somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

পোস্টটি যিনি লিখেছেন

সাইয়িদ রফিকুল হক
আমি মানুষ। আমি ত্বরীকতপন্থী-মুসলমান। আমি মানুষ বলে আমার ভুলত্রুটি হতেই পারে। বইপড়তে আমার ভালো লাগে। সাহিত্য ভালোবাসি। লেখালেখি আমার খুব শখের বিষয়। বাংলাদেশরাষ্ট্র ও গণমানুষের জন্য আমি লেখনিশক্তিধারণ করেছি।

বাংলাদেশে কোনো আদিবাসী নাই। আছে কিছুসংখ্যক পাহাড়ী ও উপজাতি-ক্ষুদ্রনৃগোষ্ঠী। আর সবাইকে এদেশে বাঙালি হয়েই থাকতে হবে। (প্রথম পর্ব)

০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:২৯
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


বাংলাদেশে কোনো আদিবাসী নাই। আছে কিছুসংখ্যক পাহাড়ী ও উপজাতি-ক্ষুদ্রনৃগোষ্ঠী। আর সবাইকে এদেশে বাঙালি হয়েই থাকতে হবে। (প্রথম পর্ব)
সাইয়িদ রফিকুল হক

বাংলাদেশে কোনো আদিবাসী নাই। এগুলো অপপ্রচার ও ষড়যন্ত্র। আমাদের দেশের কিছুসংখ্যক পাহাড়ীমানুষের জীবনযাত্রা নিয়ে দীর্ঘকাল যাবৎ দেশী-বিদেশী ষড়যন্ত্রকারীদের সীমাহীন আগ্রাসন চলছে। এখানেও আমাদের ফিরে যেতে হবে সেই ১৯৭১ সালে। যারা ১৯৭১ সালে পাকিস্তানকে বাপ ডেকে বাংলাদেশরাষ্ট্র সম্পূর্ণ অস্বীকার করেছিলো, তারাই আজ আবার পার্বত্য-চট্টগ্রামের শান্ত জনজীবনে নতুন ইস্যুসৃষ্টির পাঁয়তারা করছে। এই চক্রটি নানারকম শয়তানীযুক্তির অবতারণা করে দেখাতে চাইছে, প্রমাণ করতে চাইছে, বাংলাদেশে আদিবাসী আছে। আসলে, ইতিহাসের বিচারে বাংলাদেশে কোনো আদিবাসী নাই। এখন দেশের ভিতরে মুক্তিযুদ্ধের আদর্শ-চেতনাবিরোধী একেকজন শয়তান নিজেদের কথিত ইতিহাসবিদ, সমাজবিজ্ঞানী, রাষ্ট্রবিজ্ঞানী, অর্থনীতিবিদ, মিডিয়া-ব্যক্তিত্ব, সমাজকর্মী, এনজিওফোরাম-কর্মী ইত্যাদি নামে আধিপত্যবিস্তারের চেষ্টা করছে। বাংলাদেশে সেই ১৯৭১ সাল থেকেই কিছুসংখ্যক দেশবিরোধী ‘এনজিও’ গড়ে উঠতে থাকে। আর বাহাত্তরের সদ্যোস্বাধীন দেশে বঙ্গবন্ধুসরকার কিছু-একটা বুঝে উঠার আগেই এইসব বিদেশীদের দালাল এনজিওচক্র, নিজেদের স্বার্থে এনজিও-অফিস খুলে টাকার পাহাড় গড়ে তুলেছে। তারাই এখন ষড়যন্ত্রের অংশবিশেষ হিসাবে বলছে: বাংলাদেশে আদিবাসী আছে। আর তাদের অধিকার দিতে হবে। আরে বেকুব, বাংলাদেশে আদিবাসী থাকলে তো তাদের অধিকার দিতে হবে। আর এখানে কেউতো বেশি অধিকার পাবে না। সবাইকে এই বাংলাদেশে নিজেকে একজন ‘বাঙালি’ ভাবতে হবে। আর নয়তো বাংলাদেশ-ত্যাগ করে চলে যেতে হবে। আর এই জাতিরাষ্ট্রে বসবাস করতে হলে সবাইকে বাঙালিই হতে হবে।

বাংলাদেশে কখনও-কোনো আদিবাসী ছিল না এবং এখনও নাই:
বাংলাদেশে কোনো আদিবাসী নাই। তবুও একটি পরিকল্পিত-শয়তানীসৃষ্টিকারীগোষ্ঠী তাদের শয়তানীপ্রচেষ্টা আজও অব্যাহত রেখেছে। আর সেই শয়তানীর অংশবিশেষ হিসাবে তারা প্রতিনিয়ত অপপ্রচার চালাচ্ছে যে, বাংলাদেশে আদিবাসী আছে। আরে শয়তান, আদিবাসী থাকলে দেখা। আর আদিবাসীর সংজ্ঞা জানিস? জানে না, বোঝে না, তবুও এই শয়তানশ্রেণীটি নিজেদের একজন তথাকথিত-সমাজবিজ্ঞানী ভেবে সবসময় ‘বাংলাদেশে আদিবাসী আছে’ প্রমাণের চেষ্টায় তৎপর। এরা বাংলাদেশের ভৌগোলিক-অখণ্ডতায় বিশ্বাস করে না। এরা বিদেশীদের টাকায় বাংলাদেশে ‘এনজিও’ খুলে দুহাতে অর্থ কামাচ্ছে। আর বিদেশীপ্রভুদের কথায় প্রাইভেট-টিভি-চ্যানেলের সামনে বসে বলছে: বাংলাদেশে আদিবাসী আছে। এরা বিদেশী অর্থের জোরে এভাবে রাতদিন মিথ্যা বলে যাচ্ছে। একদিক থেকে এরা রাষ্ট্রদ্রোহী। এদেরও বিচার হওয়া উচিত। আর একাত্তরের যুদ্ধাপরাধীদের মতো একটা ‘বিশেষ-ট্রাইব্যুনাল’ গঠন করে এইজাতীয় ব্যক্তিবর্গের বিচার করতে হবে। বাংলাদেশে আদিবাসী আছে, একথা কোনো বাঙালি বলে না। বলে কিছুসংখ্যক অবাঙালি, বিদেশী আর বাংলাদেশের শত্রুরাষ্ট্র। তারা এখন মিলেমিশে বাংলাদেশে আদিবাসী প্রমাণের ব্যর্থ-প্রচেষ্টা চালাচ্ছে। এদের একসঙ্গে বিচার করতে হবে। এরা জাতীয় ও আন্তর্জাতিকমানের জোচ্চোর ও ভণ্ড। আর বাঙালি-জাতির স্বার্থে এই পাপিষ্ঠ-কমজাতদের দেশ থেকে অনতিবিলম্বে বের করে দিতে হবে।

১৯৭১ সালে আমাদের শত্রুরাষ্ট্র ছিল: শয়তানরাষ্ট্র পাকিস্তান, আমেরিকা, ইংল্যান্ড, চীন, ইতালী, জার্মানী, কানাডা, তুরস্ক, অস্ট্রিয়া, আর কিছুসংখ্যক আরবরাষ্ট্র। আর সমস্ত শয়তান মিলেমিশে বাংলাদেশরাষ্ট্রটিকে একাত্তরে গিলে খেতে চেয়েছিলো। কিন্তু পারেনি। একমাত্র বাঙালির দৃঢ়চেতনার কারণে সেদিন ‘বাঙালি-জাতি’ বিজয়ী হয়েছিলো।
বাংলাদেশে আদিবাসী-প্রমাণের পিছনে শয়তানরাষ্ট্র পাকিস্তানেরও হাত রয়েছে। তারা সবসময় আমাদের দেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করেছে, আর এখনও করছে। ১৯৭০ সালের নির্বাচনের পর থেকেই পাকিস্তান নামক অপরাষ্ট্রটি ‘বাংলাদেশরাষ্ট্রে’র বিরুদ্ধে ভয়াবহ-আগ্রাসনে মেতে ওঠে। আর একাত্তরে পাকিস্তানীদের মনোনীত-ব্যক্তি ছিল: জাতীয় গাদ্দার চাকমা-রাজা ত্রিদিব রায়। পাকিস্তানীরা তাকে দলে ভিড়িয়ে একাত্তরে তাদের পক্ষে কাজ করায়। একজন দালাল ও বিশ্বাসঘাতক ত্রিদিব রায় সারজীবন পাকিস্তানের গোলামি করেছে। আর তার মৃত্যুও হয়েছে পাকিস্তানে। বাংলার মাটিতে এই শয়তানদের কোনো ক্ষমা নাই।

আজকের স্বাধীন-সার্বভৌম বাংলাদেশে সেইসব রাষ্ট্রই আমাদের পিছনে এখনও লেগে আছে। এদের মধ্যে অবশ্য চীনের মনোভাবের পরিবর্তন ঘটেছে। বর্তমানে ‘আদিবাসী-আদিবাসী’ বলে বেশি চিৎকার ও চেঁচামেচি করছে বিশ্বশয়তানের অংশীদার “ইউরোপীয় ইউনিয়ন” নামক একটি জারজসংগঠন। এরা সবসময় আমাদের দেশের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়ে থাকে। আমরা আমাদের বন্ধুরাষ্ট্র “রাশিয়া” ব্যতিরেকে ইউরোপের আর কাউকে ১৯৭১ সালে বাংলাদেশরাষ্ট্রের পাশে পাইনি। এই জারজচক্র: ইউরোপীয় ইউনিয়ন আমাদের দেশে বর্তমানে প্রচলিত একাত্তরের যুদ্ধাপরাধীদের বিচারপ্রক্রিয়া নিয়েও নানারকম শয়তানী চক্রান্ত ও ষড়যন্ত্র করেছে, এবং করছে। এরা বাংলাদেশে কখনও শান্তি চায় না। বর্তমানে বাংলাদেশের পার্বত্য-চট্টগ্রামে ইউরোপীয় ইউনিয়নের নেতৃত্বে বিচ্ছিন্নতাবাদীদের সবরকমের আশ্রয়-প্রশ্রয় দিচ্ছে: এদেশীয় কয়েকটি শয়তানীসংগঠন ও কতিপয় দেশবিরোধীএনজিওচক্র। বাংলাদেশবিরোধী এইসব শয়তানীসংগঠন হচ্ছে: চিটাগাং হিলট্র্যাকস্ কমিশন, বিভিন্ন খ্রিস্টান মিশনারীসমূহ, ইউপিডিএফ, জেএসএস, আর বিলুপ্ত শান্তিবাহিনীর একাংশ। এরা সবাই সংগঠনের নামে বাংলাদেশরাষ্ট্রকে ধ্বংস করার গভীর ষড়যন্ত্রে লিপ্ত। আর সবকিছু জেনেশুনেও এদের সবরকমের সাহায্য-সহযোগিতা করছে: বিশ্বশয়তানের অংশীদার “ইউরোপীয় ইউনিয়ন”। এদের স্পর্ধার সীমারেখা দিন-দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। পার্বত্য-চট্টগ্রামের ‘ইউপিডিএফ’ নামক সংগঠনটি সম্পূর্ণ সন্ত্রাসবাদী। এদের কারও মধ্যে বিন্দুপরিমাণ দেশপ্রেম কিংবা মানবতাবোধ নাই। এরা একাত্তরের হিংস্র-হায়েনা পাকিস্তানী-হানাদারবাহিনীর মতো দিনের-পর-দিন বেপরোয়া হয়ে উঠছে। বাংলাদেশরাষ্ট্রের স্বার্থে চিরতরে এদের শিকড়সুদ্ধ উপড়ে ফেলতে হবে।

পার্বত্য-অঞ্চলের প্রধান অশান্তিসৃষ্টিকারীগোষ্ঠী হচ্ছে: চাকমাসম্প্রদায়। এরাই সর্বপ্রথম বাংলাদেশের শান্তি ও স্থিতিশীলতার বিরুদ্ধে সন্ত্রাসসৃষ্টি করে স্বাধীন-বাংলাদেশে আনুষ্ঠানিক সন্ত্রাসের সূচনা ঘটায়। আর এরাই ১৯৭১ সালে তাদের তৎকালীন রাজা ত্রিদিব রায়ের নেতৃত্বে পাকিস্তানের পক্ষে যুদ্ধে অংশগ্রহণ করে। আর মীরজাফরের মতো তারা বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের বিরোধিতা করে। ১৯৭৩ সালের ৭ই জানুআরি চাকমা-সন্ত্রাসীরা বঙ্গবন্ধুসরকারের সঙ্গে আলোচনা ভেঙ্গে দিয়ে সন্ত্রাসের পথ বেছে নেয়। তারা প্রথমে পার্বত্য-চট্টগ্রামের স্বায়ত্তশাসন দাবি করতে থাকে, এবং পরে ভয়াবহ ধৃষ্টতার সঙ্গে পার্বত্য-চট্টগ্রামের স্বাধীনতা-দাবি করে লাগাতার সন্ত্রাস শুরু করে। এরা নিজেদের বিচ্ছিন্নতাবাদী হিসাবে চিহ্নিত করে। এরা গঠন করে পার্বত্য-এলাকার অশান্তির মূলউৎস: শান্তিবাহিনী। নামেও মিল আছে। এই শান্তিবাহিনীর জন্ম হয়েছিলো ১৯৭১ সালে ‘শান্তিকমিটি’র আদলে। ১৯৭১ সালে এই শান্তিবাহিনীর লোকেরা পাকিস্তান ও চীনের পক্ষে অবস্থান নিয়ে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ ও মুক্তিযোদ্ধাদের বিরুদ্ধে অবস্থানগ্রহণ করে তাদের বিরাট ক্ষতিসাধন করেছিলো। তখন তাদের নাম ছিল রাজাকার ও হিলরাজ-বাহিনী। পরে এরা জনরোষ থেকে বাঁচার জন্য “শান্তিবাহিনী” ও “জেএসএস” নামধারণ করে। এরা এখনও রাজাকার। এই চাকমাদের তথাকথিত-একজন রাজা: ত্রিদিব রায় ছিলো বাংলাদেশের প্রধান শত্রু। সে বাংলাদেশের পবিত্র ভূখণ্ডকে ছিন্নভিন্ন করে বাংলাদেশের শ্যামল বুকে গড়তে চেয়েছিলো তথাকথিত-এক-বৌদ্ধরাষ্ট্র। সে ছিল এই বাংলার একনাম্বার মীরজাফর। আর সে ও তার সাঙ্গোপাঙ্গোরা দেশস্বাধীনের আগে ও পরে একইভাবে বিচ্ছিন্নতাবাদের পক্ষে ভূমিকাপালন করে। পাকিস্তান-আমলে ও সেই সময়(১৯৭২-১৯৭৪) বিশ্বমাতবর আমেরিকার হুকুমে পরিচালিত ‘জাতিসংঘ’ এই ছাগলটা(ত্রিদিব রায়)-এর পাশেই দাঁড়িয়েছিলো। আর তারা সেখানে একটি শয়তানীফর্মুলায় বৌদ্ধরাষ্ট্রপ্রতিষ্ঠার চক্রান্ত ও ষড়যন্ত্র করেছিলো। আর তখন, বঙ্গবন্ধুসরকার অনেক সাহস ও ধৈর্যের সঙ্গে এদের মোকাবেলা করে বাংলাদেশের অখণ্ডতা রক্ষা করেছিলেন। কিন্তু সেই শয়তানচক্র এখনও ভিতরে-ভিতরে সংগঠিত। তারা আবার শান্ত-পাহাড়কে অশান্ত করার পাঁয়তারা করছে। আর পার্বত্য-চট্টগ্রামের সন্ত্রাসের মূলে এই চাকমাগোষ্ঠী। এরা কেউই বাংলাদেশের আদিবাসী নয়। আর এই বাংলাদেশে একমাত্র আদিবাসী হলো ‘বাঙালি’।

পার্বত্য-চট্টগ্রামের চাকমারা বাংলাদেশের লোক নয়:
এমএন লারমা নামক এক কুখ্যাত চাকমা-সন্ত্রাসী সদ্যোস্বাধীন বাংলাদেশে যে সন্ত্রাসের বীজ রোপণ করেছিলো, তা বাইরে অনেকটা কমলেও ভিতরে-ভিতরে তা আজও বহমান। প্রতিটি চাকমা এই শয়তানীধারণাপোষণ করেই এখনও বড় হচ্ছে। অথচ, এই চাকমারা কেউই বাংলাদেশের লোক নয়। এদের আদিনিবাস বার্মায়-মায়ানমারে। সেই ব্রিটিশ-আমলে সন্ত্রাসীকর্মকাণ্ডের দায়ে আজকের এই চাকমারা বার্মায় আঞ্চলিক-জনরোষে পড়ে বাংলাদেশের এই পাহাড়ে এসে আশ্রয় নেয়। এরা বর্তমানে বাংলাদেশের ‘রোহিঙ্গা’সন্ত্রাসীদের মতো। এরাও বার্মা থেকে এসে চট্টগ্রামে ঘাঁটি গেড়েছে। তাই, নিদ্বির্ধায় বলা যায়, সন্ত্রাসের দায়ে নিজদেশ থেকে বিতাড়িত হয়ে যারা অন্যদেশে আশ্রয় নেয়, তারা কখনও সেই দেশের আদিবাসী হতে পারে না। এগুলো আমাদের দেশের একশ্রেণীর বুদ্ধিজীবী-নামধারী ছাগলদের আস্ফালন মাত্র। এদের এখানেই থামিয়ে দিতে হবে।
বাংলাদেশে যতো উপজাতি তথা ক্ষুদ্র-নৃগোষ্ঠী আছে, এরা সবাই কোনো-না-কোনো দেশ থেকে বিতাড়িত কিংবা পালিয়ে এসেছে কিংবা বসবাসের সুবিধার জন্য এখানে ছুটে এসেছে। এরা কেউই আমাদের এই ভূখণ্ডের আদিঅধিবাসী নয়। এরা অনেকটা উদ্বাস্তুর মতো। বাংলাদেশরাষ্ট্র সুদীর্ঘকাল যাবৎ এদের লালনপালন করছে। আর ভবিষ্যতেও করবে। তাই, এরা আদিবাসী হয় কীভাবে?
(চলবে)

সাইয়িদ রফিকুল হক
মিরপুর, ঢাকা, বাংলাদেশ।

সর্বশেষ এডিট : ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:৩০
১টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

আমি হাসান মাহবুবের তাতিন নই।

লিখেছেন ৎৎৎঘূৎৎ, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১:৩৩



ছোটবেলা পদার্থবিজ্ঞান বইয়ের ভেতরে করে রাত জেগে তিন গোয়েন্দা পড়তাম। মামনি ভাবতেন ছেলেটা আড়াইটা পর্যন্ত পড়ছে ইদানীং। এতো দিনে পড়ায় মনযোগ এসেছে তাহলে। যেদিন আমি তার থেকে টাকা নিয়ে একটা... ...বাকিটুকু পড়ুন

ভারতীয় পণ্য বয়কটের কেন এই ডাক। একটি সমীক্ষা-অভিমত।।

লিখেছেন সাইয়িদ রফিকুল হক, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৩:১৫



ভারতীয় পণ্য বয়কটের কেন এই ডাক। একটি সমীক্ষা-অভিমত।।
সাইয়িদ রফিকুল হক

বিএনপি ২০২৪ খ্রিস্টাব্দে দেশে অনুষ্ঠিত “দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে”-এ অংশগ্রহণ করেনি। তারা এই নির্বাচনের বহু আগে থেকেই নির্বাচনে অংশগ্রহণ... ...বাকিটুকু পড়ুন

মুক্তিযোদ্ধাদের বিবিধ গ্রুপে বিভক্ত করার বেকুবী প্রয়াস ( মুমিন, কমিন, জমিন )

লিখেছেন সোনাগাজী, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৫:৩০



যাঁরা মুক্তিযদ্ধ করেননি, মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়ে লেখা তাঁদের পক্ষে মোটামুটি অসম্ভব কাজ। ১৯৭১ সালের মার্চে, কৃষকের যেই ছেলেটি কলেজ, ইউনিভার্সিতে পড়ছিলো, কিংবা চাষ নিয়ে ব্যস্ত ছিলো, সেই ছেলেটি... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। সাংঘাতিক উস্কানি মুলক আচরন

লিখেছেন শাহ আজিজ, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:০৪



কি সাঙ্ঘাতিক উস্কানিমুলক আচরন আমাদের রাষ্ট্রের প্রধানমন্ত্রীর । নাহ আমি তার এই আচরনে ক্ষুব্ধ । ...বাকিটুকু পড়ুন

একটি ছবি ব্লগ ও ছবির মতো সুন্দর চট্টগ্রাম।

লিখেছেন মোহাম্মদ গোফরান, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ৮:৩৮


এটি উন্নত বিশ্বের কোন দেশ বা কোন বিদেশী মেয়ের ছবি নয় - ছবিতে চট্টগ্রামের কাপ্তাই সংলগ্ন রাঙামাটির পাহাড়ি প্রকৃতির একটি ছবি।

ব্লগার চাঁদগাজী আমাকে মাঝে মাঝে বলেন চট্টগ্রাম ও... ...বাকিটুকু পড়ুন

×