৫ লাখ টাকা লাইসেন্স ফি, সম্ভবত নীতিমালা লেখকরা এটাকে টিভি বা তার চেয়ে ব্যয়বহুল বা আরও জটিল কোনো গণমাধ্যম মনে করেছেন। আসলে অনলাইন গণমাধ্যম সম্পর্কে তাদের কোনো ধারণাই নেই, নীতিমালার কোথাও অনলাইন গণমাধ্যমকে সঙ্গায়িত করা হয় নি, তারা জানেনই না এটা কি!

অনলাইন গণমাধ্যমের জন্য সরকারের কোনো অবদান নেই, আছে যা তা হল শুধু বাধা। দেখে নিই সরকার আমাদের কি দিয়েছে:
ভর্তুকি বিহীন:
এই খাতে সরকারের কোনো আর্থিক প্রণোদনা নেই। পৃন্ট পত্রিকা যার লাইসেন্স বা নবায়ন বা এই জাতীয় কোনো খরচ নেই সেই পত্রিকাগুলো প্রতিবছর কাগজে বিশাল পরিমাণ ভর্তুকি পেয়ে কম দামে কাগজ কিনে ব্যবসা চালাচ্ছে। তার বিপরীতে অনলাইন গণমাধ্যম কোনো ভর্তুকি চায় না। অনলাইন মাধ্যমগুলো কাগজের মতো কোনো দৃশমান সম্পদ খরচ করে না।
অনলাইন লেনদেন পদ্ধতি:
দীর্ঘদিনের দাবীর পরও সরকার আজও অনলাইনে লেনদেনর জন্য বিশ্বে প্রচলিত কোনো সহজ পদ্ধতি জনগনের হাতে তুলে দেয় নি। হোস্টিং ও ডোমেইনের দাম পরিশোধ করার জন্য বিদেশে থাকা বন্ধুদের সহায়তা নিতে হয়, বা বেশি খরচ করে ক্রেডিট কার্ডে দাম দিতে হয়। ফৃল্যান্সাররা কাজ করে বিদেশ থেকে টাকা আনতে ভোগান্তি পোহান।
বিজ্ঞাপন বিহীন:
দেশের বৃহত্তর জনগোষ্ঠী এখনো অনলাইনের সাথে পরিচিত নয়। তাই অনলাইন পত্রিকাগুলো জন্মকাল থেকে বিজ্ঞাপনের জন্য সংগ্রাম করে চলেছে। যা পাওয়া যায় তা দিয়ে ডোমেইন হোস্টিঙের দামও উঠে না। অনলাইনে সরকার এখনো বিজ্ঞাপন দেয় না, উপরন্তু সরকার বিজ্ঞাপন ফৃ দেবার জমিদারী আবদার করে বসেছে।
উচ্চ ইন্টারনেট খরচ ও নিম্ন গতি:
ইন্টারনেট হল অনলাইনের প্রধান কাঁচামাল। এতো বছরেও এটা সরকার সাধারণ মানুষের হাতের নাগালে এনে দিতে পারল না। শহরে যারা উচ্চ মূল্যে ব্রডব্যান্ড বা ওয়াইম্যাক্স ব্যবহার করতে পারছেন তারা কিছুটা ভাল গতিতে সচ্ছন্দে ইন্টারনেট ব্যবহার করতে পারছেন। গ্রাম এলাকায় এটি এখনো দুষ্প্রাপ্য। মোবাইল ফোন কোম্পানিগুলো যে ইন্টারনেট সেবা দিচ্ছে তা অন্ধকারে মুচকি হাসির মতো!
আমরা ওয়েবপেজর ঠিকানায় ক্লিক করে অন্তহীন প্রতিক্ষায় বসে থাকি আর অপরদিকে সরকারের কাছে ব্যান্ডউইথ অব্যবহৃত থাকছে, না খেয়ে জমানো ‘উদ্বৃত্ত ব্যান্ডউইথ’ বিদেশে বিক্রির হাস্যকর ইচ্ছা প্রাকাশ করতে দেখা গেছে সরকারকে।
অপ্রতুল বিদ্যুৎ সরবরাহ:
সরকার যতই গলা ফাটাক না যে বিদ্যুৎ উৎপাদন বেড়েছে, কিন্তু তা প্রয়োজনের তুলনায় কিছুই না। লোডশেডিং পরিস্থিতির এখনো উল্লেখযোগ্য উন্নতি হয় নি। আর বিদ্যুতের সরবরাহ ছাড়া এই মাধ্যম অসহায়।
বাংলাদেশের সমকাতারের দেশগুলোর তুলনায় সরকার গত কয়েক দশকে আমাদের কিছুই দেয় নি, এই সেক্টরের যেটুকো অর্জন তা সম্পূর্ণ বেসরকারী প্রচেষ্টায়, ঘরের খেয় বনের মোষ তাড়ানো নাছোরবান্দা কিছু তরুন-যুবকের। যে সেক্টরটি এখনো শিশু পর্যায়ে, ধীরে ধীরে উঠে দাড়ানোর চেষ্টা করছে, যার আর্থিক কোনো অর্জনই নেই তার গলা চেপে টাকা বের করার আইন স্পষ্টতই একে হত্যা করাই লক্ষ্যে। আপনি যে সন্তানকে ভাত দেন না তাকে শাসনও করতে পারেন না।

অলাভজনক মাধ্যম:
অনলাইন গণমাধ্যম এখনো টাকা কামানোর মেশিন হয়ে উঠতে পারে নি, কোন সদূর ভবিষ্যতে পারবে তা অনিশ্চিৎ। বাংলাদেশের কোনো অনলাইন গণমাধ্যম এখনো লাভের মুখ দেখে নি। দুই/ চারটা অনলাইন পত্রিকা বড় কোনো বাণিজ্যক প্রতিষ্ঠানের প্রচার ও প্রভাব সৃষ্টির মাধ্যম হিসেবে চালু হয়েছে, সেগুলোর লাভের মুখ দেখা খুব প্রয়োজনীয় নয়। বাকিগুলোও অলাভজনকভাবে কিছু উদ্দেশ্য নিয়ে, বেশিরভাগ স্থানীয়ভাবে চলছে, নিজের জেলা বা উপজেলাকে তুলে ধরার জন্য, যার মাধ্যমে বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ছড়িয়ে থাকা বাংলাদেশীরা উপকৃত হচ্ছেন।
অনলাইন মাধ্যমগুলোর লাভ তো দূরে থাক খরচের ১০% ও উঠে না, এরা কিভাবে ৭,০০,০০০ টাকা সরকার কে দিবে, কেন দিবে?

নীতিমালার অন্যান্য কিছু দিক:
২ (খ) প্রয়োজনীয় তথ্যাবলী (অফিস অবকাঠামো, মোট জনবল ও নির্ধারিত ব্যাংক ব্যালেন্স, শিক্ষাগত যোগ্যতার সনদপত্র, সাংবাদিকতায় অভিজ্ঞতার সনদপত্র)সহ যথাযথ কর্তৃপক্ষের মাধ্যমে আবেদন করতে হবে।
এসব তথ্য সরকার কে দেব কেন, আমাদের খরচ কি তথ্য মন্ত্রণালয় চালাবে?
৪ (ঘ) আবেদনকারী কোম্পানীকে অবশ্যই কোম্পানী আইন ১৯৯৪ এর আওতায় নিবন্ধিত হতে হবে।
এর চেয়ে বোকা আইন আর কি হতে পারে। অনলাইন পত্রিকার জন্য কোম্পানী আইনে নিবন্ধনের যৌক্তিকতা কতটুকো, বাংলাদেশের কয়টা পৃন্ট পত্রিকার মালাকানা কোম্পানীর হাতে? বাংলাদেশর মিডিয়া কি তাহলে পুরোপুরি কর্পোরেট মিডিয়ায় পরিণত হবে?
১১ (ঝ) সকল অনলাইন গণমাধ্যম বাংলাদেশে স্থাপিত সার্ভারে হোস্টিং করতে হবে। ডিএন এস আই (ডোমেইন নেইম সার্ভার ইন্টারনেট প্রটোকল) সম্পর্কে তথ্য মন্ত্রণালয় অবহিত থাকতে হবে।
বাংলাদেশের সার্ভারে হোস্ট করা থাকলে কি সুবিধা হবে? বাংলাদেশে হোস্টিং খরচ হোস্টগ্যাটর বা অন্যন্য জনপ্রিয় হোস্টিং প্রোভাইডারের চেয়ে ২০-৩০ গুন বেশি, এই অতিরিক্ত ভর্তুকিটা কি সরকার দেবে? তাছাড়া দেশের হোস্টিংগুলোর মান যাচ্ছেতাই মানের, নিম্নগতির ও অপেক্ষাকৃত কম নিরাপদ।
১১ (ঞ) অনলাইন গণমাধ্যমের অন্য কোন দেশি বা বিদেশী গণমাধ্যম লিংক করা যাবে না।
সংবাদের অথেনসিটি প্রমাণের জন্য এটি জরুরী, তথ্যের অবাধ প্রবাহ ও মানুষের কাছে জ্ঞান ছড়িয়ে দেবার জন্য সারাবিশ্বের প্রচলিত একটি পদ্ধতি। এটি কেন দেয়া যাবে না তা কি ব্যাক্ষা করতে পারবেন তথ্য মন্ত্রণালয়?
১২ (ক) সম্প্রচারিত বিষয়সমূহের রেকর্ড (কনটেন্ট) ৯০ (নব্বই) দিন পর্যন্ত সংরক্ষণ করতে হবে
সরকার বোধহয় জানে না অনলাইন গণমাধ্যমগুলো বছরের পর বছর কন্টেন্ট প্রকাশিত রাখে।
১৩ (ঘ) সংবাদ প্রচারের ক্ষেত্রে সরকারের নীতিমালা প্রতিফলনসহ বিনামূল্যে সরকারি প্রেস নোট, বিজ্ঞপ্তি ইত্যাদি অন্তর্ভুক্ত করতে হবে।
আবদার দেখে হাসব না কাঁদব! এক টাকা ভর্তুকি দেবে না, লক্ষ লক্ষ টাকা লাইসেন্স ফি নেবে আবার বিনামূল্যে সরকারী বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করতে হবে!
১৬। বার্ষিক ফি: লাইসেন্স প্রতিষ্ঠান কর্তৃক অনলাইন প্রচারিত বিজ্ঞাপন বাবদ প্রাপ্ত মোট অর্থের শতকরা ২ ভাগ সরকারি কোষাগারে সংশ্লিষ্ট খাতে চালানের মাধ্যমে প্রতি অর্থ বছর শেষ হওয়ার ৪ (চার) মাসের মধ্যে জমা প্রদান করতে হবে।
বার্ষিক ক্ষতির কত শতাংশ সরকার দেবে?

বাঘবনে গাধা’র গল্প
চীন দেশীয় এক গল্পের বনে সব পশু ছিল, ছিল না শুধু গাধা। হঠাৎ এক গাধা এল সেই বনে, সবার মধ্যে গুঞ্জন- প্রাণীটা কেমন, ভয়ংকর নাকি শান্ত, সে কি বনের রাজত্ব দখল করে নিবে? বনের রাজা বাঘ আর ধৈর্য রাখতে পারল না, দেখা করতে গেল গাধার সাথে। সে গাধার চারপাশে ঘুরে ঘুরে কথা বলে বুঝে উঠতে পারল না। সে গাধাকে প্রশ্নের পর প্রশ্ন করেই চলেছে, গাধা এক পর্যায়ে বিরক্ত হয়ে বাঘ কে লাথি দিল। বাঘ বুঝে নিল এটাই গাধার সর্বোচ্চ শক্তি, এরপরের কাজটা বাঘ সহজেই করে ফেলল।
সরকার অনলাইন গণমাধ্যমের নীতিমালা তৈরী করতে গিয়ে প্রযুক্তি বিষয়ে তার সর্বোচ্চ জ্ঞানের পরিচয় না দিলেই পারত।

নিন্দুকেরা বলে
এই সময়ে সরকার কেন হঠাৎ করে নীতিমালা তৈরী করতে গেল! গত কয়েক বছরে সরকার সবচে’ বেশি সমালোচিত হয়েছে অনলাইন গণমাধ্যম ও কম্যুনিটিগুলোতে, অনলাইনে খুব দ্রুত জনমত গড়ে উঠছে, সামনে নির্বাচন। নিন্দুকেরা বলে এদের মুখটা বন্ধ করার জন্য এখনই উদ্যোগ নেবার সঠিক সময়। এই নীতিমালা বাস্তবায়িত হলে ৩/৪ অনলাইন সংবাদপত্র টিকে থাকবে, যা তাদের অলিগোপলি প্রভাব সৃষ্টির সুযোগ করে দেবে। তাদের স্বার্থ আর সরকারের স্বার্থ কি একাকার?

উপমহাদেশে জমিদারী প্রথা উঠে গেছে বহু আগে, আমাদের প্রজন্ম তা দেখি নি, ইতিহাসে, সাহিত্যে জেনেছি কেমন ছিল সেই দিনগুলি। নীতিমালা দেখে মনে হচ্ছে সেই যুগ ফিরে এসেছে।
এখন সময় অনলাইন মিডিয়ার বিকাশের, দরকার একে প্রণোদনা দিয়ে বিকাশে সহায়তা করা। এটি এখনো শিশু শিল্প, কিন্তু সরকার একে টাকার খনি ভেবেছে। নীতিমালায় এর বিকাশে সহায়ক কোনো কিছুই রাখা হয় নি, শুধু বর্গীর মত খাজনা আদায়ে মত্ত সরকার। সেই যুগে কৃষকের মাঠে ফসল ফলুক আর নাই ফলুক খাজনা ঠিকই দিতে হত।
সরকারকে একটা জিনিস বুঝতে হবে যে চিল আকাশে উড়ে তাকে গুলি করে মেরে ফেলা যায়, নীতিমালা দিয়ে বশ মানানো যায় না। এই নীতিমালা পাশ হলেও তা বাস্তবায়ন করা সরকারের জন্য সদূরপরাহত সুখস্বপ্ন হিসেবেই রয়ে যাবে।
৭টি মন্তব্য ৪টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

চুরি করাটা প্রফেসরদেরই ভালো মানায়

লিখেছেন হাসান মাহবুব, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:৫৩


অত্র অঞ্চলে প্রতিটা সিভিতে আপনারা একটা কথা লেখা দেখবেন, যে আবেদনকারী ব্যক্তির বিশেষ গুণ হলো “সততা ও কঠোর পরিশ্রম”। এর মানে তারা বুঝাতে চায় যে তারা টাকা পয়সা চুরি... ...বাকিটুকু পড়ুন

শিব নারায়ণ দাস নামটাতেই কি আমাদের অ্যালার্জি?

লিখেছেন ...নিপুণ কথন..., ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৫:৫৭


অভিমান কতোটা প্রকট হয় দেখেছিলাম শিবনারায়ণ দাসের কাছে গিয়ে।
.
গত বছরের জুন মাসের শুরুর দিকের কথা। এক সকালে হঠাৎ মনে হলো যদি জাতীয় পতাকার নকশাকার শিবনারায়ণ দাসের সঙ্গে দেখা করা সম্ভব... ...বাকিটুকু পড়ুন

ঘুষের ধর্ম নাই

লিখেছেন প্রামানিক, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৫৫


শহীদুল ইসলাম প্রামানিক

মুসলমানে শুকর খায় না
হিন্দু খায় না গাই
সবাই মিলেই সুদ, ঘুষ খায়
সেথায় বিভেদ নাই।

হিন্দু বলে জয় শ্র্রীরাম
মুসলিম আল্লাহ রসুল
হারাম খেয়েই ধর্ম করে
অন্যের ধরে ভুল।

পানি বললে জাত থাকে না
ঘুষ... ...বাকিটুকু পড়ুন

প্রতি মাসে সামু-ব্লগে ভিজিটর কত? মার্চ ২০২৪ Update

লিখেছেন জে.এস. সাব্বির, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৯:০৮

মার্চ ২০২৪ সালে আমাদের প্রিয় সামু ব্লগে ভিজিটর সংখ্যা কত ছিল? জানতে হলে চোখ রাখুন-

গত ৬ মাসের মধ্যে সবচেয়ে বেশি ভিউ ছিল জানুয়ারি মাসে। ওই মাসে সর্বমোট ভিজিট ছিল ১৬... ...বাকিটুকু পড়ুন

ইরান-ইজরায়েল দ্বৈরথঃ পানি কতোদূর গড়াবে??

লিখেছেন ভুয়া মফিজ, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:২৬



সারা বিশ্বের খবরাখবর যারা রাখে, তাদের সবাই মোটামুটি জানে যে গত পহেলা এপ্রিল ইজরায়েল ইরানকে ''এপ্রিল ফুল'' দিবসের উপহার দেয়ার নিমিত্তে সিরিয়ায় অবস্থিত ইরানের কনস্যুলেট ভবনে বিমান হামলা চালায়।... ...বাকিটুকু পড়ুন

×