হ্যাঁ, এদিকে। আপনাকেই বলছি। দেশ নিয়ে অনেক গর্ব আপনার? বাংলাদেশ কে অন্য পর্যায়ে দেখার ইচ্ছা পোষণ করছেন? দেশটা ৪৩ বছরে কতটুকু উপরে উঠেছে? আপনার মনে হয় উঠেছে? কখনোই না। নিচের ছবিটি দেখুন, তাহলেই বুঝবেন।
ছবিটি ফেসবুক থেকে নেওয়া। এর পরেও কি বলবেন বাংলাদেশ স্বাধীন? আমি বলতে পারছি না।
আমি এখন এটা বলতে পারছি যে, আমরা কয়েকটা রাজাকারের বিচারের জন্য রাত দিন এক করে রাজপথে নেমেও ক্যানো তাদের একটা বালও বাঁকা করতে পারি নাই। দেশ স্বাধীন হয়েছে সত্যি কিন্তু এই দেশ এখনো রাজাকার গরিষ্ঠ। ৭১ এর পাক হানাদার বাহিনীর ঔরসজাত কিছু বাংলাদেশী পরিচয়ধারী এখনো আমাদের জাতিগত স্বত্তাকে রোজই ধর্ষন করে যাচ্ছে আর আমরা মুখে ঈমানদন্ড দিয়ে বসে আছি। কিচ্ছু করার নাই।
আফ্রদি একবার মেহেজাবিন ইস্যুতে বলেছিলো যে তোমরা বাঙলাদেশীরা আজীবনই আমাদের বীর্যচাটা। কথাটা সত্যিই ছিলো। ক্রিকেটকে কেন্দ্র করেই আমরা দেখতে পাচ্ছি বাংলাদেশকে চুদে দিয়েই সব পাকিস্থানের জয় জয়কার করছে। কতজনে আবার আফ্রিদির ছবি প্রফাইল ফটোতেও দিছে। আসলে রাজাকার গরিষ্ঠ দেশে প্রতিনিয়তই জাতীয়স্বত্তা ধর্ষিত হয় তার প্রমান আমরা মেশিন সাঈদির চান্দে অবতরনের থেকে শুরু করে গতকালকের ম্যাচাটার মধ্যেই খুজে পেয়েছি।
মাদারচোদ গুলো বাংলাদেশকে এখনো অবিভক্ত পাকিস্থানই মনে করে।
বেশীরভাগ বাংলাদেশীরা কখনোই বিভক্ত পাকিস্তান চায়নি। তারা কখনোই জয় বাংলা বলতে চায়নি, তারা চেয়েছিল " হামারা পাকিস্তান জিন্দাবাদ "
৪৩ বছর ধরে আমরা সেসব পাকি বীর্য লালন করে যাচ্ছি, বাংলার মুক্ত বাতাসে তারা হেসে খেলে বেড়াচ্ছে, আর আমরা তাদের দেখে আনন্দ পাচ্ছি।
অথচ তারা কত সুখী, তারা কখনো আমার দেশের দুঃখে কষ্ট পায় না, তারা হাসে। আনন্দ করে, মজা পায়।
আসলেই, বঙ্গবন্ধু একটা অনিচ্ছুক জাতিকে স্বাধীনতা দিয়ে গেছেন