ঢাবি সিলেবাসের দোহাই দিচ্ছে।আচ্ছা সিলেবাস কি আজকে পরিবর্তন হয়েছে?সিলেবাস যখন পরিবর্তন হয়েছে তখন মুখে সিলগালা মেরে ছিলেন কেনো?ঢাবি পরিক্ষার সার্কুলারে বলতে পারতেন না?তখন মাথায় আসে নাই কিছু?এখন পরিক্ষা শেষ।এখন নিত্য নতুন আইন?বাহ্।
আমরা যারা সাইন্সে আছি তাদের কিছুটা স্বস্তি যে এখন বহু জায়গা আছে।কিন্তু যারা মানবিকে পড়ে তারা কোথায় যাবে?
বুয়েটিয়ান ভাইয়েরা,জাফর ইকবাল স্যার আপনারা উত্তর দেন।এবার ও কি আপনারা শহীদ মিনারে বসবেন?নাকি কিছু স্বপ্নের সুইসাইড নিরবে দেখে যাবেন?প্রশ্ন থাকলো।
অভিনন্দন ঢাকা ভার্সিটি কিছু স্বপ্নের গলা টিপে মেরে ফেলার জন্য।এরপর গুনতে থাকুন লাশের পর লাশ।এক,দুই,তিন,চার....
অনেকে বলবেন ঢাকা ভার্সিটিতে পড়তে হবে এমন কোন কথা নেই।সত্য কথা।কিন্তু কিছু স্বপ্নের ব্যাপার থাকে।স্বপ্ন ভঙ্গের ব্যাপার থাকে।অনেকের স্বপ্নই থাকে ঢাবিতে পড়া।যদিও আমার এমন কোন স্বপ্ন কোনদিন ছিল না এখন ও নাই।ভর্তি পরিক্ষার আগের দিন ও আমি বলছি চান্স না পেলে দুঃখ নাই কারন ঢাবিতে পড়বো এমন কখনো ভাবি নি।কিন্তু অনেকের থাকে।আমি দেখেছি তাদের চোখগুলো,আমি শুনেছি তাদের স্বপ্নগুলো।'দোস্ত,ঢাবিতে পড়ার পর টিএসসিতে বসে বসে শিরেনামহীনের বুলেট কিংবা কবিতা গানটা গাবো।উফ!অসাম ফিলিংস হবে'
জ্বি।আমি এইসব স্বপ্নবাজদের কথা বলছি।আমি এইসব স্বপ্নবাজদের স্বপ্ন ভঙ্গের কথা বলছি।জানি আমার কথায় কিচ্ছু যায় আসে না।কারন আমি না পেরেছি পাশ করতে না পেরেছি বিবেক বিক্রি করে সাড়ে তিন লাখ টাকা দিয়ে ঢাবির তথাকথিত স্বচ্ছ পরিক্ষায় জালিয়াতি করতে।আমার কিচ্ছু বলার অধিকার নেই।
ঢাবি নষ্টদের আখড়া হোক।ভার্সিটি বানান না জানা ছাত্ররা টিএসসি তে বসে জলশা বসাক।১৪ ব্যাচের পক্ষ থেকে অভিশাপ থাকলো।