somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

কারবালার ইতিহাস (পর্বঃ ০৩)

১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ সকাল ১০:২৫
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


হুসায়ন (রা) যখন পথিমধ্যে ‘বারাফ” নামক স্থানে যাত্রা বিরতি করলেন, তখন রাতের শেষ প্রহরে তাঁর সঙ্গীদের বলেন, তােমরা যত বেশি পার পানি সংগ্রহ করে নাও। এরপর তারা পূর্বাহ্নকাল পর্যন্ত পথ চললেন, তখন হযরত হুসায়ন (রা) এক ব্যক্তিকে তাকবীর বলতে শুনে জিজ্ঞাসা করলেন, কী কারণে তুমি তাকবীর বললে? তখন সে বলল, আমি খেজুর গাছ দেখতে পেয়েছি। তখন আসাদী ব্যক্তিদ্বয় তাঁকে বলল, এই স্থানে পূর্বে কেউ খেজুর গাছ দেখে নি। তখন হযরত হুসায়ন (রা) বললেন, তাহলে তােমরা কী মনে কর? সে কী দেখেছে? তখন তারা দু’জন বলল, আসলে অশ্বারােহী দল এসে পড়েছে। তখন হুসায়ন (রা) বললেন, আমাদের কি এমন কোন আশ্রয়স্থল নেই যাকে আমরা পশ্চাতে রেখে সকলে একমুখী হয়ে শত্রুর মােকাবিলা করতে পারি? তারা দু’জন বলল, অবশ্যই রয়েছে, যূ হাসান। তখন তিনি বাম দিকের পথ ধরে সেদিকে অগ্রসর হলেন, এরপর যাত্রাবিরতি করে সেখানে তাঁবুসমূহ খাটাতে বললেন। এরপর হুর বিন ইয়াযীদ আত্ তামীমীর নেতৃত্বে এক হাজার অশ্বারােহীর যােদ্ধা দল এসে হাযির হল আর এরা ছিল ইবন যিয়াদের প্রেরিত বাহিনীর অগ্রবর্তী দল। আর মােটামুটি দ্বিপ্রহরকালে তাঁর মুখােমুখি অবস্থান গ্রহণ করল। আর এ সময় হযরত হুসায়ন (রা) এবং তাঁর সঙ্গীরা পাগড়ী পরিহিত অবস্থায় তরবারি ধারণ করেছিলেন। এ সময় হযরত হুসায়ন (রা) তাঁর সঙ্গীদের পানি পান করতে এবং তাঁদের ঘােড়াগুলাে এবং শত্রুদের ঘােড়াগুলােকে পান করাতে নির্দেশ দিলেন।

জোহরের ওয়াক্ত হলে হযরত হুসায়ন (রা) আল হাজ্জাজ বিন মাসরুক আল জুফীকে নির্দেশ প্রদান করলে তিনি আযান দিলেন, তারঃপর হযরত হুসায়ন (রা) বের হয়ে আসলেন এবং শত্রু-মিত্র উপস্থিত সকলের উদ্দেশ্যে বক্তব্য রখলেন এবং এই পর্যন্ত আসার ব্যাপারে তাঁর কৈফিয়ত অজুহাত তুলে ধরলেন এবং যে কূফাবাসী এই মর্মে তার কাছে পত্র প্রেরণ করেছে যে, তাদের কোন ইমাম নেই। আপনি যদি আমাদের কাছে আগমন করেন তাহলে আমরা আপনার হাতে বায়'আত করব এবং আপনার নেতৃত্বে শক্রদের বিরুদ্ধে লড়াই করব। এরপর নামাযের প্রস্তুতি গ্রহণ করা হল। অতঃপর যখন আসরের সময় হল তখনও হযরত হুসায়ন (রা) সকলকে নিয়ে নামায পড়লেন। অতঃপর নামায শেষে সকলের উদ্দেশ্যে বক্তব্য দিলেন এবং তাদের তাঁর আনুগত্যে ও সহযােগিতায় উদ্বুদ্ধ করলেন এবং তাদের শত্রু জালিম শাসকের আনুগত্য ও বায়'আত প্রত্যাহার করে নেয়ার আহবান জানালেন। তখন হুর বিন ইয়াযীদ তাকে বলল, আমরা জানি না এই সকল পত্র কী এবং কারা তা দিয়েছে। তখন হযরত হুসায়ন (রা) পত্রপূর্ণ দু'টি চামড়ার থলে উপস্থিত করলেন এবং সেগুলাে তার সামনে ছড়িয়ে দিলেন এবং তার বেশ কয়েকটি পাঠ করলেন। তখন হুর বিন ইয়াযীদ বলল, আপনার কাছে যারা পত্র লিখেছে তাদের সাথে আমাদের কোন সম্পর্ক নেই। আর আমাদেরকে নির্দেশ দেয়া হয়েছে, আপনার সাক্ষাৎ পাওয়ার পর থেকে উবায়দুল্লাহ্ ইবন যিয়াদের কাছে আপনাকে নিয়ে যাওয়া পর্যন্ত আমরা যেন আপনার পিছু না ছাড়ি। তখন হযরত হুসায়ন (রা) বললেন, এর চেয়ে মৃত্যুই শ্রেয়।

অতঃপর হুসায়ন (রা) সামনের দিকে অগ্রসর হতে লাগলেন, আর হুর বিন ইয়াযীদ আত তামীমী তার বাহিনী নিয়ে তাকে অনুসরণ করলো। তারা যখন নায়নাওয়াতে গিয়ে পৌঁছলেন তখন দেখা গেল এক আরােহী ধনুক কাঁধে ফেলে কূফা থেকে আগমন করল। এরপর সে হুর বিন ইয়াযীদকে উবায়দুল্লাহ ইবন যিয়াদের একটি পত্র দিল। সে পত্রের মর্ম হল, সে যেন হুসায়নকে ইরাকের দিকে ফিরিয়ে আনার পথে কোন বসতি বা দূর্গ অতিক্রম না করে যতক্ষণ না তার কাছে প্রেরিত দূত ও সৈন্যবাহিনী পৌঁছে। আর সেদিন ছিল একষট্টি হিজরীর মুহাররম মাসের দুই তারিখ বৃহস্পতিবার। তিন-চার হাজার যােদ্ধা নিয়ে উমর বিন সা'দ বিন আবু ওয়াক্কাস উপস্থিত হল। আর ইবন যিয়াদ এদেরকে দায়লামার বিরুদ্ধে অভিযানের উদ্দেশ্যে যুদ্ধ সরঞ্জাম দ্বারা প্রস্তুত করেছিল। ইতিমধ্যে হযরত হুসায়নের (রা) বিষয়টি উদ্ভূত হওয়ায় সে আমরকে নির্দেশ দিল এখন তুমি তার (হুসায়নের) দিকে অগ্রসর হয়ে যাও। তার বিষয় থেকে যখন অবসর হবে তখন দায়লামের উদ্দেশ্যে রওনা হবে। তখন উমর বিন সা'দ তার কাছে এ দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি চাইল। তখন ইবন যিয়াদ তাকে বলল, যদি তুমি চাও তাহলে তােমাকে এই দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি দিব যার নাইব (স্থলবর্তী প্রশাসক) আমি তােমাকে বানিয়েছি। তখন সে বলল, আমাকে একটু অবকাশ দিন, আমি আমার বিষয়ে চিন্তা-ভাবনা করে দেখি। তখন সে যার কাছে পরামর্শ চাইল সে তাকে হুসায়নের বিরুদ্ধে অভিযানে বের হতে নিষেধ করল। এরপর উবায়দুল্লাহ ইবন যিয়াদ তাকে তার পদ থেকে অপসারণের হুমকি দিল এবং হত্যার ভয় দেখাল। তখন সে (নিরুপায় হয়ে) হযরত হুসায়নের (রা) বিরুদ্ধে অভিযানে রওনা হল এবং পূর্বে উল্লিখিত স্থানে তার বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াল।

অতঃপর সে হযরত হুসায়নের (রা) কাছে দূত পাঠিয়ে তাঁকে জিজ্ঞাসা করল, আপনি কেন এসেছেন? তখন তিনি বললেন, কুফাবাসী আমার কাছে পত্র লিখেছে তাদের কাছে আগমনের জন্য। এখন যখন তারা আমাকে চাচ্ছে না তাই আমি তােমাদের সাথে দ্বন্দ্বে না জড়িয়ে মক্কায় ফিরে যেতে চাই। উমর বিন সা'দের কাছে যখন একথা পৌঁছল তখন সে বলল, আমি আশা করি যে, আল্লাহ আমাকে তার বিরুদ্ধে যুদ্ধ করা থেকে অব্যাহতি দিবেন। এরপর সে এই মর্মে ইবন যিয়াদের কাছে পত্র প্রেরণ করল। তখন ইবন যিয়াদ তাকে লিখল, তুমি ও পানির উৎসের মাঝে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি কর যেমনটি করা হয়েছিল নিরপরাধ, আল্লাহভীরু ও মজলুম খলিফা আমিরুল মু'মিনীন উসমান বিন আফফান (রা)-এর সাথে। আর হুসায়ন ও তাঁর সঙ্গীদের কাছে আমিরুল মু'মিনীন ইয়াযীদের আনুগত্যের বায়'আতের জন্য প্রস্তাব পেশ কর। যদি তারা তা করে তাহলে আমরা আমাদের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করব। এরপর থেকে উমর বিন সা'দের সঙ্গীরা হযরত হুসায়নের সঙ্গীদের পানি সংগ্রহে বাধা দিতে লাগল। অতঃপর উবায়দুল্লাহ ইবন যিয়াদ শাম্মার বিন যুল জাওশানকে এই বলে পাঠাল, তুমি যাও! আমার সিদ্ধান্তের শর্তে আত্মসমর্পণ করে যদি হুসায়ন ও তাঁর সঙ্গীরা আসে তবে ভাল, অন্যথায় উমর বিন সা'দকে তাদের বিরুদ্ধে লড়াই করতে বল, যদি সে তা করতে গড়িমসি করে তাহলে তার গর্দান উড়িয়ে দিবে এবং তার স্থলে তুমি সর্বাধিনায়ক হবে। আর ইবন যিয়াদ হযরত হুসায়নের বিরুদ্ধে লড়াই শুরু করতে বিলম্ব করায় উমর বিন সা'দকে হুমকি দিয়ে পত্র লিখল আর তাকে নির্দেশ দিল হযরত হুসায়ন (রা) যদি কাছে আসতে অস্বীকার করে তাহলে তার ও তাঁর অনুসারীদের বিরুদ্ধে লড়াই করতে। এরপর উমর বিন সা'দ তার বাহিনীর উদ্দেশ্যে ঘােষণা করল, হে আল্লাহর অশ্বারােহী দল! তােমরা তােমাদের অশ্বে আরােহণ করাে। সেদিন আসরের নামাযের পর তাদের দিকে (আক্রমনের উদ্দেশ্যে) অগ্রসর হল।

আর এদিকে হুসায়ন (রা) তাঁর তাঁবুর সামনে তরবারি নিয়ে হাঁটু গেড়ে বসে ছিলেন, তন্দ্রাচ্ছন্ন হয়ে তার মাথা ঝুঁকে পড়েছিল। তার বােন কোলাহল শুনে তাঁর কাছে এসে তাকে জাগিয়ে দিলেন, কিন্তু তার মাথা তন্দ্রাচ্ছন্নতায় আবার নুয়ে পড়ল। এরপর তিনি বললেন, স্বপ্নে আমি রাসূলুল্লাহ (সা)-কে দেখলাম, তিনি আমাকে বললেন, “তুমি তাে আমাদের কাছে চলে আসছো”। তখন তাঁর বােন একথাগুলাে শুনে আপন মুখমণ্ডলে চপেটাঘাত করে বলল, হায়! আমাদের দুভার্গ্য ! তখন তিনি বললেন, বােন! তােমার কোন দুভার্গ্য নেই। তুমি শান্ত হও, রহমান তােমাকে রহম করুন। এসময় তার ভাই আব্বাস বিন আলী তাকে বললেন, ভাইজান! আমাদের শত্রুরা তাে এসে পড়েছে। তিনি তখন বললেন, তাদের কাছে যাও এবং জিজ্ঞাসা কর, তাদের কী হয়েছে ? তখন তিনি বিশজনের মত অশ্বারােহী নিয়ে তাদের কাছে গেলেন এবং তাদেরকে জিজ্ঞাসা করলেন, তােমাদের কী হয়েছে ? তারা বলল,-আমীরের নির্দেশে এসেছি, হয় তােমরা তার চূড়ান্ত ফয়সালা মেনে আত্মসমর্পণ করবে, অন্যথায় আমরা তােমাদের বিরুদ্ধে লড়াই করব। তখন তিনি বললেন, তােমরা তােমাদের স্থানেই থাক, আমি গিয়ে আবু আবদুল্লাহকে বিষয়টি জানিয়ে দেখি। যখন তিনি সাথীদেরকে দাঁড় করিয়ে রেখে একাকী ফিরে আসলেন তখন তারা বাক্য বিনিময় করতে লাগল এবং একে অন্যকে ভৎসনা করতে লাগল। অতঃপর আব্বাস বিন আলী হযরত হুসায়নের কাছ থেকে ফিরে এসে তাদেরকে বললেন, আবু আবদুল্লাহ বলেছেন, আজ সন্ধ্যায় তােমরা ফিরে যাও, রাত্রে তিনি বিষয়টি নিয়ে চিন্তা-ভাবনা করে দেখবেন। তখন তারা এদিনের মত ফিরে গেল। আর এই রাত্রে হযরত হুসায়ন (রা) তার স্বজনদের কাছে ওসীয়ত করলেন এবং রাত্রের প্রথমভাগে তাঁর সঙ্গীদের উদ্দেশ্যে বক্তব্য প্রদান করলেন। হযরত হুসায়ন (রা) তাদের তাঁবুসমূহকে এমনভাবে পরস্পর সংলগ্ন করার নির্দেশ দিলেন যেন শক্রর জন্য একদিক ছাড়া তাদের কাছে পৌঁছার কোন পথ না থাকে, আর তাঁবুগুলাে তাদের ডানে বামে ও পশ্চাতে থাকে। এরপর হযরত হুসায়ন (রা) ও তার সঙ্গীরা রাতভর নামায, দু'আ, ইসতিগফার এবং আল্লাহর দরবারে সকাতরে অনুনয় বিনয়ে অতিবাহিত করলেন। আর এদিকে শত্রুদের অশ্বারােহী প্রহরীদল আযাহ বিন কায়স আল আহমাসীর নেতৃত্বে তাদের পশ্চাতে ঘােরাফেরা করছিল। (চলবে...)

তথ্যসূত্রঃ আল বিদায়া ওয়ান নিহায়া- ইবনে কাসীর (অষ্টম খন্ড)
ছবি কৃতজ্ঞতাঃ গুগল থেকে সংগৃহীত

পর্বঃ১ Click This Link
পর্বঃ২ Click This Link
সর্বশেষ এডিট : ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ সকাল ১০:৩৯
৫টি মন্তব্য ৫টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

পরিণতি - ৩য় পর্ব (একটি মনস্তাত্ত্বিক রহস্য উপন্যাস)

লিখেছেন সাখাওয়াত হোসেন বাবন, ২৭ শে মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১২:২৮



( পরিণতি ৬১ পর্বে'র একটি মনস্তাত্ত্বিক রহস্য উপন্যাস ।)

তিন


আচানক ঘুম ভেঙ্গে গেলো ।

চোখ খুলে প্রথমে বুঝতে পারলাম না কোথায় আছি । আবছা আলোয় মশারির বাহিরে চারপাশটা অপরিচিত... ...বাকিটুকু পড়ুন

ইফতার পার্টি মানে খাবারের বিপুল অপচয়

লিখেছেন রাজীব নুর, ২৭ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৩:৫৩



গতকাল সরকারি ছুটির দিন ছিলো।
সারাদিন রাস্তাঘাট মোটামুটি ফাকাই ছিলো। ভাবলাম, আজ আরাম করে মেট্রোরেলে যাতায়াত করা যাবে। হায় কপাল! মেট্রো স্টেশনে গিয়ে দেখি গজব ভীড়! এত ভিড়... ...বাকিটুকু পড়ুন

গণতন্ত্র আর বাক-স্বাধীনতার আলাপসালাপ

লিখেছেন অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য , ২৭ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৪:২৩


একাত্তর সালে আওয়ামী লীগের লোকজন আর হিন্দু ধর্মাবলম্বীরা ছিল পাকবাহিনীর প্রধান টার্গেট। যদিও সর্বস্তরের মানুষের ওপর নিপীড়ন অব্যাহত ছিল। গ্রামের পর গ্রাম জ্বালিয়ে দেওয়া হয়েছিল। মুক্তিযোদ্ধা আর তাদের পরিবারের... ...বাকিটুকু পড়ুন

স্বাধীনতা দিবসের অনুষ্ঠানে মুক্তিযোদ্ধাদের মুমিনী চেহারা ও পোশাক দেখে শান্তি পেলাম

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ২৭ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ৯:৫৮



স্বাধীনতা দিবসের অনুষ্ঠানে স্টেজে উঠেছেন বত্রিশ মুক্তিযোদ্ধা তাঁদের চব্বিশ জনের দাঁড়ি, টুপি ও পাজামা-পাঞ্জাবী ছিলো। এমন দৃশ্য দেখে আত্মায় খুব শান্তি পেলাম। মনে হলো আমাদের মুক্তিযোদ্ধা আমাদের মুমিনদের... ...বাকিটুকু পড়ুন

দু'টো মানচিত্র এঁকে, দু'টো দেশের মাঝে বিঁধে আছে অনুভূতিগুলোর ব্যবচ্ছেদ

লিখেছেন মোহাম্মদ গোফরান, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১২:৩৪


মিস ইউনিভার্স একটি আন্তর্জাতিক সুন্দরী প্রতিযোগিতার নাম। এই প্রতিযোগিতায় বিশ্বের বিভিন্ন দেশের সুন্দরীরা অংশগ্রহণ করলেও কখনোই সৌদি কোন নারী অংশ গ্রহন করেন নি। তবে এবার রেকর্ড ভঙ্গ করলেন সৌদি... ...বাকিটুকু পড়ুন

×