somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

মাননীয় প্রধানমন্ত্রী আপনার প্রতি শ্রদ্ধাশীল আমি!!

০২ রা ডিসেম্বর, ২০১২ দুপুর ২:৪৬
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :



কোন সন্তান যে বাবাকে এত বেশি অনুকরণ করতে পারে তা ইতোপূর্বে বোধগম্য হয়নি। তবে গ্রাম গঞ্জে একটা প্রবাদ লক্ষনীয় বাপকে ব্যাটা সিপাইকা ঘোড়া.....। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী এ দেশের প্রতি আপনি এবং আপনার বাবার দেশাত্ববোধের এক অভূতপূর্ব মিল দেখে জাতি আজ হতভম্ব। আপনার বাবার প্রতি আপনার অনুকরণের দৃষ্টান্ত দেখে জাতি আপনার প্রতি শ্রদ্ধাশীল। এই বাংলার মানুষ আপনার প্রতি শ্রদ্ধায় মাথা নত করেছে! জাতি চিরদিন মনে রাখার চেষ্টা করবে আপনার কর্মগুলো যেমন মনে রেখেছে আপনার বাবার অবদান!
স্বাধীন বাংলাদেশে, স্বাধীনতার পর নিরঙ্কুষ ক্ষমতার মহান অধিপতি শেখ মুজিব পাকিস্থান থেকে দেশে ফিরে ক্ষমতার হাল ধরেন। আশান্বিত হয় জাতি। আশার নতুন সূর্য উদিত হয় পূর্বাকাশে। কিন্তুু জাতির আশাকে নিজের আখের গোছানোর সময়ে পরিণত করে বিভিন্ন কর্মকান্ড হাতে নিতে ভুল করেননি জনাব শেখ মুজিব। তৎকালীন রাষ্ট্র প্রধান জনাব শেখ মুজিব ১৯৭২ সালের ২৭শে মার্চ ওপেন বর্ডার ট্রেড চুক্তি সম্পাদন করেন। এ সম্পর্কে তৎকালীন আওয়ামী লীগ নেতা এম মোহাইমেন বলেছিলেন “দিল্ল¬ীকে খুশী করার জন্য মুজিব ওপেন বর্ডার ট্রেড চুক্তি সম্পাদন করেছেন। শুল্ক ঘাটিতে অর্থনীতি পড়েছে হুমকির মুখে। সীমান্ত শুল্ক ঘাটতিতে শুল্ক ছাড়া লক্ষ লক্ষ মন ধান, চাল ও পাট ভারতে পাচার হয়েছে”।
আমরা দেখতে পাচ্ছি বাবা জনাব শেখ মুজিবকে মেয়ে শেখ হাসিনা কতটা অনুসরণ করছেন। অনুসরণের দৃষ্টান্ত স্বরূপ ট্রানজিট চুক্তি সম্পন্ন করা হয়েছে যার দ্বারা দেশ আবার শেখ মুজিব কৃত অন্ধকারের দিকে ধাবিত হচ্ছে। নিজ দেশের ভবিষ্যৎকে অন্ধকার করে ভারতের স্বার্থ সিদ্ধ করতে বাবার ন্যায় মরিয়া হয়ে উঠেছেন আমাদের প্রধান মন্ত্রী।
তৎকালীন রাষ্ট প্রধান শেখ মুজিব আর দেশের মেরুদন্ড পাট? ভারত তাদের এজেন্ট দিয়ে বাংলদেশের পাট শিল্প ধ্বংসের উদ্যোগ গ্রহণ করল আর তাদের সাথে সাফাই গেছেন শেখ মুজিব সরকার। ভারতের এজেন্ডা বাস্তবায়ন করার জন্য প্রথম পর্যায় হিসাবে তারা পাট বিশেষজ্ঞ থেকে শুরু করে এ সংক্রান্ত অভিজ্ঞ কর্মকর্তাদের প্রতিষ্ঠান ছাড়তে বাধ্য করে। এরই ধারাবাহিকতায় আদমজীর জেনারেল ম্যনেজার জী.এম.কাদেরকে শুধু প্রতিষ্ঠান ছাড়তে বাধ্য করা হয়নি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এর হলে আটকে রেখে হত্যার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। তাকে পূর্ণবহাল করতে ব্যর্থ হয়েছে তৎকালীন সরকার অথচ এই জী.এম.কাদেরকে জীবনের নিরাপত্তা দিয়ে অতিরিক্ত সম্মানী ও মর্যাদা দিয়ে ভারত তার দেশে বিশেষজ্ঞ হিসেবে নিয়োগ দেয়। শেখ মুজিব সরকার দ্বারা ভারতের স্বার্থ সিদ্ধ হল কিন্তু রক্ত ক্ষরণ হতে হতে নিঃশেষ হয়ে গেল আদমজীর মত বিশাল স্থাপনা। সর্ব বৃহৎ পাট উৎপাদনকারী দেশ পাট হীন দেশে পরিণত হল। বাবার ধ্বংসাত্বক কর্মকান্ডের সাথে একাত্বতা ঘোষনা করে আমাদের প্রধান মন্ত্রী শিল্প সেক্টরকে ধ্বংস করার পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করতে শুরু করেছেন। আমরা দেখতে পাচ্ছি পাট রপ্তানির ক্ষেত্রে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়েছে কিন্তু পাটের অবৈধ পাচারের লাগাম টেনে ধরতে ব্যর্থ বর্তমান সরকার যার ফলস্রুতিতে বাংলাদেশ থেকে পাট আমদানিকারক দেশ ভারত এখন পাট আমদানি করাতো দূরের কথা বরং এদেশের চেয়ে কম মুল্যে অন্য দেশের কাছে পাট রপ্তানি করছে। গত ৩১শে অক্টোবর ০৯ ঘটে গেল শিল্প সেক্টরের কালো অধ্যায়। প্রকাশ্যে গুলি করে হত্যা করা হয়েছে শিল্প শ্রমিককে। শ্রমিক অসন্তষের মাধ্যমে বন্ধ করা হয়েছে শিল্প কারখানা। নুন্যতম মুজুরি নির্ধারণ নিয়ে সরকার গার্মেন্টস শ্রমিকদের সাথে যে আচারন করেছে তা যে কোন মানুষের বিবেককে দংশিত করেছে। শিল্প খাতের সমস্যা সমাধানের নাম মাত্র কোন চেষ্টাও লোক সম্মুখে প্রত্যক্ষ হয়নি। যা আমরা দেখেছি তা কেবল শ্রমিকদের উপড় লাঠিচার্জ, গ্রেফতার আর মামলা!
১৯৭১ সালে একক ভাবে আওয়ামীলীগ ক্ষমতাসীন হলে জনাব শেখ মুজিব নিয়ম নীতির তোয়াক্কা না করে সব দলীয় নেতা কর্মীদের হাতে তুলে দেন। দলীয় কর্মীদের ঢালাও চাকুরীতে নিয়োগ এবং জাতীয়করণকৃত শিল্প প্রতিষ্ঠানের দায়িত্ব্ অর্পন করেন। ১৯৭৩ সালের ১১ই মে বানিজ্যমন্ত্রী কামরুজ্জামান বলেছিলেন ২৫ হাজার আমদানিকারকদের মধ্যে ১৫ হাজার ভুয়া। উল্লেক্ষ্য যে ৭৩ সালের ১১ই মার্চ সিগারেটের পারমিট সংক্রান্ত খবরে বলা হয় বাংলাদেশের টোবাকো কোম্পানী ২৫জন ডিস্ট্রিবিউটর নিয়োগের জন্য এক হাজার সুপারিশ পত্র পেয়েছিলেন।
বর্তমান প্রেক্ষাপটে ক্ষমতার পালা বদলের সাথে সাথে শুরু হয়েছে প্রশাসনে রদবদল। দলের স্বার্থ বিবেচনা করে অভিজ্ঞ উচ্চ পদস্থ কর্মকর্তাদের বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠানো হচ্ছে। ৪শতাধিক কর্মকর্তাকে ও এস ডি করা হয়েছে। পদন্নতির ক্ষেত্রে দক্ষতার পরিবর্তে দলীয় পদকে বিবেচনা করা হচ্ছে। চাকুরিতে নিয়োগের ক্ষেত্রে মেধাকে অবমূল্যায়ন করে মুজিব কোর্টকে মূল্যায়ন করা হচ্ছে। চাকুরীতে নিয়োগের ক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় পদের চেয়ে বেশী সুপারিশ পত্র জমা পড়ছে যার শিকার হয়ে চাকুরী ছাড়তে বাধ্য হচ্ছেন কর্তব্যরত কর্মকর্তা। প্রশাসনের বদলি, ও এস ডি দেখে প্রত্যক্ষ করা হচ্ছে আওয়ামীলীগের স্বজনপ্রীতি আর দলীয় করণের মহোৎসব।
স্বাধীনতার প্রথম থেকেই আওয়ামীলীগের ইসলাম বিদ্বেষ ও মুসলিম বৈরিতা শুরু হয়। তৎকালীন রাষ্ট্রপ্রধান জনাব শেখ মুজিবুর রহমানের অক্লান্ত পরিশ্রমে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মনোগ্রাম থেকে কুরআনের আয়াত মুছেফেলা হয়, সলিমুল্লাহ মুসলিম হল থেকে ‘মুসলিম’ শব্দটি তুলে দেওয়া হয়, ইসলামিয়া কলেজের নাম দেওয়া হয় কবি নজরুল কলেজ, জাহাঙ্গীর নগর মুসলিম বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম থেকে ‘মুসলিম’ শব্দটি চিরতরে বিদায় করে দেওয়া হয়। মুসলিম তথা ইসলামকে আঘাত দিয়ে জর্জরিত করার যে অধ্যায়টুকু বাকি ছিল তা পূরন করার জন্য মরিয়া হয়ে উঠেছেন বর্তমান প্রধানমন্ত্রী। বাবার ছায়ায় সিক্ত মেয়ে ধর্ম নিরপেক্ষতার নামে ধর্মহীন বাংলাদেশ গঠনের মাধ্যমে বাবার কাজের পূর্ণতা দিতে চায়। জনাব শেখ মুজিব সাহেবের বিদেহী আত্বার শান্তির জন্য এদেশ ধর্মহীন করা যেন অপরিহার্য দাবী?
গণতন্ত্র ও বাক স্বাধীনতার পক্ষে আওয়ামীলীগের শক্ত অবস্থান ছিল জন্ম থেকেই কিন্তু আওয়ামীলীগ ক্ষমতাসীন হয়ে তার নৌকা চালায় উল্টো দিকে। তৎকালীন আওয়ামীলীগ নতুন করে প্রেস এন্ড পাবলিকেশন্স অর্ডিনান্স জারি করেছিল যার দ্বারা গলাটিপে হত্যা করা হয় বাক স্বাধীনতাকে। ১৯৭২ সাল ২১শে জুন গ্রেপ্তার করা হয় “হক কথার” সম্পাদককে। ৭ই সেপ্টেম্বর জ্বালিয়ে দেওয়া হয় চট্টগ্রামের “দেশ বাংলা” অফিস। সাংবাদিক ইউনিয়ন এর জোর প্রতিবাদ জানালে সংবাদপত্রের স্বাধীনতাকে লাথি মেরে উড়িয়ে দেওয়া হয়। সত্য প্রকাশের অপরাধে “দৈনিক বাংলার” সম্পাদক মন্ডলীর সভাপতি হাসান হাফিজুর রহমান এবং সম্পাদককে চাকুরীচ্যুত করা হয়। তৎকালীন রাষ্ট্রপ্রধান জনাব শেখ মুজিবুর রহমানের নগ্ন হস্তক্ষেপে ১৯৭৩ সালের ১৩ই মে “দৈনিক স্বদেশ” বন্ধ করে দেওয়া হয়। “মুখপত্র, গণশক্তি, স্পোকসম্যান” প্রভৃতি পত্রিকা বন্ধের পর ১৯৭৩ সালের ১৮ই জুন প্রেস এন্ড পাবলিকেশন্স অর্ডিনান্স বলে সরকার “নবযুগ” সম্পাদককে গ্রেপ্তার করে। ১৯৭৩ সালের ১২ই আগষ্ট পেশী শক্তির মাধ্যমে বন্ধ ঘোষনা করা হয় “দেশ বাংলা পত্রিকা” এবং এর সম্পাদককে রাষ্ট্রপতির ৫০নং আদেশ বলে গ্রেপ্তার করা হয়। ৭৩ সালের ১৪ই আগষ্ট আওয়ামী লীগের তথ্যমন্ত্রী ঘোষনা করেন “সংবাদ পত্রের স্বাধীনতা আওয়ামীলীগের ঈমানের অঙ্গ” অথচ ২৩নভেম্বর আদালতের আদেশ উপেক্ষা করে সাপ্তাহিক “ওয়েভ” পত্রিকা বন্ধ করা হয়। ৭৪ সালের ২৮ জুলাই নিউজপ্রিন্ট নিয়ন্ত্রন আদেশ জারি করা হয়। যার মাধ্যমে সরকারের আশির্বাদ বিহীন পত্রিকাগুলো মৃত্যু যন্ত্রনায় ধুঁকতে থাকে। ৭৫ সালের ৩ জানুয়ারি জারি করা হল বিশেষ ক্ষমতা বিধি যার ফলে রক্ত ক্ষরণের মাধ্যমে নিথর হয়ে গেল বাকস্বাধীনতা। ৭৫ এর ১৬ই জুন সংবাদপত্র ডিক্লারেশন অধ্যাদেশ বাতিল করা হয়। মানবতার দরদী ! বাকস্বাধীনতার আভিভাবক !! গনতন্ত্রের রূপকার !!! জনাব শেখ মুজিবুর রহমানের পদ পৃষ্ঠে পৃষ্ঠ হয়ে চিৎকার করতে করতে নিঃশেষ হয়ে গেল ৪শতাধিক পত্র পত্রিকা।

২৪ জানুয়ারি ১৯৭৫ সাল ঘোষনা করা হল এক দলীয় শাষন ব্যবস্থা।

পত্রিকা খুললে চোখে পড়ে সাংবাদিককে পিটিয়েছে ছাত্রলীগ। সাংবাদিকের মটোরসাইকেলে আগুন। ‘আমার দেশ’ সম্পাদক মাহমুদুর রহমানের গাড়ীতে বোমা হামলা। সংবাদ কর্মীদের হুশিয়ারী সংকেত। মন্ত্রিসভা বৈঠক থেকে সম্পাদকদের দেখে নেওয়ার হুমকি। সম্পাদকদের নামে কয়েক শত কোটি টাকার মানহানি মামলা। আমারদেশ বন্ধ ঘোষনা এবং মাহমুদুর রহমানকে জেলে প্রেরণ তাও আবার রিমান্ড!! বিশিষ্ট বুদ্ধিজীবী, প্রবীন সাংবাদিক, কলামিষ্ট এবং দৈনিক সংগ্রামের সম্পাদক আবুল আসাদ গ্রেফতার!! বিসিজিএ নিউজ ২৪ ডট কম এর সম্পাদক হুসাইন মুহাম্মদ দুলাল গ্রেপ্তার! টিভি চ্যানেল নিয়ন্ত্রনে আনার হুমকি। পেশী শক্তির দ্বারা চ্যানেল ওয়ান বন্ধ ঘোষনা। প্রতিপক্ষ দলের সমাবেশ, মিছিল, এমনকি মেধাবীদের সংবর্ধনায় পুলিশী হামলা। বিনা মামলায় বিরোধীদলীয় নেতা কর্মীদের গ্রেপ্তার এবং রিমান্ড। বিনা মামলায় বিরোধী দলের কেন্দ্রীয় নেতাদের ডান্ডাবেড়ী পড়িয়ে আদালতে হাজির করা। মিথ্যা মামলায় কারাগারে প্রেরণ! নিজ দলের নেতা কর্মীদের খুনের মামলা প্রত্যাহার !
আমি ফিরে যাই পেছনের ইতিহাসে, মনে পরে যায় ৭২ থেকে ৭৫ এবং ৯৬ থেকে ২০০১ এর কথা। নিজেকে প্রবোধ দেই এই ভেবে যে, আওয়ামীলীগ সরকার ক্ষমতায় তাদের দেশসেবা, জনসেবার (!) রূপ এর থেকে বেশি আর কি হতে পারে?
৫টি মন্তব্য ৫টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

আমিও যাবো একটু দূরে !!!!

লিখেছেন সেলিম আনোয়ার, ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:২২

আমিও যাবো একটু দূরে
যদিও নই ভবঘুরে
তবুও যাবো
একটু খানি অবসরে।
ব্যস্ততা মোর থাকবে ঠিকই
বদলাবে শুধু কর্ম প্রকৃতি
প্রয়োজনে করতে হয়
স্রষ্টা প্রেমে মগ্ন থেকে
তবেই যদি মুক্তি মেলে
সফলতা তো সবাই চায়
সফল হবার একই উপায়।
রসুলের... ...বাকিটুকু পড়ুন

যে দেশে সকাল শুরু হয় দুর্ঘটনার খবর দেখে

লিখেছেন এম ডি মুসা, ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৮:১১

প্রতি মিনিটে দুর্ঘটনার খবর দেখে অভ্যস্ত। প্রতিনিয়ত বন্যা জলোচ্ছ্বাস আসে না, প্রতিনিয়ত দুর্ঘটনার খবর আসে। আগে খুব ভোরে হকার এসে বাসায় পত্রিকা দিয়ে যেত। বর্তমানেও প্রচলিত আছে তবে... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমাদের দাদার দাদা।

লিখেছেন নাহল তরকারি, ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৮:৫৫

বৃহস্পতিবার, ১৮ এপ্রিল ২০২৪, ৫ বৈশাখ ১৪৩১, ০৮ শাওয়াল ১৪৪৫ হিজরী।

আমার দাদার জন্মসাল আনুমানিক ১৯৫৮ সাল। যদি তার জন্মতারিখ ০১-০১-১৯৫৮ সাল হয় তাহলে আজ তার বয়স... ...বাকিটুকু পড়ুন

জেনে নিন আপনি স্বাভাবিক মানুষ নাকি সাইকো?

লিখেছেন মোহাম্মদ গোফরান, ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:১৮


আপনার কি কারো ভালো সহ্য হয়না? আপনার পোস্ট কেউ পড়েনা কিন্তু আরিফ আর হুসাইন এর পোস্ট সবাই পড়ে তাই বলে আরিফ ভাইকে হিংসা হয়?কেউ একজন মানুষকে হাসাতে পারে, মানুষ তাকে... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। মুক্তিযোদ্ধা

লিখেছেন শাহ আজিজ, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:২১



মুক্তিযুদ্ধের সঠিক তালিকা প্রণয়ন ও ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা প্রসঙ্গে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক বলেছেন, ‘দেশের প্রতিটি উপজেলা পর্যায়ে মুক্তিযোদ্ধা যাচাই বাছাই কমিটি রয়েছে। তারা স্থানীয়ভাবে যাচাই... ...বাকিটুকু পড়ুন

×