somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

পোস্টটি যিনি লিখেছেন

সাখাওয়াত হোসেন  বাবন
ব্লগিং শুরু করি প্রথম আলো ব্লগে "আমার কবিতা নামে" আমি ব্লগিং করি মূলত নিজের ভেতরে জেগে উঠা ব্যর্থতা গুলোকে ঢেকে রাখার জন্য । দুনীতিবাজ, হারামখোর ও ধর্ম ব্যবসায়িদের অপছন্দ করি ।

আমি "পরী'কে" ভালবাসি (ভৌতিক রহস্য গল্প ) ৩য় পর্ব

১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১২:৩৩
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :



শমশের আলী ।
বয়স আনুমানিক ৪৫ । মাঝারী আকৃতির গোল গাল শরীরের গঠন । মুখের দিকে তাকালে সবার আগে চোখে পরে বাম গালের উপর দুই ইঞ্চি লম্বা একটা কাটা দাগ ।
এই দাগ শমশের আলীর চেহারায় একটা রাগি রাগি ভাব এনে দিয়েছে । হঠাৎ দেখলে জেল পলাতক দাগী আসামী মনে হয় । শমশের আলীর বাড়ি কোন জেলায় সেটা সে কাউকে বলে না । কয়েকটি জেলার ভাষায় সে অনর্গল কথা বলে যেতে পারে । তাই করো পক্ষে সহজে অনুমান করা সম্ভব নয় আসলে কোন জেলায় তার বাড়ি । অত্যন্ত প্রখর স্মরণশক্তির অধিকারী এই লোকটা । কোন একটা বিষয় একবার শুনলে সহজে তা আর সে ভুলে না ।
পল্টনের মোতালেব টাওয়ারে সুপারভাইজার,ম্যানেজার যা ই বলা হোক না কেন সেই সব । তার কথাই শেষ কথা । সব মিলিয়ে পুরো বিল্ডিং অফিসের সংখ্যা প্রায় আশি । সবার কাছ থেকে ভাড়া তোলা । সে টাকা মালিকের একাউন্টে জমা দেওয়া । বিদ্যুৎ, পানি বিল । বিল্ডিং মেরামত সব একা নিজ হাতে সামলায় সে । তাই তার কদর মালিকের কাছে কম না । মালিক পক্ষের পছন্দের লোক হওয়ায় খবর দারির কোন কমতি নেই । পান থেকে চুন খসলেই আর কারো রক্ষা নাই । শারীরিক শাস্তি থেকে শুরু করে বেতন কাটা,ছাটাই করা সবই সে করে নিপুণ দক্ষতার সাথে । নাইট গার্ড,সুইপার, ক্লিনার সব মিলিয়ে দশ থেকে বারোজন শমসের আলীর আন্ডারে কাজ করে । তার আন্ডারে যারা কাজ করে তাদের জন্য শমশের আলীর কথাই শেষ কথা । সে ই এই বিল্ডিংয়ের মালিক । ভাল লাগলে কাজ করো নয়তো রাস্তা মাপ । সুইপার,ক্লিনারদের ডিউটি সন্ধ্যার মধ্যে শেষ হয়ে যায় । সন্ধ্যার পর পুরো বিল্ডিং চলে যায় নাইট গার্ডদের দখলে । তাদের চোখ এড়িয়ে একটা মশা, মাছিও বিল্ডিঙের ভেতর ঢুকতে বা বের হতে পারে না । নিচ্ছিদ্র নিরাপত্তা যাকে বলে ।

দিনে তিনজন, রাতে পাঁচজন গার্ড পালা করে বিল্ডিং পাহারা দেয় । শমসের আলী থাকে গ্রাউন্ড ফ্লোরে পার্কিং লটের পাশে ছোট্র একটি কামরায় । তার কামরার দেয়ালের গা ঘেষে পর পর কয়েকটা চৌকি বিছিয়ে অন্যান্য গার্ডদের থাকার জায়গা করা হয়েছে । তাই কেউ ডিউটি ফাকি দিয়ে বিছানায় এসে ঘুমাতে পারে না । রাতে দু'তিনবার শমসের আলী যখন রাউন্ডে বের হয় তখন সে লিপট ব্যবহার করে । সে সময় তার কাছে নিজেকে জমিদার, জমিদার মনে হয় । শমশের আলী ক্ষমতা ভোগ করে । ক্ষমতা সত্যি এক উপভোগ্য জিনিস । যে তা ভোগ করে সেই জানে এর আসল মজা ।

আজ সকাল থেকে বদরুলের শরীর ভাল নেই । জ্বর জ্বর লাগছে সেই সাথে একটু পরপর বর্মি বর্মি ভাব হচ্ছে । মনে হচ্ছে, বর্মিটা হয়ে গেল শরীরটা আরাম লাগত । সব হালকা হয়ে যেত । কিন্তু বর্মি হচ্ছে না । মুখ তেতো হয়ে আছে ।
সারা দিন বিছানায় শুয়ে, বসে কাটিয়েছে । মাথা ভারী হয়ে আছে । সারারাত ডিউটি করার পরও এক ফোটা ঘুমাতে পারে নাই । চোখ দু'টো তাই জবা ফুলের মতো টকটকে লাল হয়ে আছে । যে কবারই তন্দ্রার মতো একটা ভাব এসেছে সে কবারই এলোমেলো দু:স্বপ্ন দেখে ঘুম ভেঙ্গে গেছে । দুপুরে খাওয়াও হয়নি । খেতে ইচ্ছে করছে না । খাবার পরে আছে বিছানার পাশে । কয়েটা মাছি তাতে ভন ভন করছে । সেদিকে চোখ যেতেই বর্মি বর্মি ভাবটা যেন আরো বেড়ে যাচ্ছে । যে মহিলা এখানে কাজ করে সবাই তাকে খালা বলে ডাকে দেখে বদরুল ও তাকে খালা ডাকতে শুরু করেছে । খালাকে কতোবার যে, সে বলেছে,"খালা আমারে যখন খাবার দিবা তখন কিছু দিয়া ঢাইকা দিয় ।" কিন্তু কে শুনে কার কথা । খালা উল্টা ঝামটা মেরে বলে, "ঢাকমু কি দিয়া ? তোমার খাবার ঢাকলে অন্যেরে খাবার দিমু কিসে ?" বদরুল মনে মনে ঠিক করে রেখেছে, বেতন পেয়ে এক জোড়া থালা বাসন কিনবে । তার আগ পর্যন্ত এ সব সহ্য করা ছাড়া উপায় নাই । তবে, খালার মেয়ে মর্জিনা যতবার খালার বদলি হিসাবে কাজ করতে আসে । সে তখন বদরুলের কথা শুনে । যত্ন করে খাবার ঢেকে রাখে । মাছের বড় টুকরাটা দেয় । তার টুক টাক কথায় মিটমিট করে হাসে । বদরুলের মর্জিনাকে ভাল লাগে । মেয়েটা মন্দ না । আগে নাকি তার একটা বিয়ে হয়েছিল । টিকে নাই । জামাই নেশাখোর । মাইরধোর করতো । নেশা কইরা এইখানে সেইখানে পইরা থাকতো । শেষে কোলে একটা মাইয়া ধরায় দিয়া কাইটা পরছে । সেই মাইয়ার নাম, আয়না বিবি। মজিনা তারে আয়না বিবি'র গল্প শোনায় । বদরুল মুগ্ধ হয়ে সে্‌ই গল্প শোনে । আয়না বিবি'র বাপের অনেক দিন কোন খোজ খরব নাই । খালা বলে, "ভালাই হইছে । মাইয়াডা আমার মাইরের হাত থোন তো বাচছে । কুত্তার বাচ্চায় মাইনষের জাত ই না ।"

বদরুলদের চৌকিগুলো থেকে একটু দূরেই ইটাদিয়ে চুলা বানিয়ে রান্নার জায়গা করা হয়েছে। বদরুলের বিছানা থেকে সব দেখা যায় । মর্জিনা যখন বসে মশলা বাটে তখন ব্লালাউজের ফাঁক দিয়ে তার ফর্সা ভারী বুক দেখে বদরুলের ভেতরটা ক্যামন যেন করে উঠে । প্রথম, প্রথম সে চোখ সরিয়ে নিত । কিন্তু এখন আড় চোখে তাকিয়ে মর্জিনার ভারি বুক উঠানামা করতে দেখে । থলথলে পাছা দেখে । মিজিনা সেটা বুঝতে পেরেও না দেখার ভান করে । হয়তো বদরুলকে প্রশ্রয় দেয় । মাঝে মাঝে সে মর্জিনারে ঘুমের মধ্যে স্বপ্নে দেখে । সেই সব স্বপ্নের বেশির ভাগই হয় খুব খোলা মেলা । বদরুলের মনে মর্জিনারে নিয়া কু চিন্তা ঘোরাফেরা করে । সে নিজেরে ছি: ছি: বলে ধিক্কার দেয় । মনে মনে বলে, এইডা পাপ । এইডা গোনাহ । তবুও মনের ভেতর কিছু একটা উকি ঝুঁকি মারতে থাকে । শরীর গরম হয়ে যায় । অস্থির, অস্থির লাগে । বদরুলের মনে মর্জিনা নামক নেশা বাড়তে থাকে ।

গতরাতে তেরো তলায় ডিউটি করার সময় বদরুলের সাথে এক অদ্ভুত ঘটনা ঘটেছে । ঘটনাটা সামান্য হলেও মনের ভেতর দাগ কেটে আছে । কিছুতেই ভুলতে পারছে না । নতুন চাকরী তাই উল্টা পাল্টা কিছু বলে চাকরীটা হারাতে চায় না । তাই ঘটনাটা কারো সাথে শেয়ার করে নাই । গতরাতে ও যখন তেরো তলার করিডোরে হাটাহাটি করছিল, ঠিক তখন একটা মেয়ে চৌদ্দ তলা সিঁড়ি থেকে নেমে ওর কাছে জানতে চায় ওয়াশরুমটা কোন দিকে । চৌদ্দ, পনের তলার আইটি অফিস দু'টা সারারাত খোলা থাকে । তাই মেয়েটিকে দেখে ও খুব একটা অবাক হয়নি । ভেবেছে হয়তো আইটি অফিসের কেউ হবে । নিজেদের ফ্লোরের ওয়াশরুম জ্যাম হয়ে গেলে তারা অনেক সময় নিচের ওয়াশরুম ব্যবহার করে । বদরুল আঙুল দিয়ে সিঁড়ির পাশের ওয়াশরুমটা দেখিয়ে দিয়ে একটু সড়ে গিয়ে এমন ভাবে দাড়ায় যেন মেয়েটা ওয়াশরুম থেকে বের হলে দেখা যায় । ঘড়িতে তখন কাটায় কাটায় তিনটা বাজে । অনেকক্ষণ দাড়িয়ে থাকার পরেও মেয়েটা ওয়াশরুম থেকে বের হয়ে না আসলে । বদরুল ওয়াশরুমের বাহিরে গিয়ে ডাক দেয়,ম্যাডাম, এ্যই যে ম্যাডাম শুনতে পাইতাছেন । কিন্তু ভেতর থেকে কেউ উত্তর দেয় না । আরো কিছু সময় দাড়িয়ে থাকার পর বদরুল হাতের লাঠিটা শক্ত করে চেপে ধরে ওয়াশরুমের ভেতরে ঢুকে । হাতের বা পাশে পরপর চারটা টয়লেট । শেষে মাথায় তিনটে সাদা রংয়ের ভেসিন। দরজায় দাড়িয়েই দেখা যায় । শেষ মাথায় ষাট ওয়াডের একটা বাতি জ্বলছে । টয়লেটগুলোর দরজা বন্ধ থাকায় সে একে একে তিনটা টয়লেটের দরজা খুলে দেখে । অন্যটার দরজা খোলাই ছিল । ভেতরে কেউ নাই । অথচ এখান থেকে বের হওয়ার অন্য কোন দরজা নেই । আরে; আজব তো ! মাইয়াডা গেল কই ? সে নিজের নিজেকেই যেন প্রশ্ন করে । ব্যাপাটায় বদরুল একটু ঘাবড়ে যায় । কেমন যেন ভয় ভয় লাগে । বুকের ভেতর ধুক ধুক শব্দটা বাড়তে থাকে । ওয়াশরুম থেকে বের হয়ে করিডোরে এসে বদরুল, ও ম্যাডাম, ও ম্যাডাম বলে ডাকতে থাকে ।
বদরুলে ডাকাডাকি শুনে বারো তলায় ডিউটিরত, স্বপন পাল তেরো উঠে এসে জিজ্ঞাসা করে,কি রে কি হইছে ? কারে ডাকপারোস ? বদরুল তাকে হাউ কাউ করে সব খুলে বলে । সব শুনে স্বপন বদরুলকে বারো তলায় নিয়ে এসে বলে, তুইও দেখলি ?
আমিও মানে কি ? তুমিও দেখছ নাকি ? স্বপন বয়সে বদরুলের বছর পাঁচেক বড় হবে । তবুও সে তারে নাম ধরে ডাকে । তবে তুমি করে সন্মধন করে । কে কি ডাকল তা নিয়ে স্বপন মাথা ঘামায় না । তার সাথে সবার সমান ভাব । সে সবার সাথে মিশে ।
"শুধু আমি না, অনেকেই দেখছে । তয় এই কথা কাউরে কইতে যাইস না । তাইলে চাকরী যাইবো ।"
"কেন ? চাকরী যাইবো ক্যান ?" চাকরী যাওয়ার কথা শুনে বদরুল অবাক হয় ।
"জানিনা কেন যাইবো । তেরো তলাডা ভালা না রে । ঐখানে একা যাইস না । খারাপ জিনিস থাকে । আমিও তোর মতো দেখছিলাম । তয় আমি দেখছিলাম । তেরো তলার সিঁড়ির শেষ মাথায় দাড়ায় থাকতে । ভয় পাই নাই । কে, কে করতে করতে উপরে উইঠা দেখি কেউ নাই । এই সব কথা সবাই জানলে বিল্ডিংয়ের বদনাম হইবো । কেউ ভাড়া আইতে চাইবো না । দেখছ না তেরোতে এমনিতেই কোন ভাড়াট্টা নাই ।" পুরো ব্যাপারটা ভৌতিক না হলেও বদরুল ক্যামন যেন ভয় পেয়ে যায় । রাতের বাকিটা সময় সে স্বপ্ননের সাথেই বারো তলায় চেয়ারে বসে থাকে । এর মধ্যে কারেন্ট গেছে তিন বার । সে সময় যেন সে সিড়িতে কারো ছায়া দেখতে পেয়েছে । বারবার মনে হচ্ছিল সিড়িতে দাড়িয়ে কেউ তার দিকে তাকিয়ে আছে । স্বপন কে বলার পর সে হেসে বলেছে, এইডা তোর মনের ভুল । বারোতে কোন সমস্যা নাই । চুপচার বইসা আল্লাহ্, খোদার নাম নে । ভোর রাতের দিকে সে টের পায় তার জ্বর আসছে ।

আজ রাতে বদরুলের কিছুতেই ডিউটি যেতে ইচ্ছে করছে না । ছুটির জন্য দু'বার শমসের আলীর কাছে গিয়েও কোন লাভ হয়নি । শমসের আলী চোখ রাঙ্গিয়ে বলেছে , "কেন রে বাপ, নতুন বিয়া করেছিস নাকি ? বউয়ের জন্য কি চ্যাট জ্বলছে ? শরীর টানছে ? যা গিয়া ডিউটি কর । কোন ছুটি নাই । আর যদি কাম করতে ভালা না লাগে তা হইলে বাড়ি চইলা যা । কাল থেইকা আর তোরে দরকার নাই ।"
বদরুল মুখে কিছু না বললেও মনে মনে ভাবে রড দিয়া লোকটার মাথায় একটা বারি মাইরা দেশে চলে যাবে । কিন্তু অভাবের কথা মনে হতেই সে চিন্তাটা মাথা থেকে বাদ দিয়ে বিছানায় ফিরে গিয়ে খেতে বসে । ঠান্ডা ভাত, মাছ গপ গপ করে খেতে থাকে । নিজের দরিদ্রতার জন্য রাগে তার শরীর কাপতে থাকে ।

চলবে ...................

আমি "পরী'কে" ভালবাসি (ভৌতিক রহস্য গল্প ) ১ম পর্ব

আমি "পরী'কে" ভালবাসি (ভৌতিক রহস্য গল্প ) ২য় পর্ব
সর্বশেষ এডিট : ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১২:৩০
২টি মন্তব্য ২টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

খুলনায় বসবাসরত কোন ব্লগার আছেন?

লিখেছেন ইফতেখার ভূইয়া, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ ভোর ৪:৩২

খুলনা প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় তথা কুয়েট-এ অধ্যয়নরত কিংবা ঐ এলাকায় বসবাসরত কোন ব্লগার কি সামুতে আছেন? একটি দরিদ্র পরিবারকে সহযোগীতার জন্য মূলত কিছু তথ্য প্রয়োজন।

পরিবারটির কর্তা ব্যক্তি পেশায় একজন ভ্যান চালক... ...বাকিটুকু পড়ুন

একমাত্র আল্লাহর ইবাদত হবে আল্লাহ, রাসূল (সা.) ও আমিরের ইতায়াতে ওলামা তরিকায়

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ ভোর ৬:১০



সূরাঃ ১ ফাতিহা, ৪ নং আয়াতের অনুবাদ-
৪। আমরা আপনার ইবাদত করি এবং আপনার কাছে সাহায্য চাই।

সূরাঃ ৪ নিসার ৫৯ নং আয়াতের অনুবাদ-
৫৯। হে মুমিনগণ! যদি... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। মুক্তিযোদ্ধা

লিখেছেন শাহ আজিজ, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:২১



মুক্তিযুদ্ধের সঠিক তালিকা প্রণয়ন ও ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা প্রসঙ্গে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক বলেছেন, ‘দেশের প্রতিটি উপজেলা পর্যায়ে মুক্তিযোদ্ধা যাচাই বাছাই কমিটি রয়েছে। তারা স্থানীয়ভাবে যাচাই... ...বাকিটুকু পড়ুন

ভারতীয় রাজাকাররা বাংলাদেশর উৎসব গুলোকে সনাতানাইজেশনের চেষ্টা করছে কেন?

লিখেছেন প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ২:৪৯



সম্প্রতি প্রতিবছর ঈদ, ১লা বৈশাখ, স্বাধীনতা দিবস, বিজয় দিবস, শহীদ দিবস এলে জঙ্গি রাজাকাররা হাউকাউ করে কেন? শিরোনামে মোহাম্মদ গোফরানের একটি লেখা চোখে পড়েছে, যে পোস্টে তিনি... ...বাকিটুকু পড়ুন

ঘুষের ধর্ম নাই

লিখেছেন প্রামানিক, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৫৫


শহীদুল ইসলাম প্রামানিক

মুসলমানে শুকর খায় না
হিন্দু খায় না গাই
সবাই মিলেই সুদ, ঘুষ খায়
সেথায় বিভেদ নাই।

হিন্দু বলে জয় শ্র্রীরাম
মুসলিম আল্লাহ রসুল
হারাম খেয়েই ধর্ম করে
অন্যের ধরে ভুল।

পানি বললে জাত থাকে না
ঘুষ... ...বাকিটুকু পড়ুন

×