somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

বিশ্বের সেরা ১০ কভার্ট অপারেশ... !!

২৪ শে অক্টোবর, ২০১৬ বিকাল ৪:১৯
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

~~~আন্ডারকভার এজেন্ট৷ সিক্রেট সার্ভিস৷ কভার্ট অপারেশন৷ যা সব শুনলেই আপনার চোখে ভেসে উঠতে পারে সিআইএ, এফএসবি, এমআই সিক্স, মোসাদের মতো বিশ্বখ্যাত (কারও কারও কাছে কুখ্যাত) সব সিক্রেট সার্ভিস এজেন্সির নাম৷ কিংবা মনে পড়ে যেতে পারে কুখ্যাত সব মিলিটারি স্কোয়াডের কথা৷ আজ এই প্রতিবেদনে আমরা আপনাদের জানাব, বিশ্বের সেরা ১০টি কভার্ট অপারেশনের কথা৷ যে সমস্ত অপারেশনের কথা জানলে আপনিও শিউরে উঠবেন৷

১০. অপারেশন পেপারক্লিপ:

সদ্য তখন শেষ হয়েছে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ৷ আমেরিকা, ব্রিটেন এবং রাশিয়া মিলে এই কোভার্ট অপারেশেনর ছক কষেছিল৷ মিশনের লক্ষ্য ছিল কয়েকজন নাৎসি বিজ্ঞানী এবং নাৎসি সিক্রেট সার্ভিস এজেন্টকে কয়েদ করা৷ মার্কিন গুপ্তচর সংস্থা সিআইএ-র নেতৃত্বে এই অপারেশনের নাম দেওয়া হয়েছিল পেপারক্লিপ৷ পেপারক্লিপ অপারেশন সফল হয়েছিল৷ বিখ্যাত নাৎসি বিজ্ঞানী ভন ব্রাউন এবং আর্থার রুডলফকে জালে পুরেছিল সিআইএ৷ বিশেষভাবে উল্লেখ্য, আমেরিকার মহাকাশ গবেষণা এবং চন্দ্র অভিযানে এই দুই বিজ্ঞানীরও অবদান ছিল৷ কিন্তু এরাই পরবর্তীকালে নাৎসিদের হয়ে বহু বিধ্বংসী ক্ষেপনাস্ত্র তৈরি করেছিলেন৷ যার ফলস্বরূপ এদের ধরতে কোভার্ট অপারেশন করেছিল সিআইএ৷ এছাড়াও এই অপারেশেনে ধরা পড়েছিল নাৎসি গুপ্তচর সংস্থার ডিরেক্টর রেইনহার্ড গেহলেন৷ যিনি রাশিয়ার বিরুদ্ধে একটি পৃথক গুপ্তচর স্কোয়াড তৈরি করেছিলেন৷ শুধু তাই নয় ইজরায়েল সিক্রেট সার্ভিস এজেন্সি মোসাদ তৈরিতেও রেইনহার্ডের অবদান ছিল৷

৯.অপারেশন এম কে আল্ট্রা :

উত্তর কোরিয়ার মগজধোলাই শিবিরকে (ব্রেনওয়াশিং প্রোগ্রাম) এক্ষেত্রে পথপ্রদর্শক বলা চলে৷ কারও স্মৃতিকে তাঁর মস্তিস্ক থেকে মুছে দেওয়ায় এই অপারেশেনর লক্ষ্য৷ স্মৃতিকে মুছে দেওয়ার জন্য যে উপায়গুলি সিআইএ অবলম্বন করত তা অত্যন্ত বেদনাদায়ক ছিল৷ এক্ষেত্রে কাউকে দিনের পর দিন এলএসডি’র মতো মারণ ড্রাগ দেওয়া হতো৷ যাতে সে কোনও গোপন তথ্য শত্রুপক্ষের কাছে চাইলেও ফাঁস না করতে পারে৷ কোনও কোনও সময় হিপনোটাইজও করা হত৷ তবে বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই হাই ডোজের ড্রাগের ব্যবহার করা হতো৷ এক্ষেত্রে একটি ঘটনায় একজনকে দীর্ঘ ৭৭ বছর ধরে টানা ‘এলএসডি’ দেওয়া হয়েছিল৷ ফলস্বরূপ সেই ব্যক্তি কোমায় চলে যান৷ শোনা যায় কোনও কোনও সময় সিআইএ নিজেদের অবসরপ্রাপ্ত এজেন্টদের ওপরও অপারেশন এম কে আল্টা প্রয়োগ করে থাকে৷

৮. অপারেশন অ্যান্ত্রোপোয়েড :

১৯৪২ সালে নাৎসি কমান্ডার রেইনহার্ড হেড্রিককে হত্যা করার ছক কষেছিল ব্রিটেনের গুপ্তচর সংস্থা এমআই সিক্স৷ চেকোস্লোভাকিয়ায় ব্রিটেনের মিলিটারি বেস ক্যাম্প থেকে এই অপারেশেনর জন্য দুজনকে নির্বাচন করেছিল এমআই সিক্স৷ ১৯৪২ সালের ২৭ মে ঘটে সেই হত্যাকাণ্ড৷ কীভাবে ঘটানো হয়েছিল এই হত্যাকাণ্ড?

একটি ব্যস্ত রাস্তায় ট্রামের মধ্যে একেবারে জানলার ধারে বসেছিল ওই দুই এজেন্ট৷ সেই সময় ট্রামের গা ঘেঁষে এসে দাঁড়ায় কমান্ডার রেইনহার্ডের হুটখোলা গাড়ি৷ একজন এজেন্ট ট্রামের জানলা থেকে বন্দুক তাক করে গুলি ছুঁড়তে যায়, আর তখনই বন্দুকের যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে ট্রিগার আটকে যায়৷ সেই সময় তা দেখতে পেয়ে পালটা গুলি চালায় কমান্ডার রেইনহার্ড৷ গাড়ি থেকে নেমে পড়েন তিনি৷ আর সেই সময় আরেক এজেন্ট রেইনহার্ডের গাড়িতে গ্রেনেড ছোঁড়ে৷ প্রবল বিস্ফোরণে গাড়িটি উড়ে যায়৷ কমান্ডার রেইনহার্ড মারাত্মকভাবে জখম হন৷ সেই সময় বেঁচে গেলেও হাসপাতালে অপারেশেনর কয়েকদিন পরই তিনি মারা যান৷

৭.অপারেশন প্লুটো :

এই অপারেশনের লক্ষ্য ছিল ফিদেল কাস্ত্রোকে হত্যা করা৷ অবশ্যই নেতৃত্বে মার্কিন গুপ্তচর সংস্থা সিআইএ৷ জে এফ কেনেডি তখন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট৷ বিশেষভাবে উল্লেখ্য দক্ষিণ কিউবায় এই অপারেশনেক সংঘটিত করার জন্য কোনও আমেরিকান নয়, নিয়োগ করা হয়েছিল কয়েকজন কিউবার নাগরিককেই৷ কিন্তু কাস্ত্রোর জনপ্রিয়তাই তাঁকে সে বার বাঁচিয়ে দিয়েছিল৷ আকাশপথে হামলা চালিয়েও কোনও লাভ হয়নি আমেরিকার৷ কারণ কিউবার স্থানীয় বাসিন্দারাই কাস্ত্রোর প্রাণ বাঁচিয়েছিলেন৷ তাঁকে হামলার সময়ই নিরাপদে অন্যত্রে সরিয়ে দেওয়া হয়েছিল৷ অপারেশন প্লুটো সাফল্য না পেলেও এর তাৎপর্য এতটাই গভীর যে একে সেরা ১০ কোর্ভাট অপারেশেন তালিকায় রাখা হয়৷ এখানে বলে রাখা ভালো, অপারেশন প্লুটো ফেল হওয়ার জন্য তৎকালীন সিআইএ ডিরেক্টরের চাকরি গিয়েছিল৷

৬. অপারেশন ওয়ার্থ অফ গড :

বিশ্বের সেরা কোভার্ট অপারেশনগুলির মধ্যে বহুল আলোচিত৷ ইজরায়েলের গুপ্তচর সংস্থা মোসাদ এই অপারেশন চালিয়েছিল৷ ১৯৭২ সালে মিউনিখ অলিম্পিক চলাকালীন ব্ল্যাক সেপ্টেম্বর নামের একটি সন্ত্রাসবাদী সংগঠন এগারোজন ইজারায়েলের অ্যাথলিটকে অপহরণ করে হত্যা করেছিল৷ এই ঘটনার প্রতিশোধ নেওয়ার জন্য অপারেশন ওয়ার্থ অফ গড প্ল্যান করে মোসাদ৷ জানলে অবাক হবেন এই অপারেশন চলাকালীন সারা ইউরোপ থেকে ওই জঙ্গিদের খুঁজে খুঁজে বার করে হত্যা করেছিল মোসাদের এজেন্টরা৷ আর এক একজনকে মারার কৌশলও ছিল চমকপ্রদ৷ যেমন কোরান শরিফের মধ্যে রাখা হয়েছিল বোমা৷ যা খুলতেই বিস্ফোরণে এক জঙ্গির মৃত্যু হয়েছিল৷ প্রায় ১০ বছর ধরে ১২ জন জঙ্গিকে খুঁজে খুঁজে তাদের মেরেছিল মোসাদ৷ যা গুপ্তচরবৃত্তির ইতিহাসে আজও ‘এপিক’ বলে মনে করা হয়

৫.অপারেশন পে ব্যাক :

যদিও এটি কোনও দেশের নির্দিষ্ট কোনও সিক্রেট এজেন্সির অপারেশন নয়৷ তবুও যেভাবে সিক্রেট অপারেশনের কায়দায় এই গোটা ব্যাপারটিকে সংঘটিত করা হয়েছিল৷ তা উল্লেখযোগ্য কোভার্ট অপারেশন ছাড়া আর কিছুই বলা যাবে না৷ এটা ছিল সাধারণ মানুষের জন্য বিভিন্ন আপদকালীন পরিষেবাকে পরপর স্তব্ধ করে দেওয়া৷ গোয়েন্দাদের ভাষায় যাকে বলা হয় ডিওএস অ্যাটাক (ডিনায়াল অফ সার্ভিস)৷ একটি বেনামি সিক্রেট এজেন্সি এই অপারেশন চালিয়েছিল৷

ইরাকে যুদ্ধসম্পর্কিত বহু গোপন তথ্য ফাঁস করে দিয়েছিল উইকিলিক্স৷ এরপরই ভিসা, পে প্যাল, মাস্টার কার্ডের মতো বহু সংস্থা উইকিলিক্সের সঙ্গে তাঁদের চুক্তি ভঙ্গ করে৷ ফলে ব্যাপক আর্থিক ক্ষতির মুখে পড়েছিল উইকিলিক্স৷ এরই প্রতিবাদ স্বরূপ এই সমস্ত সংস্থার সমস্ত ওয়েবসাইট হ্যাক করে পরিষেবা বন্ধ করে দিয়েছিল ওই বেনামি সংগঠন৷ হ্যাকাররা এই সব ওয়েবসাইটে লিখে দিয়েছিল ‘পে ব্যাক’৷ আদতে কারা এই হ্যাকিংয়ের পিছনে ছিল তা আজও জানা যায়নি৷ উইকিলিক্সকে আপাততভাবে সন্দেহ করা হলেও পরে এই সংস্থাকে ক্লিনচিট দেওয়া হয়েছিল৷

৪.অপারেশন আইচ:

বিশ্বের সেরা কোভার্ট অপারেশনগুলির মধ্যে একটি এই অপারেশন৷ যে অপারেশেনর পরিকল্পনা করেছিলেন হিটলার৷ দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ চলাকালীন সিশলির আক্রমণে পতন হয় ইতালির সরকারের৷ মুসোলিনিকে গ্রেফতার করা হয়৷ ইতালির গ্রান সাসো এলাকায় সেই সময় বন্দিজীবন কাটাচ্ছিলেন মুসোলিনি৷ তাঁকে উদ্ধার করতে একটি কোর্ভাট অপারেশন প্ল্যান করেন হিটলার৷ অত্তো সাকোরজি নামে এক এজেন্টকে এই অপারেশেনের দায়িত্ব দেওয়া হয়৷

সিক্রেট সার্ভিস এজেন্টদের মাধ্যমে মুসোলিনির লোকেশন জানার পরই সেখানে প্যারাট্রুপের মাধ্যমে হামলা চালায় সাকোরজি৷ এই গোটা অপারেশেনে প্যারা ট্রুপের একজন মাত্র সদস্য নিহত হন৷ কিন্তু সফলভাবে সেইদিন মুসোলিনিকে উদ্ধার করা সম্ভব হয়েছিল৷

৩.অপারেশন এন্তেবে :

ইজরায়েল প্রতিরক্ষা বাহিনীর আরও এক দুঃসাহসিক অভিযান৷ ৪ জুলাই,১৯৭৬ এয়ার ফ্রান্সের একটি বিমানকে হাইজ্যাক করে প্যালস্তাইন জঙ্গিরা৷ এথেন্স থেকে প্যারিস যাওয়ার পথে যাত্রীবাহী বিমানটিকে হাইজ্যাক করা হয়৷ নামানো হয় উগান্ডার এন্তেবে বিমানঘাঁটিতে৷ বিমানটিতে বহু ইজরায়েলের নাগরিকও ছিলেন৷ গভীর রাতে সেই বিমান ঘাঁটিতে অভিযান চালায় ১০০ জন ইজরায়েলের কমান্ডো৷ তিনটি হারকিউলিস হেলিকপ্টারে করে সেই বিমান ঘাঁটিতে নামে কমান্ডো বাহিনী৷ ইজরায়েল বাহিনীর এই আচমকা হানায় হতভম্ব হয়ে গিয়েছিল জঙ্গিরা৷ অপারেশনটি শেষ করতে মাত্র ৩৫ মিনিট নিয়েছিল ইজরায়েল বাহিনী৷ তিনজন পণবন্দি এবং একজন কমান্ডারের মৃত্যু হয়েছিল৷ তবে বাকি সকল পণবন্দিকে নিরাপদে ফিরিয়ে আনা সম্ভব হয়েছিল৷

২. অপারেশন নেপচুন স্পেয়ার :

এই অপারেশন সম্পর্কে কমবেশি সকলেই জানেন৷ লাদেন নিকেশ অভিযান৷ সিআইএ যার নাম দিয়েছিল অপারেশন নেপচুন স্পেয়ার৷ পাকিস্তানের অ্যাবোটাবাদের বিলাল টাউনে ওসামা বিন লাদেনের সেফ হাউসে হানা দিয়েছিল মার্কিনি স্পেশাল স্কোয়াড৷ রাতের অন্ধকারে এই স্কোয়াড হামলা চালাতে পারদর্শী তাই এই স্কোয়াডকে বলা হয় নাইট স্টকার্স৷ দুটি ব্ল্যাক হক হেলিকপ্টার এবং দুটি চিনক্স নিয়ে অ্যাবোটাবাদে ল্যান্ড করেছিল মার্কিন সেনা বাহিনী৷ এছাড়াও অ্যাবোটাবাদের অদূরেই ঘাঁটি গেড়েছিল মার্কিনি নৌসেনাও৷ লাদেনের সেফ হাউসের তিনতলায় তাঁকে খুঁজে পেতেই দু’বার গুলি করা হয় তাঁকে৷ এরপর তাঁর দেহকে সাগরের জলে ছুঁড়ে ফেলে দিয়েছিল মার্কিন সেনা বাহিনী৷

১. অপারেশন ভালকিরি :

যদিও একটুর জন্য এই অপারেশন সফল হয়নি৷ তবুও এর লক্ষ্যর জন্য বিশ্বের তামাম কোভার্ট অপারেশেনে এটিই পয়লা নম্বর৷ আর হবে নাই বা কেন? এই অপারেশন ছিল হিটলারকে হত্যা করার ছক৷

১৯৪৪ সাল৷ জার্মানিতে তখন ধীরে ধীরে হিটলার বিরোধী শক্তি ডালাপালা মেলছে৷ জার্মান সেনাতেই হিটলার বিরোধী হাওয়া বইছিল৷ ক্লাউজ ভন স্টাফেনবার্গ নামের এক সেনা আধিকারিকই হিটলারকে মারার পরিকল্পনা করেন৷ তার সঙ্গে হাত মিলিয়েছিল বেশ কয়েকটি নাৎসি বিরোধী সংগঠনও৷ দু’দবার এগিয়ে গিয়েও পিছিয়ে এসেছিলেন ক্লাউজ৷ কারণ তিনি চেয়েছিলেন শুধুমাত্র হিটলার নয় একই সঙ্গে আরও কয়েকজন হিটলার ঘনিষ্ঠকেও তিনি শেষ করবেন৷

১৯৪৪ সালের ২০ জুলাই৷ সেদিন হিটলার সেনা আধিকারিক এবং নিজের ঘনিষ্ঠদের নিয়ে একটি কনফারেন্সে বসেছিলেন৷ কর্নেল ভন স্টাফেনবার্গ কনফারেন্স হলে ঢোকেন এবং হিটলারের পাশে বসে তাঁর টেবিলের সামনে একটি ব্রিফকেস রেখে কিছুক্ষণ পর বেরিয়ে যান৷ ওই ব্রিফকেসের মধ্যেই বোমা ছিল৷ কিন্তু বিস্ফোরণের কিছুক্ষণ আগেই একটি হিটলারের একটি ফোন কল আসে৷ ফোনে কথা বলার জন্য ব্রিফকেস থেকে কিছুটা দূরে সরে যেতেই বিস্ফোরণ ঘটে৷ হিটলার প্রাণে বেঁচে যান৷ কিন্তু মারত্মকভাবে জখম হন তিনি৷

Source : kolkata24x7.com
সর্বশেষ এডিট : ২৪ শে অক্টোবর, ২০১৬ বিকাল ৪:২০
৩টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

আপনি কি পথখাবার খান? তাহলে এই লেখাটি আপনার জন্য

লিখেছেন মিশু মিলন, ২২ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১০:৩৪

আগে যখন মাঝে মাঝে বিকেল-সন্ধ্যায় বন্ধুদের সঙ্গে আড্ডা দিতাম, তখন খাবার নিয়ে আমার জন্য ওরা বেশ বিড়ম্বনায় পড়ত। আমি পথখাবার খাই না। ফলে সোরওয়ার্দী উদ্যানে আড্ডা দিতে দিতে ক্ষিধে পেলে... ...বাকিটুকু পড়ুন

কষ্ট থেকে আত্মরক্ষা করতে চাই

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৯



দেহটা মনের সাথে দৌড়ে পারে না
মন উড়ে চলে যায় বহু দূর স্থানে
ক্লান্ত দেহ পড়ে থাকে বিশ্রামে
একরাশ হতাশায় মন দেহে ফিরে।

সময়ের চাকা ঘুরতে থাকে অবিরত
কি অর্জন হলো হিসাব... ...বাকিটুকু পড়ুন

রম্য : মদ্যপান !

লিখেছেন গেছো দাদা, ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৫৩

প্রখ্যাত শায়র মীর্জা গালিব একদিন তাঁর বোতল নিয়ে মসজিদে বসে মদ্যপান করছিলেন। বেশ মৌতাতে রয়েছেন তিনি। এদিকে মুসল্লিদের নজরে পড়েছে এই ঘটনা। তখন মুসল্লীরা রে রে করে এসে তাকে... ...বাকিটুকু পড়ুন

= নিরস জীবনের প্রতিচ্ছবি=

লিখেছেন কাজী ফাতেমা ছবি, ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:৪১



এখন সময় নেই আর ভালোবাসার
ব্যস্ততার ঘাড়ে পা ঝুলিয়ে নিথর বসেছি,
চাইলেও ফেরত আসা যাবে না এখানে
সময় অল্প, গুছাতে হবে জমে যাওয়া কাজ।

বাতাসে সময় কুঁড়িয়েছি মুঠো ভরে
অবসরের বুকে শুয়ে বসে... ...বাকিটুকু পড়ুন

Instrumentation & Control (INC) সাবজেক্ট বাংলাদেশে নেই

লিখেছেন মায়াস্পর্শ, ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:৫৫




শিক্ষা ব্যবস্থার মান যে বাংলাদেশে এক্কেবারেই খারাপ তা বলার কোনো সুযোগ নেই। সারাদিন শিক্ষার মান নিয়ে চেঁচামেচি করলেও বাংলাদেশের শিক্ষার্থীরাই বিশ্বের অনেক উন্নত দেশে সার্ভিস দিয়ে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×