লোকালয়ে যখন আগুন জ্বলছিল নীরো বাঁশি নিয়ে ব্যস্ত ছিল।আমাদের দেশে
অবশ্য নীরো নেই।তাই বালির ট্রাক ব্যবহৃত হয়েছিলো রাজনীতির আগুন নেভাতে।
মুক্তিযুদ্ধ সম্পর্কে তাকে কিছু লিখতে বলা হলো।অর্থাৎ পঁয়ত্রিশ ঊর্ধ যুবক যে কিনা পরীক্ষা
দিতে এসেছে,আর কি আশ্চর্য সে কিনা খাতাটি সাদা রেখেই পরীক্ষা শেষ করলো।আর পরদিন
টুইটে বুলেট নাচতে শুরু করে।নির্বাচন একটি অধ্যায় যেখানে কেউ কেউ আলাউদ্দিনের চেরাগের
খোঁজে টাকার বস্তা নিয়ে সমবেতহয়।লাল বিপ্লবীরা কেমন যেন।বাপের হোটেলে থাকার সময়
বনের মোষ তাড়ায় আর সংসার জীবনে এসে পুঁজিবাদের দালালে পরিণত হয়।অবশ্য ছদ্মবেশে।
জানালা দিয়ে পাশের ছাদ সামনে চলে আসে।মেয়েটিও চলে আসে ছাদে।রোদ ঝাঁপিয়ে পরে মেয়েটির
দীঘল কালো কেশে।হ্যাঁ যা আলোচনা হচ্ছিল।শেষ পর্যন্ত আগুন সন্ত্রাস বিরতি নেয় আর উত্তর কোরিয়া
শান্তি আলোচনার মঞ্চে দক্ষিণ কোরিয়ার সাথে বেলি ড্যাঞ্চে বেশ মজা লয়।
খালেদার টুইট পদ্মা সেতুর উপর ডাংগুলি খেলায় মত্ত ছিল।অবশ্য দর্শক বিহীন।যেমন দর্শক নেই
পেঁয়াজের অদ্ভুদ বাজারে।
পৃথিবীর আগুন চুরি করে নিয়েছে স্বর্গের দেবতা।
০৫/০১/২০১৮
সর্বশেষ এডিট : ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১০:৫৪