ছবিতে পোজ দিচ্ছেন বঙ্গবন্ধু ও মানিক মিয়া। ব্যারিস্টার মইনুল হোসেনের পিতা মানিক মিয়া চেয়ারে বসা, আর চেয়ারের হাতলে আধ-বসা অবস্থায় দাঁড়িয়ে থাকা ব্যক্তি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পিতা শেখ মুজিবুর রহমান।
প্রথম ছবিটি যেমন বঙ্গবন্ধুর ও মানিক মিয়ার অন্তরঙ্গতার প্রমাণ তেমনি মানিক মিয়ার প্রতি বঙ্গবন্ধুর কৃতজ্ঞতার নিদর্শন মানিক মিয়া এভিনিউ।
১৯৩৫ সাল থেকে শুরু হয় তাঁর দেশ নিয়ে মহাকর্মযজ্ঞ। দেশের জন্য তাঁর দান অপরিসীম। শহীদ সোহরাওয়ার্দীর সান্নিধ্যার্জনের মাধ্যমে দেশের জন্য মানিক মিয়ার দানের পূর্ণতার পথ শুরু হয়। একে একে তিনি লাভ করেন মাওলানা ভাসানিসহ আরো ঐতিহাসিক রাজনীতিবিদদের সাহচর্য। আর বঙ্গবন্ধুর মত অনেকেই তার থেকে সুবিধা অর্জন করেন বিপুল হারে। তাঁর মেহনতি পরিশ্রমে অর্জিত ইতিহাসের চলমান শ্রুতে এখনো দেশের সাংবাদিকগণ প্রেরণায় উজ্জীবিত হচ্ছেন।
মাসুদা ভাট্টি সম্পর্কে সবার চেয়ে সুন্দর সত্যটুকু বলেছেন তাসলিমা নাসরিন। মাসুদা ভাট্টিকে ঘৃণ্যতম চরিত্রহীন মহিলা বলে সম্বোধন করেছেন তাসলিমা নাসরিন। তার কথা, চরিত্রহীন বলতে বুঝি, অতি অসৎ, অতি লোভী, অতি কৃতঘ্ন, অতি মিথ্যুক, অতি প্রতারক, অতি নিষ্ঠুর, অতি স্বার্থান্ধ,অতি ছোট লোক। মাসুদা ভাট্টি এগুলোর সবই।
যারা আমাদের অতীতকে উজ্জ্বল আলোকে আলোকিত করেছিলেন তাঁদেরকে আমরা এমনইভাবে পুরস্কৃত করে থাকি। তাঁদের পরবর্তী প্রজন্মদের আমরা এমনিভাবে সর্বোচ্চ শাস্তিতে পুরস্কৃত করে তাঁদের আত্মায় শান্তি দান করি(!)।
একজন চরিত্রহীন মহিলাকে তার পরিচয় স্মরণ করিয়ে দেয়ার জন্য মানিক মিয়ার পূত্র সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা ও সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির (বার) সাবেক সভাপতি ব্যারিস্টার মইনুল হোসেনকে গ্রেফতার করে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। আহ কত সুন্দর প্রাপ্তি!
সরকারের ইন্ধনে মইনুল হোসেনকে গ্রেফতার করে কারাগারে পাঠানো হয়েছে : ড. কামাল হোসেন।
আইনমন্ত্রীর উদ্দেশ্যে ড. কামাল আরও বলেন, ‘আপনি ভাল করে জানেন, মানহানির মামলা জামিনযোগ্য অপরাধ। তারপরও ব্যারিস্টার মইনুল হোসেনকে কেন কারাগারে নেয়া হলো?।
কতজন কত কী বলছে/বলবে কিন্তু জনগণ?
জনগণের সার্বক্ষণিক অবস্থা রোলারে পিষ্ট হওয়া...