somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

পোস্টটি যিনি লিখেছেন

রাব্বি রহমান
যে কাব্যে ছন্দ নেই,যে সাহিত্যে রস নেই,যে প্রবন্ধে শিক্ষনীয় কিছু নেই,যে দর্শনের নিতীগত দিক নেই,আমি উহাসমগ্রের পাঠক।বরাবরই স্রোতের বিপরীতে চলাচল করে আসছি।আমি নকল সায়ানাইডের ফাদে পরে পার পেয়ে যাওয়া এক যুবক !!!

টাইম মেশিনের ফাঁদ

১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:২১
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

প্রখর রৌদ্র , উতপ্ত রাস্তা , গরম বাতাস বইছে । চোখের পাতাটাও ভারী হয়ে আসছিলো । হয়তো মরিচীকার দিকে ধ্যান মগ্ন হয়ে তাকিয়ে থাকার ফল । দেশের অবস্থাও ততটা ভাল নাহ , রাজনৈতিক ডামাডোল বাজছে সব যায়গায় । আতিশীগ্রই পার্লামেন্ট নির্বাচন । আজকের দুপুরটা কেন জানি অন্য রকমের সব খারাপ লাগাও ভাল লাগছে । প্রতিদিন এই সময়াটায় রাস্তার জ্যাম , হকারের চিৎকার , সুন্দরী ললনাদের হেটে চলা , জীবন জীবিকার খোজে ছুটে চলা মানুষের লাইন অর্থহীন মনে হলেও আজ কেন জানি এসবের মধ্যে বিশেষ অর্থ খোজার চেষ্টা করে যাচ্ছে তাসরীফ । তাসরীফ একটা গার্মেন্টেসের মার্চেন্ডাইজার পদে কাজ করে । প্রতিদিন সকাল ৮ টায় অফিসে ঢোকে আর রাত ৯ টার সময় লোকাল বাস ধরে বাসায় ফেরে তাসরীফ । আজ বিশেষ কারনে অফিসে অনেক বলা বলির পরে , দুপুরের সময় ছুটি নিয়েছিল । ছুটি নেয়ার কারন তাসরীফ আজ এক জনের সাথে দেখা করতে যাবে । হাটতে হাটতে ক্লান্ত হয়ে পরছে তাসরীফ । ঘড়ির দিকে তাকায় তাসরীফ দুপুর ১২ টা ৩০ । তার হাতে অনেক সময় এখনো বাকী রয়েছে । যার সাথে দেখা করতে যাচ্ছে তাসরীফ , সে আসবে দুপুর ২ টায় । একটা লোকাল বাস ধরে তাসরীফ তার কর্মস্থল থেকে অভিজাত বারিধারার দিকে রওনা হয় ।



ঢাকার জ্যামের বর্ণনা দেয়ার কোন প্রয়োজন আছে বলে কেউই মনে করে নাহ । এক ঘন্টা পনের মিনিটের বাস যাত্রা শেষে সে বারিধারায় পৌছায় । দুইটা বাজতে এখনো পনের মিনিট বাকী । তাসরীফ বিশ্রাম নেবার জন্য বারিধারা পার্কের মধ্যে নির্জন একটা বসার যায়গায় বসে । গরম আর জার্নির ক্লান্তি দুটো মিলে প্রচন্ড অবসাদ ভর করেছে তাসরীফের উপর । লেকের স্বচ্ছ পানির দিকে তাকিয়ে থাকতে থাকতে নিজের অগোচরেই কিছুটা নিদ্রাচ্ছন্ন হয়ে পরে তাসরীফ ।



ঘুমের ঘোরে লেকের স্বচ্ছ পানির মধ্যে ভেসে ওঠা নিজের ঘর্মাক্ত মুখের দিকে তাকিয়ে তাসরীফ নিজের সাথে কথোপকথন শুরু করে –



কেমন আছিস রে তাসরীফ ?

- ভালই ।

কি নিজেকে চিনতে কষ্ট হচ্ছে ?

- নাহ তা কেন হবে ।

তুই অনেক শুকিয়ে গেছিস ।

- যেতেই পারি সারাদিন যে কষ্ট করি ।

তাসরু তুই কি টাইম মেশিন দেখেছিস ?

- না , তবে জানি সেটার উপর ভর করে অতীতে ফিরে যাওয়া যায় ।

তোর কি টাইম মেশিনে চড়ে অতীত থেকে ঘুরে আসতে ইচ্ছে করে নাহ ?

- নাহ এখনই ভাল আছি নাটক সরণি , সেকেন্ড লেন , লোকাল বাস , শ্রমিকের সেন্টিমেন্ট , প্রডাকশন লাইন নিয়েই আমি বেশ আছি ।

চল না আজ আর একবার ভাল-খারাপের মাঝে অতীতের জাবকাটি ?

- তবে তাই হোক ।



ছায়ার হাত ধরে অতীতে ফিরে যায় সুদূর অতীত , পনের বছর আগের অতীতে । তার বসের হোমরা-চোমরা ছেলেটার মতোই ছিল দেখতে সে । এইচ এস সি পাশ করার পরে ঢাকায় পারি জমিয়েছিল সে । ব্যাচেলর বাসায় একা একা থাকতো সে । অনেকটা প্রনোচ্ছল সেই সময় । ভর্তি যুদ্ধে ব্যার্থ হয়ে নাম সর্বস্ব একটা বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হয়েছিল । অনেক কষ্ট করে জীবন যাপন করতো সে । অনেকটা নিরামিষ জীবন যাপন ছিল । তবুও সে জীবনটা অনেক উপভোগ্য ছিল তাসরীফের কাছে । এক পর্যায়ে সে একটা মেয়েকে ভালবেসে ফেলেছিল । মেয়েটার লম্বাচুল ছিল আর মেয়েটা ছিল অনেক রাগী । তাসরীফ মেয়েটার দিকে কেন জানি অপলক তাকিয়ে থাকতো । মেয়েটার নাম কেন জানি মনে করতে পারছে না সে । অনেকগুলো বিকেল , অনেকগুলো বসন্ত ঐ মেয়েটার হাত ধরেই কেটে গেছে তাসরীফের । তাসরীফ মেয়েটাকে বলতো তাকে ছাড়া সে বাঁচবে না । তাকে ছাড়া আর কাউকে সে বিয়ে করবে নাহ । মেয়েটা অনেক মেধাবী ছিল । এইচ এস স্যার পরে মেডিকেলে ভর্তির সুযোগ পেয়ে যায় মেয়েটা । তাসরীফ তখন কেবল পড়াশুনা শেষ করে নতুন চাকরিতে জয়েন করেছে । হঠাৎ একদিন মেয়েটা জানায় সে স্কলারশিপ পেয়ে ইউএসএতে চলে যাচ্ছে । মেয়েটা তাসরীফকে অনেক ভালবাসতো । মেয়েটা বলে চলো তাসরীফ বিয়ে করে ফেলি । তাসরীফ জানে সে অযোগ্য তার আর একটা জীবন ধ্বংস করা ঠিক হবে না । তাই অনেক বুঝিয়ে মেয়েটিকে রাজি করিয়েছিল ইউএসএতে যেতে । কথা দিয়েছিল সেও তার জন্য অপেক্ষা করবে । মেয়েটি যেদিন দেশ ছেড়ে চলে যায় ঐদিন তাসরীফ অনেক কেঁদেছিল । মেয়েটি চলে যাবার পরে তাসরীফ তার নতুন চাকরিটা হারিয়ে ফেলেছিল । সেও প্রায় বছর দশেক আগের কথা । তাসরীফ টাইম মেশিনে চড়ে অতীত হাতড়ে বেড়াচ্ছে । প্রথম দিকে ফেসবুকে যোগাযোগ হলেও তারপরে আর তাসরীফের সাথে মেয়েটার যোগাযোগ হয় নি । তাসরীফ অনেক কষ্ট পেয়েছিল । সে তার মোবাইল নাম্বার বদলে ফেলে , ফেসবুক একাউন্ট ডিএক্টিভেট করে দেয় । নিজেকে অনেকটা গুটিয়ে নেয় সব কিছু থেকে । পরে অবশ্য আস্তে আস্তে নিজেকে সামলে নেয় জীবন জীবিকার তাগিদে কিন্তু আর ভার্চুয়াল জগতে প্রবেশ করেনি তাসরীফ কারন মেয়েটির সাথে প্রথম যোগাযোগও ফেসবুকেই হয়েছিল তো তাই । মেয়েটার দেয়া কিছু চিঠি তাসরীফ বুক পকেটে রেখে দিত । মেয়েটাকে দেয়া কথা মত তাসরীফ আজ অবধি বিয়ে করেনি । সে এখনও অপেক্ষা করে মেয়েটির জন্য । মাঝে মাঝে মেয়েটিকে তাসরীফ মনে মনে দোষারপও করে চলে ।



হঠাৎ মোবাইলের মেসেজ অ্যালার্ট টোনে ঘোর কাটে তাসরীফের । মোবাইলে একটা টেক্সট দেখতে পায় তাসরীফ । টেক্সটটা ছিল এমন-



তাসরীফ ,



আমি তন্দ্রা । ভাল আছেন নিশ্চয়ই । দেশে আসার পরে অনেক কষ্টে আপনার নাম্বার সংগ্রহ করেছিলাম । ইচ্ছে ছিল আপনার সাথে জীবনে শেষবারের মত দেখাটা হবে । আপনি হয়তো বিয়ে টিয়ে করে বাচ্চার বাবা হয়ে গেছেন । আমি ইউএসতে যাবার পরে আমার ফেসবুক একাউন্টটা হ্যাক হয়ে যায় । ফোনটাও কিছুদিন পরে হারিয়ে যায় । এরপরে আপনার ফেসবুকও আর খুজে পাইনি । ফোনে অনেক বার ট্রাই করেও আপনাকে পাইনি । অনেক চেষ্টা করেও আপনার নাম্বার সংগ্রহ করতে পারিনি । আমি জানি আপনি আমাকে ভুল বুঝেছেন । তাসরীফ আমি কিন্তু আপনাকে দেওয়া কথা রেখেছি । আজও আমি বিয়ে করিনি । অনেক ইচ্ছা ছিল আপনাকে দেখার । অনেক দিন কাশবনের ভেতরে কারও হাত ধরে হাটি না । আমি এখন আফ্রিকাতে কাজ করছি একটা দাতব্য প্রতিষ্ঠানের হয়ে । আমি কুয়াশা ভরা সকাল গুলোতে গায়ে চাদর জড়িয়ে বসে থাকি আপনার অপেক্ষায় । আপনার এক ঘন্টা সময়ও হলো না আমার জন্য । আমি আপনাকে ফেরত চাইতাম নাহ । দুই দিনের সফরে বাংলাদেশে এসেছিলাম । বাবা মাও ছোট ভাইয়ের সাথে ইউএসএতে স্থায়ী ভাবে বাস করে তাই আর বাংলাদেশে আসা হয় না । তাসরীফ আপনি বলতেন নাহ আপনাকে তুমি করে বলতে আজ ইচ্ছে ছিল আপনাকে তুমি করে বলে শেষবারের মত আপনার হাতটা ছুয়ে দেখবো । আমিও এখন আর ভার্চুয়াল পৃথিবীতে নেই । একা একা বেশ ভালই আছি । জানেন আজ আপনার পছন্দের প্রিয় নীল শাড়ি পরে এসেছিলাম । আপনার ব্যাস্ততা থেকে এক ঘন্টা সময় অন্তত আমাকে ভিক্ষা দিতেন । আপনার মনে আছে আপনি আমাকে অনেক ভয় পেতেন । যেদিন আমরা দেখা করতাম আপনি সময়ের এক ঘণ্টা আগে আসতেন । আমি আপনার অপেক্ষায় দুইটা থেকে তিনটা পর্যন্ত গুলশান-১ এ বসে ছিলাম । শুধু আপনাকে একবার দেখার জন্য । আমি চারটার ফ্লাইটে দেশ ছেড়ে চলে যাচ্ছি ।

আজ আমি আর আপনার উপরে রাগ করিনি তাসরীফ । এয়ারপোর্টের পথে বসে এই টেক্সটটা আপনাকে লিখলাম । ভাল থাকবেন । আপনার সন্তান-বউকে আমার কথা কখনও জানতে দিয়েন না । দোয়া রইলো সুখী থাকবেন ।





“এখনও আপনাকে ভালবেসে

মুহূর্তের মধে ফিরে এসে

বুঝেছি অকূলে জেগে রয়

ঘড়ির সময় আর মহাকাল

যে খানেই থাকুক এ হৃদয় ।”



আপনার অপ্রিয়,

তন্দ্রা ।




তরিঘড়ি করে হাত ঘড়ির দিকে তাকায় তাসরীফ দেখে বিকেল সাড়ে তিনটা বেজে গেছে । ক্লান্ত অবসাদ গ্রস্ত তাসরীফ টাইমে মেশিনে চড়ে অতীত হাতরে বেড়াতে বেড়াতে ঘুমিয়ে গিয়েছিল । কখন যে এত সময় পার হয়ে গেল । তন্দ্রার টেক্সটটা পড়তে পড়তে চোখ ভিজে আসে তাসরীফের । অফিস থেকে ফিরে বের হওয়ার সময় অনেক খারাপ লাগা ব্যাপারও ভাল লাগছিল তাসরীফের এখন তার কাছে সব ভাললাগা ব্যাপারও খারাপ লাগছে । পার্কের ছায়ায় বসে নিজের ছায়ার দিকে তাকিয়ে থেকেই বিকেলটা পার করে দিতে চায় সে ।

টাইম মেশিনে চড়ে অতীতে ছোটছুটি করতে করতে বর্তমান টাকেই হারিয়ে ফেলল সে । অফিস থেকে বের হওয়ার সময় চোখের পাতা ভারী হয়েছিল তার তন্দ্রা কে এত বছর পরে খুব কাছ থেকে দেখতে পাবে বলে । তাসরীফ আজ পাঞ্জাবি পরে বেরিয়েছিল কারন তন্দ্রা পাঞ্জাবি পছন্দ করতো । তাসরীফ ভেবেছিল তন্দ্রাও বিয়ে টিয়ে করে দুই তিন বাচ্চার মা হয়ে গিয়েছে । রাগ ঘৃণায় একবার দেখা না করার সিদ্ধান্তও নিয়ে ফেলেছিল । পরে ভেবেছিল তন্দ্রা না হয় করুণা করে তার দুরবস্থা দেখতে আসছে ।

মনে মনে নিজেকে গালি দেয় আর বলে হারিয়ে যাওয়া পুরোনো মুখ, ফেলে আসা দিন, সোনালী অতীতের ব্যাখ্যাহীন বন্ধন আর ধুলো জমে যাওয়া সম্পর্কে হাতড়ে মরছি আমি । মানুষ পরিবর্তিত হয় , সময় পরিবর্তিত হয় , অনুভূতি পরিবর্তিত হয় তার সাথে পরি বর্তিত হয় কাছের দূরের সম্পর্কের নামও । শুধু পরিবর্তিত হয় না স্মৃতি । যেমনটা ফেলে এসেছি , তেমনিই আছে ।



অপরিবর্তনীয় , বিবর্তনহীন , আনকোরা .........



অস্থির সময় যাচ্ছে.…



বোধহয় আবার হারিয়ে যাবো চোরাবালিতে, আবার সর্বহারা অতীতের পুনরাবৃত্তি ঘটাবে জীবন।



হঠাৎ আকাশে গর্জন করে একটা বিমান উড়ে যেতে দেখে আকাশের দিকে তাকায় । উড়ে যাচ্ছে তাসরীফের আজন্মের ভালবাসা তন্দ্রা । তাসরীফের মনে পরে যায় জীবনান্দ দাসের কোন একটা কবিতার কয়েকটা লাইন –





“শেষবার তার সাথে যখন হয়েছে দেখা মাঠের উপরে

বলিলামঃ ‘একদিন এমন সময়

আবার আসিয়ো তুমি, আসিবার ইচ্ছা যদি হয়! –

পঁচিশ বছর পরে!”



নিজের ভালবাসাকে আকাশে উড়িয়ে কষ্টগুলো বুক পকেটে জমা করে বাসার দিকে পা বাড়ায় তাসরীফ । মনে মনে তন্দ্রার কাছে ক্ষমা চায় । আমাকে মাফ করে দিও প্রিয়তমা । আমিও তোমার অপেক্ষাতেই ছিলাম , আছি আর যতদিন বেঁচে থাকবো তত দিন অপেক্ষা করেই যাবো । বাসায় ফিরে রান্না করতে হবে , শার্টটা ধুয়ে দিতে হবে , এক জোড়া মুজো না ধুয়ে দিলে কাল সকালে অফিসে যেতে পারবে না সে ।
০টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

কুড়ি শব্দের গল্প

লিখেছেন করুণাধারা, ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৯:১৭



জলে ভাসা পদ্ম আমি
কোরা বাংলায় ঘোষণা দিলাম, "বিদায় সামু" !
কিন্তু সামু সিগারেটের নেশার মতো, ছাড়া যায় না! আমি কি সত্যি যাবো? নো... নেভার!

সানমুন
চিলেকোঠার জানালায় পূর্ণিমার চাঁদ। ঘুমন্ত... ...বাকিটুকু পড়ুন

ধর্ম ও বিজ্ঞান

লিখেছেন এমএলজি, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ ভোর ৪:২৪

করোনার (COVID) শুরুর দিকে আমি দেশবাসীর কাছে উদাত্ত আহবান জানিয়ে একটা পোস্ট দিয়েছিলাম, যা শেয়ার হয়েছিল প্রায় ৩ হাজারবার। জীবন বাঁচাতে মরিয়া পাঠকবৃন্দ আশা করেছিলেন এ পোস্ট শেয়ারে কেউ একজন... ...বাকিটুকু পড়ুন

তালগোল

লিখেছেন বাকপ্রবাস, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:৩৫


তু‌মি যাও চ‌লে
আ‌মি যাই গ‌লে
চ‌লে যায় ঋতু, শীত গ্রীষ্ম বর্ষা
রাত ফু‌রা‌লেই দি‌নের আ‌লোয় ফর্সা
ঘু‌রেঘু‌রে ফি‌রে‌তো আ‌সে, আ‌সে‌তো ফি‌রে
তু‌মি চ‌লে যাও, তু‌মি চ‌লে যাও, আমা‌কে ঘি‌রে
জড়ায়ে মোহ বাতা‌সে ম‌দির ঘ্রাণ,... ...বাকিটুকু পড়ুন

মা

লিখেছেন মায়াস্পর্শ, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৩


মায়াবী রাতের চাঁদনী আলো
কিছুই যে আর লাগে না ভালো,
হারিয়ে গেছে মনের আলো
আধার ঘেরা এই মনটা কালো,
মা যেদিন তুই চলে গেলি , আমায় রেখে ওই অন্য পারে।

অন্য... ...বাকিটুকু পড়ুন

কপি করা পোস্ট নিজের নামে চালিয়েও অস্বীকার করলো ব্লগার গেছে দাদা।

লিখেছেন প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ২:১৮



একটা পোস্ট সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বেশ আগে থেকেই ঘুরে বেড়াচ্ছে। পোস্টটিতে মদ্য পান নিয়ে কবি মির্জা গালিব, কবি আল্লামা ইকবাল, কবি আহমদ ফারাজ, কবি ওয়াসি এবং কবি... ...বাকিটুকু পড়ুন

×