somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

পোস্টটি যিনি লিখেছেন

শেখ এম উদ্‌দীন
আমার ব্লগ আমার বাসার ড্রয়িং রুমের মত, আমি এখানে যেকোনো কিছু দিয়ে সাজাতে পারি আপনার পছন্দ না হলে বলতে পারেন আমার কোন আসবাবটির অবস্থান বা ডিজাইন আপনার পছন্দ হয় নি এবং কেন হয় নি। তবে তা অবশ্যই ভদ্র ভাষাতে। ভাষার ব্যবহার করতে জানা অনেক বড় একটি গুন

জাফর ইকবাল স্যার হয় নিঃশর্ত ক্ষমা চান না হয় সম্মান নিয়ে অন্য কোথাও চলে আসুন

২২ শে মে, ২০১৫ সকাল ১১:২০
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

আমার সহধর্মিণী জাফর স্যারের ছাত্রী তাই আমি কিছুটা হলেও জানি গৌড় গোবিন্দের এলাকার ঐ বিশ্ববিদ্যালয় টিকে সত্যি কারের বিশ্ববিদ্যালয় এর পর্যায়ে আনতে তিনি কত টুকুন পরিশ্রম করেছেন। নিজের টাকাতে ডিপার্টমেন্টে কম্পিউটার থেকে শুরু করে কত কিছু তিনি কিনে দিয়েছেন। যেই দেশে অনেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের টাকাতে রাসায়নিক দ্রব্য কেনার সময় ও সিগমার প্রোডাক্ট না কিনে চাইনিজ প্রোডাক্ট কিনে। সেই একই দেশের একজন শিক্ষক নিজের অর্থে বিভাগের জন্য এতকিছু করা ব্যক্তিটিকে যদি বলা হয় তিনি আসলে SUST কে ধ্বংস করছেন তাহলে যিনি বলছেন তাঁর জ্ঞানের দৌড় যে কত টুকুন তা নিরপেক্ষ লোক মাত্রই বুঝতে পারবে।

আমি মনেকরি স্যার অনেক ভাগ্যবান কারন ঐ সম্মানিত এম পি মহোদয় স্যরকে চাবুক মারবে বলেছেন কিন্তু মারেন নি(!!)। আমরা যদি রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ভি সি স্যারের ব্যাপারটা চিন্তা করি তাহলে স্যার কে ভাগ্যবান বলে ভুল করলাম কিনা তা পাঠকই নির্ধারণ করবেন।

আমার ছোট আপু (আমার বড় কিন্তু বোনদের মধ্যে ছোট) ছোট বেলাতে আমাকে যখন কোন অন্যায়ের মারতেন তাঁর নিয়ম ছিল সে যায়গাতে দাড়িয়ে থাকবে এবং আমি তাঁর কাছে গিয়ে মার খেয়ে আসব না হলে মার দিগুন হবে। অবস্থা দৃষ্টে মনে হচ্ছে স্যারের উচিৎ ছিল ঐ ব্যাক্তি চাবুক মারতে চাওয়ার সাথে সাথে একটি চাবুক নিয়ে উনার হাতে দিয়ে খালি পিঠে কোর্ট পয়েন্টে চলে যাওয়া এবং দু-চার ঘা খেয়ে চলে আশা! তাহলে হয়ত আজকের এই পরিস্থিতি সৃষ্টি হত না।

মুসলিম জাহানের খলীফা উমর (রাঃ) (যাকে সর্বকালের সেরা শাসক বলাহয়) কে তাঁর খুৎবা হতে থামিয়ে একজন সাধারন জনগন তাঁর গায়ের জামা কোথায় পেলেন এমন প্রশ্ন করতে পারলেও স্যাররা দেশে এমন কিছু ব্যাক্তিত্বের সৃষ্টি করেছেন যাঁহাদের ব্যাপারে তোষামোদি শব্দ বাদে অন্য কোন শব্দ ব্যাবহার করা যায় না। স্যার চাবুক তো খেলেন ই না আবার এমন এক মন্তব্য করে বসলেন (যদিও ঐ মন্তব্য যাঁদের জন্য করা হয়েছে তাঁদের আমি মুক্তমনা বলি না, তবে তাঁর সাথে যা ঘটেছে এমন সকল ঘটনার তীব্র নিন্দা জানাই,এ নিয়ে আমি অনেক লিখেছি)। যেহেতু এত ভুল তিনি করেছেন সেহেতু মাসুল তো তাঁকে গুনতে হবেই।

কারন গত কাল এক ছাত্র নেতা (একটি পলিটেকনিকের কমিটির সাধারন সম্পাদক) এক এলাকার সম্মানিত মেম্বার অফ পার্লামেন্ট কে ফেসবুকেএকটি খোলা চিঠি দিয়েছনে তার ভাষাতেই ঐ চিঠির কিয়দংশ এখানে উল্লেখ করি-

“এর বিপরিতে যখন “ক”(নামটি দিলাম না কারন প্রাইভেসি নষ্ট হতে পারে) কোন মারামারিতে থাকে এবং পরিস্থিতি সামাল দিতে থানায় নেওয়া হয় তাকে দেখতে গেলে থানার ওসি আমার সাথে অসদাচরন করে তখন আমার লজ্জা হয়,ঘৃণা হয় হতবাক হই আমি। রাজনীতি করি আপনার কিছুচাইলে, কোন অনুরোধ করলে আপনার কাছে করব, আপনার কোন প্রশাসনিক কর্তার কাছে নয় কারন আমি আপনার বদলা দেই, আপনার কোন বদলারবদলা দেই না।

আমি চোখের সামনে যখন দেখি বাজারের ব্যবসায়ী'কে ধরে নিলে শত লোক তাকে দেখতে থানায় যায় তাতে কোন দোষ হয় না, আমি আমার বন্ধুকে দেখতে গেলেই দোষ!!!

আসলে ভুল আপনার না, ভুল তাদের যারা আপনার আদেশ পালনে অন্যায় করে বসে।

আমার লজ্জা হয় তখন যখন হাজার টাকার গোলাম পুলিশ আমাদের হেনস্থা করে”।

অর্থাৎ একজন পুলিশ হাজার টাকার গোলাম এবং এই ব্যাক্তি রাজনীতি করেন না তিনি বদলা দেন। তাই এই সকল ব্যাক্তিদের সম্পর্কে কিছু বলার আগে এইতাঁদের এই সকল একনিষ্ঠ “......” দের থেকে সাবধানে থেকেই কথা বলা উচিৎ যা জাফর স্যার এর মত লোক কীভাবে ভুলে গেলেন তা আমার বোধগম্য নয়।

আমার আরও অবাক লাগলো কাল উনার এক ছাত্র এবং বর্তমানে শাহজালাল বিশ্ববিদ্যালয় এর শিক্ষক এর একটি পোষ্ট পড়ে তিনি সেখানে দাবী করেছেন তিনি একজন সিলেটর অধিবাসী এবং তিনি স্যারের বিশ্ববিদ্যালয় এর শিক্ষক এবং ঐ বিভাগের অনেকেই সিলেটের শিক্ষক। আর এগুলোর পিছনে তিনি জাফর স্যারের অবদান রয়েছে বলে বললেন এবং জন্মসুত্রে জাফর স্যারকেও সিলেটর অধিবাসী বললেন। এই কথা গুলো সত্যি হয়ে থাকলে আমি ঐ ব্যাক্তির এবং জাফর স্যারের এই কাজের সাথে একমত নই। বিশ্ববিদ্যালয় নামের অর্থই হল এমন এক বিদ্যালয় যেখানে মুচির ছেলে আর বারাক ওবামার ছেলের কোন পার্থক্য থাকবে না। যেখানে ঘানার একজন ছাত্র এবং বাংলাদেশের একজন ছাত্র একই সুবিধা পাবে। তাই শাহজালাল বিশ্ববিদ্যালয় সিলেটে বলে সেখানে সিলেটের অধিবাসী লোকজন সুবিধা পাবে তা দাবী করাও যে অন্যায়। ওরা তো এমনি তেই সুবিধা পায় যেকোনো এক দিনের বন্ধে বাবা মায়ের সাথে দেখা করতে পারে কিন্তু যেই ছেলেটি ভোলা হতে সিলেটে পড়তে যায় তাঁর তো এই সুবিধা নেই। আসলে যেই এলাকাতে এম সি কলেজ কে শাহজালাল বিশ্ববিদ্যালয়ের সাথে তুলনা দেয়া হয় সেই এলাকা থেকে জাফর স্যার এর চেয়ে বেশী কি আশা করবেন (দয়া করে সিলেটর অধিবাসীযারা এই মতের সাথে এক মত নন তারা এটিকে গায়ে মাখাবেন না)। এই বিশ্ববিদ্যালয় টিকে তিলে তিলে এই অবস্থানে নিয়ে আসার পিছনে তিনি যে শ্রম দিয়েছেন তা আজ পণ্ড শ্রমে পরিণত হচ্ছে।

এবার আসি যে কোটার দাবী করা হচ্ছে তা সম্পর্কে। কোটা যে আমাদের জাতীয় জীবনে কত বিরুপ প্রভাব ফেলবে তা বুঝতে আরও ৫-১০ বছর আমাদের অপেক্ষা করতে হবে। এখানে একটি গল্প বলি-

এক টাকি মাছ এর জন্ম হল ডোবাতে অনেক সাধনা করে সে ডোবা হতেএকটি ছোট পুকুরে আসলো এখানে এসে তো সে মহা খুশী। এমন সময় সে জানতে পারল কাছেই একটি অনেক বড় দিঘি আছে। শুনে তাঁর মনে হল এই দিঘী তে যেতে পারলে যেন তাঁর জীবন সার্থকহয়ে যেত। এমনি এক দিন ঐ পুকুরের মালিক সিধান্ত নিল গজার জাতীয় কিছু মাছ সে নদিতে ফেলে দিবে এখানে থাকলে তাঁর চাষের পোনার ক্ষতি করে। এই গজার মাছের সাথে ক্ষুদে টাকি মাছকেও সে নদিতে তে ফেলে দিল। টাকি মনে করল এই গজার কোটাতে সে হয়ত ঐ বড় দীঘিতে চলে এসেছে। তাই সে খুব খুশী হল। একটু পরেই দেখতে পেল সেখানে এক টি রুপালি রঙের ইলিশ মাছ টাকি মনে করল এই মাছ মনে হয় টাকি মাছ খায় সে দ্রুত পালানর চেষ্টা করল। কিন্তু ইলিশ মাছই তাকে অভয় দিয়ে বলল সে মাছ খায় না। এতে টাকি খুব সাহস পেল এবং ইলিশের কাছে জানতে পারল এটা আসলে একটা নদী যা দীঘির চেয়ে বড়। এই তথ্য জেনেই সে ইলিশ কে ধাক্কা দিয়ে চলে গেল এবং এর পর থেকে কোন এক অজানা কারনে এই টাকি সকল মাছের সাথেই বাজে ব্যাবহার শুরু করল এবং নিজেকে খুব বড় ভাবতে লাগল।

এই রকম কোটার মাধ্যমে যারা নিজেদের স্বপ্নের চেয়েও বড় অবস্থানে পৌঁছে যায় তাদের গুটি কতক বাদে বেশির ভাগেরই আচরনে এমন পরিবর্তন লক্ষ্য করা যায়। আসলে কোটার সুবিধা পেতে পেতে আমরা কিছুদিন পরে হয়ত পাবলিক টয়লেট এ ঢুকার জন্যও কোটা দাবী করব বলে আমার মনে হচ্ছে। যদিও কোটা পদ্ধতির সঠিক এবং সু-নিয়ন্ত্রিত পুনর্বিন্যাসের জন্য অনেকেই সোচ্চার তার পরেও এই পদ্ধতির নতুন নতুন সংস্করণই প্রমাণ করে এই পদ্ধতি জাতীকে কত টুকুন মেধাশুন্য করার ক্ষমতা রাখে। এমন একটি চাহিদা বহুল কোটার প্রচলনে বাধা দিয়ে জাফর ইকবাল স্যার যে কত বড় অন্যায় করেছেন তাএখন হয়ত তিনি হাড়ে হাড়ে টের পেয়েছেন।

জাফর ইকবাল স্যারের অনেক ভালো কাজ রয়েছে কিন্তু আমার মতে তিনি যদি ইসলামকে ড. বিলাল ফিলিপ্স বা ড. ইসমাইল মেনক কিংবা নুমান আলী খান দের মত করে সহজ ব্যাখ্যা দিয়ে বৈজ্ঞানিক ভিত্তির উপর দ্বার করাতে চেষ্টা করতেন তাহলে তাঁর অবদানের জন্য আমাদের দেশে যে কেউ আর ইসলাম নিয়ে অকথ্য ভাষা ব্যাবহারের আগে আরেকবার চিন্তা করত। কারন তিনি একজন বিজ্ঞানী তিনি চেষ্টা করলেই হয়ত বুঝাতে পারতেন মক্তবের শুধু আরবি রিডিং পড়তে জানা হুজুর যা বলে তাই ইসলাম নয়। উনার এই ভুমিকার অভাবের জন্য হয়ত উনার অনেক ভালো কাজ থাকা সত্ত্বেওআমি কখনো তাঁকে শ্রদ্ধা করতে পারি নাই। তবে আমি তাঁকে পূর্ণ সম্মান করি। শাহাজালালবিশ্ববিদ্যালয়ে গিয়ে তাঁর সাথে ছবিও তুলেছি। আমি আশাবাদী জীবনের শেষ পর্যায়ে হলেও তিনি আমাদের মত যারা তাঁকে সম্মান করি তাঁদের শ্রদ্ধা পাবার জন্য কিছু করবেন (যদিও আমার মত ক্ষুদ্র ব্যাক্তির শ্রদ্ধা উনার কাছে কতটুকুন কাম্য তা আমার বোধগম্যনয়, এর পরেও আমার মত অনেকের মনের কথা বললাম)। তিনি তাঁর ধ্যানধারণা মানুষের মধ্যে পৌঁছে দিবেন এই জন্যই লিখেন অন্য যেকোনো লেখক ও একই কাজ করেন।কিন্তু এটা সরাসরি করাটাকে আমি পছন্দ করি যা উনি অনেক আড়াল রেখে করেন। এই লেখার উদ্দেশ্য তাঁর লেখনীর বিশ্লেষণ নয় এই লেখার উদ্দেশ্য সাম্প্রতিক তাঁর সাথে ঘটে যাওয়া ঘটনাগুলো।

পরিশেষে এই বলব স্যার আপনি হয় এদের কাছে নিঃশর্ত ক্ষমা চান নতুবা সিলেট ত্যাগ করুন। আপনাকে মার্ক টোয়েন এর তিনটি বানী মনে করিয়ে দেই যা হয়ত আপনি জানেন কিন্তু মনে আসছে না এখন-

১.Never argue with stupid people, they will drag you down to their level and then beat you with experience.
২. It is better to keep your mouth closed and let people think you are a fool than to open it and remove all doubt.
৩. Never argue with a fool, onlookers may not be able to tell the differenceMark Twain

অর্থ হল –

১. কখনই মূর্খ লোকের সাথে যুক্তি দিতে যাবে না,তারা প্রথমে তোমাকে টেনে তাঁদের লেভেলে নিয়ে আসবে এবং অতঃপর অভিজ্ঞতা দিয়ে তোমাকে হারাবে।

২. মানুষ তোমাকে মূর্খ ভাববে এইভেবে মুখ খুলে নিজেকে মূর্খ প্রমানিত হওয়ার চেয়ে মুখ বন্ধ রাখাই উত্তম।

৩. কখনই মূর্খের সাথে তর্কে জড়াবেনা,দর্শক হয়ত তোমাদের মধ্যে পার্থক্য করতে সমর্থ নাও হতে পারে।


পুনশ্চঃ আমি যদিও আপনার কোন ভক্ত বা মতাদর্শের বিশ্বাসী লোক নই। মাঝে মাঝে আপনার অনেক লেখার সমালোচনা ও করি তাঁর পরেও আপনার মত মানুষের প্রয়োজন (মিহি দানার ব্যাপার গুলোবাদে) আজও এই দেশে ফুঁড়িয়ে যায় নি। আপনার অনেক ভক্ত বা সহযোদ্ধা কে দেখলাম এক্ষেত্রে ধরি মাছ না ছুই পানি নীতিতে আগাচ্ছেন। তাই নিজের নৈতিকতার টানে এবং একজনক্ষুদ্র শিক্ষক হিসেবে (যদিও আপনার অবস্থানের শিক্ষকগণ আমাদের কখনো আপনাদের একই গোত্রের মনে করে না) আপনাকে নিয়ে এই লেখাটি লিখলাম। কোন কারনে কষ্ট দিলে দুঃখিত। আর জানিনা আমাদের মত আপনার অ-ভক্ত লেখকগণ কোন বিপদে পড়লে আপনি পাশে দাড়াবেন কিনা। আমার বিবেক আমাকে চুপ থাকতে দেয় নি স্যার। যদিও আমার কোন অবস্থান নেই। আমি একজন ছাত্র যার কোন চাকুরিও নেই। দেশে ফিরতে না দিলে হয়ত রোহিঙ্গাদের মত সাগরের বুকে ভেসে বেড়াতে হবে আমাকে, সাথে থাকবে আপনার এক ভক্ত ছাত্রী এবং আমাদের সন্তানেরা।
সর্বশেষ এডিট : ২২ শে মে, ২০১৫ দুপুর ১২:৪৪
৬টি মন্তব্য ৬টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

ছিঁচকাঁদুনে ছেলে আর চোখ মোছানো মেয়ে...

লিখেছেন খায়রুল আহসান, ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:০৯

ছিঁচকাঁদুনে ছেলে আর চোখ মোছানো মেয়ে,
পড়তো তারা প্লে গ্রুপে এক প্রিপারেটরি স্কুলে।
রোজ সকালে মা তাদের বিছানা থেকে তুলে,
টেনে টুনে রেডি করাতেন মহা হুলস্থূলে।

মেয়ের মুখে থাকতো হাসি, ছেলের চোখে... ...বাকিটুকু পড়ুন

অহমিকা পাগলা

লিখেছেন আলমগীর সরকার লিটন, ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:১৪


এক আবেগ অনুভূতি আর
উপলব্ধির গন্ধ নিলো না
কি পাষাণ ধর্মলয় মানুষ;
আশপাশ কবর দেখে না
কি মাটির প্রণয় ভাবে না-
এই হলো বাস্তবতা আর
আবেগ, তাই না শুধু বাতাস
গায়ে লাগে না, মন জুড়ায় না;
বলো... ...বাকিটুকু পড়ুন

হার জিত চ্যাপ্টার ৩০

লিখেছেন স্প্যানকড, ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১:৩৩




তোমার হুটহাট
চলে আসার অপেক্ষায় থাকি
কি যে এক ছটফটানি
তোমার ফিরে আসা
যেন প্রিয় কারো সনে
কোথাও ঘুরতে যাবার মতো আনন্দ
বারবার ঘড়ি দেখা
বারবার অস্থির হতে হতে
ঘুম ছুটে... ...বাকিটুকু পড়ুন

জীবনাস্ত

লিখেছেন মায়াস্পর্শ, ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১:৪৪



ভোরবেলা তুমি নিশ্চুপ হয়ে গেলে একদম,
তোমার বাম হাত আমার গলায় পেঁচিয়ে নেই,
ভাবলাম,তুমি অতিনিদ্রায় আচ্ছন্ন ,
কিন্তু এমন তো কখনো হয়নি
তুমি বরফ জমা নিথর হয়ে আছ ,
আমি... ...বাকিটুকু পড়ুন

যে দেশে সকাল শুরু হয় দুর্ঘটনার খবর দেখে

লিখেছেন এম ডি মুসা, ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৮:১১

প্রতি মিনিটে দুর্ঘটনার খবর দেখে অভ্যস্ত। প্রতিনিয়ত বন্যা জলোচ্ছ্বাস আসে না, প্রতিনিয়ত দুর্ঘটনার খবর আসে। আগে খুব ভোরে হকার এসে বাসায় পত্রিকা দিয়ে যেত। বর্তমানেও প্রচলিত আছে তবে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×