somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

রহস্য গল্পঃ বিচিত্র (শেষ পর্ব)

১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:৪০
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


রহস্য গল্পঃ বিচিত্র (প্রথম পর্ব)
রহস্য গল্পঃ বিচিত্র (দ্বিতীয় পর্ব)]

পনেরো দিন চলে গেলো আমার স্বামী দ্বিতীয়বারের মতন নিখোঁজ হয়েছেন, এই পনেরো দিন আমার কীভাবে যে কেটেছে বোঝাতে পারবোনা।সেদিন জ্ঞান ফেরার পর কতজনের কত রকম কত কথার যে উত্তর দিতে হয়েছে, পুলিশের প্রশ্ন শুনে তো মনে হচ্ছিলো আমি বুঝি নিজেই গলা টিপে অথবা মুখে বালিশ চাপা দিয়ে তাকে হত্যা করে লাশ গুম করে দিয়েছি।

আমি তাদেরকে সব সত্যি কথাই বলেছি যা দেখেছি সব টুকিটাকি বর্ণনা করেছি কিচ্ছু বাদ দেইনি, তবু কিনা তারা আমাকেই সন্দেহ করছে, এই জন্যই তো, এই জন্যই আমাদের দেশের পুলিশদের উপর সব মানুষের আস্থা উঠে যাচ্ছে দিন দিন।

যাক গে একাকী দিন রাত্রি আমার দুর্বিষহ হয়ে উঠেছে দিন দিন। অফিস করেও শান্তি পাচ্ছি না। এর কথা; ওর টিপ্পনী, হাসি মজা, আবার কারো কারো অতি সিমপ্যাথি একদম গায়ে জ্বালা ধরিয়ে দেয়, সেদিন এক কলিগ বললো; আপা আপনি বাসায় একা একা কীভাবে থাকেন! একা থাকা কোন মানুষের পক্ষে সম্ভব? চুপ করে থাকি, এসব কলিগদের সাথে কথা বাড়িয়ে লাভ নেই একটা প্রতিউত্তরে এরা এক হাজার কথা বলবে আর বেশির ভাগই হবে আমাকে ছোট করে অপমান এবং লজ্জার ভেতর ফেলে।
আজ ছুটির দিন মন খুব খারাপ, সে দ্বিতীয়বারের মত নিখোঁজ হবার পর জীবনটা সত্যিই একদম নরক হয়ে গেছে।

আসলে আমার ওসব কথা বলাই উচিৎ হয়নি! জানালা ভেঙ্গে আমার স্বামীর লাফ দেয়া, পিঠের পেছন থেকে মস্ত ডানা! এসব বলাই আমার উচিৎ হয়নি এখন একেকজনের কাছে কেমন হাসির পাত্রী হয়ে গেছি, সেদিন মিস্টার সেলিম লিফটের ভেতর অন্যান্য সবার সাথে দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে বেফাস মন্তব্য করলেন বসলেন; বললেন, আচ্ছা ম্যাডাম আপনার স্বামীর পীঠ দিয়ে ডানা গজানোর কি কারন থাকতে পারে বলুন তো? কি খাইয়েছিলেন আপনি তাকে? খাওয়াদাওয়ার জন্য হলে সম্ভাবনা আছে আপনার পীঠেও দুটো ডানা গজানোর! আপনি তখন ডানা নিয়ে অফিস করবেন কীভাবে? লিফটে উঠলে পুরো লিফটই তো আপনার লাগবে? হেহেহে! ও না না আপনার লিফট লাগবে কেন আপনি তো উড়ে উড়েই একুশ তলায় এসে প্লেনের মতন ল্যান্ড করতে পারবেন তখন হাহ হাহ হাহ!কি যে বাজে সেই হাসি! মানুষকে অপমান করে বিশ্রী কথা শুনিয়ে কি যে আনন্দ পায় মানুষ।

এসব কথা চিন্তা করতে করতে তার কথা ভাবতে ভাবতে আনমনে রাস্তা দিয়ে হাঁটছি। ছুটির দিন বলেই কিনা কে জানে রাস্তা ঘাটে আজ মানুষের ভিড় আরও যেন বেশি, এমনিতেও ছুটির দিনগুলোতে এসব এরিয়ায় ভীড় তুলনামূলক একটু বেশিই হয়।

আমি হাঁটছি শিশু পার্কের সামনের রাস্তা ধরে, মানুষের ভীড় এইখানটায় এতই যে; পায়ে পায়ে একটা নিয়ম মেনে একি স্প্রিডে মানুষের সাথে সমান তালে হাঁটতে হচ্ছে, হাটা একটু এদিক সেদিক করা যাচ্ছেনা করতে গেলেই আরেকজনের পায়ে পা লেগে যাবে, বেলুনওয়ালারা একঝাঁক বেলুন আকাশে উড়িয়ে হেঁটে চলেছে এদিক সেদিক।বাচ্চাদের দৃষ্টি আকর্ষণের চেষ্টা, বাদামওয়ালা, আচারওয়ালা, চানাচুরওয়ালা, বিপুল উৎসাহে তাদের খাবার বিক্রি করছে, তাদের ক্রেতার সংখ্যা অসংখ্য, কসমেটিক্সওয়ালারা তাদের চুরি, ক্লিপ, কানের দুল ইত্যাদি রঙ বেরঙের জিনিষপত্র সাজিয়ে বসে আছে সেখানেও সমান ভীড় তবে সেখানে মেয়ে ক্রেতাই বেশি।
শিশু পার্কে যে শুধু শিশুরাই বেড়াতে যায় এই ধারনা ভুল, আমি অনেকদিন থেকেই দেখছি শিশুদের সংখ্যা এসব জায়গায় নগণ্য, গ্রাম থেকে নতুন আগত মানুষজন থেকে শুরু করে প্রেমিক প্রেমিকারা পর্যন্ত শিশু পার্কে ঘুর ঘুর করে। সেখানে লম্বা উঁচু যে টিলাটা আছে ওখানে কোন কোন প্রেমিক প্রেমিকারা বসে ঘণ্টার পর ঘণ্টা প্রেম করে।

এটা কি কারনে হয় জানিনা, জায়গাটা উঁচু বলে সেখানে কম মানুষ যায় বলেই হয়তো প্রেম করার জন্য ঐ জায়গাটা তাদের প্রিয়। তারা সবাইকে দেখলেও সচারচর তাদের দিকে কারো চোখ পড়েনা। আমি দামাদামী না করে দুই মুঠ মেটালের চুরি কিনলাম। দামাদামী করে কিনিনি তবু আমি অনেক জিতেছি বলেই আমার মনেহল। এই চুরি কোন শপিংমলে কিনতে গেলে কম পক্ষে ছয়শ সাড়ে ছয়শ দাম পড়তো সেখানে আমি এটা কিনেছি মাত্র নব্বই টাকা দিয়ে!

তখনি হাতে চুরিগুলো পড়ব বলে হাতের ঘড়িটি খুলে হ্যান্ড ব্যাগে রাখতে যেতেই সেটা ধপাশ করে ফুটপাতে পড়ে গেলো এবং ব্যাগ তুলতে যেতেই তার মাথার সাথে মাথা ঠুকে গেল। চোখ তুলে তাকিয়ে আমি অভিভুত এবং অতি আশ্চর্য হয়ে শুধু একটা শব্দই বলতে পারলাম! - তু তুমি!!

আমার সামনে আমার হারিয়ে যাওয়া স্বামী দাঁড়িয়ে আছেন। কি যে সুন্দর লাগছে তাকে দেখতে, সেই আগের হাসি চোখে মুখে খেলা করছে।বলল--
-এখানে কি করছ বউ? এত ভীড় এত মানুষ! ধুলোবালি! চলতো একটু ভালো জায়গায় যাই!
- তুমি এতদিন কোথায় ছিলে!সেদিন ওরকম জানলা দিয়ে লাফ দিয়ে কোথায় হারিয়ে গিয়েছিলে?
তোমার জন্য কত মানুষের কত রকম কথা শুনতে হচ্ছে তুমি জানো? আর তোমার এই পরিবর্তন? দেখি দেখি তোমার পীঠ দেখি? পীঠে সেই বিশাল ডানা দুটো কি আছে?
সে হাত দিয়ে আমার মুখ চেপে ধরল! কয়েক মুহূর্ত মাত্র! কিন্তু ছেড়ে দেয়ার পর আর একটা কথাও মুখে এলো না। ভেতর থেকে কেমন একটা শক্তি পেলাম আমি! আমার কাছে সব কিছু স্বাভাবিক লাগছে।

ও হাত বাড়িয়ে আমার দুই হাত ধরল, ধরেই রাখলো আমার চোখের দিকে চেয়ে, তারপর উড়াল দিলো! আশেপাশে এত মানুষ কেউ কিছু দেখতে পেলো না! আশ্চর্য! আমার শরীর! আমার শরীর এত হাল্কা অনুভূত হচ্ছে! আর ফাঁকা একদম ফাঁকা! আমি উড়ছি উড়ছি ঘুড়ির মতন উড়ছি পাখির মতন উড়ছি আকাশের মেঘের মতন উড়ছি।

কি সুন্দর কি সুন্দর! কি অদ্ভুত! এটা কি করে সম্ভব! এই মুহূর্তে মনে হচ্ছে এই জীবনটাই আমার কাছে সেরা! হাসতে হাসতে ভূমণ্ডলের মানুষ দেখছি মানুষগুলো দেখতে দেখতে ছোট থেকে ছোট হয়ে পিপীলিকার মতন হতে হতে বিন্দু হয়ে শেষ পর্যন্ত নাই হয়ে গেলো। এখন চারপাশে শুধু নীল! গাড় নীল, বর্ণিল নীল, আলোকিত নীল! আমি আমার স্বামীর দিকে তাকালাম তার দিকে তাকিয়ে আমার অস্বস্তি লাগলো চোখ দুটো জ্বলছে, সে চোখে একদম চোখ রাখা যায়না।

তবু মায়া লাগে; বিশ্বাস হয়; সে তো আমার স্বামী; আমার অতি আপনজন।
সম্পূর্ণ অপরিচিত অদ্ভুত সুন্দর এক জায়গায় আমাকে নিয়ে নেমে এলো সে, চারদিকে সবুজের সমারোহ! এত চোখ জুরানো সবুজ আমি এই জীবনে আর দেখিনি।
কলকল ধ্বনির আওয়াজ কানে আসতেই বললাম কিশের শব্দ! সে আমার হাত ধরে সেদিকে উড়ে উড়ে গেলো! একটা ঝর্না বিশাল রঙিন ঝর্না! একটু দুরেই দুটি নীল পাখি ঝর্ণার পানি খাচ্ছে। আমি সব দেখে কিশোরীর মত আবেগে আপ্লুত হলাম ছোটাছুটি করলাম এদিক সেদিক। সময় কীভাবে যে গড়িয়ে গেলো টেরই পেলাম না।
আমার স্বামী বলল চল এবার তোমায় পৌঁছে দেই, এইখানে মানুষের থাকার অনুমতি নেই,
- তাহলে তুমি থাকছ কীভাবে?
- আরে আমি তো না মানুষ বলেছি না তোমাকে।
- তুমি না মানুষ হলে কীভাবে?
- না মানুষ হতে হয়না প্রিয়া, যে না মানুষ সে না মানুষই, আর যে মানুষ সে মানুষই।
- তাহলে তুমি এতদিন পৃথিবীতে ছিলে কেন? আমাকে বিয়েই বা করলে কেন?
- আমি তখন জানতাম না আমি না মানুষ! না মানুষদের কেউ হয়তো ষড়যন্ত্র করে আমায় ফেলে এসেছিল পৃথিবীতে। একটা শিশুকে যদি কেউ ধরে নিয়ে পৃথিবীর অন্য প্রান্তে ফেলে দিয়ে আসে তবে সহজে কিংবা সাথে সাথে কি সে তার ঠিকানায় ফিরে যেতে পারবে? পারবেনা তাইতো? চল তোমায় বাড়ি পৌঁছে দিয়ে আসি, বলেই সে আমার হাত ধরল।
বাড়ি ফিরে ক্লান্তিতে ঘুমিয়ে পড়লাম, এক ঘুমে সকাল, সকালে অফিসের জন্য তৈরি হতে হতে মনে হল গতকাল আমার স্বামীর সাথে আকাশে উড়ার ব্যাপারটা, উড়তে উড়তে অচেনা গ্রহে যাওয়ার ব্যাপারটা নিছক স্বপ্ন ছাড়া কিছুই না।

এভাবে আরও দুদিন কেটে গেলো তৃতীয় দিন আবার আমার স্বামীর সাথে দেখা, কেবল বাড়ি থেকে বেরিয়েছি অফিসে যাব বলে, সে এসে বলল চল তোমায় অফিসে পৌঁছে দেই, বলেই কোমরে হাত রেখে জড়িয়ে ধরে শোঁ করে উপরে উঠতে শুরু করলো! লজ্জায় আমি মরে যাচ্ছিলাম ভেতরে ভেতরে কেউ যদি দেখে ফেলে! হায় আল্লাহ অফিসের সেলিম সাহেবের কথা দেখি একদম সত্যি হয়ে গেলো!।

আমার স্বামী আমায় আমার অফিসের ছাব্বিশ তলা ছাদের উপড় নামিয়ে দিলো! দ্রুত সিঁড়ি দিয়ে নামতে নামতে পিওন কালামের সামনে পড়লাম! কালাম আশ্চর্য হয়ে জিজ্ঞেস করে ম্যাডাম উপরে এত সকালে কই গেছিলেন? সিঁড়ি দিয়া নামতেছেন কেন? লিফটে যান, তার জবাবে আমি কি বলেছিলাম আমার মনে নেই, তবে ভীষণ লজ্জা পেয়েছিলাম আর কালামের চেহারায় স্পষ্ট সন্দেহ ফুটে উঠেছিল।
অবাস্তব হলেও এইভাবে আমার দিনগুলো কাটতে থাকলো, আমার স্বামী না মানুষের দেশে থাকে মাঝে মাঝে আমাকে উড়িয়ে নিয়ে আমার গন্তব্যে পৌঁছে দেয় মাঝে মাঝে তার দেশে আমায় বেড়াতে নিয়ে যায়। একান্ত সময় কাঁটাই, ভালবাসার আর আবেগের কথা বলি, সে ও বলে।
তারপর একদিন...
আমরা পার্কে গেলাম ঘুরতে, বেশি দূরে না, কাছেই, এইতো রমনা পার্কে, হাঁটতে হাঁটতে অনেকটা ভেতরে চলে এলাম, সে এরি মাঝে কই যেন নাই হয়ে গেলো অনেকক্ষণ অপেক্ষা করতে থাকি তার জন্য কই! আর আসেই না! ভাবি আবার চলে গেলো নাকি! তার না মানুষ গ্রহে! অবশ্য না বলে সে যায় না! শেষ সময়ে উড়তে উড়তে অন্তত একটা হাতের ইশারায় গুড বাই জানিয়ে যায়! তবে কোথায় গেলো, পার্কের এই পাশের ঘাসগুলো বেশ সবুজ আগে কখনো লক্ষ্য করিনি তো, আর সিমেন্টের বেদীটা ও, সেখানে বসতে যেতেই দেখি ঐ যে তিনি আসছেন এতক্ষনে,

খানিকটা অভিমান হয় তার প্রতি কিন্তু এমন সুন্দর নিস্পাপ হাসির কাছে সব রাগ জলে ভেসে যায়, সে দূরে দাঁড়িয়ে দুই বাহু বাড়িয়ে দেয় আমার দিকে, আমি দীর্ঘক্ষণ তার হারিয়ে যাওয়া মুহূর্ত কিংবা একাকীত্ব যাই হোক না কেন সব ভুলে অনেক আবেগতাড়িত হয়ে ছুটে জড়িয়ে ধরি তাকে।
সে মৃদু হেসে আমার থুতনিতে হাত রেখে বলে, আমি না মানুষদের আইন লঙ্ঘন করতে পারিনা প্রিয়া এবার শেষ বিদায়ের সঠিক সময়ে আমরা দাঁড়িয়ে আছি।
- কি বলছ তুমি চলে যাবে?
- চলে তো যাবই। তোমাকেও চির বিদায় নিতে হবে, কারন তুমি,
- আমি কি?
- তুমি আমাদের না মানুষের অনেক কিছু জেনে গেছো?
- তাতে কি হয়েছে আমি তো কাউকে বলে দিচ্ছি না।
- না বললে ও এরকম নিয়ম নেই,
- নিয়ম না থাকলেও আমার কি দোষ, আমি তো ইচ্ছে করে জানিনি, আর চির বিদায় মানে? আমি তোমাকে চির বিদায় জানাতে পারবো না।
- তোমার কোন দোষ নেই প্রিয়া তোমার কোন দোষ নেই তোমার কোন দোষ নেই, এই একই কথা চারদিকে ছড়িয়ে পড়ে ধ্বনি প্রতিধ্বনি হতে হতে তার চোখ গুলো জ্বলে ওঠে আকর্ষিক একঝটকায় আমাকে মাটিতে ফেলে আমার হৃৎপিণ্ড বরাবর চেপে ধরে, ওহ কি কষ্ট; সে কি করছে! সে কি আমার হৃদপিণ্ডটা বের করে ফেলছে? এত আলো এত জলন্ত আলো!
আমার প্রিয়তম স্বামী একি করছে! আমি বাঁধা দেয়ার চেষ্টা করতে করতে আমার প্রিয় স্বামীর বিস্ময়কর নিস্পাপ মুখের দিকে চেয়ে মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়ি। মৃত্যু হচ্ছে এই পৃথিবী এই বিশ্বচরাচরের সকল রহস্যময়তার ঊর্ধ্বে।
সর্বশেষ এডিট : ১৩ ই মার্চ, ২০১৮ সকাল ১১:৪৫
২টি মন্তব্য ২টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

ধর্ম ও বিজ্ঞান

লিখেছেন এমএলজি, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ ভোর ৪:২৪

করোনার (COVID) শুরুর দিকে আমি দেশবাসীর কাছে উদাত্ত আহবান জানিয়ে একটা পোস্ট দিয়েছিলাম, যা শেয়ার হয়েছিল প্রায় ৩ হাজারবার। জীবন বাঁচাতে মরিয়া পাঠকবৃন্দ আশা করেছিলেন এ পোস্ট শেয়ারে কেউ একজন... ...বাকিটুকু পড়ুন

তালগোল

লিখেছেন বাকপ্রবাস, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:৩৫


তু‌মি যাও চ‌লে
আ‌মি যাই গ‌লে
চ‌লে যায় ঋতু, শীত গ্রীষ্ম বর্ষা
রাত ফু‌রা‌লেই দি‌নের আ‌লোয় ফর্সা
ঘু‌রেঘু‌রে ফি‌রে‌তো আ‌সে, আ‌সে‌তো ফি‌রে
তু‌মি চ‌লে যাও, তু‌মি চ‌লে যাও, আমা‌কে ঘি‌রে
জড়ায়ে মোহ বাতা‌সে ম‌দির ঘ্রাণ,... ...বাকিটুকু পড়ুন

মা

লিখেছেন মায়াস্পর্শ, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৩


মায়াবী রাতের চাঁদনী আলো
কিছুই যে আর লাগে না ভালো,
হারিয়ে গেছে মনের আলো
আধার ঘেরা এই মনটা কালো,
মা যেদিন তুই চলে গেলি , আমায় রেখে ওই অন্য পারে।

অন্য... ...বাকিটুকু পড়ুন

কপি করা পোস্ট নিজের নামে চালিয়েও অস্বীকার করলো ব্লগার গেছে দাদা।

লিখেছেন প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ২:১৮



একটা পোস্ট সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বেশ আগে থেকেই ঘুরে বেড়াচ্ছে। পোস্টটিতে মদ্য পান নিয়ে কবি মির্জা গালিব, কবি আল্লামা ইকবাল, কবি আহমদ ফারাজ, কবি ওয়াসি এবং কবি... ...বাকিটুকু পড়ুন

ভারতকে জানতে হবে কোথায় তার থামতে হবে

লিখেছেন আরেফিন৩৩৬, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৪৫


ইন্ডিয়াকে স্বপ্ন দেখানো ব্যাক্তিটি একজন মুসলমান এবং উদার চিন্তার ব্যাক্তি তিনি হলেন এপিজে আবুল কালাম। সেই স্বপ্নের উপর ভর করে দেশটি এত বেপরোয়া হবে কেউ চিন্তা করেনি। উনি দেখিয়েছেন ভারত... ...বাকিটুকু পড়ুন

×