somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

টেম্পলার এবং ফ্রীম্যাসন by হারুন ইয়াহিয়া (৬ষ্ঠ কিস্তি)

০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১:৩৭
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

১ম কিস্তি
২য় কিস্তি
৩য় কিস্তি
৪র্থ কিস্তি
৫ম কিস্তি

অভাবনীয় সুযোগ সুবিধা

টেম্পলারদের প্রতি চার্চের সমর্থন শুধু আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতিতেই সীমাবদ্ধ ছিল না বরং চার্চ এবং অভিজাত শ্রেণী তাদেরকে সকল ধরনের সুযোগ সুবিধা দিতে সম্মত ছিল। নিঃসন্দেহে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ছিল সকল ধরণের দায় থেকে মুক্তি। যেহেতু নাইটরা চার্চের সাথে সম্পর্কযুক্ত ছিল সেহেতু তারা পোপ ছাড়া কারো কাছে দায়বদ্ধ ছিল না। কোন শাসক এমনকি কোন রাজার পক্ষেও তাদেরকে কোন ধরণের প্রশ্ন করা কিংবা তাদেরকে কোন কাজে ব্যবহার করা প্রায় অসম্ভব ছিল।
উপাসনালয় স্থাপন এবং সেগুলো পছন্দমত নামকরণ, ধর্মীয় অনুষ্ঠান আয়োজন, যাজক নিয়োগের মত ধর্মীয় ব্যাপারগুলোতে ছাড় পাওয়া ছাড়াও নিজেদের বিচারালয় স্থাপন, রাজস্ব সংগ্রহ করা এবং দান দক্ষিণা নেওয়াও টেম্পলারদের অধিকারে আওতায় ছিল। এই সংঘের সদস্যরা সবধরনের কর প্রদান থেকে মুক্ত ছিল। জমিজমার মূল্যের উপর চার্চকে প্রদেয় কর থেকেও টেম্পলাররা মুক্ত ছিল।
Alan Butler এবং Stephen Dafoe এর মত ঐতিহাসিক এবং গবেষকদের থেকে জানা যায় যে বার্নারডের লেখা De Laude Novae Militae (“In Praise of the New Knighthood”) খৃষ্টানত্বকে ঝড়ের গতিতে উড়িয়ে নিয়ে যায় এবং অল্প সময়ের মধ্যে নাইটদের সদস্য সংখ্যা বৃদ্ধি পেতে থাকে। একই সময়ে নাইটদের দোরগোড়ায় নিয়মিতভাবে সমগ্র ইউরোপের রাজন্যবর্গ এবং অভিজাত সম্প্রদায়ের কাছ থেকে উপঢৌকন আসতে থাকে। অবিশ্বাস্য দ্রুততায় নয়জন নাইটের ছোট্ট দলটি এক বিরাট মহীরুহে পরিনত হয় যা আমরা Knight Inc নামে জানি।

নাইটদেরকে সুযোগ সুবিধা প্রদান এবং উদারতা দেখানোর ক্ষেত্রে স্থানীয় শাসক, রাজা এবং অভিজাত শ্রেণী কেউই চার্চের থেকে খুব পিছনে ছিল না। তারা টেম্পলারদেরকে কৃষিখামার, প্রাসাদ, কখনও পুরো শহর এমনকি পুরো জেলা প্রদান করত। তারা টেম্পলারদের আর্থিক অবস্থা আরও সহজ করার লক্ষ্যে তাদেরকে বিভিন্ন উৎপাদনশীল প্রতিষ্ঠানে নিয়োগ দিয়েছিল এবং এছাড়াও তাদেরকে নিয়মিত উপহার প্রদান করত।

পারস্পারিক স্বার্থ রক্ষার জন্য টেম্পলারদেরকে প্রদান করা সুযোগ সুবিধার ফলশ্রুতিতে এই সংঘের ক্ষমতা অনিয়ন্ত্রিতভাবে বেড়ে উঠে। সংঘ প্রতিষ্ঠার অল্প সময়ের মধ্যে তাদের আভ্যন্তরীণ গুণ এবং বাহ্যিক চেহারার আমূল পরিবর্তন ঘটে।
পবিত্র ভুমি রক্ষা এবং খৃস্টানবাদ প্রচারের স্বঘোষিত কাজ বাদ দিয়ে তারা তাদের অশুভ উদ্দেশ্য সাধনের লক্ষ্যে ইউরোপের উপর আধিপত্য বিস্তারের পরিকল্পনা শুরু করে।

দ্বিতীয় অধ্যায়ঃ মধ্যযুগের মাফিয়াঃ নাইট টেম্পলার

Council of Troyes সম্পন্ন হওয়ার পর টেম্পলাররা দ্রুতগতিতে তাদের সদস্য বাড়িয়ে চলে এবং সেই সময়ের সবচেয়ে ক্ষমতাসম্পন্ন নাইট সংঘে পরিনিত হয়। তারা বড় অঙ্কের চাঁদা সংগ্রহ করত, কর আদায় করত এবং বিভিন্ন লাভজনক খাত যেমন নির্মাণ, কৃষি, গবাদি পশুপালন, পরিবহণ প্রভৃতিতে বিনিয়োগ করেছিল। এই সকল কর্মকাণ্ড বেশীরভাগই ছিল লোক দেখানো তাদের প্রকৃত উপার্জন ছিল অসুদুপায়ে। টেম্পলাররা যে উপায়ে সম্পদ আহরন করত তা আজকের সংগঠিত মাফিয়া চক্রের থেকে খুব বেশি আলাদা ছিল না। বরং তাদেরকেই বর্তমান মাফিয়া সংগঠনগুলোর পূর্ব পুরুষ বলা যায়। অত্যাচারী রাজাদের অন্যায় নীতি এবং অন্ধকার পথে চলা ধর্মীয় ব্যক্তিত্বরা ছিল টেম্পলারদের প্রভাব প্রতিপত্তির উৎস। টেম্পলাররা এধরণের সংগঠিত গুপ্ত উপায়ে সম্পদ সংগ্রহ করত কারণ তারা লোক দেখানো দারিদ্র এবং কথিত মিশনারির জীবন বেছে নেওয়ার প্রতিজ্ঞা করেছিল। তারা বিভিন্ন ধরণের অন্যায় ও অবৈধ উপায়ে সম্পদশালী হয়ে উঠছিল যার মধ্যে ছিল সুদে টাকা খাটানো, লুটতরাজ, জবরদখল, ঘুষ, রাজনৈতিক ধোঁকাবাজি, অন্যায় করারোপ, দাস ব্যবসা, মাদক ব্যবসা প্রভৃতি।

খুব শীঘ্রই আপনারা দেখতে পারবেন যে, টেম্পলাররা নানা ধরণের অশুভ তৎপরতা সংগঠন এবং প্রচারণাকে তাদের লক্ষ্য বানিয়েছিল। তাদের মূল লক্ষ্যই ছিল দুনিয়াবী প্রভাব প্রতিপত্তি অর্জন।
এধরণের লোকদের সম্পর্কে মহান আল্লাহ্‌ পবিত্র কুরআনে সুরা নাহলে (আয়াত ৪৫-৪৭) ঘোষণা দেন
“যারা কুচক্র করে, তারা কি এ বিষয়ে ভয় করে না যে, আল্লাহ তাদেরকে ভূগর্ভে বিলীন করে দিবেন কিংবা তাদের কাছে এমন জায়গা থেকে আযাব আসবে যা তাদের ধারণাতীত। কিংবা চলাফেরার মধ্যেই তাদেরকে পাকড়াও করবে, তারা তো তা ব্যর্থ করতে পারবে না। কিংবা ভীতি প্রদর্শনের পর তাদেরকে পাকড়াও করবেন? তোমাদের পালনকর্তা তো অত্যন্ত নম্র, দয়ালু।”
টেম্পলাররা তাদের সম্পদ আহরণের প্রথম পদক্ষেপ শুরু করে সুদে টাকা বিনিয়োগের মাধ্যমে। খৃস্টানতত্ত্বে সুনির্দিষ্টভাবে সুদের উপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা আছে এবং এই ধরণের অপরাধের জন্য কঠিন শাস্তির কথা বলা আছে। মধ্যযুগে সুদের ব্যবসা কিছু সংখ্যক ইহুদীর একক নিয়ন্ত্রণে ছিল। কিছু ইহুদী মহাজন যারা এই কঠোর আইন থেকে অব্যাহতি পেয়েছিল, তারা সুদে বিনিয়োগের মাধ্যমে প্রচুর মুনাফা অর্জন করছিল এছাড়া তাদের কাছে ঋণগ্রস্ত রাজা এবং অভিজাতদের কাছ থেকে বিভিন্ন সুবিধাদি আদায় করত। এককথায় টেম্পলাররা ইহুদী মহাজনদের জায়গা দখল করল যা আগে কোন খৃস্টান কল্পনাও করতে পারেনি।
টেম্পলাররা ভাড়া অথবা অনুদানের নামে দশ শতাংশ সুদ আরোপের চর্চা চালিয়ে যাচ্ছিল। টেম্পলাররা গুরুত্বপূর্ণ অর্থনৈতিক কেন্দ্রগুলোর মধ্যে শক্তিশালী যোগাযোগ ব্যবস্থা গড়ে তুলেছিল, যার মাধ্যমে তারা সকল গুরুত্বপূর্ণ স্থান বিশেষ করে পবিত্রভূমি এবং ইউরোপের রাজধানীগুলোতে নিরাপদে সম্পদ স্থানান্তর করতে পারত। এই সম্পদের একটা বড় অংশ টেম্পলারদের প্রাসাদগুলোতে জমা থাকত যা প্রধান বাণিজ্য কেন্দ্র এবং তীর্থযাত্রার পথে অনেকেটা ব্যাংকের ভূমিকা পালন করত।
যে কেউ তার ফান্ড স্থানান্তর করতে চাইলে, তারা নিকটবর্তী টেম্পলার ম্যানসনে তাদের টাকা জমা দিয়ে Bearer Draft নিতে পারত। এরপর তার নির্দিষ্ট গন্তব্যে পৌঁছে কিছু মাসুলের বিনিময়ে draft ভাঙিয়ে নিতে পারত।
সবচেয়ে মজার ব্যাপার ছিল যে, টেম্পলাররা তাদের মুনাফা ব্যবস্থা গোপন রাখত। যে শাখাতে টাকা জমা দিয়ে draft নেওয়া হয়েছিল সেই শাখা সেই জমা টাকা বিভিন্নভাবে ব্যবহার করত। এই সংঘ যারা লোক দেখানো দাতব্য কর্মকাণ্ড পরিচালনা করত তারা সমাজের সকল শ্রেণী পেশা এমনকি অসচ্ছলদের কাছ থেকেও বিভিন্ন উপায়ে মাশুল আদায় করত। টেম্পলারদের সম্পদের ব্যাপারে কোন সংস্থা তাদের কোনরূপ জবাবদিহিতা চাইতো না ফলে তাদের সম্পদের ব্যবহার সম্পর্কে তারা ছাড়া কেউ ওয়াকিবহাল ছিল না। যেহেতু কেউ টেম্পলারদের সম্পদের হিসাব চাইতো না ফলে তারা সুদের ব্যবসাকে তাদের মিশনারি সংঘের ভেতর একটা প্রাতিষ্ঠানিকরূপ দিয়ে ফেলেছিল যা অনেক পরে প্রকাশিত হয়েছিল এবং তাদেরকে কারারুদ্ধ করা হয়েছিল।
প্রথম ক্রুসেডের সময় ফ্রান্সের বার্ষিক আয় ছিল দু লক্ষ পঞ্চাশ হাজার livres । সেই সময় এই সংঘের ইউরোপজুড়ে শুধু ক্যাশ আয় ছিল ৩০ মিলিয়ন livres এছাড়াও বিভিন্ন জেলাতে ৯০০০ স্থানে তাদের ভু-সম্পত্তি ছিল। যদি এই আয়কে বর্তমান বাজারমূল্যে ধরা হয় তাহলে বোঝা যায় টেম্পলারদের নিয়ন্ত্রণে যে সম্পদ ছিল তা অনায়াসে তৎকালীন রাজাদের সাথে তুলনাযোগ্য ছিল। তাদের সম্পদ ভাগ্য এতটাই ভালো ছিল যে ১১৯১ সালে তারা ইংল্যান্ডের রাজা রিচার্ডের কাছ থেকে ২৫ হাজার মার্কের বিনিময়ে পুরো সাইপ্রাস দ্বীপ কিনে নেয় এবং এর অধিবাসীদের উপর উচ্চ করারোপের মাধ্যমে আরও সম্পদ বাড়াতে থাকে। এক বছর পর তারা দ্বীপটি Guy of Lusignan এর কাছে বেচে দেয়।
টেম্পলারদের কলঙ্কিত অর্থের এক অংশ আসত লুটতরাজ থেকে। শত্রুর সাথে যুদ্ধের নাম করে তারা আসলে লুটপাট করার সুযোগ খুঁজত। তারা প্রতিরোধ ক্ষমতাহীন নিরীহ যাত্রী এবং পবিত্র ভূমিতে অবস্থিত আবাসিক জেলা ও সীমান্তবর্তী অবস্থাসম্পন্ন সাধারণ লোকদের উপর আক্রমণ করত। যাইহোক না কেন, তারা যা করছিল তা সংগঠিত অপরাধীগোষ্ঠীরা করে থাকে যেমনঃ জবরদখল, লুটতরাজ, অপহরণ এবং পাইকারী হত্যা।
তাদের কাজের চমকপ্রদ উদাহরণ ছিল যে তারা পেশাদার গুপ্তঘাতক দলের সাথে মিলে কাজ করত। এই দুই সংগঠন বার্ষিক ২০০০ স্বর্ণমুদ্রার বিনিময়ে চুক্তিবদ্ধ হয়েছিল। ঘাতকরা টেম্পলারদের প্রতিদ্বন্দ্বী রাজাদের হত্যা সংগঠিত করত। পরবর্তীতে টেম্পলাররা এই নীতিহীন দলের পদ্ধতি ব্যবহার করা শুরু করল যা তারা প্রশংসার দৃষ্টিতে দেখত। টেম্পলাররা লুটতরাজের প্রতি এতটাই আগ্রহী ও আসক্ত হয়ে পড়েছিল যে, তা বেশ কয়েকবার খৃষ্টানদের পরাজয়ের কারণ হয়ে দাড়ায় যা ঐতিহাসিক দলিলাদিতে লিপিবদ্ধ আছে। ১১৫০ সালে Aschkelon এ আক্রমনের সময় শহরের একটা দেওয়াল ধসিয়ে ফেলা হয়েছিল যা খৃষ্টানদের নিশ্চিত যুদ্ধ জয়ের দিকে নিয়ে যাচ্ছিল কিন্তু গ্র্যান্ড মাস্টার বার্নাড ক্রুসেডারদের থামিয়ে দিয়ে টেম্পলারদের আগে শহরে প্রবেশ করে লুটতরাজের অনুমতি দেয়।
যাইহোক সম্পদের প্রতি অতিলোভ টেম্পলারদের পরাজয় এবং পতনের কারণ হয়ে দাড়ায়। সে সময়ের বিখ্যাত ঐতিহাসিক এবং ধর্মযাজক William of Tyre নাইটদেরকে দুনিয়াবী বৈভবের পেছনে ছোটার জন্য দায়ী করেছেন। তিনি উল্লেখ করেন “বার্নাড নাইটদেরকে নির্দেশ প্রদান করে যে এই প্রাথমিক দাঙ্গায় তারা ছাড়া যেন কেউ যুক্ত হতে না পারে কারণ সে তার সংঘের জন্য সর্বপ্রথম শহরে প্রবেশের গৌরব সংরক্ষণ করতে চেয়েছিল এবং লুট থেকে প্রাপ্ত সিংহভাগ সম্পদের অধিকারী হতে চেয়েছিল।”
১টি মন্তব্য ১টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

=এই গরমে সবুজে রাখুন চোখ=

লিখেছেন কাজী ফাতেমা ছবি, ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:২১

০১।



চোখ তোমার জ্বলে যায় রোদের আগুনে?
তুমি চোখ রাখো সবুজে এবেলা
আমায় নিয়ে ঘুরে আসো সবুজ অরণ্যে, সবুজ মাঠে;
না বলো না আজ, ফিরিয়ো না মুখ উল্টো।
====================================
এই গরমে একটু সবুজ ছবি দেয়ার চেষ্টা... ...বাকিটুকু পড়ুন

হালহকিকত

লিখেছেন স্প্যানকড, ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:১২

ছবি নেট ।

মগজে বাস করে অস্পষ্ট কিছু শব্দ
কুয়াসায় ঢাকা ভোর
মাফলারে চায়ের সদ্য লেগে থাকা লালচে দাগ
দু:খ একদম কাছের
অনেকটা রক্তের সম্পর্কের আত্মীয় ।

প্রেম... ...বাকিটুকু পড়ুন

কুড়ি শব্দের গল্প

লিখেছেন করুণাধারা, ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৯:১৭



জলে ভাসা পদ্ম আমি
কোরা বাংলায় ঘোষণা দিলাম, "বিদায় সামু" !
কিন্তু সামু সিগারেটের নেশার মতো, ছাড়া যায় না! আমি কি সত্যি যাবো? নো... নেভার!

সানমুন
চিলেকোঠার জানালায় পূর্ণিমার চাঁদ। ঘুমন্ত... ...বাকিটুকু পড়ুন

ধর্ম ও বিজ্ঞান

লিখেছেন এমএলজি, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ ভোর ৪:২৪

করোনার (COVID) শুরুর দিকে আমি দেশবাসীর কাছে উদাত্ত আহবান জানিয়ে একটা পোস্ট দিয়েছিলাম, যা শেয়ার হয়েছিল প্রায় ৩ হাজারবার। জীবন বাঁচাতে মরিয়া পাঠকবৃন্দ আশা করেছিলেন এ পোস্ট শেয়ারে কেউ একজন... ...বাকিটুকু পড়ুন

তালগোল

লিখেছেন বাকপ্রবাস, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:৩৫


তু‌মি যাও চ‌লে
আ‌মি যাই গ‌লে
চ‌লে যায় ঋতু, শীত গ্রীষ্ম বর্ষা
রাত ফু‌রা‌লেই দি‌নের আ‌লোয় ফর্সা
ঘু‌রেঘু‌রে ফি‌রে‌তো আ‌সে, আ‌সে‌তো ফি‌রে
তু‌মি চ‌লে যাও, তু‌মি চ‌লে যাও, আমা‌কে ঘি‌রে
জড়ায়ে মোহ বাতা‌সে ম‌দির ঘ্রাণ,... ...বাকিটুকু পড়ুন

×