আমি চোখের সামনে দেখেছি পাঁজর ভাঙ্গতে ,
শুনেছি বিশ্বজয়ী যৌবনা শুকনো পাতার মড়মড় করে উঠা কান্না ,
কখনও বা চঞ্চলা অবিচল যাত্রায় কেঁদে উঠেছে গঙ্গা।
শত্রুর প্রতিরোধ-অবরোধ ধূলিস্যাৎ করেছি ব্যাঘ্র থাবায়,
ও গো! কে তাঁরা উল্লাসে-সোল্লাসে বিশ্ব কাঁপায়।
সে সে তো প্রাণচঞ্চল বাঙালির প্রাণভোমরা,
তোমরাই একদিন রাঙিবে এ ধরা ।
যত আছো জগৎবিখ্যাত ক্রিকেটবোদ্ধা মুনি ঋষি,
ধরেছে বন্দনা; করেছে প্রশংসা, গর্বিত নয়নে দেখো শার্দুল /ব্যাঘ্র মুশি।
হে মহাকালের মহা নায়ক তামিম!
কিভাবে গাহিবো স্তুতি,
যথার্থ স্তুতিগান কি আমি জানি,
করিতে পারিবো না তোমার তাজিম।
মন যে আজি আনন্দের সাগরসম উত্তাল,
তাই হারিয়েছি মম তালবেতাল ।
তবু জানাই ১৮ কোটি প্রাণের সহস্র সহস্র দিনের
নিশ্বাস প্রশ্বাসের সমান,
মর্মোক্তির সালাম ।
সে কি দীপ্র-ক্ষিপ্ত-অপরাজিত মহা কাব্যিক আগমন!
তখন ফেলি এসেছো প্রতি পদ চিহ্নে স্বর্ণরেণু,
লিখে রাখবে মহাকাল পৃথিবীর প্রতিটি অনু-পরমাণু।
তোমরা নজরুলের দুর্বার মন্ত্রের সঞ্জীবনী শক্তি,
তোমরা চির মহিমাময়ী ।
বিঃদ্র-ব্লগে গুণী-জ্ঞানীদের কবিতার মাঝে আমার মতো ব্লগারের কবিতা দিতে বড্ড ভয় হয় । তবু সাহস করলাম ,মনের টানে । কবিতাটি এখনই সময় প্রকাশ করার তাই ।
সর্বশেষ এডিট : ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:০৩